ডেঙ্গু জ্বর থেকে দ্রুত সেরে উঠতে যা করা জরুরি

সারাদেশে ডেঙ্গুর প্রকোপ ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে। প্রতিদিন ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যাও কম নয়। এই অবস্থায় ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্তদের সঠিক যত্ন নেওয়ার ক্ষেত্রে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া জরুরি। ডেঙ্গু জ্বর থেকে দ্রুত সুস্থতা পেতে কয়েকটি নিয়ম মানা জরুরি। জেনে নিন কী কী-

প্রথমত, শরীরে পর্যাপ্ত হাইড্রেশন বা পানির পরিমাণ বজায় রাখা। ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্তদের বমি বা ডায়রিয়ার মাধ্যমে শরীরে পানিশূন্যতা দেখা দিতে পারে সেজন্য ডিহাইড্রেশন অর্থাৎ পানিশূন্যতা এড়াতে প্রচুর পরিমাণে তরল পানীয় যেমন- ফলের রস, স্যুপ, ডাবের পানি ইত্যাদি খাওয়া।

দ্বিতীয়ত, উপসর্গ নিয়ন্ত্রণে রাখা। ডেঙ্গুর লক্ষণ যেমন- জ্বর, বমি বমি ভাব, ডায়রিয়া, শরীর ব্যথা এমন লক্ষণ দেখা দিলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে সেগুলো নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করা। এক্ষেত্রে যদি লক্ষণগুলো তীব্র মাত্রায় দেখা দেয় তবে হাসপাতালে যাওয়ার পরামর্শ দেবো।

তৃতীয়ত, রক্তপাত এড়িয়ে চলা। অপ্রয়োজনীয় রক্তপাতের ঝুঁকি এড়াতে বিছানায় বিশ্রাম নিতে হবে। ডেঙ্গু জ্বর থেকে সেরে ওঠার পরবর্তী সময়ে যদি শরীর থেকে কোনো রক্তপাত, ক্ষত বা ফোলাভাব দেখা দেয় দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

চতুর্থত, খাবার নিয়ে সচেতন থাকা। আক্রান্ত ব্যক্তিদের যেমন চর্বিযুক্ত, মসলাদার, ভাজা খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। এ সময় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে যেমন ভিটামিন-সি সমৃদ্ধ খাবার, লেবু, মাল্টা অরেঞ্জ এমন ফল খাবারের মেন্যুতে যুক্ত করা।

এর পাশাপাশি ডেঙ্গু আক্রান্তদের কারো মাঝে নিম্নের লক্ষণগুলো দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে। যেমন- প্রচণ্ড পেট ব্যথা, অতিরিক্ত বমি হওয়া, বমির সাথে রক্ত যাওয়া, কালো পায়খানা, নাক বা মাড়ি থেকে রক্ত পড়া, শ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া ইত্যাদি।

হার্ট অ্যাটাকের আগ মুহূর্তেই দেখা দেয় জটিল ৫ লক্ষণ

হৃদরোগ প্রতিবছর প্রায় ১৮ মিলিয়ন মানুষের অকাল মৃত্যু হয়, এমনটিই জানাচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। হৃদরোগের কারণে মৃত্যুর এই উদ্বেগজনক সংখ্যার মধ্যে ৮৫ শতাংশ হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের কারণে ঘটে।

হৃদরোগ সংক্রান্ত সমস্যার কারণে প্রায় ৪০ শতাংশ কম বয়সীদের মধ্যে অকাল মৃত্যু ঘটে। তাই হৃদরোগ থেকে বাঁচতে জীবনধারণে পরিবর্তন আনার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।

হৃদরোগের সঙ্গে সম্পর্কিত লক্ষণগুলো জটিল হতে পারে, যদি রোগ নির্ণয় ও চিকিত্সায় বিলম্বিত হয়। বিশেষ করে হঠাৎ করেই যে কারও হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। যদিও এর আগে প্রাথমিক কিছু লক্ষণ দেখা দেয়।

সেগুলো উপক্ষো করলে পরবর্তী সময়ে গুরুতর ও জটিল লক্ষণ দেখা দেয়। যা অকাল মৃত্যুর কারণ হতে পারে। জেনে নিন হার্ট অ্যাটাকের জটিল লক্ষণ কোনগুলো-

বদহজম যেমন বুকে ব্যথা

হার্ট অ্যাটাকের আগে বুকে ব্যথা ও জ্বালাপোড়া অনুভব করেন কমবেশি সব আক্রান্তরাই। যা বেশিরভাগ রোগীই বদহজম বা গ্যাস্ট্রিক ভেবে ভুল করেন।

আসলে হার্ট অ্যাটাকের কারণে যে বুকে ব্যথা হয় তা শনাক্ত করা কিছুটা কঠিন আবার অনেকে এ বিষয়ে সচেতন নয় বলেই টের পান না। মনে রাখবেন, হার্ট অ্যাটাকের কারণে বুকে যে ধরনের ব্যথা হয় তা অনেকটা ছুরিকাঘাতের মতো।

বাম কাঁধে ব্যথা

হার্ট অ্যাটাকের আরও একটি জটিল লক্ষণ হলো বাম কাঁধে ব্যথা। অনেকেই এ লক্ষণ সহজে ধরতে পারেন, তবে যারা দীর্ঘক্ষণ বসে কাজ করেন বা আসীন জীবনযাপন করেন কিংবা এমনিতেও যারা কাঁধে ব্যথার সস্যায় ভোগেন তাদের ক্ষেত্রে এই লক্ষণ শনাক্ত করা কঠিন হতে পারে।

পেটের মাঝখানে ব্যথা

এটিকে এপিগ্যাস্ট্রিক অঞ্চল বলা হয়, যা হার্ট অ্যাটাকের ব্যথার একটি সাধারণ অবস্থান। এক্ষেত্রে পেটের মাঝখানে জ্বলন্ত ব্যথার মতো অনুভত হয়, যা বেশিরভাগ মানুষই গ্যাস্ট্রিক বা অ্যাসিডিটি ভেবে বিভ্রান্ত হন।

অজ্ঞান হয়ে যাওয়া

মাথা ঘোরা বা অজ্ঞান হয়ে যাওয়াকে শারীরিক দুর্বলতা বলে ভেবে নেন কমবেশি সবাই। তবে অনেকেই হয়তো জানেন না, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া হার্ট অ্যাটাকের একটি নীরব লক্ষণ। এক্ষেত্রে বমি বমি ভাব ও বমিও হতে পারে।

ঠান্ডা ঘাম

হৃদরোগে আক্রান্ত রোগীদের রাতের বেলা ঘাম খুব বেশি দেখা যায়। নারীদের মধ্যে এটি খুব সাধারণ লক্ষণ। হার্ট অ্যাটাকের সময়, শরীর রক্ত পাম্প করার জন্য অতিরিক্ত প্রচেষ্টা করে, যার ফলে ঘাম হয়।

যদিও ব্যথার প্রকৃতি অনুমান করে এটি হার্ট অ্যাটাক নাকি অন্য কিছু তা জানা কঠিন, তবে সবারই এই লক্ষণগুলো সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে।

এসব লক্ষণ নিজের বা কারও সঙ্গে হতে দেখলে দ্রুত সাহায্যের জন্য কাউকে জানান বা ৯৯৯ এ কল করে অ্যাম্বুলেন্স ডাকুন। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

সরকারি নিবন্ধনপ্রাপ্ত চিকিৎসক। 

গভ. রেজি নং ৩৫৪৬/ এ

হাকীম মো. মিজানুর রহমান

(বিএসএস, ডিইউএমএস)
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন : »(ইমো/হোয়াটস অ্যাপ)

(চিকিৎসক) :  01762240650 

মুঠোফোন : 01960288007 

 (সকাল দশটা থেকে বিকেল ৫টা)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

শেয়ার করুন: