বাতের ব্যথা বাড়াতে পারে যেসব খাবার

শীতের সময়ে বাতের সমস্যা বেড়ে যায় অনেকের। তবে শুধু শীতকালেই নয়, এই সমস্যা বাড়তে পারে বর্ষাকালেও। বাতের ব্যথা কেবল ভুক্তভোগীই জানেন। বাইরে থেকে দেখে যদিও ভেতরের অবস্থা বোঝা যায় না কিছুই। কিন্তু অত্যন্ত ব্যথায় কুঁকড়ে যেতে থাকেন ভুক্তভোগী।

এই সমস্যার জন্য দায়ী হতে পারে কিছু খাবার। আমাদের বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে দুর্বল হতে থাকে অস্থিসন্ধিস্থল। কিছু খাবার আছে যা এসময় ব্যথা বাড়িয়ে দেয়। সেসব খাবার এড়িয়ে চললেই ব্যথা কমবে। যদি আপনিও এমন সমস্যায় ভুগে থাকেন তবে এই খাবারগুলো এড়িয়ে চলুন-

ডিমের কুসুম

পুষ্টির হিসাবে এগিয়ে থাকে ডিমের কুসুম। কিন্তু এই কুসুমেই থাকে অ্যারাকিডনিক অ্যাসিড। বাতের ব্যথা বাড়িয়ে দিতে পারে এই ফ্যাটি অ্যাসিড। তাই যারা এ ধরনের সমস্যায় ভুগছেন, তারা ডিমের কুসুম খাওয়া থেকে বিরত থাকলেই উপকার পাবেন। তবে খেতে পারবেন ডিমের সাদা অংশ। এটি খেতে কোনো বাধা নেই।

দুগ্ধজাতীয় খাবার

অনেকেই বাতের ব্যথায় ভোগেন। বিশেষ করে যাদের কোমরে ব্যথা হয় তাদের জন্য দুধ উপকারী নাও হতে পারে। কারণ তাদের ক্ষেত্রে দেখা যায় দুধ খেলে প্রদাহ আরও বেড়ে যায়। কারণ দুধ বা দুধ জাতীয় খাবারে থাকে প্রচুর প্রোটিন। অস্থিসন্ধির আশপাশে যে টিস্যু আছে তাতে অস্বস্তি তৈরি করে এই প্রোটিন। অ্যালার্জিতে আক্রান্ত রোগীরা দুধ জাতীয় খাবার খেলে প্রদাহ বেড়ে যায়।

ভুট্টার তেল

প্রচুর ওমেগা-৬ ফ্যাটি অ্যাসিড পাওয়া যায় ভুট্টার তেলে। অতিরিক্ত ওমেগা-৬ অ্যাসিড গ্রহণ করলে শরীরে প্রদাহ বেড়ে যায়। তবে খাবারের তালিকা থেকে ওমেগা-৬ ফ্যাটি অ্যাসিড পুরোপুরি বাদ দেওয়া যাবে না। তাই খেতে হবে পরিমিত পরিমাণে। এতে বাতের ব্যথা থেকে দূরে থাকা যাবে।

অতিরিক্ত মিষ্টি খাবার

সব ধরনের ব্যথা বাড়িয়ে দিতে পারে অতিরিক্ত মিষ্টি খাবার। এই ব্যথার বড় কারণ হলো সাইটোকাইনস। এই সাইটোকাইনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয় চিনি। যে কারণে ব্যথা বেড়ে যায়। প্রতিদিনে মিষ্টি জাতীয় খাদ্য যেমন- কোমল পানীয়, কেক, পেস্ট্রি অতিরিক্ত খেলে বেড়ে যায় আর্থ্রাইটিসের ঝুঁকি।

রেড মিট

রেড মিটে থাকে পিউরিন নাইট্রাইট। এটি প্রদাহ আরও বাড়িয়ে দেয়। সেইসঙ্গে এতে আরও থাকে টকসিন গ্লাইকেশন। ব্যথা বাড়িয়ে দিতে পারে এই উপাদানও। শরীরে প্রদাহ হলে লিভারে তৈরি হয় সি-রিঅ্যাকটিভ প্রোটিন নামক এক ধরনের প্রোটিন। এই সি-রিঅ্যাকটিভ প্রোটিনের লেভেলও বাড়িয়ে দিতে পারে রেড মিট। যে কারণে বাড়ে বাতের ব্যথা।

হার্ট অ্যাটাকের আগ মুহূর্তেই দেখা দেয় জটিল ৫ লক্ষণ

হৃদরোগ প্রতিবছর প্রায় ১৮ মিলিয়ন মানুষের অকাল মৃত্যু হয়, এমনটিই জানাচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। হৃদরোগের কারণে মৃত্যুর এই উদ্বেগজনক সংখ্যার মধ্যে ৮৫ শতাংশ হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের কারণে ঘটে।

হৃদরোগ সংক্রান্ত সমস্যার কারণে প্রায় ৪০ শতাংশ কম বয়সীদের মধ্যে অকাল মৃত্যু ঘটে। তাই হৃদরোগ থেকে বাঁচতে জীবনধারণে পরিবর্তন আনার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।

হৃদরোগের সঙ্গে সম্পর্কিত লক্ষণগুলো জটিল হতে পারে, যদি রোগ নির্ণয় ও চিকিত্সায় বিলম্বিত হয়। বিশেষ করে হঠাৎ করেই যে কারও হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। যদিও এর আগে প্রাথমিক কিছু লক্ষণ দেখা দেয়।

সেগুলো উপক্ষো করলে পরবর্তী সময়ে গুরুতর ও জটিল লক্ষণ দেখা দেয়। যা অকাল মৃত্যুর কারণ হতে পারে। জেনে নিন হার্ট অ্যাটাকের জটিল লক্ষণ কোনগুলো-

বদহজম যেমন বুকে ব্যথা

হার্ট অ্যাটাকের আগে বুকে ব্যথা ও জ্বালাপোড়া অনুভব করেন কমবেশি সব আক্রান্তরাই। যা বেশিরভাগ রোগীই বদহজম বা গ্যাস্ট্রিক ভেবে ভুল করেন।

আসলে হার্ট অ্যাটাকের কারণে যে বুকে ব্যথা হয় তা শনাক্ত করা কিছুটা কঠিন আবার অনেকে এ বিষয়ে সচেতন নয় বলেই টের পান না। মনে রাখবেন, হার্ট অ্যাটাকের কারণে বুকে যে ধরনের ব্যথা হয় তা অনেকটা ছুরিকাঘাতের মতো।

বাম কাঁধে ব্যথা

হার্ট অ্যাটাকের আরও একটি জটিল লক্ষণ হলো বাম কাঁধে ব্যথা। অনেকেই এ লক্ষণ সহজে ধরতে পারেন, তবে যারা দীর্ঘক্ষণ বসে কাজ করেন বা আসীন জীবনযাপন করেন কিংবা এমনিতেও যারা কাঁধে ব্যথার সস্যায় ভোগেন তাদের ক্ষেত্রে এই লক্ষণ শনাক্ত করা কঠিন হতে পারে।

পেটের মাঝখানে ব্যথা

এটিকে এপিগ্যাস্ট্রিক অঞ্চল বলা হয়, যা হার্ট অ্যাটাকের ব্যথার একটি সাধারণ অবস্থান। এক্ষেত্রে পেটের মাঝখানে জ্বলন্ত ব্যথার মতো অনুভত হয়, যা বেশিরভাগ মানুষই গ্যাস্ট্রিক বা অ্যাসিডিটি ভেবে বিভ্রান্ত হন।

অজ্ঞান হয়ে যাওয়া

মাথা ঘোরা বা অজ্ঞান হয়ে যাওয়াকে শারীরিক দুর্বলতা বলে ভেবে নেন কমবেশি সবাই। তবে অনেকেই হয়তো জানেন না, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া হার্ট অ্যাটাকের একটি নীরব লক্ষণ। এক্ষেত্রে বমি বমি ভাব ও বমিও হতে পারে।

ঠান্ডা ঘাম

হৃদরোগে আক্রান্ত রোগীদের রাতের বেলা ঘাম খুব বেশি দেখা যায়। নারীদের মধ্যে এটি খুব সাধারণ লক্ষণ। হার্ট অ্যাটাকের সময়, শরীর রক্ত পাম্প করার জন্য অতিরিক্ত প্রচেষ্টা করে, যার ফলে ঘাম হয়।

যদিও ব্যথার প্রকৃতি অনুমান করে এটি হার্ট অ্যাটাক নাকি অন্য কিছু তা জানা কঠিন, তবে সবারই এই লক্ষণগুলো সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে।

এসব লক্ষণ নিজের বা কারও সঙ্গে হতে দেখলে দ্রুত সাহায্যের জন্য কাউকে জানান বা ৯৯৯ এ কল করে অ্যাম্বুলেন্স ডাকুন। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

সরকারি নিবন্ধনপ্রাপ্ত চিকিৎসক। 

গভ. রেজি নং ৩৫৪৬/ এ

হাকীম মো. মিজানুর রহমান

(বিএসএস, ডিইউএমএস)
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন : »(ইমো/হোয়াটস অ্যাপ)

(চিকিৎসক) :  01762240650 

মুঠোফোন : 01960288007 

 (সকাল দশটা থেকে বিকেল ৫টা)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

শেয়ার করুন: