৯ খাবারেই ডায়াবেটিস থাকবে নিয়ন্ত্রণে

ডায়াবেটিস শুধু উন্নত দেশগুলোতেই নয়, এটা ক্রমবর্ধমান ভাবে উন্নয়নশীল দেশ গুলোতেও মহামারী আকার ধারণ করছে। তবে গুরুত্বর ও দীর্ঘস্থায়ী অবস্থার এই রোগটির জন্য জীবন যাপনের একটি ভালো মান বজায় রাখার জন্য স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস এবং নিয়মিত ব্যায়াম ছাড়াও বেশ কিছু ধরনের ভেষজ দ্বারা তৈরি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন ঔষধ গ্লুকো কেয়ার মাত্র ছয় মাস একটানা সেবন করে এ রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারেন।

কারণ এই ভেষজ সেবন করে সারাদেশে বেশ ক’জন রোগী সম্পূর্ণ সুস্থ আছেন।

দীর্ঘমেয়াদে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য এবং আরো গুরুতর ক্ষতি এড়ানোর জন্য দিনের পর দিন একটি স্বাস্থ্যকর মাত্রার মাঝে রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা হচ্ছে একটি অন্যতম শর্ত।

তাই উল্লেখিত পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ামুক্ত সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক ভেষজ উপাদানগুলো প্রয়োগের মাধ্যমে স্বাস্থ্যকর খাদ্য ব্যবস্থাপনা এবং ব্যায়ামের মাধ্যমে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ করা সম্ভব।

রোগীদের প্রতিক্রিয়া দেখুন  :

 এটা এখন প্রমাণিত হয়েছে রোগীদের এই ভেষজ ঔষধ সেবনের মাধ্যমে। দীর্ঘদিন ধরে এই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ামুক্ত প্রাকৃতিক ভেষজ গবেষণা করে দেখা গেছে, এসব ভেষজ রক্তে কোলেস্টরলের মাত্রা কমায়। রক্তের শর্করা স্বাভাবিক করে।

তাই হাকীম মিজানুর রহমানেরদশটি ভেষজ দিয়ে প্রস্তুতকৃত ‘‘গ্লুকো কেয়ার’’ ডায়াবেটিস প্রতিকার ও প্রতিরোধে বেশ কার্যকর।

কারণ এতে ডায়াবেটিস প্রতিরোধ ও প্রতিকারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা ভেষজগুলো সম্পূর্ণ নিজস্ব প্রক্রিয়ায় তৈরি হয়। যার কোনো পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই।

কারণ এতে রয়েছে : আমবীজ, আলফালাফা পাতা, জাম বীজ, মেথি, চিরতা, নীম, আদা, দারুচিনি সহ ২৫টি ভেষজ উপাদান।

গ্লুকো কেয়ার : গ্লুকো কেয়ার-এ রয়েছে সয়া প্রোটিন, আমলকী, করলা, জামবীজ, আলফালাফা পাতা, রসুন, মেথি, চিরতা ও কালো জিরাসহ বেশ কিছু প্রাকৃতিক বা ভেষজ উপাদান।

যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রেখে ধীরে ধীরে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা স্বাভাবিক করে তোলে। সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরি এই ভেষজ ঔষধ সেবনে শুধু ডায়াবেটিসই নয়, ডায়াবেটিস জনিত যে সব সমস্যা তাও দূর হবে।

সেবন বিধি : প্রতিদিন সকালে ও রাতে ২ চা চামচ পরিমাণ পাউডার এক গ্লাস হালকা গরম বা নরমাল পানির সাথে ভালোভাবে মিশিয়ে ভরা পেটে পান করবেন।

করণীয় : সকালে খালি পেটে ৩০ মিনিট এবং রাতে খাবারের পর ১০ মিনিট দ্রুত হাঁটবেন। দৈনিক চার গ্লাস কুসুম কুসুম গরম পানি পান করবেন। ব্লাড প্রেসার থাকলে নিয়মিত চেক করবেন।

বর্জনীয় : তেল-চর্বি জাতীয় খাদ্য এবং কোমল পানীয় বাদ দিতে হবে। ধূমপান এবং অ্যালকোহল পরিহার করতে হবে। ফার্স্টফুড এবং চিনি জাতীয় খাদ্য নিষেধ।

ডায়াবেটিসের সমস্যায় বিশ্বব্যাপী ৪২২ মিলিয়ন মানুষ ভুগছেন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যমতে, বিশ্বব্যাপী প্রায় দেড় মিলিয়নেরও বেশি ডায়াবেটিস রোগী মারা যাচ্ছেন প্রতিবছর।

দ্য ল্যানসেট জার্নালে প্রকাশিত এক সমীক্ষা অনুসারে, ২০৩০ সাল নাগাদ প্রায় ৯৮ মিলিয়ন ভারতীয়রা ডায়াবেটিসে ভুগবে।

রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে গেলে রোগী ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হন। এটি একটি দীর্ঘস্থায়ী ও অপরিবর্তনীয় অবস্থা। তবে প্রাথমিক অবস্থায় ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আনলে তা প্রতিরোধযোগ্য।

ডায়েট ও লাইফস্টাইলে কিছুটা পরিবর্তন আনলেই রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে আনা যায়। বিশেষ করে শীতে ডায়াবেটিস রোগীদের নিয়ম মেনে চলা আবশ্যক।

যেহেতু ডায়াবেটিস রোগীর শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকে তাই শীতে বিভিন্ন সংক্রমণে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। ফলে এ সময় পুষ্টিকর খাবার খাওয়া জরুরি।

জেনে নিন তেমনই ৯ খাবার, যা শীতকালে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করবে।

>> মেথি বীজ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে কাজ করে। এতে থাকা বিশেষ এক অ্যামিনো অ্যাসিড ইনসুলিন নিঃসরণ বাড়াতে সাহায্য করে। এতে অ্যান্টি-ডায়াবেটিক গুণ আছে।


মেথিকে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে অত্যন্ত উপকারী বলা হয়। তাই শীতে অবশ্যই খাদ্যতালিকায় মেথি রাখুন। মেথি ভেজানো পানি ও মেথি চা নিয়মিত খেতে পারেন।

> একাধিক পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ গাজর হলো শীতকালীন সবজি। এতে কম গ্লাইসেমিক সূচক আছে। একই সঙ্গে কার্বোহাইড্রেট কম থাকায় রক্তে চিনির নিঃসরণ ধীর করে। গাজর নানাভাবে খাওয়া যায়।

> আমেরিকান ডায়াবেটিস অ্যাসোসিয়েশন লেবুসহ সব সাইট্রাস ফলকে ‘ডায়াবেটিস সুপারফুড’ হিসাবে বিবেচনা করেছে। কম গ্লাইসেমিক সূচক থাকে সাইট্রাস ফলে। তাই নিশ্চিন্তে পরিমাণ অনুযায়ী সব ধরনের সাইট্রাস ফল খেতে পারেন শীতের মৌসুমে।

>> পেয়ারা ফাইবারসমৃদ্ধ। যা দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখে। রক্তে শর্করার বৃদ্ধি রোধ করে পেয়ারা। এতেও কম গ্লাইসেমিক সূচক আছে।

>> শীতকালীন শাক পালং। সবাই পালং শাক খেতে পছন্দ করেন। এতেও প্রচুর পরিমাণে ফাইবার আছে। ফলে হজম হতে বেশি সময় নেয় ও দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা থাকে। পালং শাকেও কম গ্লাইসেমিক সূচক আছে।

>> বিটরুটের স্বাস্থ্য উপকারিতা অনেক। বিভিন্ন গবেষণায় দাবি করা হয়েছে, টাইপ-২ ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বিটরুট উপকারী। বিটরুটে থাকে ফাইবার, পটাসিয়াম, আয়রন ও ম্যাঙ্গানিজের মতো ফাইবার ও খনিজ উপাদান।

>> দারুচিনি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে দুর্দান্ত কাজ করে, এমনই তথ্য মিলেছে গবেষণায়। এতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় শরীরের অক্সিডেটিভ স্ট্রেস (যা ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়) কমায়।

ডিকে পাবলিশিং হাউসের ‘হিলিং ফুডস’ বই অনুসারে, ‘দারুচিনি হজমে সহায়ক, যা রক্তে গ্লুকোজ ও ট্রাইগ্লিসারাইড (এক ধরনের চর্বি) উভয়ের মাত্রা স্বাভাবিক করতে সাহায্য করে। ফলে ডায়াবেটিস ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমে।

>> মিষ্টি আলুতেও কম জিআই থাকে। এতে প্রচুর ফাইবার থাকায় রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। তাই শীতে আপনার খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করুন পুষ্টিকর এই খাবার।

>> বিভিন্ন গবেষণা অনুসারে, লবঙ্গ রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে ও ইনসুলিন উৎপাদনে সহায়তা করে। জার্নাল ন্যাচারাল মেডিসিনে প্রকাশিত এক গবেষণায় জেনেটিকালি ডায়াবেটিক ইঁদুরের উপর লবঙ্গের হাইপোগ্লাইসেমিক প্রভাব বিশ্লেষণ করা হয়।

গবেষণায় জানা যায়, লবঙ্গের নির্যাস ইনসুলিনের নিঃসরণ বাড়াতে সাহায্য করে। আপনার সকালের চায়ের কাপে লবঙ্গ অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। এতে শরীরও গরম থাকবে আবার ডায়াবেটিসও থাকবে নিয়ন্ত্রণে।

উপরোক্ত ফর্মুলার অনুসরণে হাকীম মিজানুর রহমান এর গ্লুকো কেয়ার তৈরি। এর সাথে আরো কমপক্ষে 16টি ভেষজ দেওয়া হয়।

যাতে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং ডায়াবেটিস থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)

হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন : (চিকিৎসক) 01762-240650

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : মেহ-প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের প্রতিকার

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

শেয়ার করুন: