ইউরিন ইনফেকশন বা মূত্রনালির সংক্রমণ (ইউটিআই) সব বয়সী নারীদের মধ্যেই কখনো না কখনো দেখা দিতে পারে। পুরুষদের চেয়ে নারীদের মধ্যে ইউরিন ইনফেকশনের ঝুঁকি বেশি। মূত্রনালির সংক্রমণ হলে মূত্রতন্ত্র প্রভাবিত হয়, ফলে কিডনি ও মূত্রাশয়ের নানা রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
বর্ষায় কেন বাড়ে ইউটিআই?
স্যাঁতস্যাঁতে পরিবেশ
বর্ষাকালের স্যাঁতস্যাঁতে পরিবেশে ইউরিন ইনফেকশনের ঘটনা বেড়ে যায়। তবে কেন? প্রথমত, বর্ষায় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ বেশি থাকে। ফলে পরিবেশে বাড়ে স্যাঁতস্যাঁতেভাব। আর এই পরিবেশ যে কোনো জীবাণুর জন্য হতে পারে আঁতুরঘর।
বিশেষ করে ই.কোলাই’সহ বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধির কারণে ইউরিন ইনফেকশনের ঝুঁকি বাড়ে। এছাড়া স্যাঁতস্যাঁতে পোশাক ও ভেজা পরিবেশ মূত্রনালিতে ব্যাকটেরিয়া স্থানান্তরকে সহজতর করতে পারে।
পরিষ্কার না থাকা
বর্ষাকালে ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যবিধি বজায় না রাখলেও ইউরিন ইনফেকশনের ঝুঁকি বাড়ে। দীর্ঘসময় ধরে ভেজা কাপড়ে থাকা ও সঠিক স্বাস্থ্যবিধি বজায় না রাখা ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
পাবলিক টয়লেট ব্যবহার করা
পাবলিক টয়লেট হলো জীবাণুর আঁতুরঘর। নিয়মিত সেসব নারীরা পাবলিক টয়লেট ব্যবহার করেন, তাদের মধ্যে ইউরিন ইনফেকশনের ঝুঁকি বেশি।
ডিহাইড্রেশন বা পানিশূন্যতা
বর্ষায় কম পিপাসা পাওয়াই অনেকেই পানি পান করতে ভুলে যান। আর দৈনিক পর্যাপ্ত পানি পান না করলে শরীরে ডিহাইড্রেশনের সৃষ্টি হয়।
এর থেকেও হতে পারে মূত্রনালির সংক্রমণ। অর্থাৎ পানি পান করার পরিমাণ কম হলে প্রস্রাব গাঢ় হতে পারে, যা ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধির জন্য একটি অনুকূল পরিবেশ হতে পারে।
কম রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা
দূর্বল ইমিউন সিস্টেমের কারণে বর্ষায় অনেকেই নানা রোগে আক্রান্ত হতে পারেন। ঠিক একইভাবে যাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম, তাদের মধ্যে ইউরিন ইনফেকশনের ঝুঁকি বেশি।
ইউটিআই থেকে নিজেকে নিরাপদ রাখবেন কীভাবে?
প্রচুর পানি পান করুন
প্রচুর পানি পান করলে মূত্রনালি থেকে ব্যাকটেরিয়া বের হয়ে যায়। এজন্য দিনে অন্তত ৮-১০ গ্লাস পানি পান করুন। আপনার শরীর হাইড্রেটেড থাকলে ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া স্বাভাবিক। যা আপনার মূত্রাশয় থেকে ব্যাকটেরিয়া পরিষ্কার করতে সহায়তা করে।
প্রস্রাব ধরে রাখবেন না
নিয়মিত আপনার মূত্রাশয় খালি করার অভ্যাস করুন। দীর্ঘক্ষণ প্রস্রাব আটকে রাখলে মূত্রাশয়ে ব্যাকটেরিয়া বাড়তে পারে। যা ইউরিন ইনফেকশনের ঝুঁকি বাড়ায়। তাই প্রস্রাব অনুভব করলেই দ্রুত তা ত্যাগ করুন।
যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি বজায় রাখুন
ইউটিআই প্রতিরোধে ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যবিধি বজায় রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এজন্য যৌনাঙ্গ ঠিকমতো পরিষ্কার করুন। এক্ষেত্রে ক্ষারহীন সাবান ব্যবহার করুন। সুগন্ধি কোনো প্রসাধনী বা সাবান ব্যবহার করবেন না, এতে জ্বালাপোড়া অনুভূত হতে পারে।
ঢিলেঢালা পোশাক পরুন
এ সময় ঢিলেঢালা পোশাক পরুন। আঁটসাঁট জিন্স ও সিন্থেটিক কাপড় এড়িয়ে চলুন। এসব পোশাক শরীরকে আরও আর্দ্র করে তোলে ও ব্যাকটেরিয়া বাড়াতে সাহায্য করে। শরীর ভিজে গেলে ভেজা কাপড় দ্রুত পরিবর্তন করুন।
পরিষ্কার টয়লেট ব্যবহার করুন
পাবলিক টয়লেট যতটা সম্ভব এড়িয়ে যান। আর যদি ব্যবহার করতেই হয় তাহলে ব্যবহারের আগে সিটে টয়লেট পেপার বা টিস্যু ব্যবহার করে তবেই বসুন।
মলদ্বার অঞ্চলের ব্যাকটেরিয়া মূত্রনালিতে ছড়িয়ে পড়া রোধে টয়লেট ব্যবহারের পরে সর্বদা সামনে থেকে পেছনে মুছুন। টয়লেট শেষে অবশ্যই হাত ধুতে ভুলবেন না। প্রয়োজনে সঙ্গে হ্যান্ড স্যানিটাইজার রাখুন স্বাস্থ্যবিধি বজায় রাখতে।
যৌন কার্যকলাপের পর প্রস্রাব করুন
যৌন কার্যকলাপের কারণে মূত্রনালিতে ব্যাকটেরিয়া বাড়তে পারে। তাই শারীরিক সম্পর্কের পর প্রস্রাব করলে যে কোনো ব্যাকটেরিয়া বের করে দিতে সাহায্য করতে পারে। যৌন সম্পর্কের আগে ও পরে যৌনাঙ্গ পরিষ্কারের মাধ্যমে আপনি মূত্রনালির সংক্রমণের ঝুঁকি কমাতে পারবেন।
পুষ্টিকর খাবার খান
আপনার ইমিউন সিস্টেম বুস্ট করতে বর্ষায় পাতে রাখুন প্রচুর ফল ও শাকসবজি। এছাড়া নিয়মিত ব্যায়াম, পর্যাপ্ত ঘুম ও দুশ্চিন্তা এড়ানোর মাধ্যমেও আপনি স্বাস্থ্যকর ইমিউন সিস্টেম বজায় রাখতে পারবেন।
প্রোবায়োটিক হলো উপকারী ব্যাকটেরিয়া। যা অন্ত্র ও মূত্রনালি থেকে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে ভালো ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা বাড়ায়। তাই আপনার ডায়েটে প্রোবায়োটিকযুক্ত খাবার যেমন- টকদই রাখতে পারেন।
ইউরিন ইনফেকশন প্রতিকারের ঘরোয়া উপায়—
১. ইউরিন ইনফেকশনের সমস্যায় প্রচুর পানি পান করা প্রয়োজন। এর ফলে বেশি বেশি প্রস্রাব হবে এবং শরীর থেকে ব্যাকটেরিয়া বের হয়ে যাবে।
২. এ রোগের প্রতিকারে বেকিং সোডা খেতে পারেন। এক গ্লাস পানিতে এক চামচ বেকিং সোডা মিশিয়ে সপ্তাহে একদিন সকাল বেলা পান করলে প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া কমবে।
৩. কিছু সেলেরি বীজ চিবান, এ বীজ মূত্রবর্ধক হিসেবে কাজ করে। এক মুঠো সেলেরি বীজ চিবিয়ে রস খেতে পারেন অথবা এক কাপ গরম পানিতে কিছু সেলেরি বীজ দিয়ে ঢেকে দিন। ৮ মিনিট পর মিশ্রণটি ছেঁকে নিয়ে পান করুন। এটা ইউটিআই প্রতিরোধ করে।
৪. শসাতে প্রচুর পানি আছে। তাই প্রতিদিন কমপক্ষে একটি শসা স্লাইস করে খেতে পারেন।
৫. প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া কমাতে গরম সেঁক নিন। হট ওয়াটার ব্যাগে গরম পানি নিয়ে আপনার তলপেটের ওপর রাখুন। এতে খুব দ্রুত প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া ও ব্যথা দূর হবে।
শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার
পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।
অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।
কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।
হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।
কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।
শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-
১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।
২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।
৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।
এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।
কারণগুলি কি কি হতে পারে ?
প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-
১. ডায়াবেটিস,
২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,
৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,
৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।
তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।
আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।
এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।
কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।
এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।
আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।
সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।
যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।
মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।
কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।
বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।
যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?
যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :
১. সহ/বাসে অসমার্থতা।
২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।
৩. অসময়ে বী/র্যপাত।
৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।
৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।
৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।
৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।
ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :
হাকীম ডা. মিজানুর রহমান
(বিএসএস, ডিইউএমএস)
হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
চিকিৎসকের মুঠোফোন :
01762240650
( ইমো, হোয়াটস অ্যাপ)
ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।
শ্বেতীরোগ, একজিমা, যৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।
আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা
আরো পড়ুন : মেহ-প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের প্রতিকার
আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা
আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ
আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
আরো পড়ুন : নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা
আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়
আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা