বাত ব্যথার কারণ ও প্রতিকার

বাত ব্যথা কী?

শরীরের বিভিন্ন অস্থিসন্ধি বা জোড়া সমূহের ব্যথায় প্রত্যেক সন্ধি বা জোড়সমূহের ব্যথার বিভিন্ন নামে নামকরণ করা হয়ে থাকে। কোমরের ব্যথাকে ওয়াজউল ওয়ারক, হাঁটুর ব্যথাকে ওয়াজউর রুকবাহ এবং পায়ের গোড়ালি ও পায়ের আঙ্গুলসমূহের ব্যথাকে নেকরেস বলে।

গাউট বা বাত ব্যথা হলো অস্থিসন্ধির এক প্রকার প্রদাহ। গাউটে সত্যিকার অর্থে ক্রিস্টাল ডিপোজিশন ডিজিজের কারণে অস্থিসন্ধিতে ক্ষতিকর বিক্রিয়া ঘটে। ফ্যাগোসাইটিক কোষসমূহ কোমোট্যাক্সিক পদার্থ রিলিজ করে যা ক্রিস্টালগুলোকে গিলে ফেলে, ফলে প্রদাহের সৃষ্টি হয়।

এটা তাদেরই ঘটে যাদের রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেশি এবং তাদের কিডনী এগুলো অপসারণে অসমর্থ হয়।

লক্ষণ :

দেহের সকল সন্ধিসমূহের মধ্যে- হাতের কনুই, হাঁটু এবং পায়ের গোড়ালি ইত্যাদিতে প্রদাহ ও ব্যথা সৃষ্টি হয়। শীত এবং বর্ষায় এর প্রকোপ বাড়ে।

কারণ :

বৃষ্টিতে ভেজা, ঠান্ডা লাগা, বায়ু সৃষ্টিকারী এবং শীতল ও আর্দ্র প্রকৃতির বস্তুসমূহ অধিক পরিমাণে ব্যবহারে শ্লেষ্মাজাতীয় রস পদার্থ সৃষ্টি হয়। এতে সন্ধিসমূহে আবদ্ধ হয়ে খিঁচুনির সৃষ্টি হয়। অনেক সময় সুযাক বা প্রমেহ অথবা আতেশক বা উপদংশ (সিফিলিস)জনিত কারণেও হয়।

চিকিৎসা
চিকিৎসার মূল লক্ষ্য হচ্ছে অস্থিসন্ধিতে ইউরিক এসিডের পরিমাণ কমিয়ে আনা এবং এর মাধ্যমে রোগের লক্ষণ এবং পরবর্তী অবনতি ঠেকানো। চিকিত্সা না করা হলে বাত অস্থিসন্ধির যথেষ্ট ক্ষতি করতে এমনকি চলন ক্ষমতাও হ্রাস করতে পারে।

সচরাচর দেখা যায়, ঘন ঘন রোগের লক্ষণগুলো প্রকাশ না পেলে লোকজন এর চিকিত্সা করাতে চায় না। ওষুধের মধ্যে আছে ন্যাপ্রোক্সেন এবং ইন্ডোমিথাসিনের মতো এনএসএআইডি জাতীয় ওষুধ। পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া এড়াতে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ গ্রহণ করা এবং সেই সঙ্গে যথোপযুক্ত ব্যবস্থা নেয়া দরকার।

প্রেডনিসোলোনের মতো স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধও মুখে খাওয়া যেতে পারে অথবা আক্রান্ত স্থানে ইনজেকশনের মাধ্যমে ব্যবহার করা যেতে পারে। অ্যালোপিউরিনল, কোলচিসিন এবং প্রোবেনেসিড আলাদাভাবে কিংবা এক সঙ্গে ব্যবহার করা যেতে পারে। এই ওষুধগুলো দ্রুত কার্যকর হয় তখনই, যখন এগুলো রোগের লক্ষণ দেখা দেয়ার ১২ ঘণ্টার মধ্যেই ব্যবহার করা যায়।

প্রতিরোধ
প্রতিরোধই বাতের সমস্যা থেকে উপশমের উত্তম উপায়। রোগ দেখা দিলে ওষুধের মাধ্যমে প্রতিকার পাওয়া যায় বটে, তবে তখন অ্যালকোহল এবং যেসব খাবার গ্রহণ করলে ইউরিক এসিড মজুদ হওয়া বেড়ে যায়, সেসব থেকে দূরে থাকা অবশ্য কর্তব্য।

এছাড়া রোগীকে প্রচুর পানি খেতে হবে, নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে, সুষম খাবার ব্যবহার করার সঙ্গে সঙ্গে শরীরের ওজন ঠিক রাখতে হবে। তবে সবচেয়ে বড় কথা হলো, রোগ হলে অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয়ে তার পরামর্শ মতো চলতে হবে।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)

হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন : (চিকিৎসক) 01742-057854

(সকাল দশটা থেকে বিকেল ৫টা)

ইমো/হোয়াটস অ্যাপ : (চিকিৎসক) 01762-240650

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : মেহ-প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের প্রতিকার

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

শেয়ার করুন: