হার্ট ভালো রাখার ১০টি উপায় জেনে নিন

অমর হবার ইচ্ছা মানুষের চিরন্তন কিন্তু বাস্তবে অমর হওয়া সম্ভব না হলেও হৃদযন্ত্রের সঠিক যত্ন নিলে দীর্ঘায়ূ লাভ করা যায়। হৃদয় সুস্থ রাখতে বাড়তি কিছু করার দরকার নেই, এর জন্য সুশৃঙ্খল জীবন যাপনই যথেষ্ট। হার্ট ভালো রাখার কিছু উপায় তুলে ধরা হয়েছে, পাঠকদের জন্য তা তুলে ধরা হল।

১। লবণ খাওয়া কমানো : অতিরিক্ত লবণ উচ্চ রক্তচাপের জন্য দায়ী। এর ফলে হৃদপিণ্ডের রক্তসরবরাহকারী ধমনী সম্পর্কিত রোগ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

২। ধূমপান এড়িয়ে চলুন : ধূমপানের ফলে আয়ু ১৫ থেকে ২৫ বছর কমে যায়। একজন ধূমপায়ীর হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা একজন অধূমপায়ীর তুলনায় দ্বিগুণ। ধূমপান বন্ধ করার মুহূর্ত থেকেই হার্ট অ্যাটাক হওয়ার সম্ভাবনা কমতে থাকে।

৩। অ্যালকোহলের মাত্রা কমানো : অতিরিক্ত অ্যালকোহল হৃদপেশির ক্ষতি করে। রক্তচাপ বাড়ায় এবং পাশাপাশি ওজনও বৃদ্ধি করে। তাই অ্যালকোহল গ্রহণ বাদ দেওয়া শরীরের জন্য ভালো। একবারে বাদ দেওয়া সম্ভব না হলে প্রতিদিন একটু একটু করে কমানোর চেষ্টা করতে হবে।

৪। ডায়েট মেনে চলা : সবসময় সুষম খাবার খাওয়া উচিত। তাজা ফল এবং সবজি, শষ্যজাতীয় খাবার যেমন- শষ্য থেকে তৈরি রুটি ও ভাত ইত্যাদি খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী।

৫। নিয়মিত পরীক্ষা : নিয়মিত শরীর পরীক্ষা করলে দেহের বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে জানতে এবং সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করতে সাহায্য করে। তাই রুটিন অনুযায়ী রক্তচাপ, শর্করা এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা পরীক্ষা করান।

৬। কর্মচঞ্চল থাকা : প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট শরীরচর্চা করা উচিত। তাছাড়া কর্মক্ষম থাকা কেবল হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখার জন্যই নয় এটি মানসিক স্বাস্থ্য সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।

৭। ক্লান্তির মাত্রা নিয়ন্ত্রণ : যদি দেখা যায়, আপনি ঠিক মতো খেতে পারছেন না, ধূমপান বা মদ্য পান বেশি করছেন। তাহলে বুঝতে হবে আপনার ভেতর অবসাদ কাজ করছে। অতিরিক্ত ধূমপান ও মদ্য পান হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়ায়। তাই অবসাদ নিয়ন্ত্রণের জন্য যোগ ব্যায়াম বা ধ্যান বেশ কার্যকর ভূমিকা রাখে।

৮। কোমড়ের মাপ নিয়ন্ত্রণ : রক্তনালীতে কোলেস্টেরল জমে অনেক ক্ষতিসাধন করে এতে করে ওজন বৃদ্ধি পায়। অতিরিক্ত ওজন স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক। তাই ওজন নিয়ন্ত্রণের জন্য স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে।

৯। হাসি হৃদয় সুস্থ রাখে : হাসি মানব দেহ সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। হাসির মাধ্যমে হৃদযন্ত্রের চাপ কমানো সম্ভব।

হার্ট ব্লকের কথা শুনলেই কোন মানুষ বা কোন পরিবার বিপদগ্রস্থ হয়ে পরেন ও দিশেহারা হয়ে যান। কারণ এই শব্দটির সাথেই জড়িয়ে থাকে একরাশ বিপদ এবং প্রচুর চিকিৎসার খরচ। সুতরাং জানা যাক যে বিষয়টা কি ও এর জন্য আগাম কি ধরনের সতর্কতা নেওয়া যেতে পারে।

আমাদের হার্টের ব্লক সংক্রান্ত দুটো জিনিস আছে। একটাকে বলা হয় নার্ভ বা তন্তু যার দ্বারা হার্টরেট বা হৃদয়ের গতি নির্ভর করে । হার্ট ব্লক বলতে এই ধরনের নার্ভের মধ্যেকার ব্লকেজকেও বোঝায়। এই ব্লকগুলো অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ভয়ের হয় না এবং এর কোন চিকিৎসা নেই বললেই চলে। এর মধ্যে রাইট বান্ডিল ব্যাঞ্চ ব্লক বলে একটি জিনিস মানুষকে মাঝে মাঝেই আতঙ্কিত করে দেয়, কিন্তু এই ব্লকের কোন প্রভাব শরীরে পড়ে না। তবে এই নার্ভের ব্লকের ফলে বা নার্ভের অন্য কিছু অসুখ আছে যেখানে হার্টের গতি খুব কমে যায় সেইক্ষেত্রে প্রেসমেকার লাগিয়ে রোগীকে দ্রুত সুস্থ করা হয়। আবার এই নার্ভের জন্য মাঝে মাঝে হার্টের গতি অতিরিক্ত বেড়ে যায় সে ক্ষেত্রে দ্রুত চিকি্ত্‍সার প্রয়োজন হয়। অনেকক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদী ওষুধও খেতে হয়।

হার্টের ব্লকের ব্যাপারে নিশ্চিত হতে ইসিজি, টিএমটি, ইকোকার্ডিওগ্রাফী ও এনজিওগ্রাম পরীক্ষা করা হয়। দ্বিতীয় ব্লকটি হল রক্তের নামলী ব্লক সেটা অবশ্যই ভয়ের, যদিও সব ব্লকই যে ভয়ের তা নয়। ১০০-র তুলনায় কত শতাংশ ব্লক এবং ব্লকটি কোথায় আছে তার উপরই নির্ভর করে চিকিৎসা। এর মধ্যে অধিকাংশ ব্লকের কোন অপারেশন ছাড়াই চলে। ওষুধই যথেষ্ট তবে এই ধরনের রোগীদের সারা জীবনই ওষুধ খেইয়ে যেতে হয়। এই ব্লকের দুই ধরনের অপারেশন করা হয়ে যাকে

(১) এঞ্জিওপ্লাষ্টি-এই পদ্ধতিতে হাত বা পায়ের কোন রক্তের নালী দিয়ে একটি ক্যাথেটার বা তার হার্টের মধ্যে ঢুকিয়ে হার্টের রক্তনালীর মধ্যে যেখানে ব্লক রয়েছে সেই জায়গায় একটা ছোট্ট পাইন স্টেন্ট লাগিয়ে দেওয়া হয় ।

এর ফলে সেই ব্লক হয়ে যাওয়া রক্তের নালী দিয়ে আবার রক্ত চলাচল স্বাভাবিক হয়ে যায়। তবে অনেক ক্ষেত্রে যেখানে এই ব্লক খোলা যায় না বা অনেকগুলো ব্লক একই রক্তনালীতে থাকে সেইক্ষেত্রে দ্বিতীয় বড় অপারেশনের প্রয়োজন হয়। যাকে বাইপাস সার্জারি বলে। এই পদ্ধতিতে শরীরের কোন জায়গা থেকে একটা রক্তনালী কেটে নিয়ে হার্টের ব্লক হয়ে যাওয়া রক্তনালীর অংশে প্রতিস্থাপন করা হয় । এই অপারেশনে ঝুঁকি বা রিস্ক অবশ্যই বেশী।

কিন্তু একটা কথা জানা দরকার যে এই অপারেশনগুলো হয়ে গেলেই যে রোগী পুরোপুরি ভাবে সুস্থ হয়ে যাবেন এমনটা কিন্তু নয়। এই রোগীদের নিয়মিত ওষুধ খেতে হয়, ব্যায়াম করতে হয়, রক্তচাপ ও সুগারের মাত্রা স্বাভাবিক রাখতে হয় না হলে পুনরায় ব্লকেজ তৈরির সম্ভবনা থাকে ।

এবার আসা যাক সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ বিভাগে এই ব্লক গুলো হওয়ার আগেই কি ধরনের সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত

১) আপনার উচ্চতা হিসাবে যতটা ওজন থাকা উচিত সেটা জানতে হবে ও ওজন নিয়ন্ত্রন করতে হবে ।

২) রোজ কিছু শারীরিক ব্যায়াম ও হাঁটাচলা করতে হবে, কমপক্ষে ১ কিলোমিটার হাঁটা উচিত ।

৩) আপনাকে রাতে কমপক্ষে ৭ ঘন্টা ঘুমাতে হবে ।

৪) রক্তচাপ ও ব্লাড সুগারের মাত্রা যে স্বাভাবিকের বেশী না হয় এবং এটা নিয়মিত মাপা ও কোন চিকিত্‍সকের সাথে যোগাযোগ রেখে চলা উচিত ।

৫) মানসিক টেনশন যতোটা না করা যায় ততটাই ভালো।

৬) খাওয়ারের ক্ষেত্রে, রোজ ফল ও সব্জী বেশী করে খেতে হবে । রান্নাইয় লবন ও তেল মশলার নিয়ন্ত্রণ আনতে হবে। এক্ষেত্রে লো-সোডিয়াম সল্ট ব্যবহার করা যেতে পারে । মাংস খাওয়ার সাথে প্রচুর ক্যালোরি শরীরে প্রবেশ করে সুতরাং এর ব্যবহার কমানো উচিত। প্যাকেটের খাওয়ার, কোল্ড ড্রিংস ইত্যাদি খাদ্য খুব ক্ষতিকর। প্যাকেটের ফলের রস না খেয়ে বাড়িতে সদ্য বানানো ফলের রস খাওয়া উচিত।

৭) যে কোনো ধরনের নেশা , বিশেষ করে তামাক জাতীয় ও মদ্যপান অসময়ে বিপদ ডেকে আনতে পারে।

৮) পেটে মেদ জমতে দেওয়া একদমই উচিত নয়।

৯) কোন অজানা ওষুধ খাওয়া উচিত নয়। কোন দীর্ঘমেয়াদী ওষুধ চললে চিকিৎসকের কাছে জেনে নিন এর সাইড এফেক্টগুলো। যেমন কিছু মাইগ্রেনের ওষুধ আছে যেটা শরীরের ওজন বাড়িয়ে দেয়। সুতরাং কারোর ওজন বেশী থাকলে এই ধরনের ওষুধ না খাওয়াটাই উচিত। আবার স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধেরও নানা রকম সাইড এফেক্ট আছে।

তাই ভেষজ ঔষধ ব্যবহার করা যোতে পারে। কারণ ভেষজ ঔষধের কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন :

শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার

পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।

অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।

কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।

হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।

কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।

শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-

১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।

২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।

৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।

এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।

কারণগুলি কি কি হতে পারে ?

প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-

১. ডায়াবেটিস,

২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,

৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,

৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।

তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।

আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।

এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।

কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।

এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।

আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।

সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।

যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।

মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।

কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।

বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।

যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :

১. সহ/বাসে অসমার্থতা।

২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।

৩. অসময়ে বী/র্যপাত।

৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।

৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।

৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।

৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।

ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

ডা.হাকীম মিজানুর রহমান 
(ডিইউএমএস)
হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন
স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
মুঠোফোন: 
চিকিৎসক) 
01762240650
(সকাল দশটা থেকে রাত্র দশটা।
নামাজের সময় কল দিবেন না।)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়

শেয়ার করুন: