PORN সিনেমায় অভিনয় করেছেন যেসব বলিউড নায়িকারা

বিনোদন ডেস্ক :

গোপনে কিংবা প্রকাশ্যে পর্ন জগত নিয়ে প্রায় অনেকেরই আগ্রহ রয়েছে। সামনে থেকে যতোই সমালোচনা করুক পর্দার আড়ালে অনেকেই নিরব।

পর্ন তারকাদের সার্চের তালিকায় সবার উপরে রয়েছেন লেবাননে জন্মগ্রহণকারী মিয়া খলিফা। বিশ্বের জনপ্রিয় পর্নস্টারদের তালিকায় সবাইকে পেছনে ফেলে মিয়া-ই বর্তমানে বিশ্বের এক নম্বরে রয়েছেন। ভারতীয় সিনেমার বর্তমান তারকা সানি লিওনের ঠাঁই হয়েছে টপ-১০ সার্চের তালিকায়। নিচে দেখুন শীর্ষ ১০ তারকার পরিচিতি।

১. মিয়া খলিফা: ২০১৪ সালে পর্ন জগতে আসা মিয়া খলিফা ২০১৫ সালের ডিসেম্বরে বিশ্বের এক নম্বর পর্ন তারকার স্থানটি দখল করে নেয়। ২২ বছর বয়সী মিয়া খালিফা পর্নহাব সাইটের সবচাইতে বেশী জনপ্রিয় পর্ন তারকা। বর্তমানে সে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় বসবাস করে।

২. লিসা আন: বিশ্বের সেরা যত পর্ন তারকা তাদের মধ্যে দ্বিতীয় অবস্থানটি দখলে আছে লিসা আনের। ১৯৯৪ তে লিসা আন জনপ্রিয় পর্ন তারকা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। ১৯৯৭ সালে এইডস ঝুকির কারণে পর্ন ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ বন্ধ করে দেয় লিসা আন। ১০ বছর পর ২০০৬ এ সে আবার ফিরে আসে এ জগতে। ২০১০ সালে আবারো সে পর্ন অ্যাওয়ার্ডের স্বীকৃতি পায়।

৩. ম্যাদিসন আইভি: নাচে দক্ষতার মাধ্যমে পর্ন জগতে পা রাখে ম্যাদিসন আইভি। এই পর্ন তারকা জার্মানিতে জন্মগ্রহণ করেন। পর্ন জগতে তার পথ চলা শুরু হয় টেক্সাস থেকে।

৪. আসা আকির: খুব অল্প বয়সে পর্ন জগতে আসা আসা আকির এর নামের শেষ অংশটি মুলত ২০১১ সালে মুক্তি পাওয়া আকিরা সিনেমা থেকে নেওয়া। এখন পর্যন্ত তালিকা ভুক্ত ১০০ জন পর্ন তারকার মধ্যে আকিরার অবস্থান চার নম্বরে। এশিয়ার টপ ৫০ জন পর্ন তারকার মধ্যে তার অবস্থান এখন পর্যন্ত ৬ নম্বরে। পর্নগ্রাফিতে অভিনয়ের জন্য আকিরা এ পর্যন্ত অনেকগুলো পুরস্কার পেয়েছেন।

৫. কিম কার্দাশিয়ান: কিম কার্দাশিয়ান লস এঞ্জেলসের ৫ম পর্ন তারকা। ২০০৩ সালে কিম তার প্রেমিক রে-এর সাথে কার্দাশিয়ান নামে একটি সেক্স টেপ তৈরি করে। যা ২০০৭ সালে প্রকাশ হয়ে যায়। বর্তমানে তার আয় ছয় মিলিয়ন ডলার।

৬. ব্রান্ডী লাভ: আমেরিকান পর্ন তারকা এবং ফটোগ্রাফিক মডেল। একই সাথে দুটি মাল্টিমিডিয়া কোম্পানির অংশীদার এবং চিফ ফিনাশিয়াল অফিসার। তিনি সুন্দরী সেক্সি অভিনেত্রী হিসেবে বেশী পরিচিত। ২০০৪ সালে ‘ব্রানঈলাভ.কম’ নামে লাভ এর একটি ওয়েবসাইট প্রকাশ পায়। ২০০৮ সালে ‘গেটিং ওয়াইল্ড সেক্স ফ্রম কনজারভেটিভ ওম্যান’ নামে একটি বই প্রকাশ করে ব্রান্ডি লাভ।

৭. অগাস্ট আমস: অগাস্ট আমস ২০১৩ সালে পর্ন জগতে পা রাখে। তার নিজস্ব স্টাইলের মাধ্যমে সে পর্ন জগতে আসে। অগাস্ট আমস প্রথম ‘সেলফিস’ নামক একটি বিদ্বেষপূর্ণ সিনেমায় অভিনয় করে। ওই বছর দুইটি অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে অগাস্ট।

৮. সানি লিওন: ইন্দো-কানাডিয়ান পর্ন তারকা সানি লিওনের পুরো নাম কারেঞ্জিত কাওর ভোরা। ২০১০ সালে টপ পর্ন স্টারের তালিকায় উঠে আসা সানি লিওন ছিল গুগলের সেরা তালিকায়। যাকে নিয়ে সবচাইতে বেশি সার্চ হয়েছে গুগলে। জেনেসিস ম্যাগাজিনের ১০০ জন পর্ন স্টারের তালিকায় সানি লিওন সেরা ১৩ নম্বরে জায়গা করে নিয়েছিল। বর্তমানে তিনি বলিউডের সেক্সি অভিনেত্রী হিসেবে পরিচিত।

৯. সাসা গ্রে: একই সাথে একজন সঙ্গীত শিল্পী, মডেল এবং জনপ্রিয় পর্ন তারকা। ২০০৬ সালে তাকে পর্ন জগতে প্রথম দেখা যায়। লস এঞ্জেলসে যখন তিনি পর্ন জগতে পা রাখেন তখন তার বয়স সবেমাত্র ১৮ বছর। ২০০৭ সালে ‘বেস্ট থ্রি ওয়ে সেক্স সিন’ এর জন্য সাসা গ্রেকে পুরস্কৃত করা হয়।

১০. আলেক্সিস টেক্সাস: আলেক্সিস টেক্সাস টপ ১২ জন পর্ন তারকার মধ্যে অন্যতম। তিনি বিভিন্ন সময়ে তার পারফরমেন্সের জন্য পুরস্কৃত হয়েছেন। মিঃ পেট নামক এক পর্ন তারকাকে বিয়ে করে বর্তমানে তার সঙ্গেই আছেন।

PORN সিনেমায় অভিনয় করেছেন যেসব বলিউড নায়িকারা

এঁরা সকলেই চেনা মুখ। বলিউডে এক সময় সাফল্যের সঙ্গে একের পর এক সিনেমায় অভিনয় করেছেন। কিন্তু সেই সাফল্য দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। এঁরা অনেকেই তথাকথিত বি গ্রেড বা সফ্ট পর্ন সিনেমায় অভিনয় করেছেন।

এঁরা সকলেই চেনা মুখ।

বলিউডে এক সময় সাফল্যের সঙ্গে একের পর এক সিনেমায় অভিনয় করেছেন।

কিন্তু সেই সাফল্য দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। এঁরা অনেকেই তথাকথিত বি গ্রেড বা সফ্ট পর্ন সিনেমায় অভিনয় করেছেন।

এঁরা সকলেই চেনা মুখ। বলিউডে এক সময় সাফল্যের সঙ্গে একের পর এক সিনেমায় অভিনয় করেছেন। কিন্তু সেই সাফল্য দীর্ঘস্থায়ী হয়নি।

এঁরা অনেকেই তথাকথিত বি গ্রেড বা সফ্ট পর্ন সিনেমায় অভিনয় করেছেন। দেখে নিন এমনই কিছু নায়িকাদের।

মমতা কুলকর্নী
মমতা কুলকর্নী: করণ-অর্জুন, ক্রান্তিবীর-এর মতো সিনেমায় অভিনয় যেমন করেছেন, তেমনই ডিভাইন টেম্পল খাজুরাহো-র মতো সফ্ট পর্নেও দেখা গিয়েছে তাঁকে।

ইশা কোপিকার
ইশা কোপিকার: সুন্দরী নায়িকা এক সময় শাহরুখ খানের বিপরীতে ডন সিনেমায় অভিনয় করেছেন। তবে মেইন স্ট্রিমে খুব বেশি অভিনয়ের সুযোগ আসেনি তাঁর কাছে। হাসিনা স্মার্ট, সেক্সি, ডেঞ্জারাস-এর মতো দ্বিতীয়-তৃতীয় শ্রেণির সিনেমায় মুখ দেখিয়েছেন ইশা।

মনীষা কৈরালা
মনীষা কৈরালা: এক সময় বলিউডের এক নম্বর হওয়ার দৌড়ে ছিলেন। হঠাৎ করেই এক ছোটি সি লাভ স্টোরি-র মতো বিতর্কিত বি গ্রেড সিনেমায় অভিনয় করেন তিনি।

কিম শর্মা

ছবিতে অভিনয়ের সংখ্যা খুবই কম। তবে ক্রিকেটার যুবরাজ সিংহের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে লাইমলাইটে ছিলেন কিম।

পরবর্তী কালে শিল্পপতি আলি পানজানিকে বিয়ে করে ঘরকন্না সামলাচ্ছেন তিনি।

প্রীতি জাঙ্গিয়ানি:

প্রীতি জাঙ্গিয়ানি: মহব্বঁতে’র সেই মিষ্টি নায়িকাকে এখনও মনে আছে সবার। কিন্তু তার পর বলিউড ইন্ডাস্ট্রিতে সে ভাবে কোনও ছাপই ফেলতে পারেননি।

যশরাজ ব্যানারে মহব্বতেঁ দিয়ে কেরিয়ার শুরু করেছিলেন। কিন্তু তা দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। সেক্সি, ডেঞ্জারাস-এর মতো ছবিতে অভিনয় করেছেন। পর্ন তারকা বলে তাকে মঞ্চে উঠতে দেয়া হতো না

পায়েল রোহাতগি
পায়েল রোহাতগি: বলিউডে পরিচিত আইটেম গার্ল। তবে মেইন স্ট্রিমে ঠাঁই না মেলায় সফ্ট পর্নে কাজ করেন। সঞ্চালক সমীর কোচারের সঙ্গে এক সে মেরা ক্যায়া হোগা-র মতো ছবিত প্রচুর বোল্ড দৃশ্যে অভিনয় করেছেন।

নেহা ধুপিয়া:

প্রাক্তন মিস ইন্ডিয়া। মেইন স্ট্রিমে ভালো কিছু সিনেমায় অভিনয় করেছেন। তবে শিশা-র বি-গ্রেড সিনেমায় অভিনয় করেছেন নেহা।

মেঘনা নাইডু
মেঘনা নাইডু: কলিয়োঁ কা চমন রিমিক্স গানে সকলের নজরে আসেন মেঘনা। রাতারাতি বলিউডে নজরে চলে আসেন। কিন্তু অভিনয়ের সুযোগ আসে বি গ্রেড সিনেমায়। হভস, ক্লাসিক ডান্স অফ লাভ-এর মতো সিনেমায় অভিনয় করেছেন মেঘনা।

শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার

পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।

অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।

কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।

হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।

কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।

শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-

১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।

২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।

৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।

এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।

কারণগুলি কি কি হতে পারে ?

প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-

১. ডায়াবেটিস,

২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,

৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,

৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।

তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।

আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।

এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।

কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।

এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।

আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।

সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।

যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।

মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।

কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।

বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।

যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :

১. সহ/বাসে অসমার্থতা।

২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।

৩. অসময়ে বী/র্যপাত।

৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।

৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।

৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।

৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।

ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)

হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।

ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার

একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন : (চিকিৎসক) 01762-240650

(সকাল দশটা থেকে রাত্র দশটা। নামাজের সময় কল দিবেন না।)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়

শেয়ার করুন: