যদি আপনার রক্তের এলার্জি দূর করার উপায় সম্পর্কে না জানা থাকে তাহলে আমাদের এই পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আশা করি আপনি যদি এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকেন তাহলে আপনি উপকৃত হবেন। তাই আর দেরি না করে সেই সম্পর্কে জেনে নিন।
ভূমিকাঃ
প্রিয় বন্ধুগণ আমরা অনেকেই এলার্জির সমস্যায় ভুগে থাকি। খুবই বিরক্তিকর একটি সমস্যা যা আমাদের মাঝেমধ্যে হতে দেখা যায়, বিভিন্ন কারণে এটা হয়ে থাকে।
তবে অনেকেই সমস্যা সমাধানের উপায় জানেনা, যার কারণে ইন্টারনেটে সার্চ করে থাকেন। এই সমস্যার সমাধানের উপায় জানতে চাইলে এই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন।
রক্তের এলার্জি দূর করার উপায় জেনে নিন
রক্তের এলার্জি হলে দুর্গন্ধ ও গাঢ় লালিম স্থান ফুলে যেতে পারে। ধ্বংসার জুড়ে এই প্রতিক্রিয়া ঘটে থাকে। আপনি কিছু উপায় পালন করে রক্ত থেকে এলার্জি দূর করতে পারেন।
রক্তের এলার্জির লক্ষণ
চুলকানি ও যকৃতে সমস্যা
চোখ জলে উত্পাদিত ত্রাণ বা লক্ষণ
শ্বাস নিতে কষ্ট হয়
চুলকানি শব্দ হয়ে থাকে
রক্তের এলার্জি দূর করার উপায়
নিয়মিত ব্যায়াম করুন
রিসার্চের মতে যদি আপনি নির্দিষ্ট মাত্রার যোগাযোগ করেন তাহলে কিন্তু নিয়মিত ব্যায়াম আপনাকে হৃদরোগ, রক্তের চাপ কমানো এবং রক্তের সংচার বাড়ানোর জন্য সহায়তা করবে।
যদি আপনি নিম খেতে চান তবে নিম পাতা এর ডানা থেকে কাটে করে নিম মুচুমুচু করে নিন।
নিম খেতে চেষ্টা করুন। এটি আপনাকে আন্তরিক সমস্যার ক্ষতি পূর্তি করবে এবং আপনার শরীরের এলার্জির বিভিন্ন প্রকার থেকে সুরক্ষা করবে। নিম সমস্যা হলে প্রথমেই আপনার চিকিৎসকের সাথে কথা বলুন।
মেথি বীজ
আপনি সবসময় মেথি বীজ খেতে পারেন। এটি আপনার শরীরকে ফোলেট ও ভিটামিন এর পরিমাণ সরবরাহ করবে। এটি আপনার শরীরের পুরোপুরি উপকার করবে।
ষাঁড়
ষাঁড় রক্ত দুর্গন্ধ সরিয়ে ফেলে দিতে পারে। সাধারণত লাল ও হলুদ ষাঁড় আপনার শরীরকে এলার্জি ওষুধ দেবার চেষ্টা করে।
শিলাজিত
শিলাজিত মাটির ঝুলন্ত থেকে হতে পারে। এটি আপনার শরীরে লছন জুড়েও থাকবে না। এটি আপনার শরীরের যেকোনো অংশে চলে যেতে পারে। আপনার শরীরকে আরাম দেয়।
স্নান
স্নান এলার্জি দূর করার সহজ উপায়ের মধ্যে একটি। গরম পানি এবং উপস্থিতি সাধারণত এলার্জি দূর করতে সহায়তা করে। জামা পরিবেশন এবং সাবান চয়ন করার আগে স্নান করা গুরুত্বপূর্ণ।
রক্তে এলার্জি হলে, এর লক্ষণ কী?
রক্তে এলার্জির লক্ষণ হচ্ছে খুব বেশি একই ধরনের প্রতিক্রিয়া, যেমন চুলকানি, চোখের চুলকানি, নাক ও গলা দুর্ঘটনার পরও পাকানো বা সুস্থ খাবার বা আক্রমণকারী উপাদানের সাথে সম্পর্কযুক্ত।
রক্তের এলার্জি হলে কি করণীয় হবে?
রক্তের এলার্জি হলে করণীয় হচ্ছে – একটি ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করতে হবে এবং সে শক্তিশালী অ্যান্টিহিস্টামিন ওষুধ পরামর্শ দেবেন।
রক্তের এলার্জি থেকে কীভাবে বাঁচতে হবে?
রক্তের এলার্জি থেকে বাঁচতে হলে একমত খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল ত্বক সেবা করা। যেমন ত্বককে সাধারণ থাকা উপাদানের সম্পর্কে সাবধানে রাখতে হবে, উর্বরতা ব্যতীত অর্থাৎ পর্যায়ে ভালো খাবার খেতে হবে।
এলার্জি হলে কীভাবে রোধ সম্পন্ন হবে?
এলার্জি করলে রোধ করা সম্ভব নয়। তবে সেই উপায় থাকে যা এলার্জির সময় থেকে আগেই মুখস্ত থাকতে পারে।
রক্তে এলার্জি দেখা দিলে আমাদের শরীরে জটিল কিছু সমস্যা দেখা দিতে পারে। শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গের নানান ধরনের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। তবে কিছু ঘরোয়া উপায় রয়েছে যেগুলো মেনে চললে রক্তের এলার্জি দূর করা সম্ভব।
হলুদ এবং মধু: হলুদ এবং মধু খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। এটি আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা যেমন বৃদ্ধি করে তেমনি শরীরের মেডিসিন হিসেবে কাজ করে। খুবই শক্তিশালী একটি খাবার ইমিউনিটি সিস্টেমকে বৃদ্ধি করে।
এক চা চামচ হলুদের গুঁড়ো এর সাথে এক টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে প্রতিদিন এই মিশ্রণটি খেলে রক্তের এলার্জি দূর করা সম্ভব।
আদা চা: আদার মধ্যে এন্টিহিস্টামিন এবং প্রদাহ বিরোধী বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা রক্তের এলার্জি দূর করতে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিকার হিসাবে কাজ করে।
কমপক্ষে ১০ মিনিটের মত পানিতে আদার টুকরা সিদ্ধ করে আদা চা তৈরি করে এর সাথে মধু যোগ করলে আরো ভালো হয়। নিয়মিত এই আদা চা পান করলে রক্তের এলার্জি দূর করতে অনেক সাহায্য করবে।
করলার রস: রক্তে এলার্জি হলে যত বেশি তিতে খাবার খাওয়া যায় তত ভালো। তত আপনি বেশি সুস্থ থাকতে পারবেন আপনি সপ্তাহে কমপক্ষে দুই দিন করোলা ব্লেন্ডারের ব্লেন্ড করে এর রস সেবন করতে পারেন এর সাথে একটু চিনি মিশিয়ে নিতে পারেন যদি আপনার ডায়াবেটিস না থাকে।
এই তিনটি উপায় এর কোন একটি উপায় নিশ্চিত করতে পারলে আপনার এলার্জি হবে না এ ব্যাপারে নিশ্চিত হতে পারেন। এর পাশাপাশি ভিটামিন সি সমৃদ্ধ যে সমস্ত খাবারগুলো রয়েছে সে সমস্ত খাবার গুলো প্রতিনিয়ত খাবারের তালিকা রাখতে হবে।
রক্তের এলার্জি দূর করার জন্য আমাদের ঘরে যে গুড়া দারচিনি পাওয়া যায় সেটা দিয়ে খুব সহজেই এর থেকে সমাধান পাওয়া সম্ভব। এক্ষেত্রে প্রথমে আধা চা চামচ পরিমাণ গুড়া দারচিনি এক গ্লাস পানির সাথে খুব ভালো করে গরম করে নিতে হবে, সাধারণত আমরা যেভাবে ঘরে চা বানিয়ে থাকি।
তারপরে ঘরে যদি গুড় থাকে তাহলে এর সঙ্গে গুড় মিশিয়ে নিতে পারেন আর গুড় না থাকলেও কোন সমস্যা নেই। এভাবে আধা কাপ বা এক কাপ করে প্রতিদিন যদি আমরা খেতে পারি তাহলে রক্তের মধ্যে এলার্জি তৈরি হওয়ার যে উপাদানটি থাকে সেটা আস্তে আস্তে কমে যাবে।
এলার্জির সমস্যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে অনেকের কাছে মারাত্মক এবং বিরক্তিকর একটি বিষয়। তবে যাদের রক্তে এলার্জির সমস্যা আছে বিশেষ করে তাদের ক্ষেত্রে সমস্যাটা আরো বেশি অধিক গুরুতর।
তবে রক্তের এলার্জি দূর করার জন্য কিছু ঘরোয়া টিপস রয়েছে আপনি যদি সেগুলো মেনে চলেন বা পালন করেন তাহলে খুব সহজেই এই সমস্যা থেকে অনেকটা সমাধান পাওয়া সম্ভব। আবার অনেকের রক্তের এলার্জির সমস্যা জন্মগতভাবে হয়ে থাকে।
কোন বস্তুতে এলার্জি হওয়ার জার্ম থাকলে আমাদের শরীর তার সংস্পর্শে এলে সেরোটোনিন ও রাসায়নিক পদার্থ তৈরি হয়ে থাকে। যার কারণে আমাদের অনেকের শরীরে চুলকানি এর পাশাপাশি চোখ লালচে দেখা যায়।
এটি অতিমাত্রায় দেখা গেলে অনেকের হাঁপানি বা শ্বাসকষ্টের মত সমস্যা দেখা যেতে পারে। রক্তে এলার্জি বেশি হলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এর মধ্যে কিছু সমস্যা রয়েছে যেগুলো আমাদের শরীরের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়ায়।
অনেক সময় এর সমাধানের উপায় না বের করতে পারার কারণে মৃত্যুর কারণও হতে পারে। রক্তের এলার্জি হয়েছে এ ব্যাপারে নিশ্চিত হতে গেলে কিছু লক্ষণ দেখা দিতে পারে যেগুলো আপনাদের জানা উচিত। যেমন-
চুলকানি সৃষ্টি হবে
বমি বমি ভাব হতে পারে
নিম্ন রক্তচাপ
শ্বাসকষ্ট
মুখ ফুলে যেতে পারে
তাকে লালচে দাগ দেখা দিতে পারে
রক্তে এলার্জির সমস্যা অবশ্যই খুবই মারাত্মক একটা ব্যাধি। এটাকে অবহেলা করে দেখার কোন সুযোগ নেই। আমাদের অনেকেরই বিভিন্ন ধরনের এলার্জি রয়েছে অনেক সময় কোন জীবাণুর সংস্পর্শে বা অনেকদিন পড়ে থাকা কাপড় হঠাৎ ব্যবহার করলে এলার্জির মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।
তখন অনেকেই রক্তের এলার্জি হয়েছে বলে ভেবে থাকে। তবে আমাদেরকে শিওর হতে হবে যে আসলেই আমার রক্তে এলার্জি হয়েছে কিনা। তাই রক্তে এলার্জি হলে যে সমস্ত লক্ষণ গুলো দেখা দিতে পারে তার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ কিছু পয়েন্ট তুলে ধরা হলোঃ
তলপেটে ব্যথা অনুভব হতে পারে
চোখ লাল হতে পারে
শরীরের বিভিন্ন জায়গায় চাকা চাকা দাগ দেখা দিতে পারে
গলাতে চাপা চাপা ভাব অনুভব হতে পারে
আমাদের নাক দিয়ে অতিরিক্ত পরিমাণে পানি বের হওয়ার সম্ভাবনা থাকে
আমাদের গ্রাম শক্তি কমে যায়
শরীরের বিভিন্ন স্থানে চুলকানি সৃষ্টি করতে পারে
বমি বমি ভাব অনুভব হতে পারে
পেট কামড়ানো বা পেটের ব্যথা হতে পারে
এলার্জি দূর করার উপায়-সম্পর্কে জেনে নিন শতভাগ কার্যকর
বন্ধুগণ আমাদের এলার্জি হওয়ার পিছনে নানান ধরনের কারণ রয়েছে সেসব কারণের মধ্যে অন্যতম- আমরা অস্বাস্থ্যকর অপরিষ্কার অনেক খাবার গ্রহণ করে থাকি। তারপরে বাতাসে ভেসে বেড়ানো অনেক ধরনের জীবাণু থাকে যা আমাদের শরীরের মধ্যে প্রবেশ করে, সব সময় আমরা কিন্তু অসুস্থ হই না।
কারন আমাদের শরীরের মধ্যে জীবাণু যাতে না ঢুকতে পারে তার জন্য অনেক পাহারাদার থাকে যারা জীবাণু ঢুকতে বাধা প্রদান করে। ক্ষতিকর জীবাণুগুলোকে পাকড়াও করে সম্পূর্ণ নিশ্চিহ্ন করে দিয়ে থাকে। এতে করে আমাদের শরীরের রোগ অনেকাংশে প্রতিরোধ করে থাকে।
তবে এভাবে সব সময় কাজ করবে ব্যাপারটা এমনটা নয় তখনই দেখা যায় এলার্জি। সাধারণত এটা ভয়ের তেমন কিছু নয় এটা এমনিতেই চলে যায়। এলার্জি চিকিৎসা সাধারণত দুই ধরনের হয়ে থাকে। সবচেয়ে কার্যকরী উপায় হল এলার্জি আমাদের শরীরে যেন না হয় তার ব্যবস্থা নেওয়া।
অর্থাৎ যে সমস্ত খাবার খেলে আপনার এলার্জি হচ্ছে ঐ সমস্ত খাবার আপনাকে বাদ দিতে হবে, আপনাকে বুঝতে হবে কোন খাবার গুলো খাওয়ার পরে কিছুক্ষণ পরেই এলার্জি হচ্ছে বা চুলকানি হচ্ছে, তখনই বিষয়টা নির্ধারণ করে ওই ধরনের খাবার গ্রহণ করা আপনার জন্য উচিত হবে না।
বা যে সমস্ত জিনিসের সংস্পর্শে আসলে তার কিছুক্ষণ পরে এলার্জি হচ্ছে সে সমস্ত জিনিসের সংস্পর্শেও আপনাকে যাওয়া যাবে না।
এলার্জি চুলকানি দূর করার উপায়-সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক
অনেক সময় আমরা খুব আরাম করে পছন্দের খাবার খেয়ে থাকি। খাবার খাওয়ার পরে বা কিছুক্ষণ পরে দেখা গেল আমাদের শরীরে লালচে ভাব, তার মানে শরীরে এলার্জি হয়েছে এবং প্রচুর চুলকানি হচ্ছে।
যে জিনিসগুলো ব্যবহারের ফলে আপনার অ্যালার্জি দেখা দেয় সেই জিনিসগুলো আপনার সংস্পর্শে আপনি আসতে দেবেন না। এটা হলো এলার্জি দূর করার প্রথম উপায়। তার মানে আপনাকে প্রথমে আইডেন্টিফাই করতে হবে যে কিসে আপনার এলার্জিটা হয়।
এক্ষেত্রে আপনাকে একটু গোয়েন্দাগিরি করতে হবে আপনি যদি আইডেন্টিফাই করতে পারেন যে এগুলোর কারণে আমার এলার্জি হয় বা চুলকানি হয় তখন আপনি সে সমস্ত জিনিসগুলো থেকে নিজেকে এভোয়েড করুন আপনি দেখবেন যে আপনার এলার্জি আর হবেনা।
সাধারণত খাবারের কারণে যে সমস্ত এলার্জিগুলো হয়ে থাকে এগুলো সাধারণত আইডেন্টিফাই করা যায় কিন্তু খাবার ছাড়াও অন্যান্য যে কারণগুলো রয়েছে সেটা আইডেন্টিফাই করা খুবই ডিফিকাল্ট।
তো আপনার যদি আইডেন্টিফাই করতে অসুবিধা হয় তাহলে আপনি ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন এবং পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নিতে পারেন।
মুখে এলার্জি দূর করার ঘরোয়া উপায় এবং এলার্জি কমানোর উপায়-জেনে নিন
আমাদের অনেক সময় মুখেও এলার্জি হয়ে থাকে যা আমাদের খুবই অস্বস্তিকর পরিস্থিতির মধ্যে ফেলে দেয়। এখন আপনার যদি মুখে এলার্জি হয়ে থাকে বা চুলকানি হতে থাকে তাহলে আপনি নারিকেল তেল আক্রান্ত স্থানে ব্যবহার করতে পারেন এতে উপকার পাবেন।
কর্পূর এবং নারিকেল তেল একসঙ্গে মিশিয়ে এলার্জির জায়গায় লাগিয়ে দিন তাহলে দেখবেন আপনি কিছুক্ষনের মধ্যে আরাম পাচ্ছেন। অনেক সময় আমাদের মুখের ত্বক নোংরা বা অপরিষ্কার অপরিচ্ছন্ন কাপড় এর স্পর্শেও অ্যালার্জি চুলকানি দেখা দিয়ে থাকে।
আপনি মুখের ত্বক পরিষ্কার করছেন যে সমস্ত টাওয়াল দিয়ে তা পরিষ্কার থাকা অত্যন্ত জরুরি আবার রাতে ঘুমানোর সময় বিছানা চাদর বা বালিশের কাভার এগুলো পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা জরুরী।
কারণ এই সমস্ত জিনিসগুলো আপনার মুখের ত্বকের সংস্পর্শে আসে, যদি এগুলো অপরিষ্কার হয়ে থাকে তাহলে মুখে এ ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
এলার্জি থেকে নিজেকে দূরে রাখতে চাইলে আপনার বিছানার চাদর, বালিশের কাভার, লেপের কাভার, কাঁথা সপ্তাহে কমপক্ষে একদিন গরম পানি দিয়ে ধুয়ে নেবেন যাতে এলার্জি সমস্যা থেকে আপনি বাঁচতে পারেন।
আবার অনেক জিনিস রয়েছে যেগুলো ধোয়া যায় না সপ্তাহে বা মাসে যেমন কার্পেট রয়েছে সেগুলো বাসাতে ব্যবহার কম করাই ভালো। বিছানা গোছানোর সময় বা ঝাড়ার সময় মুখে মাস্ক পড়ে নেওয়া উচিত তা না হলে এলার্জি হয় যে সমস্ত জীবনে সংস্পর্শে তা আপনার শরীরের প্রবেশ করবে।
আর যে সমস্ত জিনিসগুলো ভেজা কাপড় দিয়ে মুছে ফেলা যায় ঐ সমস্ত আসবাবপত্র বা ঐ সমস্ত জিনিসগুলো ভেজা কাপড় দিয়ে মুছে নিবেন যাতে ধুলাবালি বেশি না ছড়ায়।
হঠাৎ এলার্জি দূর করার উপায়-জেনে নিন দারুন কার্যকর
প্রিয় পাঠক আমাদের দৈনন্দিন কর্মব্যস্ততার কারণে বাইরে থাকতে হয় বিভিন্ন পরিস্থিতি পরিবেশের মধ্যে থাকতে হয়, ধুলাবালির মধ্যে থাকতে হয় এসব কারণে আবার বিভিন্ন খাবার গ্রহণের কারণে এলার্জি বা চুলকানি হয়ে থাকে।
এরপরে আমাদের ত্বকে লালচে ভাব দেখা দেয় এবং চামড়ার আক্রান্ত স্থানে ফুলে যায়। যার ফলে প্রকট আকারে দেখা দেয় চুলকানির সমস্যা।
আরো পড়ুনঃ প্রিয় মানুষের রাগ ভাঙ্গানোর কার্যকরী টিপস
এখন হঠাৎ এলার্জি দেখা দিলে দূর করতে চাইলে কি করবেন, সে ক্ষেত্রে আপনাকে প্রথমে বাসায় যদি নারিকেল তেল থাকে তাহলে আপনার আক্রান্ত স্থানে লাগিয়ে নিতে পারেন।
কিছুটা আরাম পাবেন আর পরবর্তীতে পরিস্থিতি যদি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায় চুলকানি যদি প্রচুর বেড়ে যায় এলার্জির কারণে তাহলে আপনাকে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে সে অনুযায়ী চিকিৎসা নিতে হবে। পাশাপাশি চেষ্টা করবেন আপনার যে সমস্ত কারণে এলার্জি দেখা দিচ্ছে সেগুলোকে এভয়েড করা।
পরিশেষে
প্রিয় বন্ধু আপনারা যদি আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই এলার্জি সমস্যার সমাধানের উপায় সম্পর্কে জানতে পেরেছেন পাশাপাশি উপকৃত হয়েছেন। উপরের তথ্য আপনার শরীরকে এলার্জি থেকে সুরক্ষিত রেখে দিবে।
কিন্তু আপনি যদি কোনো গভীরভাবে বিষণ্ন থাকেন বা এলার্জির লক্ষণ দেখা দিন তাহলে আপনাকে অবশ্যই আপনার চিকিৎসকের সাথে কথা বলতে হবে।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :
হাকীম ডা. মিজানুর রহমান (বিএসএস, ডিইউএমএস)
হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
চিকিৎসকের মুঠোফোন : 01762240650 ( ইমো, হোয়াটস অ্যাপ)
শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার
পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।
অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।
কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।
হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।
কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।
শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-
১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।
২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।
৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।
এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।
কারণগুলি কি কি হতে পারে ?
প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-
১. ডায়াবেটিস,
২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,
৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,
৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।
তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।
আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।
এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।
কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।
এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।
আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।
সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।
যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।
মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।
কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।
বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।
যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?
যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :
১. সহ/বাসে অসমার্থতা।
২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।
৩. অসময়ে বী/র্যপাত।
৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।
৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।
৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।
৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।
ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :
হাকীম ডা. মিজানুর রহমান
(বিএসএস, ডিইউএমএস)
হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
চিকিৎসকের মুঠোফোন :
01762240650
( ইমো, হোয়াটস অ্যাপ)
ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।
শ্বেতীরোগ, একজিমা, যৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।
আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা
আরো পড়ুন : মেহ-প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের প্রতিকার
আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা
আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ
আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
আরো পড়ুন : নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা
আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়
আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা