বিবাহিত জীবনে থেকেও অনেকেই পরকীয়া সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন, যা মোটেও কাম্য নয়। অনেকেই বছরের পর বছর এ ধরনের অনৈতিক সম্পর্ক টেনে নিয়ে যান। পরকীয়ার কারণে একটি সাজানো সংসার মুহূর্তেই ভেঙে যেতে পারে।
আবার অনেকেই বাধ্য হয়ে ওই সংসার টেনে নিয়ে যান। বিশেষজ্ঞদের মতে, নিছক কৌতূহল কিংবা দাম্পত্য জীবনের একঘেয়েমি থেকে মুক্তি পেতে অনেকেই জড়িয়ে পড়েন পরকীয়ায়। যার পরিণতি হয় করুণ।
সঙ্গী পরকীয়ায় জড়ালে স্বাভাবিকভাবেই অন্যজন মানসিক অবসাদ, দুশ্চিন্তা, হতাশা, একাকিত্বে ভোগেন। আবার অনেকেই সন্দেহের বশবর্তী হয়ে ভেবে নেন যে পরকীয়ায় মজেছেন সঙ্গী। এক্ষেত্রে সংসারে অশান্তি নেমে আসে।
তাই কয়েকটি বিষয়ে লক্ষ্য রাখুন। আপনার সঙ্গী যদি সত্যিই পরকীয়ায় জড়িয়ে থাকেন তাহলে ৫ লক্ষণেই টের পাবেন-
>> আপনার দৈনন্দিন কাজকর্ম নিয়ে কি হঠাৎই সঙ্গী অতিরিক্ত কৌতূহল দেখাচ্ছেন? আপনি কখন বাড়ি ফিরছেন, কখন কোথায় যাচ্ছেন তা ঘন ঘন জানতে চাইছেন? তাহলে বুঝতে হবে তিনি আপনার নজর এড়িয়ে কোনো কিছু করার চেষ্টা করছেন।
>> আবার হঠাৎ করেই যদি সঙ্গী সৌন্দর্য সচেতন হয়ে ওঠেন, তাহলেও চিন্তার বিষয়। হঠাৎই যদি তিনি শরীরের গঠন, সাজ ও সুগন্ধি ব্যবহারের ক্ষেত্রে বেশি মনোযোগী হন, তাহলে সতর্ক থাকুন।
>> হঠাৎই যদি দেখেন সঙ্গী যৌনতার প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলছেন, তাহলে সতর্ক থাকুন। যদিও বিভিন্ন চাপে থাকার কারণে মাঝে মধ্যে এমনটি হতে পারে। তবে নিয়মিত যদি এমনটি ঘটে তাহলে নড়েচড়ে বসুন।
>> যদি ইদানীং নতুন কোনো নাম সঙ্গীর মুখে বারবার শোনেন তাহলে বিষয়টি কিন্তুর হতে পারে। এটি যে শুধু পরকীয়ার কারণেই ঘটে তা কিন্তু নয়। তাই সতর্ক হয়েই খোঁজ নিন।
>> আপনাকে রেখেও যদি দেখেন সঙ্গী আচমকাই ফোন বা ইন্টারনেটে বেশি ব্যস্ত হয়ে পড়েন সেটিও চিন্তার কারণ হতে পারে।
প্রায়ই যদি তিনি একা থাকতে চান বা কোনো বিষয় এড়িয়ে যান তাহলে বুঝবেন তিনি কিছু আড়াল করতে চাচ্ছেন।
তবে এসব লক্ষণ যে সব সময় সঙ্গী পরকীয়ায় মত্ত হলেই ঘটবে এমনটি নয়। তাই সতর্ক থেকে নিশ্চিত হয়ে তবেই পরকীয়ার বিষয়টি উদ্ঘাটন করুন।
যৌন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌন রোগ কী?
যৌন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :
১. সহবাসে অসমার্থতা।
২. দ্রুত বীর্যপাত।
৩. অসময়ে বীর্যপাত।
৪. সহবাসের আগেই বীর্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বীর্যপাত হয়ে যাওয়া।
৫. প্রস্রাবের সাথে বীর্যপাত।
৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বীর্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।
৭. যৌনবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, সিফিলিস, ক্লামিডিয়া, হার্পিস, ওয়ার্ট, ব্যাকটেরিয়াল ভ্যাজাইনোসিস ইত্যাদি। সাধারণত এসব যৌন রোগে আক্রান্ত পুরুষ শারীরিক সম্পর্কের সময় তার সঙ্গীর দেহে এসব রোগ সংক্রমিত করে।
এ কারণে এগুলোকে যৌন সংক্রমিত রোগ বলা হয়। বহু সংখ্যক যুবক এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে। তবে আমাদের দেশের মানুষ যৌন রোগে আক্রান্ত হলেও বিষয়টি লুকিয়ে রাখে। এসব রোগ লুকিয়ে রাখা ঠিক নয়। কারণ এতে রোগের প্রকোপ বাড়ে। প্রাথমিক অবস্থায় এসব রোগ চিকিৎসা করলে সুফল মেলে কিন্তু পরবর্তীতে শেষ অবস্থায় সুফল মেলে না।
ঠিক সময়ে চিকিৎসা না হলে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। সব সময় যে অুবাধ সঙ্গমের ফলেই এই ধরনের রোগ হয় তা নয়, কোনও একজন আক্রান্ত ব্যক্তির সঙ্গে বহুবার শারীরিক সম্পর্কের ফলেও এই রোগ হতে পারে। পুরুষ ও মহিলা উভয়েই সমানভাবে আক্রান্ত হতে পারেন এই সব রোগ থেকে।
ওপরে বর্ণিত ১ নম্বর থেকে ৬ নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বীর্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন।
আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :
হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)
হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
মুঠোফোন : (চিকিৎসক) 01762-240650
ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।
শ্বেতীরোগ, একজিমা, যৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।
আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা
আরো পড়ুন : মেহ-প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের প্রতিকার
আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা
আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ
আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
আরো পড়ুন : নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা
আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়
আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা