শরীরে কালো কালো দাগ হয় কেন?

মানুষের ত্বকে থাকে এক ধরনের মেলানোসাইট কোষ। যেখান থেকে মেলানিন নামে রঞ্জক পদার্থ তৈরি হয়, যা ত্বকের স্বাভাবিক রং তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়ে থাকে।

মেলানিন নামের এই কোষের কার্যকলাপে অসুবিধার সৃষ্টি হলে মানুষের ত্বকের কালার বা বর্ণ তৈরির প্রক্রিয়াতেও সমস্যা দেখা দেয়। অন্যদিকে মেলানোসাইটের সক্রিয়তা বাড়লে মেলানিন নিঃসরণও বাড়ে, ফলে চামড়া কালো হয়ে যেতে দেখা যায়।

অনেক সময় শরীরের কালো ছোপ ছোপ দাগ দেখা যায়। তবে হয়ত এই কালো দাগে কারো ব্যথা অনুভূত হয়, কারো বা কিছুই হয় না। যার কারণে দাগ নিয়ে কারোরই মাথাব্যথা থাকে না। কিন্তু শরীরে হঠাৎ এই দাগই হতে পারে বড় কোন রোগ, বা রোগের আগাম ইঙ্গিত। তাই এমন দাগ দেখা দিলে অবজ্ঞা, অবহেলা  করা যাবে না।

অনেক সময় ভিটামিন সি’এর অভাবে শরীরের বিভিন্ন অংশে এমন কালচে দাগ ছোপ দেখা যেতে পারে। এছাড়াও আরো কয়েকটি লক্ষণ প্রকাশ পায় এসময়।

একজন মানুষের শরীরে প্রতিদিন কমপক্ষে ১০০ থেকে ২০০ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি গ্রহণ করা উচিত। সর্বোচ্চ দুই হাজার পর্যন্ত ভিটামিন সি গ্রহণ করতে পারবেন। হার্টের স্বাস্থ্য, চোখ সুরক্ষায়, চুলের সমস্যায়, ত্বকের উজ্জ্বলতাসহ বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করতে পারে ভিটামিন সি। এবার তবে জেনে নিন ভিটামিন সি এর অভাবে শরীরে যেসব লক্ষণ প্রকাশ পায়-

১. ভিটামিন সি এর অভাব হলে ঘন ঘন ঠাণ্ডা-জ্বর হয়ে থাকে। এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান যেকোনো ইনফেকশনের সঙ্গে লড়াই করতে প্রস্তুত।

২. এছাড়াও শরীরের বিভিন্ন স্থানে কালচে হয়ে ফুলে যায়। পায়ের গোড়ালি, হাতের পেশিতে এমনকি ছোট ছোট ফোঁড়ার মতোও দেখা দেয় ভিটিমিন সি’ এর অভাবে।

৩. নাক দিয়ে রক্ত পড়া আরো একটি লক্ষণ। ভিটামিন সি এর অভাবে যে রোগ হয় তাকে স্কার্ভি রোগ বলে।

৪. শরীরের বিভিন্ন জয়েন্টে ব্যথা হয়ে থাকে এসময়। এজন্য দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায় ভিটামিন সি রাখা বাধ্যতামূলক।

৫. এসময় ত্বক খসখসে হয়ে যায়। ভিটামিন সি এর অভাবে গালে, বগলে, উরুতে র‌্যাশ হয়ে থাকে। শরীর অতিরিক্ত শুষ্ক হওয়ার ফলে ফাটতে শুরু এমনকি ঠোঁটও ফেটে যায়।

৬. ক্লান্ত ও অবসাদ বোধ হয় এসময়। ভিটামিন সি এর অভাবে মানসিক স্বাস্থ্যও ঝুঁকিতে থাকে। সূত্র: রাইটহোমরেমেডিস

এছাড়াও ‘অ্যাকানথোসিস নাইগ্রিক্যানস’ নামক ত্বকের এমনই একধরনের দাগ হতে পারে। এতে রোগীর ঘাড়, গলা, বগল, কুঁচকি, হাতের তালু, পায়ের তলার রেখা এবং কখনো কখনো হাতের আঙুলের পেছনের দিক অনেক কালো ও মোটা হয়ে যেতে পারে।

কারও কারও নাভি, কপালেও এটা দেখা দেয়। কিছু কিছু মানুষের মুখের ভেতরে জিহ্বায় এ দাগের দেখা মেলে। আবার অনেকের আবার হাঁটুর পেছনে, কনুইয়ের সামনের ভাগে, স্তনের নিচে চামড়ার ওপরে, পায়ুপথে হয়ে থাকে।

গবেষণায় দেখা গেছে যে, কিছু কিছু জিনগত কারণে এই রোগ হয়। আবার দেখা গেছে, কিছু ওষুধের সেবন ও ব্যবহারেরও কারণেও যেমন নিকোটিনামাইড, কোর্টিকোস্টেরয়েড, ইনজেকশন ইনসুলিন, জন্মনিরোধক পিল, বিভিন্ন হরমোন থেরাপি ইত্যাদি কারণে এই রোগ দেখা দিতে পারে।

চিকিৎসা :

দক্ষ ও অভিজ্ঞ স্কিন চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। চিকিৎসক রোগীর রোগের অবস্থা বুঝে তারপর চিকিৎসা দিবেন।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

সরকারি নিবন্ধনপ্রাপ্ত চিকিৎসক।

গভ. রেজি নং ৩৫৪৬/ এ

হাকীম মো. মিজানুর রহমান

(বিএসএস, ডিইউএমএস)
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন : »(ইমো/হোয়াটস অ্যাপ)

(চিকিৎসক) :  01762240650 

মুঠোফোন : 01960288007 

(সকাল দশটা থেকে বিকেল ৫টা)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

শেয়ার করুন: