নারীদের যেসব সমস্যা কঠিন রোগের ইঙ্গিত দেয়

শারীরিক বিভিন্ন সমস্যাকে সাধারণ ভেবে প্রায়ই অবহেলা করেন নারীরা। আর এ কারণে কঠিন রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে ও প্রাথমিকভাবে শনাক্ত করা সম্ভব হয় না।

সামান্য ক্লান্তি কিংবা মাথাব্যথার উপসর্গও কিন্তু মারণব্যাধি ক্যানসারের কারণ হতে পারে। তাই নারীরা কখনো শারীরিক এই ১০ লক্ষণ অবহেলা করবেন না-

দুর্বলতা

মুখ বা অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে হঠাৎ দুর্বলতা স্ট্রোকের ইঙ্গিত দিতে পারে। একই সঙ্গে হঠাৎ বিভ্রান্তি, কথা বলতে সমস্যা, ঝাপসা দৃষ্টি ও হাঁটতে অসুবিধা হতে পারে এক্ষেত্রে। পরিবার ও বন্ধুদের পাশাপাশি আপনারও এই লক্ষণগুলো সম্পর্কে সচেতন হওয়া উচিত।

শ্বাসকষ্ট

কিছু নারীদের হৃৎপিণ্ডে যখন পর্যাপ্ত রক্ত সরবরাহ পায় না তখন শরীরচর্চা করার সময় তাদের শ্বাসকষ্ট হয়। তবে বেশিরভাগ নীরব হার্ট অ্যাটাকের ক্ষেত্রে নারীদের মধ্যে শ্বাসকষ্ট ও চরম ক্লান্তিসহ বুকে ব্যথার লক্ষণ দেখা দেয়।

আবার অ্যানিমিয়া ও ফুসফুসের রোগও হতে পারে নারীদের শ্বাসকষ্টের সাধারণ কারণ। তাই কখনো শ্বাসকষ্টকে অবহেলা করবেন না।

বুকে ব্যথা

আপনি যদি বুকে ব্যথা, দ্রুত হৃদস্পন্দন, আপনার বাহু, কাঁধ বা চোয়ালে ব্যথা অথবা শ্বাসকষ্ট অনুভব করেন তবে এই লক্ষণগুলো হার্টের অবস্থা নির্দেশ করতে পারে।

ঝাপসা দৃষ্টি

বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আপনার দৃষ্টি ঝাপসা হতে পারে, কিন্তু যদি হঠাৎ করেই দেখতে অসুবিধা হয় বা এক বা উভয় চোখে ঝাপসা দৃষ্টি লক্ষ্য করেন তাহলে এটি স্ট্রোকের লক্ষণ হতে পারে।

একইভাবে যারা মাইগ্রেনে ভুগছেন তারা ফ্ল্যাশিং লাইট বা রঙিন আলো চোখের সামনে ভাসতে দেখতে পারেন। একই উপসর্গ আবার রেটিনা ছিঁড়ে বা বিচ্ছিন্ন হওয়ার ইঙ্গিত দেয়। দ্রুত এর চিকিৎসা করা না হলো আপনি অন্ধও হয়ে যেতে পারেন।

ওজনে পরিবর্তন

কোনো নির্দিষ্ট প্রচেষ্টা ছাড়াই হঠাৎ করে ওজন কমে যাওয়া স্বাস্থ্য সমস্যার ইঙ্গিত দেয়। থাইরয়েড, ডায়াবেটিস, মনস্তাত্ত্বিক ব্যাধি, লিভারের রোগ বা ক্যানসারের সবচেয়ে সাধারণ কারণ হতে পারে ওজন পরিবর্তনের।

আবার যদি দেখেন ডায়েট বা কার্যকলাপের মাত্রা পরিবর্তন না করেও ওজন বাড়ছে তাহলে এটি নিষ্ক্রিয় থাইরয়েড, বিষণ্নতাসহ অন্যান্য বিপাকীয় রোগ নির্দেশ করতে পারে।

অস্বাভাবিক স্তন পিণ্ড

স্তনের ত্বকে কোনো আলগা পিণ্ড বা রঙে পরিবর্তন এলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে দেরি করবেন না। এই ধরনের পরিবর্তন স্তন ক্যান্সারের উপস্থিতি নির্দেশ করতে পারে।

নাক ডাকা ও অতিরিক্ত ঘুম

আপনি যদি হঠাৎ করেই যেখানে সেখানে গভীর ঘুমিয়ে পড়েন ও নাক ডাকেন তাহলে তা হতে পারে স্লিপ অ্যাপনিয়ার লক্ষণ।

যদি এর চিকিৎসা না করা হয় তবে এটি কার্ডিওভাসকুলার সমস্যা ও ওজন বৃদ্ধির কারণ হতে পারে। এমনকি এই রোগের কারণে ঘুমের মধ্যে নিঃশ্বাস আটকে অনেকে মারাও যান।

অতিরিক্ত চাপ ও উদ্বেগ

মানসিক চাপ জীবনের একটি অংশ। এর মানে এই নয় যে এটি উপেক্ষা করা উচিত। আপনি যদি দেখেন, দিন দিন স্ট্রেসের মাত্রা বেড়ে যাচ্ছে বা আপনার দৈনন্দিন কাজকর্মে তা হস্তক্ষেপ করছে তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

ত্বকের পরিবর্তন

ত্বকের যে কোনো পরিবর্তনের জন্য আপনার সতর্ক হওয়া উচিত। আপনার বগলে বা আপনার ঘাড়ের পেছনের ত্বকে কালো হয়ে যাওয়া ও ত্বকের একাধিক ট্যাগ ডায়াবেটিসের লক্ষণ হতে পারে।

খসখসে, আঁশযুক্ত বৃদ্ধি অ্যাক্টিনিক বা সৌর কেরাটোসিসের মতো একটি প্রাক-ক্যানসারস অবস্থা নির্দেশ করতে পারে।

মাসিকের পরিবর্তন

অনিয়মিত পিরিয়ড বা অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ মোটেও ভালো কোনো লক্ষণ নয়। হঠাৎ করেই মাসিকের পরিমাণ, সময়কাল, প্রবাহ ও ব্যথার কোনো পরিবর্তন দেখা দিলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

কারণ এসব মাসিকের বিভিন্ন সমস্যা মেনোপজ, পলিসিস্টিক ডিম্বাশয় বা জরায়ু ফাইব্রয়েডের সঙ্গে জড়িত হতে পারে।

এমনকি পেলভিক সংক্রমণ ও গাইনোকোলজিক্যাল ক্যানসারের মতো গুরুতর অবস্থার ইঙ্গিত দিতে পারে মাসিকের সমস্যা। আবার মেনোপজের পরও যদি রক্তপাত দেখা দেয় তাহলেও দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার

পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।

অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।

কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।

হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।

কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।

শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-

১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।

২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।

৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।

এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।

কারণগুলি কি কি হতে পারে ?

প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-

১. ডায়াবেটিস,

২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,

৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,

৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।

তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।

আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।

এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।

কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।

এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।

আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।

সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।

যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।

মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।

কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।

বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।

যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :

১. সহ/বাসে অসমার্থতা।

২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।

৩. অসময়ে বী/র্যপাত।

৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।

৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।

৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।

৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।

ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)

হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।

ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার

একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন : (চিকিৎসক) 01762-240650

(সকাল দশটা থেকে রাত্র দশটা। নামাজের সময় কল দিবেন না।)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়

শেয়ার করুন: