সবার রান্নাঘরেই ঘি থাকে। এটি স্বাদে ও গন্ধেও যেমন অনন্য ঠিক তেমনই এর স্বাস্থ্য উপকারিতাও অনেক। এ কারণে স্বাস্থ্য সচেতনরা সব সময় তাদের খাদ্যতালিকায় অবশ্যই ঘি রাখেন।
অনেকেরই ভুল ধারণা আছে যে, ঘি খেলে ওচন বেড়ে যায়। আসলে এ ধারণা ভুল, বরং ঘি খেলে ওজন কমে দ্রুত। কারণ শরীরে জমায়িত ক্ষতিকর চর্বি দূর করে ঘিয়ে থাকা ভালো চর্বি। তাই নিশ্চিন্তে খেতে পারেন ঘি।
তবে বাজারের ঘি খাচ্ছেন কি? আসলে বাজার থেকে কেনা ঘি সব সময় খাঁটি হয় না। ‘খাঁটি’ বলা হলেও তাতে কিন্তু থেকে যায়। মনে রাখবেন, বাজারের ঘিয়ে প্রচুর পরিমাণে সাধারণ বনস্পতি (ডালডা) ও পাম তেল থাকে।
সুবাসের জন্য কিছুটা ঘি মেশানো হয়। অনেক সময় ভেজালের পরিমাণ এমনও হয় যেখানে এক কেজির মধ্যে ৬০০ গ্রাম ডালডা ও ৩০০ গ্রাম পাম তেল থাকে।
বাকি মাত্র ১০০ গ্রাম খাঁটি ঘি। এর সঙ্গে অনেক সময়ে এমন রং ব্যবহার করা হয় যা ভোজ্য নয়। ঘিয়ের মধ্যে দানা তৈরি করার জন্যও নানা কিছু মেশানো হয়।
খাঁটি ঘি চেনার সবচেয়ে সহজ উপায় কী?
>> এজন্য প্রথমে হাতের তালুতে কিছুটা ঘি রাখুন। শরীরের তাপে গলে গেলে বুঝতে হবে বিশুদ্ধ ঘি।
>> আবার চুলায় রেখেও গলাতে পারেন। যদি দেখেন ঘি গলতে সময় নিচ্ছে ও হলুদ রং হয়ে যাচ্ছে তবে তা খাঁটি নয় মোটেও।
>> আরও একটি সহজ পদ্ধতি আছে। এক্ষেত্রে গরম পানির মধ্যে ঘিয়ের বোতলটি বসিয়ে দিন। ভেতরের ঘি গলে যাবে।
এরপরে ফ্রিজে রেখে দিন। যদি দেখেন পুরো বোতলে একই রঙের জমাট বাঁধা ঘিঁ তাহলে সেটি খাঁটি। তবে ভেজাল ঘি হলে বিভিন্ন তেলের আলাদা আলাদা স্তর থাকবে।
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :
হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)
হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
মুঠোফোন : 01762-240650
ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।
শ্বেতীরোগ, একজিমা, যৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।
আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা
আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা
আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা
আরো পড়ুন : নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা
আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ
আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়