স্তন বাড়ানোর ঘরোয়া উপায়

প্রত্যেক মহিলারই স্বপ্ন যে তার যেন সুন্দর, পূর্ণ এবং আকর্ষণীয় শরীর হয়।যা পুরুষদের সবচেয়েবেশি দৃষ্টি আকর্ষণ করে এবং মহিলাদের শরীরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হচ্ছে স্তন। স্তনের আকারের নিয়ে কোন লিখিত সংজ্ঞা থাকা উচিৎ নয়, এটি শরীরের আরামের ওপর নির্ভর হওয়া দরকার। কিন্তু স্তনের আকার দ্বারা মহিলাদের ব্যক্তিত্ব প্রকাশ পায়।

মহিলাদের স্তনের আকার খুব ছোট বা অত্যধিক বড় হলে তা তাদের সময়ে বিব্রত করে তোলে। অনেক সময় তা সঙ্গীর স্বার্থের ওপর প্রভাব ফেলে । এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে, শল্যচিকিৎসা, ঔষধ ইত্যাদি ব্যবহার করা হয় যা ব্যয়বহুলের পাশাপাশি নানা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। তাহলে আপনি যদি সুন্দর, সুডৌল, আকর্ষণীয় স্তন পেতে চান তাহলে আমাদের বলা উপায়গুলি ব্যবহার করুন এবং পার্থক্য অনুভব করুন।

তবে সর্বদা মনে রাখবেন যদি এই উপায় গুলি যদি আপনার সহ্য না হয় তাহলে ব্যবহার করবেন না আর যদি সহ্য হয় তাহলে নিয়মিত ব্যবহার করবেন। এই স্তন-আকার বৃদ্ধির প্রভাব রাতে বা চার দিনের কাজ নয়, প্রভাব দেখতে সময় লাগে, তাই ধৈর্যের সঙ্গে উপায়গুলো চেষ্টা করুন । সময়মত আপনি এর ফল পেয়ে যাবেন। তাহলে আসুন জানা যাক স্তন বাড়ানোর উপায়।

সঠিক ডায়েট
সঠিক ডায়েট গ্রহণ না করা পর্যন্ত কোনো উপায়ের প্রভাব দেখাতে পারবেন না। মনে রাখবেন, এই সব উপায় গুলি সেই সব মহিলাদের ওপর কাজ করবে না যারা শারীরিক ভাবে দুর্বল কিংবা ঠিক মত খাওয়া দাওয়া করে না। ছোট স্তন নিয়ে মন খারাপ থাকলে প্রথমে ঠিক করে নিন আপনার সঠিক ডায়েট। কাজুবাদাম, আখরোট স্বাস্থ্যকর খাবার আপনার খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করুন।

কাঁচা আম
কাঁচা আমের বীজ গুলি বার করে নিয়ে শাঁসটি বেটে একটা পেস্ট বানিয়ে নিন। এই পেস্টটিকে স্তনের ওপর লাগিয়ে রাখুন এবং শুকিয়ে গেলে ধুয়ে নিন। স্তন ধোঁয়ার সময় ঠাণ্ডা জলের ব্যবহার করবেন না, হাল্কা গরম জল কিংবা সাধারণ জল দিয়ে স্তন ধুয়ে ফেলুন। অন্যান্য ব্যবস্থা সঙ্গে একটি দীর্ঘ সময়ের জন্য এই প্রতিকার চেষ্টা করুন। এটি শুধু আকার বাড়ানোর ক্ষেত্রেই নয়, বরং যে সব মহিলাদের স্তন আলগা হয়ে গিয়েছে তারাও লাভবান হবে এই প্রতিকারে।

সয়াবিন
স্তনের আকার না বৃদ্ধি পাওয়ার অন্যতম কারণ হল শরীরে ইস্ট্রোজেনের মাত্রা কম হওয়া। এটি স্তনের আকার বৃদ্ধি করার জন্য প্রয়োজন। তাই সয়াবিন খাওয়া শুরু করুন। এটি খেলে শরীরে ইস্ট্রোজেন মাত্রা বেড়ে যায়। দ্বিতীয়ত, সয়াবিনের মধ্যেও প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে । তাই আপনি নিশ্চিন্ত ভাবে সয়াবিন খান।

দুধ
দুধ নিজের মধ্যেই একটি সম্পূর্ণ খাদ্য, কিন্তু প্রায়ই তবে এটা জরুরী নয় যে যারা দুধ কম খাবে তাদের স্তন ছোট হবে। কিন্তু যাদের স্তনের আকার ছোট তাদের জন্য দুধ খুব লাভবান হবে। দুধের মধ্যে প্রোটিন ও ফ্যাট দুটোই থাকে, যা স্তনের আকার বাড়াতে সাহায্য করে। স্তনে খালি পেশী থাকে না, চর্বি থাকে এবং আমরা দুধ থেকে চর্বি পেতে পারি।

পেঁপে
পেঁপে শুধু পেট সারিয়ে তোলে না, পেটের সঙ্গে মুখ এবং স্তনকে সুন্দর করতে সাহায্য করে। পেঁপে এবং দুধ একসাথে গ্রহণ করলে স্তনের আকার বৃদ্ধি পায় এবং এটিকে সবচেয়ে ভাল ঘরোয়া উপায় হিসাবে ধরা হয়।

মেথি বীজ
মেথি বীজ আমাদের জন্য অনেক ক্ষেত্রে সহায়ক । এটি অধিকাংশ সময় খাবারের গন্ধ বৃদ্ধিতে সাহায্য করে, এটি স্তনের আকার বৃদ্ধিতেও সহায়ক। মেথি শরীরে ইস্ট্রোজেন মাত্রা বৃদ্ধি করে । রাতে মেথি দানা ভিজিয়ে রেখে সকালে উঠে ভিজিয়ে রাখা জলটি পান করুন। ভিজিয়ে রাখা মেথি দানা গুলি দিয়ে একটা পেস্ট বানিয়ে নিন এবং সেটিকে স্তনের ওপর লাগিয়ে রাখুন। শুকিয়ে গেলে তা ধুয়ে নিন। আপনি মেথি তেল দিয়ে মালিশও করতে পারেন।

ফ্লেক্স বীজ
ফ্লেক্স বীজ স্তনের আকার বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এটি সরাসরি খেতে পারেন অথবা গম জলে ভিজিয়েও পান করতে পারেন । এই বীজের সসও পাওয়া যায় । আপনি এই বীজের তেল সালাদে দিয়ে খেতে পারেন কিংবা এই বীজের তেল দিয়ে স্তনের মালিশও করতে পারেন। এটি সবচেয়ে সস্তা এবং কার্যকর উপায়।

ম্যাসাজ করুন
স্তনের আকারকে বাড়ানোর সবচেয়ে ভালো উপায় হল মালিশ। হাতে করে তেল নিন এবং এরপর ভাল করে স্তন দুটির ওপর লাগান। তারপর নিচ থেকে উপরের দিকে স্তনকে হালকা করে ম্যাসাজ করুন। নীচ থেকে উপরের দিকে হাতের মুভমেন্টটা রাখুন । ম্যাসাজ করার জন্য তিসি, কাজুবাদাম, মৌরি, অলিভ অয়েল বা সরষের তেল ব্যবহার করতে পারেন। প্রতিদিন ৩০ মিনিট ধরে মালিশ করলে কিছু দিনের মধ্যে ইতিবাচক ফল পাবেন।

ব্যায়াম করুন
স্তনের আকার বৃদ্ধি করার সবচেয়ে সহজ উপায় হল ব্যায়াম। ব্যায়াম আপনার শরীরের সৌন্দর্যকেও সমৃদ্ধ করে তোলে। এর জন্য আপনি উভয় হাতে ৫ কেজি ওজন নিয়ে একটি চেয়ারে বসবেন, এবং তা উঠিয়ে নিন । খেয়াল রাখবেন যেন আপনার হাত আপনার কাঁধের সমানে থাকে। এটি একটানা ৫ থেকে ১০ সেকেন্ডের জন্য করুন, তারপর পুনরায় অবস্থায় ফিরে যান । প্রতিদিন ব্যায়াম করলে আপনি নিজে থেকে ফল অনুভব করতে পারবেন ।

শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার

পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।

অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।

কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।

হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।

কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।

শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-

১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।

২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।

৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।

এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।

কারণগুলি কি কি হতে পারে ?

প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-

১. ডায়াবেটিস,

২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,

৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,

৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।

তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।

আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।

এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।

 

কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।

এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।

আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।

সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।

যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।

মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।

কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।

বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।

যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :

১. সহ/বাসে অসমার্থতা।

২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।

৩. অসময়ে বী/র্যপাত।

৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।

৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।

৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।

৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।

ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

 

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

সরকারি নিবন্ধনপ্রাপ্ত চিকিৎসক। 

গভ. রেজি নং ৩৫৪৬/ এ

হাকীম মো. মিজানুর রহমান

(বিএসএস, ডিইউএমএস)
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন : »(ইমো/হোয়াটস অ্যাপ)

(চিকিৎসক) :  01762240650 

মুঠোফোন : 01960288007 

 (সকাল দশটা থেকে বিকেল ৫টা)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : মেহ-প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের প্রতিকার

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

শেয়ার করুন: