বন্ধ্যত্ব কী? কেন হয়? জেনে নিন চিকিৎসায় করণীয়

একই ছাদের নিচে স্বামী স্ত্রী যখন বাচ্চা চান, কোনো ধরনের জন্ম নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা ছাড়া এক বছর সময় কাটান, কিন্তু বাচ্চা হয় না, তারাই বন্ধ্যত্ব রোগী বা বন্ধ্যত্বতে আক্রান্ত বলে গণ্য করা হয়। এই রোগীদের উচিত বিশেষজ্ঞ কোনো চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া।

সাধারণত দেখা যায় যে, একশো জনের মধ্যে আশি জনই কিন্তু ৮০ জন দম্পতি কিন্তু প্রথম এক বছরের মধ্যে সন্তান ধারণে সক্ষম হন, বাকি ২০ জন যারা সন্তান ধারণে সক্ষম না হন, তাদের পরবর্তী দুই বছরের মধ্যে কিন্তু আরো কিছু দেখা যায় যে আরো পনেরো জন সন্তান ধারণে সক্ষম হয়, বাকি পাঁচজনই বন্ধ্যত্বে আক্রান্ত হন বা আমাদের কাছে আসেন চিকিৎসার জন্য।

বন্ধ্যত্বের অনেক ধরন ও কারণ আছে, এমনকি স্বাভাবিক যে রোগগুলো রয়েছে, সেক্ষেত্রে শুধুমাত্র একজন রোগীকেই চিকিৎসা করা হয়, কিন্তু এ সমস্যার কারণে দুইজনকেই পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে চিকিৎসা করতে হয়।

বন্ধ্যত্ব কোনো রোগ নয়

বন্ধ্যত্ব আসলে কোনো রোগ নয়, এটা একটা কন্ডিশন। যার কারণে স্বামী এবং স্ত্রী দুজনকেই একসঙ্গে চিকিৎসা করতে হয়, কারণ একটা বাচ্চা হওয়ার জন্য মা যেমন তাই সেই সঙ্গে কিন্তু বাবাও দায়ী, কাজেই বন্ধ্যত্ব মানে শুধু যে মেয়েদের রোগ বা মেয়েরা দায়ী এটা কিন্তু না, বন্ধ্যত্ব মানে স্বামী এবং স্ত্রী দুজনেরই সমস্যা, তো যখন বন্ধ্যত্ব রোগের চিকিৎসা আমরা করি, তখন কিন্তু স্বামী এবং স্ত্রী দুজনকে একসাথেই চিকিৎসা করে থাকি, এবং পরীক্ষা নিরীক্ষা যা কিছু আছে সবগুলোই একসাথে করি।

বন্ধ্যত্ব রোগে আক্রান্তরা যখন একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের কাছে আসবেন তখন স্বামী স্ত্রী একসাথে আসবেন। কারণ, মেয়েদের দোষেই বন্ধ্যত্ব হয় না, স্বামীরও এ সমস্যা থাকতে পারে।

বন্ধ্যত্ব নিয়ে যা জানা জরুরি

প্রবাসী স্বামী যখন ২-৩ বছর পর পর এসে সাত দিন বা এক মাস দেড় মাস পরে চলে যাচ্ছেন। এতে কিন্তু ওই স্ত্রীকে বন্ধ্যত্ব বলা যাবে না। কারণ, বন্ধ্যত্ব মানে কিন্তু এক বছর একই সঙ্গে একই ছাদের নিচে স্বামী স্ত্রী এক সঙ্গে থাকতে হবে। ওই সময় কোনো ধরনের জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ব্যবহার করা যাবে না।

বন্ধ্যত্বের কারণসমূহ

বন্ধ্যত্বের সমস্যা স্ত্রী এবং পুরুষ দুইজনেরই সমস্যা হতে পারে।

পুরুষের সমস্যা: যদি আমরা চিন্তা করি সেক্ষেত্রে পুরুষের যৌনবাহিত কিছু রোগের যেমন জড়িত সেই সাথে শুক্রাণুর সমস্যা কিন্তু অনেকাংশে জড়িত, পুরুষের সবকিছু ঠিক আছে, স্বাস্থ্যগতভাবে ঠিক আছে, একসাথে স্বামী-স্ত্রী একসাথে থাকতে পারছেন, কিন্তু তারপরেও দেখা যায় যে শুক্রাণুর পরিমাণ কম, অথবা শুক্রাণু যেগুলো আছে সেগুলো বেশিরভাগই মৃত, অথবা শুক্রাণু গঠনগত ত্রুটি থাকতে পারে।

বন্ধ্যত্বের পরীক্ষা-নিরীক্ষা: পুরুষদের প্রথমেই যে টেস্টটা করানো হয়-, সেটা হচ্ছে সিমেন অ্যানালাইসিস। এই পরীক্ষা থেকে একজন পুরুষের শুক্রাণুর পরিমাণ কেমন? গঠনগত পরিমাণ কেমন এবং বেঁচে থাকা বা চলন ক্ষমতা সম্পন্ন শুক্রাণুর পরিমাণ কেমন? এসব নির্ণয় করা হয়। এটি খুবই জরুরি পরীক্ষা। এটি বন্ধ্যত্বে প্রথম পরীক্ষা হিসেবে পরগণিত হয়।

নারীদের সমস্যা: মেয়েদের ব্যাপারে প্রথমে লক্ষ্য করতে হবে-তার মাসিক নিয়মিত হচ্ছে কিনা> যে মেয়েটার মাসিক নিয়মিত হচ্ছে, তার অর্থ তার প্রত্যেক মাসে একটা করে ডিম ফুটছে বা ডিম ফুটার সম্ভাবনা অনেক বেশি রয়েছে। এর অর্থে এই মা কিন্তু প্রত্যেক মাসে অর্থাৎ বছরে ১২ বার প্রেগনেন্সি হওয়ার সম্ভাবনা অবশ্যই রয়েছে। কিন্তু যে মেয়ের মাসিক অনিয়মিত, অর্থাৎ দুই তিন মাস পর পর হচ্ছে, অথবা ছয় মাসে একবার হচ্ছে, তার কিন্তু বাচ্চার সম্ভাবনা কমে যাচ্ছে। কাজেই এই রোগীগুলোকে চিকিৎসকরা এক বছর পর্যন্ত অপেক্ষা করতে বলেন না, তার আগেই তাকে চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।

সেই সঙ্গে পঁয়ত্রিশ বছরের বেশি বয়সী নারীরা এসব সমস্যায় পড়লে তাদের চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। আর ছেলেদের বয়স যদি চল্লিশের বেশি হয়, তাহলে কিন্তু আগেই ডাক্তারের শরণাপন্ন হবেন। তখন কিন্তু এক বছরে বাঁধাধরা যে নিয়মটা জানালাম সেটা কিন্তু কার্যকর হবে না।

এখন যখন একটা মেয়ের ডিম ফুটছে প্রত্যেক মাসে, তখন কিন্তু ডিম ফুটের সমস্যার সমাধান হয়ে গেল। এরপরে আমরা যে পরীক্ষাটা করি সেটা হচ্ছে একটা আলট্রাসোনোগ্রাফি করি, এই আলট্রাসোনোগ্রাফির মাধ্যমে আমরা বুঝতে পারি যে জরায়ুতে কোনো সমস্যা রয়েছে কিনা?

বন্ধ্যত্ব সমাধানে জেনে নিন

অনেক সময় জরায়ুতের টিউমার থাকে, ওভারিতে টিউমার থাকে যাকে চিকিৎসকরা চকলেট সিস্ট বলে থাকেন।

এই জিনিসটা থাকতে পারে, অন্য ধরনের সিস্ট থাকতে পারে, পিসিওএস একটা হরমোনিয়ান রোগ, সেটাও এই ওভারিতে থাকতে পারে, যেটা আলট্রাসোলোতে ধরা পরে। এছাড়াও বন্ধ্যত্ব নির্ণয়ে টিউব টেস্ট করা হয়।

আমাদের জ্বরের দুইপাশে দুটো ডিম্বাশয় রয়েছে, এই ডিম্বাশয় থেকে প্রত্যেক মাসে ডিম ফোটে, আর এই ডিমটাকেই যখন শুক্রাণু দিয়ে নিষিক্ত হয় তখনই কিন্তু একটা ভ্রূণ তৈরি হয়, যা পরবর্তীতে বাচ্চাতে পরিণত হয়। এই ডিম্বাশয় থেকে যখন ডিম ফুটে এটা জরায়ুতে আসার পর শুক্রাণুর সঙ্গে মিলিত হয়, তখনই একটা ভ্রূণ তৈরি হয়, কোন কারণে যদি যে পথে এটি আসে সেই টিউব বন্ধ থাকে, তখন কিন্তু দেখা যায় যে বাচ্চা আসতে সমস্যা হয়। এক্ষেত্রে বর্তমানে আধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতি রয়েছে। এজন্য বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার

পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।

অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।

কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।

হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।

কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।

শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-

১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।

২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।

৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।

এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।

কারণগুলি কি কি হতে পারে ?

প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-

১. ডায়াবেটিস,

২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,

৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,

৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।

তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।

আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।

এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।

কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।

এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।

আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।

সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।

যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।

মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।

কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।

বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।

যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :

১. সহ/বাসে অসমার্থতা।

২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।

৩. অসময়ে বী/র্যপাত।

৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।

৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।

৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।

৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।

ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)

হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।

ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার

একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন : (চিকিৎসক) 01960288007

(সকাল দশটা থেকে রাত্র দশটা। নামাজের সময় কল দিবেন না।)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়

শেয়ার করুন: