সিস্ট, ফাইব্রয়েড ও ফাইব্রোডেনোমার মধ্যে পার্থক্য কী?

শারীরিক বিভিন্ন সমস্যা সব সব বয়সী নারী-পুরুষই কমবেশি ভোগেন। আর বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা-নীরিক্ষার পর নানা সমস্যা খুঁজে পান চিকিৎসকরা। ঠিক তেমনই নারীদের বিভিন্ন মেডিকেল টেস্টের পর অনেক সময়ই দেখা যায় সিস্ট, ফাইব্রয়েড কিংবা ফাইব্রোডেনোমা নামগুলো সামনে উঠে এসেছে।

সিস্ট, ফাইব্রয়েড ও ফাইব্রোডেনোমার অনেক পিণ্ড বা টিউমারের মতোই। তবে তা ততটা বিপজ্জনক নয়। এগুলো শরীরের বিভিন্ন টিস্যুতে, বিশেষ করে স্তন ও প্রজনন অঙ্গগুলোতে বিকাশ লাভ করতে পারে। তবে সিস্ট, ফাইব্রয়েড ও ফাইব্রোডেনোমার মধ্যে পার্থক্য কোথায়?

সিস্ট কী?
সিস্ট হলো অনেকটা তরল-ভরা থলি বা অনেকটা ফোসকার মতো। যা স্তনের টিস্যু এমনকি জরায়ু বা ওভারিতেও তৈরি হতে পারে। এগুলো সাধারণত বিনাইন বা অক্ষতিকারক টিউমার ধাচের। যা প্রায়শই গ্রন্থি বা নালিতে তরল জমে যাওয়ার কারণে বিকাশ লাভ করে।

গোলাকার বা ডিম্বাকৃতির টিউমারসদৃশ সিস্টগুলো অনেকটাই নরম। আবার আকারে খুব ছোট থেকে কয়েক সেন্টিমিটার পর্যন্ত ব্যাসের হতে পারে। স্তন সিস্টের লক্ষণের মধ্যে কোমলতা বা ব্যথা অনুভব করেন রোগী। অন্যদিকে ওভারি বা জরায়ুর সিস্টের কারণে মাসিক চক্রে অনিয়ম, ব্যথা ইত্যাদি সমস্যা দেখা দিতে পারে। সিস্ট নির্ণয়ের ক্ষেত্রে আল্ট্রাসাউন্ড করার পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা। একাধিক সিস্টের সমস্যা দেখা দিলে চিকিৎসকরা ফাইন সুই অ্যাসপিরেশন (এফএনএ) এর মাধ্যমে সিস্টের ভেতরে জমে থাকা তরল নিষ্কাশন করেন।

ফাইব্রয়েড কী?
ফাইব্রয়েড হয় মূলত জরায়ুতে। এটি একটি ক্যানসারবিহীন কোষ, যা জরায়ু ফাইব্রয়েড বা লিওমায়োমাস নামেও পরিচিত। জরায়ুর পেশী প্রাচীরের মধ্যে বিকাশ লাভ করে এটি। ফাইব্রয়েড মসৃণ পেশী কোষ ও তন্তুযুক্ত সংযোগকারী টিস্যু নিয়ে গঠিত। ফাইব্রয়েড সবচেয়ে সাধারণ বিনাইন টিউমার, যা প্রাপ্তবয়স্ক নারীদের মধ্যে দেখা দিতে পারে।

বিশেষ করে হরমোনজনিত সমস্যা ইস্ট্রোজেন বা প্রোজেস্টেরনের ওঠানামার কারণেও এ সমস্যা দেখা দিতে পারে। ফাইব্রয়েডের বয়স বাড়তে থাকলে তা অনেকটা বড় আকারেরও রূপ নিতে পারে। ফলে সামগ্রিকভাবে জরায়ুর আকৃতি বিকৃত হয়ে যায়।

জরায়ু ফাইব্রয়েডের লক্ষণগুলোর মধ্যে ভারী মাসিক রক্তপাত (মেনোরেজিয়া), পেলভিক ব্যথা বা চাপ, ঘন ঘন প্রস্রাব, কোষ্ঠকাঠিন্য ও সহবাসের সময় ব্যথা ইত্যাদি দেখা দিতে পারে। জরায়ুতে ফাইব্রয়েড আছে কি না তা নির্ণয়ের ক্ষেত্রে প্রায়ই পেলভিক পরীক্ষা, আল্ট্রাসাউন্ড বা এমআরআই এর মতো ইমেজিং স্টাডিসহ মাঝে মধ্যে বায়োপসি করতে হতে পারে।

এর চিকিৎসা নির্ভর করে ফাইব্রয়েডের আকার, অবস্থান ও তীব্রতার উপর। অনেক ক্ষেত্রে ফাইব্রয়েডের আকার ছোট থাকলে চিকিৎসকরা তা সঙ্কুচিত করার জন্য ওষুধ দেন বা মায়োমেকটমি (ফাইব্রয়েড অপসারণ) বা হিস্টেরেক্টমি (জরায়ু অপসারণ) এর মতো অস্ত্রোপচার করারও পরামর্শ দেন।

ফাইব্রোডেনোমাস কী?
ফাইব্রোডেনোমাস হলো স্তনের ব্যথাহীন পিণ্ড। এটি বিনাইন টিউমার, যা স্তনের টিস্যুতে বিকাশ লাভ করে। কমবয়সী নারীদের মধ্যেও দেখা দেয়। ইস্ট্রোজেন হরমোনের পরিবর্তনের কারণে এটি দেখা দেয়। ফাইব্রোডেনোমা সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আকারে বাড়তে পারে।

নিয়মিত স্তন পরীক্ষা, ম্যামোগ্রাফি বা আল্ট্রাসাউন্ডের মাধ্যমে এটি সহজেই নির্ণ করা যায়। যদিও ফাইব্রোডেনোমা ব্যথাহীন হয়। তবে কিছু নারী কোমলতা বা অস্বস্তি অনুভব করতে পারেন।

যদি ফাইব্রোডেনোমা অস্বস্তির কারণ হয় বা পিণ্ড দ্রুত বাড়ে তাহলে তা স্তন ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। সেক্ষেত্রে অস্ত্রোপচারের (এক্সিশনাল বায়োপসি) পরামর্শ দেন চিকিসকরা।

শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার

পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।

অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।

কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।

হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।

কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।

শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-

১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।

২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।

৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।

এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।

কারণগুলি কি কি হতে পারে ?

প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-

১. ডায়াবেটিস,

২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,

৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,

৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।

তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।

আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।

এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।

কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।

এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।

আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।

সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।

যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।

মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।

কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।

বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।

যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :

১. সহ/বাসে অসমার্থতা।

২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।

৩. অসময়ে বী/র্যপাত।

৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।

৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।

৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।

৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।

ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

হাকীম ডা. মিজানুর রহমান

(বিএসএস, ডিইউএমএস)

হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।

ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার

একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

চিকিৎসকের মুঠোফোন : 

01762240650

( ইমো, হোয়াটস অ্যাপ)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : মেহ-প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের প্রতিকার

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

শেয়ার করুন: