পুঁই শাক খাওয়া : ঘন সবুজ পাতা আর লাল রঙের লতানো ডাঁটা। পাওয়া যায় শহর-বন্দর সব জায়গাতেই। আর গ্রামে যাদের এক চিলতে উঠান আছে, উঠানের পাশে মাচা বাঁধেন এর। এটি হলো পুঁইশাক।
তবুও অনেক অসুস্থ রোগী আছেন যাদের জন্য পুঁইশাক খাওয়া বারণ। কারণ, পুঁইশাক খেলে তাদের অসুস্থতা বেড়ে যায়। ডাক্তাররা কোন কোন রোগে পুঁইশাক খেতে নিষেধ করেন আসুন জেনে নেই। তবে উপকারীতার কথাও উল্লেখ করা হয়েছে পরের দিকে।
যাদের পুঁই শাক খাওয়া একদমই উচিৎ নয়…..
কিডনিতে পাথর : পুঁইশাক অক্সালেটস সমৃদ্ধ, এটি গ্রহণ করলে শরীরের তরল পদার্থে অক্সালেটস এর পরিমাণ বেড়ে যায় এবং এর ফলে বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়।
পুঁইশাকে পিউরিন নামক উপাদান রয়েছে যা অতিরিক্ত গ্রহণের ফলে শরীরে ইউরিক এসিড বৃদ্ধি পায় এবং এর ফলে গেঁটেবাত, কিডনিতে পাথর ইত্যাদি রোগ হতে পারে। কিডনি এবং পিত্তথলির বিভিন্ন সমস্যায় যারা ভুগছেন, তাদের অবশ্যই পুঁইশাক খাওয়ার পূর্বে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিৎ।
গাউট/গেঁটেবাত : পুঁইশাক অক্সালেটস সমৃদ্ধ, এটি গ্রহণ করলে শরীরের তরল পদার্থে অক্সালেটস এর পরিমাণ বেড়ে যায় এবং এর ফলে বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়।
পুঁইশাকে পিউরিন নামক উপাদান রয়েছে যা অতিরিক্ত গ্রহণের ফলে শরীরে ইউরিক এসিড বৃদ্ধি পায় এবং এর ফলে গেঁটেবাত, কিডনিতে পাথর ইত্যাদি রোগ হতে পারে। কিডনি এবং পিত্তথলির বিভিন্ন সমস্যায় যারা ভুগছেন, তাদের অবশ্যই পুঁইশাক খাওয়ার পূর্বে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিৎ।
পিত্তথলির পাথর : পুঁইশাক অক্সালেটস সমৃদ্ধ, এটি গ্রহণ করলে শরীরের তরল পদার্থে অক্সালেটস এর পরিমাণ বেড়ে যায় এবং এর ফলে বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়।
পুঁইশাকে পিউরিন (purines) নামক উপাদান রয়েছে যা অতিরিক্ত গ্রহণের ফলে শরীরে ইউরিক এসিড বৃদ্ধি পায় এবং এর ফলে গেঁটেবাত, কিডনিতে পাথর ইত্যাদি রোগ হতে পারে। কিডনি এবং পিত্তথলির বিভিন্ন সমস্যায় যারা ভুগছেন, তাদের অবশ্যই পুঁইশাক খাওয়ার পূর্বে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিৎ।
যেসব রোগে পুঁইশাক খুব উপকারী :
পুঁইশাক দেখতে যেমন সুন্দর, পুষ্টিগুণেও অনন্য। এতে আছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম আর খনিজ। ভিটামিন-এ, ভিটামিন-সি ও ভিটামিন-বিতেও সমৃদ্ধ পুঁইশাক। যে শাকের এত গুণ আর চাইলেই মিলছে যখন হাতের কাছে, তাহলে পুঁইশাক কেন প্রতিদিন নয়! আসুন জেনে নেই কোন কোন রোগে পুঁইশাক খুব উপকারী।
ডায়াবেটিস : পুঁইশাকে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স এর মাত্রা কম থাকার কারণে ডায়াবেটিস আক্রান্ত রোগীদের জন্য এটি একটি উৎকৃষ্ট খাবার। এছাড়াও পুঁইশাক গ্রহণের ফলে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা স্বাভাবিক থাকে এবং রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায়। পুঁইশাকে বিদ্যমান উপাদানগুলো বেটা সেল (beta cells) এর কার্যকারিতা বাড়িয়ে ইনসুলিন উৎপাদনে সাহায্য করে যা ডায়াবেটিস থেকে সুরক্ষা প্রদান করে।
ক্রনিক কন্সটিপেশন/ক্রনিক কোষ্ঠকাঠিন্য : পুঁইশাকে অধিক পরিমাণে ফাইবার রয়েছে যা কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে। এছাড়াও পুঁইশাক খাওয়ার কারণে মলের পরিমাণ বৃদ্ধি পায় এবং মলত্যাগ করা সহজ হয়।
এতে বিদ্যমান উপাদানগুলো অন্ত্র নালীকে পরিষ্কার রাখে এবং এর ক্ষয়ক্ষতি রোধ করে। কোষ্ঠকাঠিন্য যদি খুব মারাত্মক পর্যায়ে পৌঁছে যায় সেক্ষেত্রে ১০০ গ্রাম পুঁইশাকের রসের সাথে ১০০ গ্রাম পানি মিশিয়ে পান করলে সুফল পাওয়া যেতে পারে।
ছানি : লুটিন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ পুঁইশাক চোখের বিভিন্ন সমস্যা থেকে সুরক্ষা প্রদান করে। পুঁইশাকে আয়রন, ভিটামিন এ, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, এবং বিভিন্ন অ্যান্টি-ইনফ্লামেটরি উপাদান রয়েছে যা চোখের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
এছাড়াও বয়স্কদের দৃষ্টিশক্তি অটুট রাখতে, চোখের ছানি দূর করতে এবং ম্যাকুলার ডিজেনারেশন কমাতে এই উপাদানগুলো বেশ কার্যকরী। সুস্থ এবং সবল থাকার জন্য প্রতিদিনের খাবারে পুঁইশাক একটি ভিন্ন মাত্রা যোগ করে।
ওজন কমাতে সাহায্য করে : ভিটামিন সি এবং আয়রন সমৃদ্ধ পুঁইশাক মেটাবোলিজম বা বিপাক ক্রিয়া সহজ করে ক্যালরি ক্ষয় করতে সাহায্য করে। অতিরিক্ত মোটা হলে পুঁইশাক খাওয়া যেতে পারে কারণ এতে ওজন কমানোর উপাদান রয়েছে।
হৃদরোগ: পুঁইশাকে বিদ্যমান অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন, ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড, ফলিক এসিড ইত্যাদি পুষ্টিগুণ হৃদপিণ্ডের জন্য খুব উপকারী। এই উপাদানগুলো শরীরের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে ধমনীতে ক্ষতিকর কোলেস্টেরল জমতে বাঁধা দেয়। হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা কমাতে গবেষকরা পুঁইশাক খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
চর্মরোগ : পুঁইশাকে বিদ্যমান অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বক কোঁচকানো বা বয়সের ছাপ কমাতে সাহায্য করে। এটা ত্বকের উপরে বিষাক্ত উপাদান জমতে বাঁধা প্রদান করে এবং ত্বকের টিস্যুগুলোকে মজবুত করে তোলে। এই কারণে সুন্দর ও উজ্জ্বল ত্বকের জন্য ডাক্তাররা প্রতিদিন পুঁইশাকের রস খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
দাঁত সাদা করতে সাহায্য করে : পুঁইশাকে বিদ্যমান ক্যালসিয়াম দাঁতকে মজবুত করে এবং দাঁতের দাগ দূর করে। এটা লালা উৎপাদনে সাহায্য করে মুখগহ্বরকে ক্ষতিকারক এসিড থেকে সুরক্ষা প্রদান করে। এছাড়াও দাঁতকে প্রাকৃতিকভাবে আরও সাদা করতে পুঁইশাক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
ক্যান্সার : জার্নাল অফ ক্যান্সার এর প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে দেখা যায়, ফ্ল্যাভোনয়েডস সমৃদ্ধ পুঁইশাক গ্রহণ করলে নারীদের ওভারিয়ান ক্যান্সারের ঝুঁকি ৪০ শতাংশ পর্যন্ত কমে যেতে পারে। এছাড়াও পুঁইশাকে ক্লোরোফিল, ক্যারোটিনয়েডস, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন, খনিজ লবণ, এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। এইসব উপাদান টিউমার সংগঠনে বাধা প্রদান করে এবং ক্যান্সার বৃদ্ধিকারক মলিকিউলস কমিয়ে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
মস্তিষ্কের অস্বাভাবিকতা : বয়স বাড়ার সাথে সাথে মস্তিষ্কের কোষগুলো শিথিল হতে শুরু করে এবং এর ফলে মস্তিষ্কের কার্যকারিতা কমে যায়। অ্যান্টিঅক্সিডেন্টযুক্ত পুঁইশাক খাওয়ার ফলে মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায় কারণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট মস্তিষ্ককে ফ্রি র্যাডিকেল (মুক্তমূলক) এর ক্ষতিকর প্রভাব থেকে সুরক্ষা প্রদান করে।
শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার
পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।
অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।
কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।
হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।
কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।
শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-
১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।
২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।
৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।
এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।
কারণগুলি কি কি হতে পারে ?
প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-
১. ডায়াবেটিস,
২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,
৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,
৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।
তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।
আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।
এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।
কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।
এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।
আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।
সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।
যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।
মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।
কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।
বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।
যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?
যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :
১. সহ/বাসে অসমার্থতা।
২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।
৩. অসময়ে বী/র্যপাত।
৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।
৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।
৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।
৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।
ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :
হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)
হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
মুঠোফোন : (চিকিৎসক) 01960288007
(সকাল দশটা থেকে রাত্র দশটা। নামাজের সময় কল দিবেন না।)
ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।
শ্বেতীরোগ, একজিমা, যৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।
আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা
আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা
আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা
আরো পড়ুন : নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা
আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ
আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়