স্তন ক্যান্সারের কারণ ও প্রতিকার

বয়স নির্বিশেষে মহিলা ও পুরুষের শরীরে দেখা দিতে পারে স্তন ক্যান্সার। অস্বাস্থ্যকর খাওয়াদাওয়া, প্রাত্যহিক বিভিন্ন বদ অভ্যাসের কারণ গ্রাস করে এই রোগ। স্তন ক্যান্সার প্রাথমিক অবস্থাতেই ধরা পড়লে রোগ নিরাময়ের সুযোগ থেকে যায়। তবে অনেক ক্ষেত্রেই অনেক পরে গিয়ে ধরা পড়ে। তখন অনেক দেরি হয়ে যায়।

স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে আমরা প্রাত্যহিক জীবনে আমরা কিছু কাজ করে থাকি যার ফলে স্তন ক্যান্সার আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়ছে। কাজগুলো হচ্ছে :

১) বাইরের খাবার খাওয়ার প্রবণতা : শরীরে অতিরিক্ত ওজন স্তন ক্যান্সারের অন্যতম কারণ। বিভিন্ন কারণে ওজন বাড়তে পারে। বাইরের তেল-ঝাল-মশলা জাতীয় অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার অভ্যাস তার মধ্যে অন্যতম। শরীরে ওজন বয়স এবং উচ্চতা অনুযায়ী স্বাভাবিকের চেয়ে বৃদ্ধি পেলে স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি তৈরি হয়। ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা তাই জরুরি। তার জন্য প্রয়োজন পুষ্টিকর খাবার খাওয়া।

২) নিয়ম করে শরীরচর্চা না করা : দৈনন্দিন জীবনযাপনে সুস্থ থাকতে নিয়ম করে শরীরচর্চা করার কোনও বিকল্প নেই। শারীরিক কার্যকলাপ শুধু ক্যান্সার নয়, অন্যান্য অনেক রোগেরও আশঙ্কা কমায়। স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে প্রতি দিন অন্তত প্রায় ঘণ্টাখানেক ব্যায়াম, যোগাসন, প্রণয়ন করা প্রয়োজন। ক্যান্সার

৩) নিয়মিত মদ্যপান : মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে অনেকেই ভরসা রাখেন মদ্যপানে। দীর্ঘ দিন ধরে মদ্যপানের অভ্যাস স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়িয়ে দিতে পারে। এ ছাড়াও সুস্থ জীবনধারা বজায় রাখতে মাত্রাতিরিক্ত অ্যালকোহল পান করা থেকে বিরত থাকাই বাঞ্ছনীয়।

৪) ধূমপানের অভ্যাস : ক্যান্সার প্রতিরোধে মদ্যপান ও ধূমপানের অভ্যাস ত্যাগ করার বিকল্প কিছু নেই। স্তন ক্যান্সার হোক বা ফুসফুস— মাত্রাতিরিক্ত তামাক, অ্যালকোহলের প্রভাবেই মূলত এই ধরনের মারণব্যাধির শিকার হতে হয়। দীর্ঘ দিনের এ অভ্যাস এখন ত্যাগ করলে ক্ষতিপূরণ করা যাবে, এমন নয়। তবে যতটুকু ক্ষতি হয়েছে, তা আর বৃদ্ধি পাবে না।

৫) রাসায়নিক দ্রব্যের সংস্পর্শে আসা : ত্বকের যত্ন নিতে, রূপচর্চা করতে অনেকেই ভরসা রাখেন বাজার চলতি নামী দামি প্রসাধনীর উপর। এই প্রসাধন সামগ্রীগুলির রং, রূপ, গন্ধ বৃদ্ধি করতে রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহার করা হয়। যেগুলি একেবারেই ত্বকের জন্য ভাল নয়। দীর্ঘ সময় ধরে এই রাসায়নিক দ্রব্য মিশ্রিত প্রসাধনী ব্যবহার করার ফলে শরীরের অন্দরে ছড়িয়ে পড়ে রাসায়নিক উপাদানগুলি। নিঃশব্দে বাড়তে থাকে ত্বকের ক্যান্সার, স্তন ক্যান্সারে আশঙ্কা।

অনেকেই মনে করেন, স্তনবৃন্ত থেকে হলদেটে তরল নিঃসৃত হলে তবেই তা ক্যান্সারের লক্ষণ। এ ধারণা ঠিক নয়। ব্রেস্ট ফি়ডিং করান না, এমন কারও স্তন থেকে দুধের মতো সাদা তরল নির্গত হলেও তা অসুখের বার্তাবাহক হতে পারে।

ব্যথাহীন লাম্পকে পাত্তা দেন না অনেকেই। অথচ, চিকিৎসকদের দাবি, ব্যথাহীন লাম্পই বেশি ভয়ের। বরং ব্যথাযুক্ত লাম্পে ম্যালিগন্যান্সি থাকে না।

আবার এও ঠিক, লাম্প মানেই কিন্তু ক্যানসার নয়। স্তনে উপস্থিত লাম্পের মাত্র ১০-১৫ শতাংশ লাম্প ম্যালিগন্যান্ট।

স্তন বাদ যাবে, এই ভয়ে অনেকেই চিকিৎসা করান না, অল্টারনেটিভ মেডিসিনে আস্থা রাখেন। খুব দরকার না পড়লে অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন হয় না।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)

হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন : (চিকিৎসক)  01762-240650

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : মেহ-প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের প্রতিকার

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

শেয়ার করুন: