চিকন স্বাস্থ্য মোটা করার সহজ উপায়

আপনি তরুণ, যুবক হোন আর রমণী বা যুবতীই হোন যদি ক্ষীণ, দুর্বল স্বাস্থ্য হয় তবে মোটা না রোগা, সেটা জরুরী বিষয় নয় তবে আপনার হবে আকর্ষণীয় ফিগার।

অনেক স্লিম ছেলে-মেয়েদেরও দেখবেন ঢেউ খেলানো চমৎকার ফিগার থাকে, আবার অনেকের ওজন কম হলেও দেখা যায় ফিগারের শেপ সুন্দর নয়। সুন্দর পর্যাপ্ত স্বাস্থ্যসহ আকর্ষণীয় ফিগার চাই?

জিমে গিয়ে কঠোর ব্যায়াম কিংবা ক্রাশ ডায়েটের কথা ভুলে যান। আপনার ওজন যেমনই হোক না কেন সুপার প্রোটিন এবং অর্গানিক সুপার প্রোটিন সেবন করুন।

মেনে চলুন এই টিপস। শরীরের বাড়তি মেদ যাদের, তাঁদের মেদ ঝরে গিয়ে ফিগার হয়ে উঠবে দারুণ।

যারা বেশী রোগা বা ফিগারের শেপ সুন্দর নয়, তাঁদের ফিগারও হয়ে উঠবে পারফেক্ট!

বিশ্ববিখ্যাত সুপার প্রোটিন এবং অর্গানিক সুপার প্রোটিন রীতিমতো ব্যবহার করে ধীরে ধীরে আপনি আকর্ষণীয় ফিগারের অধিকারী হতে পারবেন।

সুপার প্রোটিন এ আছে উচ্চ শক্তিসম্পন্ন সয়া প্রোটিন।

বেঙ্গা গ্রাম, আলমন্ড, পিস্টাসিও, ওটব্রান, কর্ণবার্ন, আলফালফা মল্ট ও প্রাকৃতিক সাইট্রোলিন, আজেনাইন মাল্টেডেক্সাট্রিন, ফ্লাক্সমিল, ফোলেট, আলফা টোকোফেরোল, ক্যারোটিন, ব্যয়োটিন, ক্যাসিনেটস ও লিসিথিন এবং স্বাদিষ্ট চকলেট ফ্লেভার। সুস্বাস্থ্য গঠন, সুন্দর ফিগার তৈরি, নব উদ্যম সৃষ্টি ও তারুণ্য বৃদ্ধিতে অদ্বিতীয় পুষ্টি খাদ্য।

লিকলিকে চিকন বা পাতলা শরীর আমাদের কারোই কাম্য হতে পারে না। এমন শরীর দেখতেও মানানসই নয়। তবে একটা কথা হল বেশী মোটা কিংবা শুকনা কোনোটাই আমাদের জন্য ভাল নয়; মাঝামাঝি বা একটু ভাল স্বাস্থ্য সবার কাম্য। তাহলে এখন কথা হল চিকন স্বাস্থ্য মোটা করার উপায় কি? সত্যি এটা মজার একটা প্রশ্ন, সত্যিকার অর্থে স্বাস্থ্য প্রকৃতিগত ভাবে পাওয়া। আর চাইলেই যদি সব পাওয়া যেত তাহলে ইচ্ছেমত আমরা সবাই শরীরটাকে বদলে দিতে পারতাম, তবে ইহা সত্য যে, নিয়মিত শরীর চর্চার মাধ্যমে সব অসম্ভবকে সম্ভব করা যায়।

১) ফাস্ট ফুড খাবারঃ সফট ড্রিংক এবং ফ্যাটি খাবার খেলে স্বাস্থ্য মোটা হয়। এতে বেশি পরিমাণে ইনসুলিন থাকে। ইনসুলিন আমাদের হরমোন তৈরি করে। যার সাহায্যে আমাদের শরীরে র্কাবোহাইড্রটে, প্রোটিন এবং ফ্যাট জমে। যখন ফ্যাটি ফুডস্ খাবেন, তখন বেশি পানি পান করুন। সফট ড্রিংক নয়। এটা খেলে আপনি ফ্যাটি ফুড খেতে পারবেন না। এতে করে আপনার চিকন স্বাস্থ্য খুব তাড়াতাড়ি মোটা হয়ে যাবে।

২) এর্নাজি ফুডঃ আপনি যদি নিয়মিত এর্নাজি ফুড খান তাহলে আপনি মোটা হবনে। একটা কথা হল আপনার শরীরে যদি এর্নাজি ফুড না থাকে তাহলে শরীরে শক্তইি থাকে না। মোটা হওয়া তো অনেক দূররে কথা। উদাহরণঃ আপনি যদি কখনো ব্যাটারতিে ল্যাপটপ কম্পউিটার চালাতে পারবনে না যদি প্লাগ না দনে। শরীরের ক্ষেত্রে ও তার ব্যতক্রিম নয়।

৩) অ্যালকোহল পান করুনঃ এ্যালকোহল পান করলে আপনার শরীর মোটা হয়ে যাবে। এটা আপনার শরীরে মাংশপশেীতে হরমোন তৈরি করে। আপনার শরীরে যখন অতরিক্তি কালরি প্রয়োজন হয়। দিনের শেষে সন্ধ্যার দিকে তখন পরমিাণমত এ্যালকোহল পান করতে পারেন। কেননা এ্যালকোহলে প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি পাওয়া যায়। রাতে এ্যালকোহল পান করে তাড়াতাড়ি রাতরে খাবার সেরে ঘুমযি়ে পড়ুন। তবে এই নয় যে, আপনি একবারে বেশি পরিমাণে এ্যালকোহল পান করে মাতাল হবেন। তাতে কিন্তু লাভের চেয়ে ক্ষতির পরিমান বেশি হবে।

৪) সময় মতো খাবারঃ প্রতিদিন একটা সময় ধরে খাবার খাবেন। সকালে খুব তারাতারি ঘুম থকেে উঠে এক ঘন্টার মধ্যে সকালের নাস্তা শেষ করুন। সকালে প্রচুর পরমিাণে খেয়ে নিতে পারেন। র্বাগার, ভাজা খাবার, চিকেন, ফাস্ট ফুড, ব্রস্টে খেলেও ক্ষতি নইে।

৫) টেনশন মুক্ত থাকুনঃ আপনি যদি টেনশন মুক্ত থাকেন তাহলে আপনার স্বাস্থ্য ভাল বা আপনি মোটা হতে পারবেন। কেননা আপনি যখন টেনশন এ থাকেন তখন দেখা যায় যে, আপনি কোন কাজ ঠিক মতো করতে পারেন না। এই জন্য টেনশন মুক্ত থাকা খুব জরুরী। তখন আপনি যে খাবারই খান না কেন আপনাকে মোটা বা স্বাস্থ্যবান হতে সাহায্য করবে।

৬) প্রচুর ফল খানঃ ফল পুষ্টিকর খাবার। কেননা এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি। প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে ফল এবং ফলরে রস খান। ফলের তৈরি বিভিন্ন সিরাপ, গাম, জ্যাম, জ্যালি এগুলো বেশি বেশি করে খান। এতে জতেস্ত পরিমাণে ফ্যাট আছে যা আপনার স্বাস্থ্য মোটা করবে।

৭) পুষ্টিকর খাবারঃ যদি নিয়মিত পুষ্টকির খাবার খান এবং রাতের ঘুম ঠিক রাখেন, তাহলে আপনি তাড়াতাড়ি আপনার স্বাস্থ্য মোটা করতে পারবেন। ঠিকমতো না ঘুমাতে পারলে আপনার শরীর প্রয়োজনীয় ক্যালরী ধরে রাখতে পারে না। রাতে খুব তাড়াতাড়ি খাওয়া শেষ করুন এবং তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়ুন।

এই সব টিপস গুলো আপনি একবার চেষ্টা করে দেখুন না, ক্ষতি তো নেই। আপনি খুব দ্রুত মোটা হয়ে যাবেন। আপনি সত্যিকার অর্থে কল্পনাও করতে পারবেন না কিভাবে এত দ্রুত মোটা হওয়া সম্ভব। কারন যদি আপনি চিকন স্বাস্থ্য মোটা হয় বা আপনি স্বাস্থ্যবান হয়ে ওঠেন তাহলে আপনাকে দেকতে অনেক সুন্দর ও লাবণ্যময় লাগবে।

প্রিয় পাঠক,আমরা প্রতিটা রোগ সম্পর্কে আপনাকে তথ্য দেই, সচেতন করি। আমরা এই লেখায় আপনাকে চিকিৎসা প্রদান করি না। কারণ চিকিৎসার বিষয়টি সম্পূর্ণ আপনার রোগের অবস্থা অনুসারে ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন আপনার চিকিৎসক। তাই এই লেখার মাধ্যমে আপনি আপনার রোগ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে, সচেতন হয়ে চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করে চিকিৎসা গ্রহণ করবেন।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)
হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন : 01742-057854

(সকাল দশটা থেকে বিকেল ৫টা)

ইমো/হোয়াটস অ্যাপ : 01762-240650

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়

শেয়ার করুন: