পেটের চর্বি কমাতে সাহায্য করে যে ৭ সবজি

অতিরিক্ত ওজনের সমস্যায় অনেকেই ভুগছেন। তাদের মধ্যে বেশিরভাগই পেটের মেদ নিয়ে বেশি দুশ্চিন্তায় থাকেন। অতিরিক্ত পেটের মেদ শারীরিক সৌন্দর্য নষ্ট করার পাশাপাশি কঠিন সব রোগেরও কারণ হতে পারে।

তাই পেটের মেদ ঝরাতে সবারই খেয়াল রাখা উচিত। এক্ষেত্রে শুধু শরীরচর্চা করেই নয়, বরং পুষ্টিকর কিছু খাবার খাওয়া উচিত। বিশেষ করে শাক-সবজি, যাতে পেটের মেদ ঝরবে দ্রুত।

তেমনই ৭ সবজি আছে, যা নিয়মিত পাতে রাখলে পেটের মেদ গলবে দ্রুত।

পালং শাক
পালং শাক নানা ধরনের ভিটামিন ও খনিজে পূর্ণ, এটি পেটের চর্বি কমাতে সাহায্য করে। এতে ক্যালোরি কম ও ফাইবার বেশি, যা দীর্ঘক্ষণ আপনার পেট ভরিয়ে রাখবে।

‘অ্যাপেটাইট’ জার্নালে প্রকাশিত এক সমীক্ষা অনুসারে, পালং শাকে থাকে ৯৫ শতাংশ থাইলাকয়েড, যা ক্ষুধা কমাতে পারে। এছাড়া এই শাকে আছে উচ্চ মাত্রায় ম্যাগনেসিয়াম, যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এমনকি ওজন নিয়ন্ত্রণেও সহায়তা করে।

লাউ
শরীর ঠান্ডা রাখতে লাউ সবচেয়ে উপযোগী সবজি। এর স্বাস্থ্য উপকারিতা অনেক। পেটের মেদ কমাতেও কিন্তু এই সবজির জুড়ি মেলা ভার।

‘ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অব ফুড সায়েন্সেস অ্যান্ড নিউট্রিশন’ এর এক সমীক্ষা অনুযায়ী, করলায় থাকে প্রচুর পরিমাণে মিনারেল ও উচ্চ ফাইবার। যা ক্ষুধা কমাতে সাহায্য করে।

করলা
তেঁতোস্বাদের জন্য অনেকেই করলা এড়িয়ে যান। তবে এর স্বাস্থ্য উপকারিতা অন্যান্য সবজিকে টেক্কা দিতে পারে। অতিরিক্ত মেদ কমাতেও এই সবজি দারুণ কার্যকরী।

‘বিএমসি কমপ্লিমেন্টারি অ্যান্ড অল্টারনেটিভ মেডিসিন’এ প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, করলার নির্যাস উল্লেখযোগ্যভাবে ইঁদুরের পেটের চর্বি কমাতে সাহায্য করেছে।

ফুলকপি
ফুলকপি খেতে পছন্দ করেন না, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া মুশকিল। এই সবজিও পেটের চর্বি কমাতে সাহায্য করে। এতে ক্যালোরি পরিমাণ কম ও ফাইবার বেশি থাকে, যা দীর্ঘক্ষণ পেট ভরিয়ে রাখতে সাহায্য করে।

ফুলকপিতে ইনডোলের মতো যৌগ আছে, যা হরমোন নিয়ন্ত্রণ করতে ও পেটের চর্বি কমাতে সাহায্য করে। ‘জার্নাল অব নিউট্রিশন’ এ প্রকাশিত এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, ফুলকপির মতো ক্রুসিফেরাস শাকসবজি বেশি খেলে ভিসারাল ফ্যাট কমে দ্রুত।

গাজর
গাজর শুধু দৃষ্টিশক্তির জন্যই ভালো নয়, এই সবজি পেটের মেদ কমাতেও কার্যকরী ভূমিকা রাখে। এতে ক্যালোরি কম ও ফাইবার বেশি থাকে। যা ভিটামিন ও অ্যান্টি অক্সিডেন্টে ভরপুর।

‘নিউট্রিশন’ জার্নালে প্রকাশিত এক সমীক্ষা অনুসারে, গাজরের মতো উচ্চ ফাইবার শাকসবজিতে ক্যালোরি থাকে কম। আবার দীর্ঘক্ষণ পেট ভরিয়ে রাখতেও সাহায্য করে।

শসা
ওজন কমাতে শসা খুবই কার্যকরী একটি সবজি। যা সালাদ হিসেবেই কমবেশি সবাই খান। জানলে অবাক হবেন, একটি শসায় প্রায় ৯৯ ভাগ পানি থাকে, যা শরীরকে আর্দ্র রাখে। এতে কম ক্যালোরি ও বেশি ফাইবার থাকায় ওজন কমাতে সাহায্য করে ও শরীরের বর্জ্য পদার্থ দূর করতেও সাহায্য করেন।

‘জার্নাল অব হিউম্যান নিউট্রিশন অ্যান্ড ডায়েটিক্স’ এর এক সমীক্ষা অনুসারে, শসার মতো পানিসমৃদ্ধ খাবারগুলো ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। তাই পেটের মেদ কমাতে চাইলে নিয়মিত পাতে শসা রাখতে পারেন।

ব্রোকলি
ব্রোকলি অত্যন্ত পুষ্টিকর এক সবজি, যা পেটের চর্বি কমাতে সাহায্য করে। এটি ফাইবার সমৃদ্ধ ও এতে এমন যৌগ আছে যা ক্যালোরি বার্ন করতে সাহায্য করে।

‘জার্নাল অব দ্য একাডেমি অব নিউট্রিশন অ্যান্ড ডায়েটিক্স’ এর এক গবেষণায় দেখা গেছে, ব্রোকলি খাওয়ার ফলে পেটের চারপাশে সঞ্চিত চর্বি বা ভিসারাল ফ্যাট দ্রুত কমে।

এছাড়াও শরীরের চর্বি কমতে নিচের অভ্যাসগুলো রপ্ত করুন :

১. দ্রুত খাওয়ার অভ্যাস বাদ দিন।
২. কোনো বেলার খাবার বাদ দিবেন না।
৩. বড় প্লেটের বদলে ছোট প্লেট বেছে নিন।
৪. সৌজন্যবোধ থেকে বেশি খাবেন না।
৫. আনমনে খাওয়া পরিহার করুন।
৭. অস্বাস্থ্যকর ঘুমের রুটিন বদলে ফেলুন।
৮. সাদা চাল, সাদা আটার বিকল্প বেছে নিন।
৯. ‘লো-ফ্যাট বা ফ্যাট-ফ্রি খাবার’ খাওয়ার আগে মোড়ক যাচাই করে নিন

শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার

পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।

অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।

কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।

হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।

কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।

শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-

১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।

২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।

৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।

এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।

কারণগুলি কি কি হতে পারে ?

প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-

১. ডায়াবেটিস,

২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,

৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,

৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।

তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।

আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।

এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।

কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।

এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।

আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।

সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।

যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।

মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।

কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।

বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।

যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :

১. সহ/বাসে অসমার্থতা।

২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।

৩. অসময়ে বী/র্যপাত।

৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।

৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।

৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।

৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।

ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

হাকীম ডা. মিজানুর রহমান

(বিএসএস, ডিইউএমএস)

হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।

ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার

একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

চিকিৎসকের মুঠোফোন : 

01762240650

( ইমো, হোয়াটস অ্যাপ)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : মেহ-প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের প্রতিকার

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

শেয়ার করুন: