প্রেমে থেকেও মানুষ সঙ্গীকে ধোঁকা কেন দেয়?

প্রেমে থেকেও মানুষ সঙ্গীকে ধোঁকা কেন দেয়?
প্রেমে ছিলেন বহু বছর ধরে। হঠাৎ করে দেখলেন সঙ্গী আপনাকে ধোঁকা দিতে শুরু করেছে। তারপর হঠাৎ একদিন সব শেষ!

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সম্পর্কে ধোঁকা ব্যাপারটা হঠাৎ করে আসে না। বহুদিন ধরে অনেক কিছু জমে গিয়ে তৈরি হয় ধোঁকার পাহাড়। এই ধোঁকা ব্যাপারটা কিন্তু আগে থেকেই একটা ছকের মধ্যে থাকে। যেখানে একজন সেই ছক তৈরি করে, আর অন্যজন সেই ছকের মধ্যে পড়ে যান। তবে এর নেপথ্যে থাকে নানা কারণ।

১. বহুদিন সম্পর্কে থাকার পর বোরডম (একঘেয়েমি) ঘিরে ধরে অনেককেই। তাই প্রতিদিনের একঘেয়ে জীবন থেকে বা বলা ভালো একঘেয়ে সম্পর্ক থেকে সরিয়ে নেওয়ার জন্য মানুষ নতুন কিছুর দিকে ঝুঁকতে শুরু করেন। আর তার ফলেই পুরনো সম্পর্কে ছেদ আসে।

২. অনেকে আবার প্রতিশোধস্পৃহা থেকেও সঙ্গীকে ধোঁকা দিতে শুরু করেন। যেমন, আগের কোনও সম্পর্কে ধোঁকা খাওয়ার পর মনের মধ্যে রাগ পুষে রাখেন অনেকেই। সেই রাগই প্রতিফলিত হয় পরের সম্পর্কে। আর যার কারণে ধোঁকা।

৩. সম্পর্কে থেকেও যদি কেউ খুশি না থাকেন তাহলে অনেকেই সুখ খোঁজার জন্য অন্য আরেকটি সম্পর্কের আশ্রয় নেন। আর সেই কারণেই পুরনো সম্পর্কের সঙ্গে ধোঁকার আলাপ।

৪. সমীক্ষা বলছে, একটা সম্পর্ক থেকে বের হতে বেশিরভাগ মানুষ ধোঁকাকে হাতিয়ার করেন। অর্থাৎ যদি সঙ্গীকে হঠাৎ করেই খারাপ লাগা শুরু হয়, কিন্তু কিছুতেই তাকে ছাড়া না যায়, তাহলে অনেকেই ধোঁকার সাহায্য নিয়ে টা টা বাই বাই করে দেন পুরনো প্রেমিক বা প্রেমিকাকে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই হাতিয়ারের কোনও বিকল্প নেই।

পুরুষের হরমোন ‘টেস্টোস্টেরন’ বেড়ে বা কমে গেলে কী হয়?

টেস্টোস্টেরন নামটির সঙ্গে কমবেশি সবাই পরিচিত। এটিকে আসলে পুরুষের সেক্স হরমোন। এই হরমোন স্টেরয়েডজাতীয় হরমোন, যা প্রধানত কোলেস্টেরল থেকে সংশ্লেষিত হয়ে তৈরি হয়। টেস্টোস্টেরন হরমোন প্রধানত পুরুষ জননতন্ত্রের উন্নয়নে ভূমিকা পালন করে।

তবে এটি হাড়ের ঘনত্ব ও মুড নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এসব কথা সম্পর্কে মোটামুটি সম্যক ধারণা হয়তো সবারই আছে। তবে আমাদের অনেকেরই প্রশ্ন থাকে যদি টেস্টোস্টেরনের পরিমাণ পুরুষের দেহে অতিরিক্ত বেশি অথবা কম হয়ে যায় সেক্ষেত্রে কি ধরনের সমস্যা হতে পারে?

প্রথমেই জেনে নেওয়া যাক যদি পুরুষদের দেহে টেস্টোস্টেরনের পরিমাণ খুব বেশি বেড়ে যায় তাহলে কি ঘটতে পারে।

হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের তথ্যমতে, পুরুষের দেহের টেস্টোস্টেরনের পরিমাণ অতিরিক্ত বেড়ে গেলে-

>> শুক্রাণুর সংখ্যা কমে যায়, শুক্রাশয় শুকিয়ে যায় ও যৌন অক্ষমতা বেড়ে যায়।

>> হৃদযন্ত্রের পেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।

>> প্রোস্টেট অস্বাভাবিক হারে বাড়ে ও প্রস্রাবের সমস্যা দেখা দিতে পারে।

>> যকৃতের সমস্যা দেখা যায়।

>> পায়ে পানি জমতে পারে ও পা ফুলে যেতে পারে।

>> ওজন বেড়ে যায়।

>> উচ্চ রক্তচাপ ও রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায়।

>> অনিদ্রা ও মাথাব্যথা বেড়ে যায়।

>> কিশোর-কিশোরীদের ক্ষেত্রে খাটো হওয়ার প্রবণতা বেড়ে যায়।

>> আচরণগত বিভিন্ন ত্রুটি পরিলক্ষিত হয় যেমন- হঠাৎ রেগে যাওয়া বা সব সময় নিশ্চুপ হয়ে থাকা।

কারো দেহে টেস্টোস্টেরনের পরিমাণ কমে গেলে কী হতে পারে?

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে পুরুষের দেহে টেস্টোস্টেরনের ঘাটতি নিয়ে নানা ধরনের গবেষণা হচ্ছে। গবেষণায় দেখা গেছে, বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পুরুষের দেহে অন্ততপক্ষে প্রতিবছর এক-দুই শতাংশ টেস্টোস্টেরনের পরিমাণ কমতে থাকে। এভাবে টেস্টোস্টেরন কমতে থাকলে যেসব সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন সেগুলো হলো-

>> দেহ ত্বকের লোম সংখ্যা কমে যেতে পারে।

>> পেশির ঘনত্ব কমে যেতে পারে।

>> অক্ষমতা, ইনফার্টিলিটি কিংবা শুক্রাণু সংখ্যা কমে যাওয়ার মতো বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে।

>> অমনোযোগী হয়ে ওঠা।

>> মানসিক অবসাদে ভোগা।

>> হাড় ভঙ্গুর হয়ে যায়, ফলে ভেঙে যাওয়া বা ফ্রাকচার হওয়ার মতো ঘটনা ঘটে।

চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া নিজে নিজে কোনো ওষুধ খাবেন না।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

সরকারি নিবন্ধনপ্রাপ্ত চিকিৎসক।

গভ. রেজি নং ৩৫৪৬/ এ

হাকীম মো. মিজানুর রহমান

(বিএসএস, ডিইউএমএস)
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন : »(ইমো/হোয়াটস অ্যাপ)

(চিকিৎসক) :  01762240650 

মুঠোফোন : 01960288007 

(সকাল দশটা থেকে বিকেল ৫টা)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

শেয়ার করুন: