বিয়ের পরে শারীরিক দূরত্ব বাড়ে যে কারণে

বিয়ের পরে জীবনে অনেক পরিবর্তন আসে। সেসবের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারলে ধীরে ধীরে সমস্যা সৃষ্টি হতে থাকে। দুজনের ছাড় দেওয়ার মানসিকতা থাকলে সম্পর্ক সুন্দর রাখা সম্ভব হয়। অন্যথায় বাড়ে দূরত্ব। অনেকের ধারণা থাকতে পারে বিয়ে হয়ে গেলেই আর আলাদা করে গুরুত্ব দেওয়ার কিছু নেই। কিন্তু একটি সম্পর্ক আজীবন সুন্দর রাখতে হলে তার যত্ন নিতে হবে প্রতিদিন।

ঠিকভাবে যত্ন নিতে না পারলে সম্পর্কগুলো খুব দ্রুতই রং হারায়। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বাড়ে মানসিক ও শারীরিক দূরত্ব। সেখান থেকে পথ শুরু হয় ভাঙনের। তাই সম্পর্ক খারাপ হতে শুরু করলে ঠিক কোথায় ভুল হচ্ছে তা খুঁজে বের করতে হবে। দুজনের আগ্রহ ও একসঙ্গে থাকার আকাঙ্ক্ষা থাকলে সমাধান বের করা সহজ হবে। জেনে নিন কোন ভুলগুলোর কারণে বাড়ে দূরত্ব-

একসঙ্গে সময় না কাটালে

সম্পর্ক ভালো রাখার অন্যতম উপায় হচ্ছে একসঙ্গে সময় কাটানো। এতে দুজনের মধ্যে অনেক সুন্দর স্মৃতির জন্ম হয়। পরস্পরকে সময় না দেওয়া থেকেই শুরু হয় সমস্যার। তাই নিজেদের মতো করে সময় কাটাতে হবে। কথা আর গল্প ভাগাভাগি করে নিতে হবে। নিজেদের আরও বেশি সময় দিতে হবে।

জীবনে বৈচিত্র্য না থাকলে

বিয়ের পরে বেশিরভাগের জীবনই একঘেয়ে হয়ে যায়। জীবনে থাকে না কোনো রং, কোনো বৈচিত্র্য। একই ছন্দের চলতে থাকে জীবন। দুজন মিলে একটু বেড়াতে যাওয়া, মুভি দেখা, গল্প করা কিছুই হয় না যেন। সেখান থেকেই বাড়তে থাকে দূরত্ব। এটি সম্পর্ককে নিয়ে যেতে পারে ভাঙনের দিকে। ভালো থাকার জন্য তাই জীবনকে রঙিন করা জরুরি।

আকর্ষণ কমলে

একসঙ্গে থাকতে থাকতে আকর্ষণ কিছুটা কমে আসা স্বাভাবিক। কিন্তু এই আকর্ষণ ধরে রাখার জন্য প্রচেষ্টা থাকতে হবে দুজনেরই। নয়তো একটা সময় বাড়বে দূরত্ব। তখন আর একজনের উপস্থিতি অন্যজনকে আনন্দিত করবে না। এমন পরিস্থিতি থেকে বের হওয়ার পথ খুঁজতে হবে দুজনকেই। নিজেদের মধ্যে ফিরিয়ে আনতে হবে আকর্ষণ।

পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা না থাকলে

পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা থাকাটা হচ্ছে সম্পর্কের অন্যতম ভিত্তি। কোনো কারণে এই শ্রদ্ধা না থাকলে সম্পর্ক তার সৌন্দর্য হারায়। একে অপরকে ছোট করে কথা বলতে থাকলে দূরত্ব তো বাড়বেই। হারাবে পারস্পারিক ভরসা। তখন আর আগের জায়গায় ফিরে যাওয়া সম্ভব হয় না।

প্রতিদিনের ঝামেলা

প্রতিদিনের ছোট ছোট ঝামেলা সম্পর্ককে তিক্ততা নিয়ে আসতে পারে। কোনো কারণে নিয়মিত ঝগড়া হতে থাকলে একটা সময় বিরক্তি বাড়তে থাকে। তাই কোনো ধরনের ঝগড়া হলে তা বাড়তে দেবেন না। সেগুলোর সমাধান করে ফেলুন। এতে সুখি হওয়া সহজ হবে।

নারী বা পুরুষের যৌন ক্ষমতা হারিয়ে থাকলে

বিয়ের পর এ নিয়ে অনেক সমস্যা হয়। নারী বা পুরুষের মধ্যে যৌন হরমোন কমে গেলে বা কম থাকলে একে অপরের পরিপূরক হতে পারে না। তাই অনেকে হাতুড়ে ডাক্তারের খপ্পরে পড়ে বা স্বেচ্ছায় বিভিন্ন হরমোন ইনজেকশন নেয় বা ভুয়া ওষুধ সেবন করে। এটি মোটেই কাম্য নয়। পুরুষত্বহীনতার অবশ্যই বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া বাঞ্চনীয়।

নিয়মিত কয়েকমাস নাইট কিং সেবনে এবং  সঠিক চিকিৎসা নিলে এ থেকে পরিত্রাণ মেলে।

যৌন সমস্যার ঔষধ নাইট কিং। Semen (বীর্য) বাড়ায়।লিঙ্গ (পেনিস) আকার বড় হয়। এছাড়াও সহবাসে অক্ষমতা, দুর্বলতা, দীর্ঘক্ষণ সহবাস করতে না পারা, দীর্ঘক্ষণ সহবাসে ব্যর্থতা,লিংগ বাঁকা-ত্যাড়া, মেহ-প্রমেহ, ইত্যাদি প্রতিরোধে ও প্রতিকারের জন্য কাজ করে। এ দুটো ঔষধ সেবনে আপনার যৌন দুর্বলতা দূর হবে। দীর্ঘক্ষণ সহবাস করতে পারবেন। বন্ধাত্ব থাকলে তাও দূর হবে। পেনিসের শক্তি বৃদ্ধি পাবে।

অর্ডার দিতে হলে কুরিয়ার সার্ভিস খরচ ১২০ টাকা অগ্রিম বিকাশ করে কনফার্ম করে আপনার নাম, মুঠোফোন নাম্বার ও স্থানের নাম লিখে জানাবেন। বিকাশ নং-০১৭৪২০৫৭৮৫৪ পারসোনাল। আমরা সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিসে পাঠাতে পারবো। ঔষধের টাকা কুরিয়ার সার্ভিসে পরিশোধ করে ঔষধ নিয়ে যাবেন। ধন্যবাদ। হাকীম মিজানুর রহমান, ইবনে সীনা হেলথ কেয়ার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।

অর্ডার কনফার্ম করে আপনার নাম, মোবাইল নং ও জেলার নাম লিখে জানাবেন।

প্রয়োজন হলে আমার এ নাম্বারে ফোন করে কথা বলুন। : ০১৭৬২২৪০৬৫০ (ইমো-হোয়াটস অ্যাপ)

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)
হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন : 01762-240650

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

শেয়ার করুন: