মুখের ব্রণ থেকে মুক্তির উপায়

ব্রণ একটি সাধারণ সমস্যা। যে কোনো ত্বকেই ব্রণের উৎপাত দেখা দিতে পারে। তবে তৈলাক্ত ত্বকে ব্রণ হওয়ার ঝুঁকি থাকে বেশি। গরমে ব্রণের সমস্যা আরও মারাত্মক আকার ধারণ করে।

গরমে তীব্র তাপের কারণে ত্বক সব সময়ই ঘামে। ফলে ত্বকের কোষগুলো স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি আঁঠালো হয়ে যায়। মৃত চামড়া বাইরের পৃষ্ঠে ধ্বংসাবশেষ হিসেবে জমা হয়।

যা ত্বকের নিচে অক্সিজেনে নেতিবাচক পরিবেশ তৈরি করে, যেখানে ব্যাকটেরিয়া প্রাকৃতিকভাবে সংখ্যা বাড়ায়। এটি ত্বকে প্রদাহ সৃষ্টি করে, ফলে ব্রণ হয়। জেনে নিন গরমে কেন বাড়ে ব্রণ-

>> গরমে সবাই কমবেশি চিনিযুক্ত পানীয় পান করেন। এতে ব্রণের ঝুঁকি বেড়ে যায়। উচ্চ গ্লাইসেমিক সূচকযুক্ত এসব পানীয় রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়াতে পারে, যা রক্তে ইনসুলিনের প্রয়োজনীয়তাও বাড়ায়।

আর ইনসুলিন বেশি উৎপাদন হলে সিবামও বেড়ে যায়। যা ত্বকের ছিদ্রগুলোকে আটকে দেয় ও ব্রণের সৃষ্টি হয়। তাই গরমে কোমল পানীয় ও প্রক্রিয়াজাত খাবার গ্রহণে বিরত থাকুন।

>> এ সময় সানস্ক্রিন ব্যবহারের ক্ষেত্রেও সতর্ক থাকুন। সব সময় চেষ্টা করুন অয়েল ফ্রি সানস্ক্রিন ব্যবহার করার। তৈলাক্ত ঘরানার সানস্ক্রিন আপনার ত্বকের ছিদ্রপথ আটকে দেয়। তাই এ সময় টাইটানিয়াম অক্সাইড বা জিংক অক্সাইডযুক্ত সানস্ক্রিন বেছে নিন।

>> ব্রণ থেকে মুক্তি পেতে স্যালিসিলিক অ্যাসিড বা বেনজয়াইল পারক্সাইডযুক্ত পণ্য ব্যবহার করবেন না। রাসায়নিকভিত্তিক এসব পণ্য সব ধরনের ত্বকের জন্য উপযুক্ত নয়।

এগুলো ব্যবহারের আগে অবশ্যই প্যাচ টেস্ট করে নেবেন। তার চেয়ে আলফা-হাইড্রক্সি-অ্যাসিড বা স্যালিসিলিক অ্যাসিড দিয়ে ফোমিং ক্লিনজার করুন ত্বকে।

>> ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে প্রচুর পানি ও তরল জাতীয় পুষ্টিকর খাবার খান। তৈলাক্ত ত্বকের জন্যও আর্দ্রতা জরুরি। আর্দ্রতা ছাড়া ত্বক কোমলতা হারায়। হায়ালুরোনিক অ্যাসিডযুক্ত ও হালকা ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন।

>> ত্বকের ব্রণ এড়াতে নিয়মিত এক্সফোলিয়েট করুন। এতে ত্বকের ছিদ্রগুলোয় উপস্থিত টক্সিন ও নোংরা দূর হয়ে যাবে। এজন্য গ্লাইকোলিক অ্যাসিডযুক্ত এক্সফোলিয়েটিং ক্লিনজার ব্যবহার করুন।

>> দিনে ২-৩ বার ভালোভাবে ত্বক পরিষ্কার করুন। তবে অত্যধিক সাবান ত্বকের জন্য খারাপ হতে পারে। সাধারণভাবেই মুখ ধুয়ে নিন। সকালে ও সন্ধ্যায় একবার ক্লিনজার ও এক্সফোলিয়েটর ব্যবহার করুন।

>> ব্রণ সারাতে একগুচ্ছ নিমপাতা পানিতে সেদ্ধ করে মুখ ধোয়ার কাজে ব্যবহার করুন। বাইরে থাকাকালীন ফেস মিস্ট হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন গোলাপজল ও শসার মিশ্রণ।

সম্ভাবনা ৪-৯%। ক্ষত শুকাতে দেরী হয় ৭% ক্ষেত্রে। বায়ু ও মল নিয়ন্ত্রণের সামান্য অক্ষমতা ৭-১২%।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)

হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন : (চিকিৎসক)  01762-240650

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : মেহ-প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের প্রতিকার

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

শেয়ার করুন: