অনেক নারীই হয়তো লম্বা পুরুষদেরকে জীবনসঙ্গী হিসেবে প্রত্যাশা করেন। তবে বিভিন্ন সমীক্ষা ও গবেষণার তথ্য বলছে, লম্বা নয় বরং কম উচ্চতার পুরুষরাই জীবনসঙ্গী হিসেবে সেরা হন।
এমনকি কম উচ্চতার পুরুষের বিয়েও টেকে বেশিদিন। তাদের মধ্যে বিবাহবিচ্ছেদের হার নাকি কম, এমনটিই জানাচ্ছে এক গবেষণা।
১৯৮৬-২০১১ সাল পর্যন্ত করা এক সমীক্ষায় গবেষকরা দেখার চেষ্টা করেছেন যে, উচ্চতা অনুযায়ী বিবাহবিচ্ছেদের ঝুঁকি কাদের মধ্যে বেশি।
নিউ ইয়র্ক ইউনিভার্সিটির সমাজবিজ্ঞানীদের মতে, বিগত বছরগুলোতে করা সমীক্ষার তথ্য অনুযায়ী জানা যায় গড় উচ্চতা ও লম্বা পুরুষদের তুলনায় খাটো পুরুষরা দেরিতে বিয়ে করেন ও তাদের মধ্যে বিবাহবিচ্ছেদের ঝুঁকি ৩২ শতাংশ কম!
এছাড়া কম উচ্চতার পুরুষরা জীবনসঙ্গী হিসেবেও সেরা হন। গবেষণায় দেখা গেছে, যেসব পুরুষদের উচ্চতা কম তারা লম্বাদের তুলনায় বেশি সংসারের কাজ করেন। সমীক্ষার তথ্যমতে, তারা প্রতি সপ্তাহে প্রায় ৮ ঘণ্টা ২৮ মিনিট ঘরের কাজ করেন।
আবার তারা লম্বা পুরুষের তুলনায় আয়ও বেশি করেন। সমীক্ষা বলছে, কম উচ্চতার পুরুষদের ৭৮ শতাংশই তাদের প্রেমিকা বা স্ত্রীর চেয়ে বেশি উপার্জন করেন। সূত্র: ব্রাইট সাইড
জেনে নিন যৌন রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার
সাধারণত যৌন রোগ আক্রান্ত পুরুষ শারীরিক সম্পর্কের সময় তার সঙ্গীর দেহে এসব রোগ সংক্রমিত করে। এ কারণে এগুলোকে যৌন সংক্রমিত রোগ বলা হয়। বহু সংখ্যক যুবক এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে।
তবে আমাদের দেশের মানুষ যৌন রোগে আক্রান্ত হলেও বিষয়টি লুকিয়ে রাখে। এমনকি চিকিত্সকের কাছে পর্যন্ত অনেক বিষয় গোপন করেন। যা করা আদৌ উচিত নয়।
এই রোগ পুরুষ বা নারী উভয়েরই হতে পারে। সঠিক সময়ে যৌন রোগের চিকিৎসা না নিয়ে অবহেলা করলে ক্ষতির পরিমাণ বেড়েই চলবে। তবে অনেকেই আছেন এই সমস্যা বুঝতেই পারেন না। তাইতো সতর্ক থাকতে জানা প্রয়োজন এর লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে।
দেরি না করে চলুন জেনে নেয়া যাক এর লক্ষণ ও প্রতিরোধের উপায়-
যৌন রোগের লক্ষণ
পুরুষের লিঙ্গ থেকে এক প্রকার নিঃসরণ দেখা যায় যা সাদা বা হলুদ (হালকা হলুদ) জাতীয় পদার্থ এবং প্রসাবের সময় সাধারণত ব্যথা হয়। সঙ্গে আরো মনে রাখুন-
> যৌন রোগী শারীরিক সম্পর্কের মাধ্যমে সঙ্গীর দেহে রোগ সংক্রমিত করে। এসব রোগ যাদের আছে অনেক সময় তারা তা জানে না অথবা এ রোগের প্রতি কোনো নজর দেয় না।
> একাধিক সঙ্গীর সঙ্গে শারীরিক মিলন করলে এসব রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।
> যৌনাঙ্গ যদি প্রতিদিন, বিশেষ করে প্রত্যেক সঙ্গমের পর পরিষ্কার করা না হয়, তাহলে যোন রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
যথা সময়ে চিকিৎসা না হলে যা ঘটতে পারে
> সংক্রমনের চিকিৎসা যদি তাড়াতাড়ি না হয়, তাহলে তা যৌনাঙ্গের বাহির থেকে যৌনাঙ্গের ভেতরে প্রবেশ করবে।
> নারীদের বেলায় এটা জরায়ু টিউব ও ডিম্ব কোষ এবং পুরুষের বেলায় অন্ডকোষে আক্রমণ করবে।
> এটি প্রথম দিকে সাংঘাতিক অসুস্থতার কারণ হতে পারে এবং পরবর্তী সময়ে নারীরা বন্ধ্যা হয়ে যেতে পারে অথবা পুন: পুন: গর্ভ নষ্ট হতে পারে অথবা মৃত বাচ্চা প্রসব করতে পারে।
> পুরুষেরা সন্তান জন্মদানের ক্ষমতা হারিয়ে ফেলতে পারে।
> আক্রান্ত পুরুষ অথবা নারীর অন্যান্য যৌন সঙ্গীর মধ্যে রোগ ছড়িয়ে পড়বে।
> গর্ভবতী নারীর যৌন রোগের চিকিৎসা না হলে, বাচ্চা যৌন রোগ নিয়ে জন্ম গ্রহণ করতে পারে।
যৌন রোগ প্রতিরোধ
যৌন রোগ প্রতিরোধের জন্য সবচেয়ে বেশি যে জিনিসটি দরকার সেটা হলো যৌবনের শুরুতেই তরুণদের এ বিষয়ে জ্ঞান লাভে সহায়তা করা।
এ বিষয়ে তরুণ যুবকদের থেকে শুরু করে বয়স্ক সবাইকে সচেতন করে তুলতে হবে। তাদের নানা প্রকার যৌন রোগ হওয়ার কারণ এবং এ গুলোর মারাত্মক পরিণতি সম্পর্কে জানাতে হবে। আরো যা যা করতে পারেন-
> কনডমের সঠিক ব্যবহার অনেক ক্ষেত্রে যৌনরোগ প্রতিরোধ করে।
> একাধিক ব্যক্তির সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক এড়িয়ে চলতে হবে। এছাড়া শারীরিক সম্পর্কের পর যৌনাঙ্গ ধুয়ে পরিষ্কার রাখতে হবে।
> রোগীর যৌন সঙ্গীর চিকিৎসা নিশ্চিত করতে হবে, যাতে এই রোগ অন্যদের মধ্যে না ছড়ায়। প্রয়োজনে কনডম ব্যবহার করতে বলুন।
> কেউ যদি মনে করে তার যৌন রোগ আছে তাহলে যত দ্রুত সম্ভব পরীক্ষা এবং চিকিৎসা করানো উচিত। শুরুতে যৌন রোগের চিকিৎসা করা সহজ, পরে চিকিৎসা করা কঠিন।
চিকিৎসা
পুরুষ বা নারী যেই হোক না কেন যৌন রোগের কোনো প্রকার লক্ষণ প্রকাশ পাওয়া মাত্রই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ামুক্ত ইউনানী বা হোমিও চিকিৎ গ্রহণ করা উচিত। কারণ এ সংক্রান্ত ক্ষেত্রে অনেক এলোপ্যাথই উচ্চ শক্তির এন্টিবায়োটিক দিয়ে চিকিৎসা শুরু করেন।
তার চেয়ে ইউনানী/আয়ুর্বেদিক বা হোমিও ওষুধ অনেক ভালো এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াহীন যা অঙ্করেই রোগের বীজটাকে একেবারে মূল থেকে বিনষ্ট করে দেয়। যার কারণে রোগী খুব অল্প সময়েই চির আরোগ্য লাভ করেন।
তবে কেউ যেন কোনো প্রকার যৌন রোগে আক্রান্ত না হয় সে দিকে বিশেষ নজর দেয়া উচিত। নিজেদের বন্ধু বান্ধব কেউ আক্রান্ত হলে তাত্ক্ষণিক ভাবেই কোনো প্রকার সংকোচ না করে চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার পরামর্শ দেয়া উচিত।
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :
সরকারি নিবন্ধনপ্রাপ্ত চিকিৎসক।
গভ. রেজি নং ৩৫৪৬/ এ
হাকীম মো. মিজানুর রহমান
(বিএসএস, ডিইউএমএস)
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
মুঠোফোন : »(ইমো/হোয়াটস অ্যাপ)
(চিকিৎসক) : 01762240650
মুঠোফোন : 01960288007
(সকাল দশটা থেকে বিকেল ৫টা)
ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।
শ্বেতীরোগ, একজিমা, যৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।
আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা
আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা
আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা
আরো পড়ুন : নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা
আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ
আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়