

সবার সব খাবারে অ্যালার্জি হয় না। কারও দুধ জাতীয় খাবার খেলে অ্যালার্জির সমস্যা দেখা দেয় তো কারও আবার চিংড়ি খেলে। তােই অ্যালার্জির সমস্যায় কোন খাবারগুলো এড়িয়ে চলা উচিত তা বেশিরভাগ মানুষই বুঝতে পারে না।
বিশ্বব্যাপী খাদ্য অ্যালার্জির ওপর ইউরোপ্রেভাল একটি গবেষণা করে। সেই গবেষণায় প্রকাশ হয়েছে কিছু খাবারের নাম, যেগুলো থেকে অ্যালার্জি হতে পারে। যারা প্রায়ই অ্যালার্জির সমস্যায় ভোগেন, তারা কিছু খাবার এড়িয়ে চলবেন।
চলুন জেনে নেওয়া যাক সেই খাবারগুলো সম্পর্কে-
দুধ
দুধ অত্যন্ত পুষ্টিকর একটি খাবার। প্রোটিনের অন্যতম উৎস হলো এই দুধ। কিন্তু দুধ খেলে সবার ক্ষেত্রে তা সমানভাবে কাজ করে না। কারণ কারও কারও এটি খাওয়ার ফলে অ্যালার্জির সমস্যা দেখা দিতে পারে। বিশেষ করে গরুর দুধ খেলে এই সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই অ্যালার্জির সমস্যা থাকলে দুধ এড়িয়ে চলবেন।
ডিম
ডিমও পুষ্টিগুণে ভরপুর একটি খাবার। এটি দুধের মতোই প্রয়োজনীয় একটি খাবার। অল্প মূল্যে প্রোটিন পেতে চাইলে ডিমের বিকল্প নেই। কিন্তু যাদের অ্যালার্জির সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য ডিম এড়িয়ে চলাই ভালো। বিশেষ করে শিশুরা ডিম খেলে অ্যালার্জিতে বেশি ভুগে থাকে।
চীনা বাদাম
চীনা বাদাম বিভিন্ন পুষ্টিগুণে ভরা একটি খাবার। কিন্তু এই বাদাম এবং এর তৈরি যেকোনো খাবার অনেকের জন্য অ্যালার্জির সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়। এর ফলে ত্বকে র্যাশ হতে পারে, শ্বাসনালী ফুলে যাওয়া কিংবা শ্বাসপ্রশ্বাসে সমস্যা দেখা দিতে পারে।
গম বা গমের আটার তৈরি খাবার
আমাদের প্রধান খাদ্য ভাত হলেও এর পরপরই অবস্থান রয়েছে গম বা গমের আটার তৈরি খাবারের। এটি উপকারীও। কিন্তু এই জাতীয় খাবার খেলে অনেকের মধ্যে অ্যালার্জির সমস্যা দেখা দেয়। তাই যারা আগে থেকেই অ্যালার্জির সমস্যায় ভুগছেন তারা গম বা গমের তৈরি খাবার এড়িয়ে চলবেন।
শেল ফিশ
শেল ফিশ হলো সেই ধরনের মাছ যেগুলো শক্ত খোসা দ্বারা ঢাকা থাকে। বিভিন্ন প্রকারের শেল ফিশ যেমন চিংড়ি, কাঁকড়া, ওয়েস্টার, শামুক জাতীয় খাবারে অনেকেরই অ্যালার্জি থাকে। কারণ এগুলোর শক্ত খোল রয়েছে। এ জাতীয় খাবার থেকে অ্যালার্জি হয় বিশ্বের প্রায় ৬০ শতাংশ মানুষের।
কিছু ফল ও সবজি
অনেকে মনে করেন সবজি বা ফলে হয়তো অ্যালার্জির সমস্যা হয় না। এটি ঠিক নয়। কারণ বেগুন, ওল, কচুর, টমেটোর জাতীয় কিছু সবজি থেকেও অ্যালার্জি হতে পারে কারও কারও। আবার অনেকের ক্ষেত্রে আম, আপেল, শসা খেলেও এই সমস্যা হতে পারে। তাই অ্যালার্জির ভয় থাকলে এ জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলতে পারেন।
হার্ট অ্যাটাকের আগ মুহূর্তেই দেখা দেয় জটিল ৫ লক্ষণ
হৃদরোগ প্রতিবছর প্রায় ১৮ মিলিয়ন মানুষের অকাল মৃত্যু হয়, এমনটিই জানাচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। হৃদরোগের কারণে মৃত্যুর এই উদ্বেগজনক সংখ্যার মধ্যে ৮৫ শতাংশ হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের কারণে ঘটে।
হৃদরোগ সংক্রান্ত সমস্যার কারণে প্রায় ৪০ শতাংশ কম বয়সীদের মধ্যে অকাল মৃত্যু ঘটে। তাই হৃদরোগ থেকে বাঁচতে জীবনধারণে পরিবর্তন আনার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।
হৃদরোগের সঙ্গে সম্পর্কিত লক্ষণগুলো জটিল হতে পারে, যদি রোগ নির্ণয় ও চিকিত্সায় বিলম্বিত হয়। বিশেষ করে হঠাৎ করেই যে কারও হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। যদিও এর আগে প্রাথমিক কিছু লক্ষণ দেখা দেয়।
সেগুলো উপক্ষো করলে পরবর্তী সময়ে গুরুতর ও জটিল লক্ষণ দেখা দেয়। যা অকাল মৃত্যুর কারণ হতে পারে। জেনে নিন হার্ট অ্যাটাকের জটিল লক্ষণ কোনগুলো-
বদহজম যেমন বুকে ব্যথা
হার্ট অ্যাটাকের আগে বুকে ব্যথা ও জ্বালাপোড়া অনুভব করেন কমবেশি সব আক্রান্তরাই। যা বেশিরভাগ রোগীই বদহজম বা গ্যাস্ট্রিক ভেবে ভুল করেন।
আসলে হার্ট অ্যাটাকের কারণে যে বুকে ব্যথা হয় তা শনাক্ত করা কিছুটা কঠিন আবার অনেকে এ বিষয়ে সচেতন নয় বলেই টের পান না। মনে রাখবেন, হার্ট অ্যাটাকের কারণে বুকে যে ধরনের ব্যথা হয় তা অনেকটা ছুরিকাঘাতের মতো।
বাম কাঁধে ব্যথা
হার্ট অ্যাটাকের আরও একটি জটিল লক্ষণ হলো বাম কাঁধে ব্যথা। অনেকেই এ লক্ষণ সহজে ধরতে পারেন, তবে যারা দীর্ঘক্ষণ বসে কাজ করেন বা আসীন জীবনযাপন করেন কিংবা এমনিতেও যারা কাঁধে ব্যথার সস্যায় ভোগেন তাদের ক্ষেত্রে এই লক্ষণ শনাক্ত করা কঠিন হতে পারে।
পেটের মাঝখানে ব্যথা
এটিকে এপিগ্যাস্ট্রিক অঞ্চল বলা হয়, যা হার্ট অ্যাটাকের ব্যথার একটি সাধারণ অবস্থান। এক্ষেত্রে পেটের মাঝখানে জ্বলন্ত ব্যথার মতো অনুভত হয়, যা বেশিরভাগ মানুষই গ্যাস্ট্রিক বা অ্যাসিডিটি ভেবে বিভ্রান্ত হন।
অজ্ঞান হয়ে যাওয়া
মাথা ঘোরা বা অজ্ঞান হয়ে যাওয়াকে শারীরিক দুর্বলতা বলে ভেবে নেন কমবেশি সবাই। তবে অনেকেই হয়তো জানেন না, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া হার্ট অ্যাটাকের একটি নীরব লক্ষণ। এক্ষেত্রে বমি বমি ভাব ও বমিও হতে পারে।
ঠান্ডা ঘাম
হৃদরোগে আক্রান্ত রোগীদের রাতের বেলা ঘাম খুব বেশি দেখা যায়। নারীদের মধ্যে এটি খুব সাধারণ লক্ষণ। হার্ট অ্যাটাকের সময়, শরীর রক্ত পাম্প করার জন্য অতিরিক্ত প্রচেষ্টা করে, যার ফলে ঘাম হয়।
যদিও ব্যথার প্রকৃতি অনুমান করে এটি হার্ট অ্যাটাক নাকি অন্য কিছু তা জানা কঠিন, তবে সবারই এই লক্ষণগুলো সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে।
এসব লক্ষণ নিজের বা কারও সঙ্গে হতে দেখলে দ্রুত সাহায্যের জন্য কাউকে জানান বা ৯৯৯ এ কল করে অ্যাম্বুলেন্স ডাকুন। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :
সরকারি নিবন্ধনপ্রাপ্ত চিকিৎসক।
গভ. রেজি নং ৩৫৪৬/ এ
হাকীম মো. মিজানুর রহমান
(বিএসএস, ডিইউএমএস)
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
মুঠোফোন : »(ইমো/হোয়াটস অ্যাপ)
(চিকিৎসক) : 01762240650
মুঠোফোন : 01960288007
(সকাল দশটা থেকে বিকেল ৫টা)
ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।
শ্বেতীরোগ, একজিমা, যৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।
