কী কী কারণে জমে?
পানি কম পান করা, খাদ্যাভ্যাস এবং জীবনযাত্রায় অনিয়মসহ নানা কারণে যে কারওই কিডনিতে পাথর জমতে পারে। এটি কোনো বিরল সমস্যা নয়। পৃথিবীর ১১ শতাংশ পুরুষ এবং ৬ শতাংশ নারী এই সমস্যাতে ভোগেন।
পরিসংখ্যান বলছে, কিডনিতে পাথরের সমস্যায় নারীদের তুলনায় পুরুষেরা বেশি ভোগেন। তবে পুরুষদের কেন কিডনিতে পাথর বেশি জমা হয়? বিশেষজ্ঞরা কী বলছেন?
তবে এ প্রশ্নের উত্তর জানার আগে জেনে নিন কী কী কারণে কিডনিতে পাথর জমে?
১. কিডনিতে পাথর মূলত ক্যালসিয়াম জমে হয়ে থাকে। সুতরাং এমন খাবার যেগুলোয় ক্যালসিয়াম অক্সালেট বেশি বিদ্যমান, সেগুলো বেশি খেলে কিডনিতে পাথর জমার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। যে সব খাদ্যে প্রচুর ক্যালসিয়াম অক্সালেট রয়েছে সেগুলো হচ্ছে, খেজুর, বিভিন্ন ধরনের বেরি, কামরাঙার মতো ফল, পালং শাক, বিট, গাজর ইত্যাদি। এসব খাবার বেশি খেলে কিডনিতে পাথর জমতে পারে।
২. কিডনিতে পাথর জমার একটি বড় কারণ হচ্ছে পানি কম পান করা। কারণ পানি কিডনি থেকে ক্যালসিয়াম অক্সালেট বের করে দেয়। তাই পর্যাপ্ত পানি পান না করলে এ সমস্যা বাড়ার সম্ভবনা রয়েছে।
৩. আবার নিয়মিত মদ্যপান করা এ আশঙ্কা বাড়িয়ে দেয়। সেই সঙ্গে খাদ্যাভ্যাসে অতিরিক্ত নুন এবং মশলাপাতি বিদ্যমান থাকলে কিডনিতে পাথর জমার আশঙ্কা বেড়ে যায়।
তবে কেন নারীদের তুলনায় পুরুষদের কিডনিতে পাথর জমার সম্ভাবনা বেশি?
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কিডনিতে পাথর জমার প্রধান কারণ হচ্ছে পানি কম পান করা। এদিকে পরিসংখ্যান অনুযায়ী, নারীদের তুলনায় পুরুষেরা পানি কম পান করে থাকেন। তাই শরীরে পানির পরিমাণ কমে যাওয়ায় এ সমস্যায় তাদের বেশি ভোগতে হয়, যেটি তাদের কিডনিতে পাথর জমার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
সেই সঙ্গে নিয়মিত মদ্যপান, জীবনযাত্রায় অনিয়মের প্রবণতা পুরুষদের মধ্যে নারীদের তুলনায় বেশি। এসকল কারণেই তাদের এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
কিডনির অবস্থানে ব্যথা এবং রক্তবর্ণের প্রস্রাব হলে চিকিত্সকরা সাধারণত দুটি সম্ভাবনার কথা চিন্তা করেন। একটি হল কিডনির ইনফেকশন, অন্যটি কিডনিতে পাথর। তাই কিডনির এক্সরে, আলট্রা সনোগ্রাম এবং প্রসাবের নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষার পরই উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
কখনও পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি আর যথাযথ ওষুধ খেলেই এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। তবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেলে অস্ত্রপচারই একমাত্র উপায়। এ ছাড়া…
কিডনি স্টোন-এর ঝুঁকি এড়াতে হলে অবশ্যই প্রচুর পরিমাণে পানি খেতে হবে।
কখনও প্রস্রাব আটকে বা চেপে রাখবেন না! প্রস্রাবের বেগ আসলে চেষ্টা করবেন সঙ্গে সঙ্গে প্রস্রাব করার।
প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি যুক্ত খাবার খান।
দুধ, পনির বা দুগ্ধজাত খাবার অতিরিক্ত মাত্রায় না খাওয়াই ভাল।
বারবার ইউরিন ইনফেকশন দেখা দিলে দ্রুত চিকিত্সকের পরামর্শ নিন।
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :
হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)
হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
মুঠোফোন : (চিকিৎসক) 01762-240650
ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।
শ্বেতীরোগ, একজিমা, যৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।
আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা
আরো পড়ুন : মেহ-প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের প্রতিকার
আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা
আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ
আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
আরো পড়ুন : নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা
আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়
আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা