প্রস্রাবের রাস্তায় মাঝে মাঝে ফুলে উঠে কেন?

অবাধ, অনিরাপদ যৌন মেলামেশা ও যৌন রোগীর ব্যবহৃত তোয়ালে এবং কাপড়চোপড় থেকে ছোঁয়াচে জাতীয় যৌন রোগের নাম গনোরিয়া। পুরুষ ও মহিলা উভয়ের মূত্র ও জননতন্ত্রে এর জীবাণু আক্রমণ করে।

যেভাবে ছড়ায় : মুখমেহনের মাধ্যমে গলার ভেতরের অংশ আক্রান্ত হয়। ফলে গলাব্যথা ও ঘন পুঁজের মতো কাশি হতে পারে। পায়ুপথে মেলামেশার মাধ্যমে মলদ্বার ও রেকটামে প্রদাহ হয়। মা গনোরিয়ায় আক্রান্ত হলে শিশুর দুই চোখও আক্রান্ত হয়। শিশুরা অসাবধানতাবশত রোগীর জীবাণুযুক্ত তোয়ালে ও পরিধেয় কাপড় ব্যবহার করলে বা এ রোগে আক্রান্ত কারো দ্বারা ধর্ষিত হলে শিশুদের যোনিপথে প্রদাহ দেখা দেয়।

লক্ষণ : পুরুষদের ক্ষেত্রে সাধারণত ১০-১৫ ভাগ ক্ষেত্রে উপসর্গবিহীনভাব থাকে। ২-১৪ দিনের মধ্যে উপসর্গ প্রকাশ পায়। প্রস্রাবের রাস্তায় অস্বস্তিভাব, জ্বালাপোড়া, ঝিনঝিনভাব করে। রোগী বলে প্রস্রাব করার সময় কুট করে কামড় দেয়। পরবর্তী সময়ে প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া করা এবং কখনো প্রস্রাবের সাথে রক্তও যেতে পারে।

এ সময় লিঙ্গ বিশেষ করে প্রস্রাবের নালী লাল হয়ে ফুলে যায় ও ব্যথা অনুভূত হয়। চিকিৎসা ছাড়াও কিছু কিছু রোগীর দেহের নিজের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার কারণে ১-৩ মাসের মধ্যে আপনা আপনি ভালো হয়ে যায়।

জটিলতা : এই প্রদাহের চিকিৎসা না করালে লিঙ্গ ও তার আশপাশের কিছু গ্রন্থি আক্রান্ত হয়ে ফুলে যায় এবং প্রদাহের সৃষ্টি হয়। লিঙ্গ উত্থিত হলে প্রচণ্ড ব্যথা অনুভূত হয়। সমস্যা দীর্ঘায়িত হলে প্রস্রাবের রাস্তা চিকন হয়ে প্রস্রাব ঠিকমতো বের হতে পারে না। ফলে প্রস্রাব থলিতে জমা হতে থাকে।

মহিলাদের ক্ষেত্রে : প্রায় ৫০-৭৫ ভাগ মহিলা উপসর্গবিহীন থাকে। অনেক সময় সাদা স্রাব বা লিউকোরিয়ার মতো উপসর্গ থাকে। তাই ভুল চিকিৎসা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

২৫ ভাগ মহিলার প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া, সাদা স্রাব, বার বার প্রস্রাব হওয়া, মিলনের পর সামান্য রক্ত বের হওয়া, কোমর ও তলপেট ব্যথা এবং কুচকির লসিকাগ্রন্থি ফুলে যায়।

যোনিপথের আশপাশের কিছু গ্রন্থি ফুলে যায় ও এখানে ফোঁড়া হয়। প্রচণ্ড মাথাব্যথা, জ্বর, তলপেট ব্যথাসহ প্রচুর পরিমাণে বিজলপুঁজ মিশ্রিত বা পুঁজের মতো প্রস্রাব বের হতে থাকে।

এ ছাড়া অনিয়মিত মাসিক ও মাসিকের সময় প্রচুর রক্ত যেতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে ফেলোপিয়ান টিউবে প্রদাহ হয়ে নালী বন্ধ হয়ে যায়। ফলে শিশুর ধারণক্ষমতা হারিয়ে যায়।

এসব সমস্যায় দ্রুত চিকিৎসা দরকার। তাই ঔষধ পেতে আপনার অবস্থা জানিয়ে নিম্নে বর্ণিত ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করে আপনি সরাসরি অথবা কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বাংলাদেশের যে কোনো জেলায় ঔষধ গ্রহণ করতে পারবেন।

রোগীর অবস্থা শুনে ও দেখে সারাদেশের যে কোনো জেলায় বিশ্বস্ততার সাথে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

 

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

হাকীম ডা. মিজানুর রহমান

(বিএসএস, ডিইউএমএস)

হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।

ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার

একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

চিকিৎসকের মুঠোফোন : 

01762240650

( ইমো, হোয়াটস অ্যাপ)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : মেহ-প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের প্রতিকার

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

শেয়ার করুন: