সমকামিতা কি একটি রোগ? সমকামী নারীদের চেনার কিছু উপায়

সমকামিতা (হোমোসেক্সুয়ালিটি) বা সমপ্রেম হচ্ছে সমলিঙ্গের ব্যক্তির প্রতি রোমান্টিক আকর্ষণ, যৌন আকর্ষণ অথবা যৌন আচরণকে বোঝায়। যৌন অভিমুখিতা হিসেবে সমকামিতা বলতে বোঝায় মূলত সমলিঙ্গের ব্যক্তির প্রতি আবেগীয়, রোমান্টিক ও/বা যৌন আকর্ষণের একটি স্থায়ী কাঠামোবিন্যাস।

সমকামী নারীদের চেনার কিছু উপায় পাঠকদের সামনে তুলে ধরা হলো। যেন তাদের মা-বাবা বা পরিবার পরিজন তাদের সংশোধন করতে পারেন। তাদের হিতাকাঙ্ক্ষী হয়ে তাদেরকে সঠিক পথ দেখাতে পারেন।

যে সব সমকামী নারী পুরুষ উভয়কে পছন্দ করে তাদের বাই (Bi) বলা হয়। মেয়েদের বলা হয় লেসবিয়ান। ঢাকায় কিছু জায়গা আছে যেখানে সন্ধ্যার পর সমকামীরা জড়ো হয় তাদের বিছানার সঙ্গী খুঁজতে।

চ্যাটিং এর বদৌলতে এখন সমকামীরা ঘরে বসে অন্য সমকামীর সাথে সহজেই পরিচিত হতে পারছে। ইয়াহু চ্যাটিং এর বাংলাদেশ রুমে গেলে দেখবেন boy2boy, boy4boy, man2man, gay এ রকম অনেক নাম। এরা এইসব নিক নিয়ে বসে থাকে অন্য সমকামীকে খোঁজার জন্য। ইন্টারনেটকে কেন্দ্র করে সমকামীদের সার্কেলও সৃষ্টি হয়েছে।

সমকামীদের ২/৩টা ফ্রেন্ডশিপ গ্রুপ আছে। তারা ডিসকো নাইট, পিকনিক আয়োজন করে, গেট টুগেদার করে। সমকামীদের মধ্যেও ভালোবাসাটা প্রবল। একজন মেয়ের অন্য মেয়ের প্রতি ফিলিংস এতটাই প্রবল যে, না দেখলে কেউ বিশ্বাস করবেন না।

সমকামী নারীদের চেনার উপায় তুলে ধরা হলো-
সমকামী নারীদের মেজাজ থাকবে তিক্ত, সামান্যতেই রেগে যাবে। সব সময় তাদের নাকের উপর রাগের চিহ্ন ফুটে থাকবে, চেহারা থাকবে কুঞ্চিত, চোখের নিচে কালো দাগ, চেহারা ফ্যাকাশে, চেহারার মাঝে খারাপ চাপ ফুটে উঠবে।

চেহারা সব সময় শুকনো শুকনো মনে হবে, চেহারার উজ্জলতা নিস্তেজ এবং চোখদ্বয় কোটরাগত হবে, চোখের চারপাশে চিন্তা ও টেনশনের ছাপ প্রস্ফুটিত হবে। এসব নারীর সব সময় মাথা ব্যাথা থাকে, কথার আওয়াজে কোনো ভারত্বভাব থাকবে না। মাথার চুল অতি অল্প বয়সেই ঝরতে থাকবে।

অতি অল্প বয়সেই চুল সাদা হতে থাকবে। ক্ষুধা হ্রাস পাবে। আবার যা খাবে, তাও সহজে হজম হবে না। সব সময় বুক ধড়ফড় করতে থাকবে। আবার অনেকের ঋতুস্রাব বন্ধ হয়ে যায়। যদি ঋতুস্রাব আসেও তবু তা পরিমাণে একেবারেই সামান্য। ঋতুস্রাবের রক্ত থাকবে কালো রঙয়ের দিকে ধাবমান এবং তা হবে খুবই দুর্গন্ধ যুক্ত।

পিঠ এবং রানেও ব্যাথা অনুভব হবে। জরায়ুর ভিতরে এবং লজ্জাস্থানের বহিরাংশ ফুলে যাবে। জরায়ু থেকে ক্রমাগত রক্ত পড়তেই থাকবে। লজ্জাস্থানে জ্বলন রোগ দেখা দিতে পারে।

এ বিষয়ে লেখা সমকামী নারীদের অপদস্থ করার উদ্দেশ্য নয়। এবার সমকামী পুরুষদের চেনার কিছু উপায় পাঠকদের সামনে তুলে ধরা হলো।

সমকামী মানুষ আমাদের আশেপাশেই রয়েছেন। আমাদের বন্ধু-বান্ধবীদের মধ্যেও রয়েছেন কিছু সমকামী মানুষ। লোকলজ্জার ভয়ে তাঁরা অনেক সময়েই নিজেদের যৌন পছন্দের কথা বলে উঠতে পারেন না। যতক্ষণ না তাঁরা নিজেদের মুখে নিজেদের সমকামিত্বের কথা স্বীকার করছেন ততক্ষণ পর্য্ন্ত এই বিষয়ে নিশ্চিৎ হওয়ার উপায় নেই।

এখানে রইল কিছু সাধারণ লক্ষণের কথা যা থেকে বোঝা যেতে পারে কোনও মানুষ সমকামী কি না। তবে প্রথমেই বলে নেওয়া ভাল, এগুলো লক্ষণ মাত্র। এই লক্ষণ মিলিয়ে কোনও মানুষের যৌন পছন্দ সম্পর্কে কোনও নিশ্চিৎ সিদ্ধান্তে পৌঁছনো সম্ভব নয়।

• কীভাবে বুঝবেন কোনও মেয়ে সমকামী কি না:
১. সমকামী মেয়েদের সাধারণভাবে বিশিষ্ট ফ্যাশান সেন্স থাকে। পুরুষদের মতো পোশাক-আশাক পরা এদের স্বভাব। তবে অনেক সময়ে একেবারে নারীসুলভ উত্তেজক পোশাকেও এদের দেখা যায়।
২. পুরুষদের মতো একেবারে ছোট করে কাটা চুলের স্টাইল এদের পছন্দ।
৩. চলনে-বলনে টিপিকাল ‘মেয়েলি’স্বভাব এদের মধ্যে একটু কমই থাকে। বসার সময়ে সাধারণত দুই হাঁটু ফাঁক করে বসা এদের স্বভাব। হাঁটার ভঙ্গিও অনেকটা পুরুষদের মতোই হয়।
৪. মেয়েদের মতো হাতের আঙুলে বড় নখ সাধারণত এরা রাখে না।
৫. কথা বলার সময়ে ‘গে রাইটস’, সমকামী বিবাহ এইসব বিষয়ে আলোচনা করতে এরা ভালবাসে।
• কীভাবে বুঝবেন কোনও ছেলে সমকামী কি না:
১. সমকামী পুরুষরা সাধারণত সাজগোজ করতে অনেকটা সময় নেয়।
২. সমকামী বা বাইসেক্সুয়াল বা রূপান্তরকামী সেলিব্রিটিরা এঁদের আদর্শ হন।
৩. মেয়েদের জন্য পত্রিকা বা মেয়েদের জন্য সম্প্রচারিত টিভি প্রোগ্রাম এদের পছন্দ।
৪. রাস্তাঘাটে চলাফেরার সময়ে অন্য ছেলেদের ওপর এদের নজর থাকে বেশি।
৫. কোনও পাবলিক টয়লেটে যেতে এরা সাধারণত দ্বিধা বোধ করে।

সমকামিতার অন্তরালে কেবলই যৌনতা?

সত্যি বলতে কি, সমকামিতা কোনো আধুনিক বিষয় নয়। বরং অনেক অনেক প্রাচীনকাল হতেই এর অস্তিত্ব আছে। কঠিন অনুশাসনময় সমাজ ব্যবস্থায়, যেখানে নারী-পুরুষের পরস্পরের সংস্পর্শে আসার সুযোগ ছিল খুব কম, গবেষকরা বলেন মূলত সেখানেই জন্ম সমকামিতার।

মানুষ মাত্রই তার কিছু যৌ’ন চাহিদা আছে, এবং প্রকৃতি প্রদত্ত ভাবেই জীবনের একটা নির্দিষ্ট পর্যায়ে তা অত্যন্ত জোরালোভাবে উপস্থিত হয়। কঠিন অনুশাসনের সমাজ ব্যবস্থায় বিপরীত লিঙ্গের সংস্পর্শে আসার চাইতে সহজ ছিল সম’লিঙ্গের সঙ্গ পাওয়া, স্বভাবতই অনেকের আকর্ষণ গড়ে ওঠে সম লিঙ্গের মানুষের প্রতি।

এ কারণেই সমকামিতার ইতিহাস ঘাঁটলে দেখা যাবে অতীতকালে যোদ্ধা, নাবিক ইত্যাদি পেশায় জড়িত পুরুষদের মাঝে যেমন সমকামী জোড়া ছিল; তেমনি ছিল বিধবা আর ধর্মীয় কারণে চিরকুমারী রয়ে যাওয়া নারীদের মাঝেও।

প্রশ্নটা হলো, শুধুই কি যৌ’নতাই মুখ্য ভূমিকা রেখেছে সমকামিতার নেপথ্যে?

সে প্রশ্নের জবাব খুঁজতে হলে আমাদের যেতে হবে আরও খানিকটা গভীরে। বর্তমান সময়ে সমকামিতা শুধুমাত্র পশ্চিমা দেশের গণ্ডিতে সীমাবদ্ধ নেই, বরং তা পাশের দেশ ভারতের সীমানা পেরিয়ে আমাদের দেশেও সংবাদ হতে শুরু করেছে।

পৃথিবীর অনেক দেশেই সমকামিতাকে দেয়া হয়েছে বৈধতা, সমকামী প্রেমিক যুগলদের বিয়ের জন্য আইনও পাশ হয়েছে দেশে দেশে। এখনও অনেক দেশে আন্দোলন চলছে সমকামিতাকে আইনত বৈধ করার জন্য।

যে সমকামিতা প্রকৃতির নিয়ম বিরুদ্ধ একটি ব্যাপার। পৃথিবীর বুকে মানব সভ্যতা টিকে থাকে নারী ও পুরুষের মিলনের মাধ্যমে সন্তান উৎপাদন হওয়ার মাধ্যমে। সমকামী দম্পতিরা পরস্পরকে অনেক কিছু দিতে পারলেও স্বভাবতই জৈবিক উপায়ে একটি সন্তান দিতে পারেন না।

আবার অন্যদিকে তথ্য উপাত্ত ঘাঁটলে দেখা যায় যে বিবাহিত সমকামী যুগলদের মাঝে ডিভোর্স প্রায় নেই বললেই চলে। শুধু তাই নয়, প্রেমে প্রতারণার হারও সমকামী যুগলদের মাঝে অনেকটাই কম।

স্পষ্টতই বোঝা যাচ্ছে যে সমকামিতার নেপথ্য কারণ কেবলই যৌ’নতা নয়। বরং এর গভীরে হয়তো আছে আরও অর্থবহ কিছু একটা। কিন্তু তা কি? এখানে ভুলে গেলে চলবে না যে পৃথিবীর প্রত্যেক দেশেই সমকামিতাকে সামাজ ও ধর্ম বিরুদ্ধ কাজ হিসাবেই দেখা হয়।

কিছু দিন আগেই একজন ভারতীয় মেয়ের বিয়ের ছবি নিয়ে ফেসবুক পাড়ায় বেশ শোরগোল শুরু হয়েছিল।

কারণ? মেয়েটি যাকে বিয়ে করছে সেও একজন নারী। সুন্দরী একজন শ্বেতাঙ্গ নারীকে বিয়ে করেছিল মেয়েটি এবং তা পুরোপুরি পরিবার পরিজনদের সমর্থনে। তারও কিছু দিন আগে খবরে এসেছিল দুজন পুরুষের বিয়ের খবর। আর সম্প্রতি কিছুদিন আগেই বাংলাদেশের দুটি মেয়েকে নিয়ে খবর হলো, প্রেমের টানে যারা ঘর ছাড়া।

সমকামিতা বৈধ-অবৈধ, খারাপ-ভালো, নোংরা-পরিছন্ন ইত্যাদি নানান মতামতের চাইতেও অনেক বেশী জরুরী এই ব্যাপারটি যে ক্রমশ বাড়ছে সমকামী যুগলদের হার। কিন্তু মানব প্রজাতির মাঝে সমকামিতা উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পাবার কারণটা আসলে কি? কি সেই কারণ, যার ফলে বিপরীত লিঙ্গের চাইতে সম লিঙ্গের প্রতিই আকর্ষণ বৃদ্ধি পাচ্ছে? কেন এই প্রকৃতির বিরুদ্ধাচরণ?

অনেকে মনে করছেন, বিপরীত লিঙ্গের প্রতি অবিশ্বাস এই অনীহার মূল কারণ। নারী এবং পুরুষ উভয়েই নানাভাবে বিপরীত লিঙ্গের দ্বারা শারীরিক/ মানসিকভাবে নির্যাতিত হয়ে থাকে, নারীদের ক্ষেত্রে আবার নির্যাতিত হবার হার আবার অনেকটাই বেশী।

বিশেষ করে শারীরিকভাবে নির্যাতন। এমনটা অনেক ক্ষেত্রেই দেখা গিয়েছে যে স্বামী বা প্রেমিক দ্বারা শারীরিক-মানসিক নির্যাতিত হবার পর অনেক নারীই পরবর্তী জীবনে বেছে নিয়েছেন একজন নারী সঙ্গীকে। পুরুষদের ক্ষেত্রেও পরিবেশ- পরিস্থিতি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। জেলে থাকা, নাবিক বা যোদ্ধার জীবনে পুরুষেরা সমকামিতায় বেশী আকৃষ্ট হয়ে পড়ে।

তবে শেষ কথা, এটি প্রকৃতির একটি নিয়মবিরুদ্ধ পন্থা, যা কোনোভাবেই সুফল বয়ে আনে না। সমকামিতার ফলে নানা প্রকার রোগের সৃষ্টি হয়। এসব রোগ-যন্ত্রণা থেকে ভালোভাবে বেঁচে থাকার জন্যে অবশ্যই এসব প্রকৃতি বিরুদ্ধে পন্থা বর্জন করতে হবে।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

সরকারি নিবন্ধনপ্রাপ্ত চিকিৎসক।

গভ. রেজি নং ৩৫৪৬/ এ

হাকীম মো. মিজানুর রহমান

(বিএসএস, ডিইউএমএস)
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন : »(ইমো/হোয়াটস অ্যাপ)

(চিকিৎসক) :  01762240650 

মুঠোফোন : 01960288007 

(সকাল দশটা থেকে বিকেল ৫টা)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : মেহ-প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের প্রতিকার

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

শেয়ার করুন: