কুষ্ঠ রোগ কি? কুষ্ঠ রোগের কারণ ও চিকিৎসা কি?

কুষ্ঠ একটি দীর্ঘমেয়াদী সংক্রামক রোগ যা ব্যাক্টেরিয়া দ্বারা সংক্রমিত হয়। এ রোগ দ্বারা মানুষের চর্ম ও স্নায়ু আক্রান্ত হয়। প্রধানত হাঁচি-কাঁশির মাধ্যমে কুষ্ঠরোগ বাতাসে ছড়ায় এবং শ্বাসের মাধ্যমে রোগ মানবদেহে প্রবেশ করে।

কুষ্ঠ রোগ বংশগত কোন রোগ নয়। কুষ্ঠ জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার আড়াই মাস থেকে কয়েক বছরের মধ্যে এ রোগের লক্ষণ দেখা দিতে পারে। তবে সাধারণত এ রোগের জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার ৫ বছর পর লক্ষণ দেখা দেয়।

কারণ :

সাধারণত সব ধরণের কুষ্ঠ রোগ ছড়ায় না। রোগটিকে প্রধাণত দুভাগে ভাগ করা যায়। অধিক রোগজীবাণু সম্পন্ন এবং কম রোগজীবাণু সম্পন্ন। এই অধিক রোগজীবাণু সম্পন্ন রোগীরাই কুষ্ঠ রোগ বিস্তারের বা ছড়ানোর প্রধান উৎস। আক্রান্ত রোগীর নাক দিয়ে পানি ঝড়ার মাধ্যমে বা হাঁচি-কাঁশি থুথুর মাধ্যমেও রোগ জীবাণু ছড়াতে পারে।

তবে প্রায় সব মানুষের মধ্যে এই রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা আছে। যাদের প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশি তাদের সহজে এ রোগ আক্রান্ত করতে পারে না।

প্রাথমিক লক্ষণ :

প্রথমত জ্বর, ব্যথা-বেদনা এবং শারীরিক দুর্বলতা দেখা দেয়।
তারপর রোগীর কানের লতি, মুখমণ্ডলসহ শরীরের অন্যান্য অংশে অনেক গুটি দেখা দেয়।
দেহের কোনও কোনও স্থানের চামড়া মোটা হয়ে যায়।
চামড়া ফ্যাকাসে বা লালচে এবং অনুভূতিহীন হয়ে পড়ে।


হাতের মাংসপেশী শুকিয়ে যায়।
হাত-পা এবং শরীরের অন্যান্য অঙ্গে ঘা হয় এবং হাত-পা নেতিয়ে পড়ে।
কান বা কানের লতি মোটা হয়ে যায়।
হাতের বা পায়ের আঙুল বাঁকা হয়ে যায়।
চোখের ভ্রুর বাইরের অংশের চুল পড়ে যায়৷
সময়মতো সঠিক চিকিৎসা না করলে এ রোগ জটিল আকার ধারণ করে এবং পরিশেষে হাত পা বিকলাঙ্গ হয়ে আক্রান্ত ব্যক্তি পঙ্গু হয়ে যায়।
শরীরের কোনও কোনও স্থানের স্নায়ু বা চামড়া

পরীক্ষা:
চামড়ার রস ল্যাবেটরি পরীক্ষায় মাইকোব্যকটেরিয়াম লেপ্রি জীবাণু পাওয়া।

চিকিৎসা :

রোগের প্রাথমিক অবস্থায় লক্ষণ দেখা দিলে চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। কুষ্ঠ রোগ অবশ্যই ভালো হয়৷ যে কোনও ধরণের কুষ্ঠই হোক না কেন পুরো মেয়াদে নিয়মিত ওষুধ খেলে রোগী পুরোপুরি সুস্থ হয়ে যায়৷ কুষ্ঠ রোগের চিকিৎসায় অনেক দিন ধরে ওষুধ ব্যবহার করতে হবে।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)

হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন : 01762-240650

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

যৌন সমস্যার কারণ লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

একজন পরিণত বয়সের নারী বা পুরুষের কাছে যে সমস্যাটি সব সময় প্রকট হয়ে দেখা দেয় তা হলো নানা ধরনের ও নানা আকারের যৌন সমস্যা। যার মধ্যে রয়েছে যৌন দুর্বলতা অর্থাৎ যৌন সঙ্গমে অনীহা, লিঙ্গের উত্থান না হওয়া, অকালে অসময়ে দ্রুত বীর্যপাত, অতিমাত্রায় স্বপ্নদোষ, যৌনসঙ্গমে ভীতি, বন্ধ্যাত্ব ইত্যাদি। এসব কারণে অনেক সময়ই দম্পতিরা মানসিক অশান্তিতে ভোগেন। বিবাহিত, অবিবাহিত এমনকি যৌন ক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করেনি এমন অনেকেই কিন্তু এই সমস্যা নিয়ে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

আসলে আমাদের সমাজে অধিকাংশ মানুষেরই এ বিষয়ে সংকোচ বা দ্বিধা-দ্বন্দ্ব, লোকলজ্জার ভয় বেশি থাকায় এবং লোকলজ্জার কারণে প্রকৃত তথ্য থেকে অনেকে বঞ্চিত হন, তেমনি প্রচলিত কুসংস্কারের কারণে সমাজে বাসা বাঁধে এ সমস্যা। যৌন দুর্বলতায় নারী বা পুরুষ উভয়েই আক্রান্ত হতে পারেন, তবে যৌন কাজে নারীর ভূমিকা অনেকখানি পরোক্ষ বিধায় পুরুষকেই এই সমস্যা নিয়ে বেশি উদ্বিগ্ন হতে দেখা দেয়।

 

একজন পুরুষের যৌন বিষয়ক শারীরবৃত্তীয় কাজগুলো কী কী? যেমন : ১. যৌন ইচ্ছা (সেক্সুয়াল ডিজায়ার) জাগ্রত হওয়া, ২. লিঙ্গোত্থান (ইরেকশন) হওয়া, যা পুরুষাঙ্গে রক্তপ্রবাহ বৃদ্ধি পাওয়া বা সঠিকভাবে চলাচল করার কারণে হয়, ৩. পুরুষাঙ্গ দিয়ে প্রয়োজন মতো বীর্য নির্গত হওয়া। তবে এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট আরেকটি বিষয়ও জেনে নেওয়া যেতে পারে, আর তা হলো পুরুষাঙ্গের শিথিলতা।

এসবের মধ্যে পুরুষের লিঙ্গ উত্থানে সমস্যা (ইরেকটাইল ডিজফাংশন)টিই প্রকট সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত। এই সমস্যাটি নানাবিধ কারণে হতে পারে। এর বড় একটা কারণ হলো মনস্তাত্ত্বিক। এছাড়া কিছু হরমোনের অভাব অথবা মস্তিষ্কের রোগের কারণেও এমনটি হতে পারে। পুরুষাঙ্গের রক্তনালী সরু হয়ে যাওয়া কিংবা শিরার যথেষ্ট পরিমাণ রক্ত ধারণ করতে না পারাটাও এমন সমস্যার জন্ম দেয়। কারণগুলোকে ঠিকভাবে চিহ্নিত করলে একটা স্বচ্ছ ধারণা পাওয়া যাবে।

এছাড়াও দ্রুত বীর্যপাত অনেক পুরুষের জন্যে একটি কমন সমস্যা। আমাদের দেশে শতকরা ৮০% লোক এই সমস্যায় ভুগছেন। তার প্রধান কারণ পর্ণ আসক্তি, অতিরিক্ত হস্তমৈথুন ও মানসিক দুশ্চিন্তা। এছাড়াও যৌন সমস্যার মধ্যে আরো রয়েছে বিবাহিত-অবিবাহিত পুরুষের স্বপ্নদোষ সমস্যা। দ্রুত বীর্যপাত রোধ, লিঙ্গ অকেজো, লিঙ্গের অসারতা, স্বপ্নদোষ রোধে ‘নাইট কিং’ (Night King) বেশ কার্যকরভাবে কাজ করে। এই ঔষধটিতে কোনো প্রকার কেমিক্যাল ও প্রিজারভেটিভ নেই। তাই এই ঔষধ সেবনের মাধ্যমে হারানো যৌবনশক্তি ফিরে পাওয়া সম্ভব। কেমিক্যাল ও প্রিজারভেটিভ না থাকার কারণে এর কোনো বিরূপ পাশর্^প্রতিক্রিয়াও নেই। নিশ্চিন্তে এই ঔষধ সেবন করে দীর্ঘক্ষণ যৌন সঙ্গম করা যায়।

Night King সঠিক মাত্রায় ব্যবহারে নারী-পুরুষের যৌন ক্ষমতা পরিমিত মাত্রায় বৃদ্ধিসহ দেহের প্রাণশক্তি বাড়ায় এবং ক্লান্তি দূর করে। তাছাড়াও ‘নাইট কিং’ দেহে স্পার্ম (শুক্রানু-ডিম্বানু) বৃদ্ধি করে নারীর বন্ধাত্ম মুক্তি ও পুরুষের পুরুষত্বহীনতা থেকে মুক্তি দেয়। এটি দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। শরীরের প্রতিটি অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সতেজ রাখে। রোগ-জীবাণুর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে স্বাস্থ্যের সার্বিক উন্নতি সাধন করে। এটি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের রক্তের গ্লুকোজ কমিয়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে। এটি নিম্ন রক্তচাপ বৃদ্ধি করে। দেহের কোলেস্টেরেল নিয়ন্ত্রণ করে উচ্চ রক্তচাপ হ্রাস করে এবং শরীরের রক্তচাপের মাত্রা স্বাভাবিক করে। নিয়মিত সেবন করলে দেহে রক্ত সঞ্চালন ঠিকমতো হয়। মস্তিস্কে রক্ত সঞ্চালন বাড়ে, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে। হাঁপানি বা শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা সমাধানে দারুণভাবে কাজ করে।

মোটকথা Night King ব্যবহারে : ১. সহবাসকে আনন্দময় করবে। শরীরে অনুভূতি প্রচুর থাকে। ২. লিঙ্গ দীর্ঘক্ষণ শক্ত থাকে। ৩. সহবাসের সময় আপনার মনোবল বাড়িয়ে় তুলবে। ৪. আপনাকে দীর্ঘসময় সহবাসে সহায়তা করবে। ৫. সেনসিটিভিটি ভালো হয়। ৬. কোনোপ্রকার সাইড ইফেক্ট বা বিরূপ পাশর্^প্রতিক্রিয়া নেই। শরীর ব্যথাও হয় না, মাথা ঠান্ডা থাকে। ৭. সহজে বীর্যপাত হয় না। ৮. সেবনের ৩০ মিনিট পর থেকে কার্যকারিতা শুরু হয় সারারাত সতেজ অনুভূতি থাকে। ৯. একবার সহবাস শেষ হবার পরও পেনিস বা লিঙ্গ শক্ত থাকে। মোট কথা সেক্সুয়াল সমস্যার কার্যকর সমাধানে দ্রুত সাড়া দেয়।

Night King এন্ডোক্রাইন গ্ল্যান্ডের ক্রিয়াশক্তি বৃদ্ধি এবং হরমোনাল নিঃসরণ স্বাভাবিক করে। দুর্বল ও অক্ষম নার্ভসমূহকে সবল, সতেজ ও কর্মক্ষম করে। যৌনশক্তি বৃদ্ধি করতে অতীব কার্যকরী ও নিরাপদ। এতে কোনো প্রকার রাসায়নিক পদার্থ নেই বলে কোনো পাশর্^প্রতিক্রিয়াও নেই। ‘নাইট কিং’ নিয়মিত সেবনে যৌনশক্তি স্থায়ীভাবে বৃদ্ধি ও অতি আনন্দদায়ক করে। মহিলা ও পুরুষের হরমোনাল ব্যালেন্স ফিরিয়ে আনে এবং শুক্রানু বৃদ্ধি করে। ফলে অধিকাংশ ক্ষেত্রে বন্ধ্যাত্ব দূরীভূত হয়।

ব্যবহার বিধি : সহবাস করার আধধণ্টা আগে এক চা চামচ ঔষধ এক কাপ হালকা ঊষ্ণ দুধ বা এক চামচ মধুমিশ্রিত উষ্ণ পানিতে মেশাবেন। তারপর পান করবেন। নাইট কিং শুধুমাত্র হালকা গরম পানি দিয়েও সেবন করা যায়। তবে মধু বা দুধের সাথে মিশিয়ে পান করলে এর কার্যকারিতা বেশিক্ষণ থাকে। এতে লিঙ্গের শক্তি ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পাবে এবং এক রাতে তিন-চারবারও সহবাস করা যাবে। তবে এ সময় শান্ত করতে হবে মন। মনে কোনো ঋনাত্মক ভাবনা বা দুশ্চিন্তা আনলে চলবে না। কারণ স্বল্পস্থায়ী যৌনতার একমাত্র কারণ হলো শারীরিক ও মানসিক অস্থিরতা। নিজেকে শারীরিক মিলনের জন্যে মানসিক ও শারীরিকভাবে তৈরি করতে হবে। মানসিক চাপ, উদ্বেগ কমিয়ে আনতে হবে। মনে রাখবেন মানসিক চাপ, উদ্বেগ, উৎকণ্ঠা, মদ, তামাক, ডায়াবেটিস ও অন্যান্য ওষুধের অতিরিক্ত সেবন দীর্ঘস্থায়ী যৌনতার ক্ষেত্রে বাধা সষ্টি করতে পারে।

যৌনমিলনের সময় অবস্থানে পরিবর্তন করুন। নতুন কিছু আপনার মনোযোগকে আরও রোমাঞ্চিত করে তুলতে পারে। সঙ্গীর চাহিদার দিকেও নজর দিন। সহবাসের সময় সঙ্গীর আধিপত্যে লজ্জাবোধ করার কোনো কারণ নেই। ধীরে ধীরে শ্বাসপ্রশ্বাস নিলে পরিশ্রম কম অনুভব হবে, ফলে শরীর দীর্ঘক্ষণ যৌনমূলনের উপযুক্ত থাকবে। যৌন দুর্বলতার চিকিৎসা নির্ভর করে রোগের কারণের উপর। পুরুষাঙ্গের উত্থানের সমস্যা যদি কোনো নির্দিষ্ট রোগের কারণে হয় তাহলে অবশ্যই ওই রোগেরও চিকিৎসা করাতে হবে। তবে সচরাচর এই রোগের জন্যে কিছু বাড়তি ওষুধেরও প্রয়োজন হয়। আপনার সমস্যা গোপন না রেখে ডাক্তারের কাছে খোলাখুলিভাবে বলুন, তিনি এর চাইতেও আরো বেশি ভালো সমাধানের পথও বাতলে দিতে পারবেন। এ সমস্যাসমূহ সমাধানের ক্ষেত্রে লক্ষণভেদে ওষুধ ব্যবহার করতে হবে। তবে একটি বিষয় মনে রাখবেন, যেকোনো প্রকার যৌন সমস্যার সমাধান রয়েছে রোগ ও রোগের লক্ষ্মণ ভেদে সঠিক চিকিৎসায়। তাই রোগ শরীরে পুষে না রেখে চিকিৎসককে খুলে বলুন।

বাংলাদেশের যে কোনো জেলায় কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমেও দু’ থেকে তিন দিনের মধ্যেই ঔষধ পেতে পারেন।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

(সকাল ১০ টা থেকে বিকেল ১টা এবং দুপুর ৪টা থেকে রাত ৮টা, নামাজের সময় ব্যতীত)

হাকীম মুহাম্মদ মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)

মুঠোফোন :  +88 01762240650

ডায়াবেটিস থেকে মুক্তির সহজ উপায়

বর্তমান যুগে ডায়াবেটিস নামের মধ্যেই যেনো এক প্রকার আতঙ্ক ও উদ্বেগ জড়িয়ে রয়েছে। আজকের যুগে বহু মানুষ এ রোগে আক্রান্ত। তবে এ রোগ প্রতিকারের রয়েছে অনেক সহজ পন্থা। যার সাহায্যে এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সহজ। সেই সঙ্গে সঠিক চিকিৎসা ও খাদ্যাভাসও একান্ত জরুরী।

গ্লুকো কেয়ার : গ্লুকো কেয়ার-এ রয়েছে সয়া প্রোটিন, আমলকী, করলা, জামবীজ, আলফালাফা পাতা, রসুন, মেথি, চিরতা ও কালো জিরাসহ বেশ কিছু প্রাকৃতিক বা ভেষজ উপাদান। যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রেখে ধীরে ধীরে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কমায়।

সেবন বিধি : সকাল : ১. একদম খালিপেটে এক গ্লাস কুসুম গরম পানি পান করবেন। ২. আঘা ঘণ্টা পর এক গ্লাস পানিতে দুই চা চামচ গ্লুকো কেয়ার পাউডার মিশিয়ে পান করবেন। ৩. এক ঘণ্টা পর এক গ্লাস পানিতে চার চামচ সয়া পাউডার মিশিয়ে খাবেন। ৪.  এক ঘণ্টা পর এক চামচ ভাত বা দুই টুকরো রুটি বা রুটি না খেয়ে সালাদ খাওয়া উত্তম। ৫. উষ্ণ এক গ্লাস পানির সাথে আধা চামচ নিজেলা স্যাটিভা (ঘরমবষষধ ঝধঃরাধ) পান করবেন।দুপুর : ১. বাড়িতে তৈরি খাবার খাবেন, যা তেলমুক্ত (সম্ভব না হলে যত কম তেল খাওয়া যায়)। এর সাথে সালাদ খাবেন। ২. আধা ঘণ্টা পর দুই চা চামচ টক দই খাবেন।রাত : ১. একদম খালিপেটে এক গ্লাস কুসুম গরম পানি পান করবেন। ২. আঘা ঘণ্টা পর এক গ্লাস পানিতে দুই চা চামচ গ্লুকো কেয়ার পাউডার মিশিয়ে পান করবেন। ৩. এক ঘণ্টা পর এক গ্লাস পানিতে চার চামচ সয়া পাউডার মিশিয়ে খাবেন। ৪. এক ঘণ্টা পর শুধুমাত্র সালাদ খাবেন। এই ক্ষেত্রে কোনোভাবেই ভাত বা রুটি খাওয়া চলবে না। ৫. উষ্ণ এক গ্লাস পানির সাথে আধা চামচ নিজেলা স্যাটিভা (Nigella Sativa) পান করবেন।

করণীয় :

সকালে খালি পেটে ৩০ মিনিট এবং রাতে খাবারের পর ১০ মিনিট দ্রুত হাঁটবেন।

দৈনিক চার গ্লাস কুসুম কুসুম গরম পানি পান করবেন।

ব্লাড প্রেসার থাকলে নিয়মিত চেক করবেন।

বর্জনীয় :

তেল-চর্বি জাতীয় খাদ্য এবং কোমল পানীয় বাদ দিতে হবে।

ধূমপান এবং অ্যালকোহল পরিহার করতে হবে।

ফার্স্টফুড এবং চিনি জাতীয় খাদ্য নিষেধ।

পরামর্শ :

১। প্রতিদিন ফল ও সবুজ সবজি খাবেন। যে কোনো ধরনের মিষ্টি খাবার এড়িয়ে চলুন।

২। সঠিক সময়ে খাবার খান। অতিরিক্ত খাবার খাবেন না।

৩। সারাদিনে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন। এটি আপনার শরীর থেকে টক্সিন জাতীয় উপাদান বের করতে সাহায্য করে।

৪। সর ছাড়া দুধ ও ডিম খান। তেল খেলে তা খুব অল্প পরিমাণে খাবেন।

৫। ফাইবার জাতীয় খাবার তালিকায় রাখুন।

৬। সম্ভব হলে দিনে দুইবার আপেলের রস খান।

ডয়াবেটিস রুখতে বেশ কিছু ভেষজ প্রতিকারও রয়েছে। জেনে নিন সেসব প্রতিকার সম্পর্কে :

১। ডায়াবেটিস রোধে জাম খুব উপকারী। এটি শর্করাকে শ্বেতসারে রূপান্তরিত হতে বাধা দেয়।

২। রসুন এই রোগেরই একটি অন্যতম ভেষজ প্রতিকার। রসুনে অ্যালিসিন থাকে যা রক্তে শর্করার পরিমাণ বাড়তে  দেয় না।

৩। প্রতিদিন সকালে যদি ৫ থেকে ১০টি তাজা কারী পাতা খাওয়া যায়, তবে ডায়াবেটিস থেকে মুক্তি পাওয়া সহজ।

৪। টাটকা আমের পাতাকে একগ্লাস পানিতে সেদ্ধ করে সারারাত রেখে দিন। পরদিন সকালে পাতা ছেঁকে যদি সেই পানি পান করা যায়, তবে ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভবনা থেকে রক্ষা পাওয়া যেতে পারে।

সম্প্রতি প্রকাশিত একটি পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, দু’ধরনের ডায়াবেটিসে মানুষ ভুগছেন। ইনসুলিন ও ডায়ালাইসিস এক্ষেত্রে খুবই বিরক্তিকর এক অভিজ্ঞতা। অনেকে মনে করেন মিষ্টি খাওয়াই ডায়াবেটিসের একমাত্র কারণ। কিন্তু তা নয়। দুঃশ্চিন্তা ও  জিন বা বংশগত প্রভাবও ডায়াবেটিস হবার জন্যে দায়ী। কিন্তু বংশগত কারণে আপনার যদি ডায়াবেটিস হয়, সেক্ষেত্রে অবশ্য তেমন কিছু আপনার করার থাকবে না।

ডায়াবেটিস থেকে রক্ষার জন্য প্রতিদিন উপরোক্ত ঔষধ খেতে হবে আপনাকে। সেই সাথে সামান্য কিছু পরিবর্তন আনতে হবে আপনার জীবনে। বলা চলে, আপনার দৈনন্দিন কর্মকান্ডের ভেতর।

ডায়াবেটিস প্রতিরোধের জন্যে আপনি এই নিয়মগুলো মেনে চলুন, আশা করা যায়, অতি দ্রুতই আপনি দুঃশ্চিন্তামুক্ত, সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যেতে পারবেন।

খালি পেটে ফলের রস পান করা, কিংবা ফল খাওয়া ডায়াবেটিস রোধে খুবই কার্যকর। তবে দেখা গেছে, স্বাদে তিতা ফলের রস খেলে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে করলা বা উচ্ছে জাতীয় খাবার স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী। এগুলো জুস বা ভাজি করে খাওয়া যেতে পারে। এজন্য অবশ্য আপনার নিয়মিত খাবারের তালিকা পরিবর্তনের দরকার হবে না।

১. প্রতিরাতে শোবার আগে পানিতে ক’টি মেথির বীজ ভিজিয়ে রাখুন। সকালে ব্রাশ করার পর খালি পেটে ওই বীজগুলো  খেয়ে ফেলুন।

২. জামরুল ফল ডায়াবেটিস সারানোর জন্যে একটি অত্যন্ত উপকারি ফল। এর কিছু বীজ ধুয়ে শুকিয়ে, তারপর গুড়া করে পানির সাথে মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যাবে।

৩. পেয়ারা এমন একটি ফল, যেটি প্রায় সারা বছরই পাওয়া যায়। সম্প্রতিক একটি গবেষণায় এটি স্পষ্ট যে, ভিটামিন সি সমৃদ্ধ এই ফলটির খোসা রক্তে চিনির মাত্রা বাড়িয়ে দেয়, তাই আপনার জন্যে এর খোসা না খাওয়াই ভালো।

৪. আমলা জাতীয় ফল রক্তে চিনির মাত্রা কমিয়ে থাকে।

৫. আপনার চা বা কফিতে চিনির পরিবর্তে মধু দিন।

৬. গবেষণায় প্রমাণিত, চিনি ছাড়া ব্ল্যাক কফি পান করলে দু’ধরনের ডায়াবেটিসের ঝুঁকি থাকে না।

৭. এছাড়া গ্রিন চা শরীরের রক্তে চিনি ও ইনসুলিনের মাত্রা কমাতে বিশেষ সাহায্য করে।

ডায়াবেটিস হলে দেহের রোগ নিরাময় ক্ষমতা কমে যায়। তবে কিছু বিষয় মেনে চললে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।

চাপ দূর করতে মেডিটেশন : চাপ থেকে মুক্তি পেতে নিয়মিত মেডিটেশন করুন। করটিসল, এপিনেফ্রিন এবং গ্লুক্যাজন এসব হরমোন বেড়ে যায় চাপের কারণে। এর ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি পায়। নিয়মিত ব্যায়াম করলে ডায়াবেটিস হওয়ার আশঙ্কা বহুলাংশে কমে যায়।

ভালোমতো ঘুম : ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ভালো করে ঘুমানো খুব জরুরি। ঘুমের সমস্যার কারণে ওজনাধিক্য এবং ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বেড়ে যায়। ঘুম কেবল এসব সমস্যাই নয়, মস্কিষ্ক শিথিল করে মানুষকে কর্মক্ষম রাখতেও সাহায্য করে।

নিয়মিত ব্যায়াম : প্রতিদিন ব্যায়াম করুন। শারীরিক কার্যক্রম দেহে টিস্যুর সংবেদনশীলতা বাড়াতে কাজ করে এবং ওজন ঠিক রাখে। ব্যায়াম রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে কার্যকরী। তবে ব্যায়াম শুরুর আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

তাজা খাবার খান : চেষ্টা করুন তাজা খাবার খেতে। কারখানায় খাবার প্রক্রিয়াজাতকরণের সময় অনেক খাবারের মান নষ্ট হয়ে যায় বা কমে যায়। বেশি করে ফল, সবজি, মাছ, মাংস এবং বাদাম খাওয়া ভালো। এসব খাবার কার্বোহাইড্রেট, শর্করা এবং চর্বিকে পরিশোধিত করে। এসব খাবার ওজন নিয়ন্ত্রণে রেখে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমিয়ে দেয়।

মনে রাখবেন, এটি জটিল কোনো রোগ না হলেও একটি দীর্ঘমেয়াদি সমস্যা। তাই ‘গ্যারান্টি’ চিকিৎসার আকর্ষণে না ভুলে নিয়মিত চিকিৎসা নিন ও নির্দিষ্ট নিয়ম-কানুন মেনে চলুন।

হাকীম মুহাম্মদ মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)

মুঠোফোন :  +88 01762240650

 


অর্শ বা পাইলস:
কারণ, লক্ষণ, করণীয়, খাদ্যাভ্যাস, চিকিৎসা

অর্শ বা পাইলস কি?

মলাশয়ের নিম্নাংশ বা মলদ্বারের শিরাগুলো ফুলে গেলে সেগুলোকে অর্শ বা পাইলস বলে। এই অর্শ মলদ্বারের অভ্যন্তরেও হতে পারে আবার বাইরেও হতে পারে।

অর্শ বা পাইলস কেন হয় (অর্শের কারণসমূহ):

অর্শের সঠিক কারণ জানা না গেলেও নিম্নলিখিত বিষয়সমূহ অর্শ হওয়ার ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখে :
১. দীর্ঘমেয়াদী কোষ্ঠকাঠিন্য বা ডায়রিয়া।
২. শাকসব্জী ও অন্যান্য আঁশযুক্ত খাবার এবং পানি কম খাওয়া।
৩. শরীরের অতিরিক্ত ওজন।
৪. গর্ভাবস্থা।
৫. লিভার সিরোসিস।
৬. মলত্যাগে বেশী চাপ দেয়া।
৭. অতিরিক্ত মাত্রায় লেকজেটিভ (মল নরমকারক ওষুধ) ব্যবহার করা বা এনেমা (শক্ত মল বের করার জন্য বিশেষ
তরল মিশ্রণ ব্যবহার করা) গ্রহণ করা।
৮. টয়লেটে বেশি সময় ব্যয় করা।
৯. বৃদ্ধ বয়স।
১০. পরিবারে কারও পাইলস থাকা।
১১. ভার উত্তোলন, দীর্ঘ সময় বসে থাকা ইত্যাদি।

অর্শ বা পাইলস কীভাবে বুঝব (অর্শের লক্ষণসমূহ) :

মলদ্বারের অভ্যন্তরে হলে নিচের লক্ষণগুলো দেখা যেতে পারে :
১. পায়খানার সময় ব্যথাহীন রক্তপাত হওয়া।
২. মলদ্বারের ফোলা বাইরে বের হয়ে আসতে পারে, নাও পারে। যদি বের হয় তবে তা নিজেই ভেতরে চলে যায় অথবা হাত দিয়ে ভেতরে ঢুকিয়ে দেয়া যায়। কখনও কখনও এমনও হতে পারে যে, বাইরে বের হওয়ার পর তা আর ভেতরে প্রবেশ করানো যায় না বা ভেতরে প্রবেশ করানো গেলেও তা আবার বের হয়ে আসে।
৩. মলদ্বারে জ্বালাপোড়া, যন্ত্রণা বা চুলকানি হওয়া।
৪. কোনো কোনো ক্ষেত্রে মলদ্বারে ব্যথাও হতে পারে।

মলদ্বারের বাইরে হলে নিচের লক্ষণগুলো দেখা যেতে পারে :
১. মলদ্বারের বাইরে ফুলে যাওয়া যা হাত দিয়ে স্পর্শ ও অনুভব করা যায়।
২. কখনও কখনও রক্তপাত বা মলদ্বারে ব্যথাও হতে পারে।

কি করব (অর্শ বা পাইলস রোগে করণীয়) :

১. কোষ্ঠকাঠিন্য যেনো না হয় সে বিষয়ে সতর্ক থাকা এবং নিয়মিত মলত্যাগ করা।
২. পর্যাপ্ত পরিমাণে শাকসব্জি ও অন্যান্য আঁশযুক্ত খাবার খাওয়া এবং পানি (প্রতিদিন ৮-১০ গ্লাস) পান করা।
৩. সহনীয়মাত্রার অধিক পরিশ্রম না করা।
৪. প্রতিদিন ৬-৮ ঘণ্টা ঘুমানো।
৫. শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণ করা।
৬. টয়লেটে অধিক সময় ব্যয় না করা।
৭. সহজে হজম হয় এমন খাবার গ্রহণ করা। যেমন : আঁশযুক্ত খাবার, শাকসবজি ইত্যাদি।
৮. ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া লাক্সেটিভ বা রেচক ঔষধ বেশি গ্রহণ না করা।
৯. মলত্যাগে বেশি চাপ না দেয়া।
১০. দীর্ঘমেয়াদী ডায়রিয়া থাকলে তার চিকিৎসা নেয়া।

কি খাবো (অর্শ বা পাইলস রোগে গ্রহণীয় কিছু খাবার) :
শাকসব্জি, ফলমূল, সব ধরনের ডাল, সালাদ, দধি, পনির, গাজর, মিষ্টি কুমড়া, লেবু ও এ জাতীয় টক ফল, পাকা পেঁপে, বেল, আপেল, কমলা, খেজুর, ডিম, মাছ, মুরগীর মাংস, ভূসিযুক্ত (ঢেঁকি ছাঁটা) চাল ও আটা ইত্যাদি।

কি খাবো না (অর্শ বা পাইলস রোগে বর্জনীয় কিছু খাবার) :
খোসাহীন শস্য, গরুর মাংস, খাসির মাংস ও অন্যান্য চর্বিযুক্ত খাবার, মসৃণ চাল, কলে ছাঁটা আটা, ময়দা, চা, কফি, মাখন, চকোলেট, আইসক্রীম, কোমল পানীয়, সব ধরনের ভাজা খাবার, যেমন : পরোটা, লুচি, চিপস ইত্যাদি।

অর্শ বা পাইলস রোগের চিকিৎসা :
১. পাইলস কিউর (Piles Cure) সকাল ও রাতে দুই বেলা হালকা গরম পানির সাথে দু’চামচ করে সেবন করা।

২. ডিমোরাইড (Demorhoid) ক্যাপসুল সকাল ও রাতে একটি করে।

৩. হ্যানরয়েড (Hanrhoid) Tablet সকাল ও রাতে খাবারের আগে দুটি করে।

৪. হলাক্স (Helax) সকাল রাতে দুটি করে।

৫. ইসপারগুল সকাল ও রাতে এক গ্লাস পানিতে মিশিয়ে।

এছাড়াও রোগীর অবস্থা বুঝে প্রয়োজনীয় সংশ্লিষ্ট কিছু ঔষধ গ্রহণ করতে হবে। যা চিকিৎসকই ভালো জানেন। বিচ্ছিন্নভাবে ঔষধ ব্যবহার না করে চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করে ঔষধ গ্রহণ করলে এবং তার তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা গ্রহণ করলেই সুস্থতা সম্ভব।

ঔষধ পেতে নিম্নে বর্ণিত ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করে আপনি সরাসরি অথবা কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বাংলাদেশের যে কোনো জেলায় ঔষধ গ্রহণ করতে পারবেন।

৪. উপরোক্ত চিকিৎসায় যদি যথেষ্ট উন্নতি না হয় তাহলে-
অর্শ মলদ্বারের বাইরে হলে :
অর্শ ছোট হলে- Local anesthesia ইনজেকশন দিয়ে অর্শ কেটে ফেলা হয়।
অর্শ বড় হলে বা তাতে রক্ত জমাট বেধে গেলে-Haemorrhoidectomy অপারেশন করা হয়।

অর্শ মলদ্বারের ভিতরে হলে :
যদি এমন হয় যে মলদ্বারের ভিতরের অর্শ বাইরে বের হয় না বা বের হয় তবে তা নিজেই ভেতরে চলে যায় সেক্ষেত্রে চিকিৎসা-
১. স্ক্লেরোথেরাপি (Sclerotherapy)  যাতে অর্শে Chemical irritants (যেমন-Oily phenol) ইনজেকশন দেয়া হয়।

২. ব্যান্ড লাইগেশন, যাতে একটি চিমটার সহায়তায় অর্শকে টেনে ধরে রাবার ব্যান্ড পরিয়ে দেয়া হয় (যদি অর্শ বাইরে বের হয়ে আসে কিন্তু নিজে নিজে ভেতরে চলে যায় না বরং হাত দিয়ে তা ভেতরে ঢুকিয়ে দিতে হয় তাহলে সেক্ষেত্রেও কখনও কখনও এই পদ্ধতি অবলম্বন করা যায়)।

৩. Infrared Photocoagulation বা Cauterization যাতে একটি electric probe বা laser beam বা infrared light অর্শে প্রয়োগ করা হয় (যদি অর্শ বাইরে বের হয়ে আসে কিন্তু নিজে নিজে ভেতরে চলে যায় না বরং হাত দিয়ে তা ভেতরে ঢুকিয়ে দিতে হয় তাহলে সেক্ষেত্রেও কখনও কখনও এই পদ্ধতি অবলম্বন করা যায়)।

রর) যদি এমন হয় যে মলদ্বারের ভিতরের অর্শ বাইরে বের হয়ে আসে এবং বের হওয়ার পর তা আর ভেতরে প্রবেশ করানো যায় না বা হাত দিয়ে ভেতরে প্রবেশ করানো গেলেও পরে তা আবার বের হয়ে আসে, সেক্ষেত্রে চিকিৎসা-
Surgery বা অপারেশন:
১. পুরনো পদ্ধতিতে অর্শ অপারেশন।
২. Longo বা Stapled Haemorrhoidectomy যাতে অত্যাধুনিক যন্ত্রের সাহায্যে মলদ্বার না কেটে অর্শ অপারেশন করা হয়
৩. ডায়াথারমি পদ্ধতিতে অর্শ অপারেশন।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

(সকাল ১০ টা থেকে বিকেল ১টা এবং দুপুর ৪টা থেকে রাত ৮টা, নামাজের সময় ব্যতীত)

হাকীম মুহাম্মদ মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)

মুঠোফোন :  +88 01762240650

 

জিম নয়, জেনে নিন ঘরে বসেই খুব সহজে আকর্ষণীয় ফিগার পাবার উপায়

আপনি তরুণ, যুবক হোন আর রমণী বা যুবতীই হোন যদি ক্ষীণ, দুর্বল স্বাস্থ্য হয় তবে মোটা না রোগা, সেটা জরুরী বিষয় নয় তবে আপনার হবে আকর্ষণীয় ফিগার। অনেক স্লিম ছেলে-মেয়েদেরও দেখবেন ঢেউ খেলানো চমৎকার ফিগার থাকে, আবার অনেকের ওজন কম হলেও দেখা যায় ফিগারের শেপ সুন্দর নয়। সুন্দর পর্যাপ্ত স্বাস্থ্যসহ আকর্ষণীয় ফিগার চাই?

জিমে গিয়ে কঠোর ব্যায়াম কিংবা ক্রাশ ডায়েটের কথা ভুলে যান। আপনার ওজন যেমনই হোক না কেন সুপার প্রোটিন এবং অর্গানিক সুপার প্রোটিন সেবন করুন। মেনে চলুন এই টিপস। শরীরের বাড়তি মেদ যাদের, তাঁদের মেদ ঝরে গিয়ে ফিগার হয়ে উঠবে দারুণ। যারা বেশী রোগা বা ফিগারের শেপ সুন্দর নয়, তাঁদের ফিগারও হয়ে উঠবে পারফেক্ট!

বিশ্ববিখ্যাত সুপার প্রোটিন এবং অর্গানিক সুপার প্রোটিন রীতিমতো ব্যবহার করে ধীরে ধীরে আপনি আকর্ষণীয় ফিগারের অধিকারী হতে পারবেন।

 

সুপার প্রোটিন এ আছে  উচ্চ শক্তিসম্পন্ন সয়া প্রোটিন। বেঙ্গা গ্রাম, আলমন্ড, পিস্টাসিও, ওটব্রান, কর্ণবার্ন, আলফালফা মল্ট ও প্রাকৃতিক সাইট্রোলিন, আজেনাইন মাল্টেডেক্সাট্রিন, ফ্লাক্সমিল, ফোলেট, আলফা টোকোফেরোল, ক্যারোটিন, ব্যয়োটিন, ক্যাসিনেটস ও লিসিথিন এবং স্বাদিষ্ট চকলেট ফ্লেভার। সুস্বাস্থ্য গঠন, সুন্দর ফিগার তৈরি, নব উদ্যম সৃষ্টি ও তারুণ্য বৃদ্ধিতে অদ্বিতীয় পুষ্টি খাদ্য।

সুপার প্রোটিন : মূল্য ১৫০০/- টাকা।

অর্গানিক সুপার প্রোটিন মূল্য : ৫৫০/- টাকা।

সুপার প্রোটিন ও অর্গানিক সুপার প্রোটিন একত্রে ২০৫০/- টাকা

সরাসরি অথবা কুরিয়ার যোগে সারাদেশের যে কোনো জেলায় পাঠানো হয়। ভেতরে ব্যবহার বিধিও দেয়া থাকবে।

যোগাযোগ :

(সকাল ১০ টা থেকে বিকেল ১টা এবং দুপুর ৪টা থেকে রাত ৮টা, নামাজের সময় ব্যতীত)

 

হাকীম মুহাম্মদ মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)

মুঠোফোন (IMO)+88 01762240650

 

শেয়ার করুন: