বিয়ে নারী-পুরুষের মধ্যকার একটি পবিত্র বন্ধন। বিবাহিত জীবনে সবাই সুখী হতে চান। তবে মতের অমিল, ভুল বোঝাবুঝি, ইগো, দূরত্ব ইত্যাদি কারণে দাম্পত্যে নানা অশান্তির সৃষ্টি হয়। আবার বর্তমানে কর্মব্যস্ত জীবনে সবাই মানসিক চাপের মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন, এটিও কিন্তু সম্পর্কে খারাপ প্রভাব ফেলে।
বর্তমানে বিয়ে নিয়ে অনেকের মধ্যেই নেতিবাচক মনোভাব দেখা দেয়। কেউ বলেন বিয়ের পর সুখ-শান্তি নষ্ট হয়ে যায়, আবার কারও মতে বিয়ের পর স্বাধীনতা থাকে না কিংবা অশান্তি লেগেই থাকে ইত্যাদি।
তবে চাইলেই দম্পতিরা নিজেদের বিবাহিত জীবনকে সুখের করতে পারেন। স্বামী-স্ত্রী যদি একে অন্যকে সহযোগিতা করেন ও নিজেদের মধ্যকার বোঝাবুঝি ভালো রাখেন তাহলে বিবাহিত জীবনে সুখী হওয়া সম্ভব। জেনে নিন বিবাহিত জীবনে সুখী হওয়ার ৫ কৌশল-
সঙ্গীকে নিয়ে ইতিবাচক চিন্তা করুন
ন্যাশনাল লাইব্রেরি অব মেডিসিন জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, সঙ্গীকে নিয়ে পজেটিভ কিছু ভাবলে ডোপামিন (একটি সুখী হরমোন) হরমোনের নিঃসরণ বাড়ে। যা বেঁচে থাকার প্রেরণা জোগায়।
তাই সব সময় ভালো চিন্তা করুন সঙ্গীকে নিয়ে। এমনকি মন খারাপ হলেও সঙ্গীর ভালো দিক কিংবা দুষ্টু-মিষ্টি মুহূর্তের কথা ভাবুন, দেখবেন ভালো বোধ করবেন। এ ধরনের চিন্তা দাম্পত্যে সুখ আনে।
কৃতজ্ঞতা জানান প্রিয়জনকে
কারও প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করার মাধ্যমে ওই ব্যক্তিও যেমন খুশি অনুভব করেন, ঠিক তেমনই আপনারও বেশ শান্তি লাগবে। জীবনসঙ্গীর প্রতি সবারই কৃতজ্ঞ থাকা উচিত। সব সময় মাথায় রাখতে হবে, আপনার প্রিয়জন কিংবা পরিবার এরা সবাই চারপাশে আছেন বলেই জীবন এতো সুন্দর।
তাই প্রিয়জনদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করুন। এ অভ্যাসের গুণে আপনার জীবন সুখের হবে। এতে জীবনের বাধা ও চ্যালেঞ্জগুলো অতিক্রম করাও সহজ হয়ে ওঠে। কারণ তখন মনে হবে আপনি একা নন, আপনার পাশে সঙ্গী ও পরিবারের সবাই আছেন।
সঙ্গীর প্রশংসা করুন
দৈনন্দিন বিভিন্ন কাজে কিংবা যে কোনো সময়ে আপনি সঙ্গীর প্রশংসা করুন। এতে আপনার আত্মসম্মান কমবে না বরং বাড়বে। প্রশংসা শুনতে সবাই ভালোবাসেন।
আপনার কোনো কাজে খুশি হয়ে সঙ্গী যখন প্রশংসা করেন, তখন নিশ্চয়ই আপনিও খুশি হন! তাই সময় ও সুযোগ পেলেই সঙ্গীর প্রশংসা করুন। এতে একে অন্যের প্রতি ভালোবাসা আরও দৃঢ় হবে।।
নেতিবাচক চিন্তা নিয়ন্ত্রণ করুন
বিভিন্ন গবেষণা বলছে, আমাদের মস্তিষ্ক ইতিবাচকের তুলনায় নেতিবাচক ঘটনাগুলো নিয়ে বেশি ভাবে। তাই অতীতের কোনো ভুল, অপ্রাপ্তি কিংবা দুর্ঘটনা মানুষের মস্তিষ্কে তীব্র প্রভাব ফেলে। তাই যতটা সম্ভব নেতিবাচক চিন্তাকে নিয়ন্ত্রণ করে ইতিবাচক চিন্তা করতে হবে।
অনেকেই সঙ্গীর বিভিন্ন দোষ-ত্রুটি নিয়ে এতোটাই ভাবেন যে, একসময় দুজনের মধ্যে বাড়ে দূরত্ব। এর কারণ হলো আপনার মস্তিষ্ক নেতিবাচক বিষয় নিয়ে ভাবতেই বেশি উৎসাহিত করে।
তাই আপনি যখন সঙ্গীর কোনো ভুল নিয়ে চিন্তা করবেন, ঠিক তখনই সেটি নিয়ন্ত্রণ করে তার কোনো ভালো গুণের কথা মনে করুন। দেখবেন দাম্পত্য হবে সুখের।
বিশ্বাসের মর্যাদা রাখুন
বেশিরভাগ দাম্পত্য কলহের মূলেই থাকে অবিশ্বাস, সন্দেহ কিংবা পরকীয়ার ঘটনা। সব সময় চেষ্টা করুন সঙ্গীর বিশ্বাসের কদর করতে।
সেটি যেমন একজন স্বামীর ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য আবার স্ত্রীর এ বিষয়ে লয়্যাল থাকতে হবে। তাহলে দেখবেন ওই দাম্পত্যে কোনো অশান্তি থাকবে না।
ঔষধ পেতে নিম্নে বর্ণিত ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করে আপনি সরাসরি অথবা কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বাংলাদেশের যে কোনো জেলায় ঔষধ গ্রহণ করতে পারবেন।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :
হাকীম ডা. মিজানুর রহমান
(বিএসএস, ডিইউএমএস)
হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
চিকিৎসকের মুঠোফোন :
01762240650
( ইমো, হোয়াটস অ্যাপ)
ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।
শ্বেতীরোগ, একজিমা, যৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।
আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা
আরো পড়ুন : মেহ-প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের প্রতিকার
আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা
আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ
আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
আরো পড়ুন : নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা