শ্বেত প্রদর বা লিউকোরিয়ার কারণ ও প্রতিকার

লিখেছেন : হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস) :

শ্বেতপ্রদর স্ত্রী যৌনাঙ্গের একটি উপসর্গ। মাসিক ঋতুস্রাব ব্যতীত যে কোনও বয়সে স্ত্রীদের যোনিপথে গাঢ় সাদা আঠালো তরল পদার্থ নির্গত হওয়াকে সায়লানুর রেহেম বা শ্বেতপ্রদর বলা হয়।

বয়স ভেদে এ রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে।

১. অল্প বয়সে শ্বেতপ্রদর : সাধারণত পেটের ক্রিয়া খারাপ হওয়া, তীব্র ও ঊষ্ণ প্রস্রাব এবং জরায়ুতে চুলকানি ইত্যাদি কারণে অল্প বয়সে শ্বেতপ্রদর হতে পারে।

২. কুমারী বা অবিবাহিত মেয়েদের শ্বেতপ্রদর : সাধারণত দুঃখ-কষ্ট, ভয় এবং দুর্বলতার কারণে হায়েজের পূর্বে শ্বেতপ্রদর দেখা দেয়।

৩. বিবাহিত বা জন্মদাত্রির শ্বেতপ্রদর : সাধারণত জরায়ুর চুলকানি, ক্ষত বা ফাটা এবং পুরাতন গনোরিয়ার কারণে শ্বেতপ্রদর হয়ে থাকে।

৪. নবাবিবাহিত নারীদের শ্বেতপ্রদর : এ ধরনের শ্বেতপ্রদর সাধারণত জরায়ু প্রদাহ হতে সৃষ্টি হতে পারে।

৫. বৃদ্ধদের শ্বেতপ্রদর : এ ধরনের শ্বেতপ্রদর সাধারণত জরায়ুর ক্যান্সার, অর্বুদ (টিউমার) ও প্রদাহের কারণে হয়ে থাকে।

শ্বেতপ্রদর-এর রস নিঃসরণ স্থানভেদে কয়েকপ্রকার হয়ে থাকে :
১. যোনিদ্বারের প্রদর বা সায়লানে ফরজী : এতে যোনিদ্বারের বাহ্যিক অংশ হতে রস নিঃসরণ হয়ে থাকে।

২. যোনিপথের প্রদর বা সায়লানে মাহবেলী : এতে যোনিপথের অভ্যন্তরীন অংশ হতে রস নির্গত হয়।

৩. জরায়ুর ঘায়ের প্রদর বা সায়লানে অনুকী : এতে জরায়ুর ঘার বা মুখ হতে রস নির্গত হয়ে থাকে।

৪. জরায়ুর প্রদর বা সায়লানে রেহেমী : এতে জরায়ু হতে সরাসরি রস নির্গত হয়ে থাকে।

কারণ :
শ্বেতপ্রদর সাধারণত জরায়ু এবং তার পাশর্^বর্তী অঙ্গসমূহের কারণে সৃষ্টি হয়ে থাকে। যৌবন প্রাপ্ত হওয়া অর্থাৎ গর্ভ ও ঋতুস্রাবের পূর্বাবস্থা, জরায়ু, যোনিদ্বার ও ডিম্বকোষের এস্তেকা, অর্বুদ, ফোড়া, প্রদাহ, ফুসকুড়ি, পূঁজ ও অর্শের কারণে এবং রক্তহীনতা, যক্ষা, ক্রোনিক নেফ্রাইটিজ ও সাধারণ দুর্বলতা ইত্যাদি কারণে শ্বেতপ্রদর হয়ে থাকে। সিফিলিস, গনোরিয়ার জীবাণু দ্বারা সারভিস্ক ও ভ্যাজাইনা আক্রান্ত হওয়া, সন্ধিবাত, দুঃখ-কষ্ট, রাগ-ক্ষোভ, ভয়-ভীতি ইত্যাদি কারণে শে^তপ্রদর হয়ে থাকে।

ট্রাইকোমোনাস ভ্যাজাইনালিস নামক জীবাণু দ্বারা ভ্যাজাইনা আক্রান্ত হওয়া, ভ্যাজাইনাটিস বা অধিক বয়স্কদের ভ্যাজাইনার প্রদাহ, প্রোলাপস বা গর্ভপাতের জন্য পেশারী ও কড়া এন্টিসেপটিক লোসন ও গর্ভনিরোধ বড়ি এবং ডুস দেওয়াজনিত ভ্যাজাইনার প্রদাহ, আখলাত বা ধাতুরস বৃৃৃৃৃৃৃদ্ধির কারণে এবং অল্প বয়সে বিবাহ, অত্যাধিক সহবাস ইত্যাদি কারণে শ্বেতপ্রদর হয়ে থাকে।

লক্ষণ বা আলামতসমূহ :
সাধারণত পাতলা এবং গাঢ় হলুদ বা সাদা বর্ণের পূঁজের মতো রস নির্গত হয়ে থাকে। যোনিপথ চুলকায়, মুখমন্ডল হলুদ বর্ণ হয়, দেহ দুর্বল ও অলস হয়ে থাকে। কোমর, ঊরুদেশ এবং মাথা ব্যথা হয়। হাতপা জ¦ালাপোড়া করে। পরিপাকশক্তি দুর্বল হয়ে কখনও কোষ্ঠ ও দাস্ত দেখা দেয়। প্র¯্রাবের বেগ বার বার ও অনিয়মিত হয়। মিযাজ খিটখিটে হয় এবং স্থানভেদে স্রাব বিভিন্ন প্রকার হয়ে থাকে। যেমন-
১. যোনিদ্বার থেকে নির্গত হলে ¯্রাব পিচ্ছিল, সাদা এবং সামান্য চিকচিকে ভাব ও গন্ধযুক্ত হয়।

২. জরায়ু হতে নির্গত হলে ডিমের শ্বেতাংশের মতো হয় এবং কোন কোন সময় হলুদ হয়ে থাকে।

৩. যদি জরায়ু ঘার হতে ¯্রাব নির্গত হয় তবে পরিস্কার লবণাক্ত ডিমের শ্বেতাংশের মতো হয়। জরায়ু রসের চেয়ে জরায়ু ঘারের রস বেশি পিচ্ছিল হয়। এ ধরনের স্রাব সন্তান জন্মদাত্রীদের বেশি দেখা যায়।

৪. ক্যান্সারের কারণে হলে প্রথমে স্রাব পানির মতো তরণ এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে নির্গত হয়। অতপর মাংস ধোয়া পানির মতো লাল বর্ণ ধারণ করে।

৫. জরায়ুতে ফোড়া বা দানার কারণে হলে স্রাবের পরিমাণ কম হয়। যন্ত্রণা ও চুলকানির কারণে অস্থির হয়ে যায়।

৬. গনোরিয়ার কারণে হলে স্রাব গাঢ় হয় এবং পূঁজ মিশ্রিত ও দুর্গন্ধযুক্ত হয়। এ ছাড়া রোগিনীর জরায়ু ও বস্তিদেশে ব্যথা অনুভব হয়।

৭. অর্শের কারণে হলে বলি দেখা যায় এবং স্রাবের রং লাল বা কালো হয়ে থাকে।

৮. জরায়ু থেকে স্রাব নিঃসরণ হলে স্রাব পর্যাপ্ত পরিমাণে বের হয় এবং কোনও জ্বালা যন্ত্রণা হয় না।

শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার

পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।

অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।

কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।

হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।

কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।

শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-

১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।

২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।

৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।

এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।

কারণগুলি কি কি হতে পারে ?

প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-

১. ডায়াবেটিস,

২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,

৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,

৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।

তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।

আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।

এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।

কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।

এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।

আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।

সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।

যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।

মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।

কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।

বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।

যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :

১. সহ/বাসে অসমার্থতা।

২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।

৩. অসময়ে বী/র্যপাত।

৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।

৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।

৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।

৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।

ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)

হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।

ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার

একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন : (চিকিৎসক) 01762-240650

(সকাল দশটা থেকে রাত্র দশটা। নামাজের সময় কল দিবেন না।)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়

শেয়ার করুন: