![](https://ibnsinahealthcare.com/wp-content/uploads/2021/10/পিরিয়ড.jpg)
![](https://ibnsinahealthcare.com/wp-content/uploads/2024/02/2.gif)
প্রতি মাসেই শারীরিক স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় যন্ত্রণার মুখোমুখি হন বহু নারী। কিন্তু মাসিকের এ যন্ত্রণা লাঘব করার কিছু উপায় রয়েছে। এ লেখায় তুলে ধরা হলো তেমন কিছু উপায়।
১. কম ক্যাফেইনযুক্ত চা পান করুন
গরম চা মাংসপেশিতে আরাম দেয়। এ কারণে চা পান করার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। এক্ষেত্রে কম ক্যাফেইনপূর্ণ চা খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন ভারতের কলকাতার পার্ল ক্লিনিকের গবেষক ড. রিমা চ্যাটার্জি। চায়ের উষ্ণতা ব্যথাপূর্ণ পেশিতে কিছুটা আরাম দেবে। এ জন্যে চামোমাইল টি, জিঞ্জার টি, পিপারমিন্ট টি, ল্যাভেন্ডার টি, গ্রিন টি, লেমোনগ্রাস টি, কার্ডামোম টি এবং আরো কয়েক ধরনের হার্বাল চা উপকার দেবে।
২. প্রচুর পানি পান করুন
প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা মাসিকের যন্ত্রণা থেকে মুক্তির অন্যতম উপায়। এ বিষয়ে মুম্বাইয়ের হেলথ সেন্টারের ড. হিতেশ শর্মা জানান, পিরিয়ড চলাকালীন প্রচুর পানি খাওয়া উচিত। এ সময় দেহে বাড়তি পানি প্রয়োজন হয়।
৩. আদা
বিশেষ সময়ে আদা একটি দারুণ কার্যকর ওষুধ। ব্যথা উদ্রেককারী প্রোস্টাগ্লাডিয়ানসকে নিয়ন্ত্রণে রাখে আদা। এর সঙ্গে অবসাদ দূর করতেও সহায়তা করে। এক কাপ গরম পানিতে এক টুকরা আদা ছেঁচে তার সঙ্গে সামান্য মধু এবং লেবুর রস মিশিয়ে খেয়ে ফেলুন।
৪. হট ওয়াটার ব্যাগ
ব্যথার সময়ে তলপেটে একটা হট ওয়াটার ব্যাগ রাখুন। এতে যন্ত্রণাকাতর পেশিগুলো শিথিল হবে। ব্যথা কিছুটা কমে আসবে।
৫. ক্যাফেইন থেকে দূরে থাকুন
চা-কফিতে ব্যবহৃত ক্যাফেইন থেকে দূরে থাকাটা বাঞ্ছনীয়। ক্যাফেইন রক্ত চলাচলকারী শিরা-উপশিরাকে সংকুচিত করে দেয়। এত ব্যথা বৃদ্ধির সম্ভাবনা থাকে।
৬. চর্বি এড়িয়ে চলুন
চর্বিযুক্ত খাবার এ সময় এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। এসব খাবারে ক্ষতিকর উপাদান ও লবণ থাকে, যা পিরিয়ডের সময় ব্যথা বৃদ্ধি করতে পারে। কলা খান। এর পটামিয়ামে উপকার মিলবে।
৭. দারুচিনি
পিরিয়ডের ব্যথা উপশমে দারুণ কাজ করে দারুচিনি। এতে ফাইবার, ক্যালসিয়াম, আয়রন এবং ম্যাঙ্গানিজ রয়েছে। এক টেবিল চামচ দারুচিনি গুঁড়ো চায়ের সঙ্গে মিশিয়ে ৫ মিনিট ফুটিয়ে নিন। এতে সামান্য মধু মিশিয়ে খান। পিরিয়ড শুরু হওয়ার দুই-তিন দিন আগে থেকে এই চা দুই-তিন কাপ খেলে ব্যথা থাকবে না।
৮. অর্গাজম
মাসিকের ব্যথা দূর করতে কার্যকর একটি উপায় হলো অর্গাজম বা আনন্দময় যৌনতা। এতে দেহের রক্তচলাচল বৃদ্ধি পায় এবং বহুধরনের হরমোন নির্গত হয়। ফলে মাসিকের ব্যথা অনেকাংশে উপশম হয়।
মাসিক না হলে কি করবেন?
অনিয়মিত মাসিক (Menstrual Regulation)। এটা মেয়েদের সাধারণ সমস্যার একটি। মাসিক প্রক্রিয়ার এই অনিয়মকে চিকিত্সা বিজ্ঞানের ভাষায় অ্যামেনোরিয়া বলা হয়। প্রতি মাসে এটি হয় বলে এটিকে বাংলায় সচরাচর মাসিক বলেও অভিহিত করা হয়। মাসিক রজঃস্রাব বন্ধ হয়ে যাওয়া নারীর গর্ভধারণের প্রাথমিক লক্ষণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। স্বাভাবিক ক্ষেত্রে এই মাসিক রজঃস্রাব আটাশ দিন পর পর হবে। তবে দু-একদিন আগে-পরে হতে পারে। দু-একদিনের হের-ফের স্বাভাবিক। ঋতুস্রাব সমস্যা শুরু হলে প্রথমে গর্ভধারণ টেস্ট (প্রেগনেন্সি টেস্ট) করা দরকার। শারীরিক ওজন বাড়লে বা কমলে অনিয়মিত ঋতুস্রাব হতে পারে। মেয়েদের মাসিক হওয়ার পর শরীরে নানান ধরনের পরিবর্তন আসে।
![](https://www.chandpurreport.com/wp-content/uploads/2021/04/Night-King-Sex-Update.gif)
নারীর বয়স ৪০ পার হওয়ার পর থেকে ডিম্বাশয়ের কার্যকারিতা আস্তে আস্তে কমতে থাকে। প্রত্যেক মহিলার তলপেটে জরায়ুর দু’ধারে দুটি ডিম্বাশয় থাকে। এর কাজ হল ডিম্বস্ফুটন এবং হরমোন নিঃসরণ। কমপক্ষে সাধারণত ছয় মাস একটানা রক্তস্রাব বন্ধ থাকলে ধরে নেয়া যায় যে মেনোপজ হয়ে গেছে। মাসিক চক্রের সময় শরীরের বিভিন্ন অংশ থেকে হরমোন নিঃসৃত হয়। মাসিকের সময় তলপেট তীব্র ব্যথা হয়। একে ডিজমেনোরিয়া বলে। তলপেটে হালকা মেসেজ করলে ব্যথা কমে যাবে। প্রতি তিন বা চার ঘন্টা পর প্যাড পরিবর্তন করতে হবে। প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট ব্যায়াম করতে হবে যেমন হাঁটা, সাইকেল চালানো, সাঁতার ইত্যাদি। নারীদের মধ্যে অনেকেই অনিয়মিত ঋতুস্রাব সমস্যায় ভোগেন।
মাসিকের প্রথম দিন গুলোতে প্রতি ঘন্টায় কাপড় বদল করতে হয়। অতিরিক্ত রক্তপাত হলে পর্যাপ্ত বিশ্রাম করতে হবে। মাসিক যাদের অনিয়মিত হয় তাদের এভাবে ২-৩ মাস পরে মাসিক হতে পারে যদিও তারা প্রেগ্নান্ট না। অনিয়মিত মাসিক হয় তাহলে তার PCOS বা অন্য সমস্যা থাকতে পারে। মাসিকের আগে বা পরে হরমোনের কারণে স্তন ব্যথা হতে পারে। এটা কোনো রোগ নয়, পেইনকিলার মাঝেমধ্যে খেতে পারেন। স্তন ব্যথাকে স্বাভাবিক ধরে নিলেই ভালো। মাসিক অনিয়মিত হওয়ার জন্য আপনাকে কিছু হরমোন টেস্ট করতে হবে। যেসব যুবতীর মাসিক নিয়মিত হয় বুঝতে হবে তাদের ডিমগুলো সময়মতো ফুটে থাকে। আমাদের দেশে শতকরা ৩০ থেকে ৪০ জন মহিলার নিদিষ্ট সময়ের মধ্যে মাসিক আরম্ভ হয় না।
৬ মাসের বেশি সময় ধরে মাসিক না হয় অথবা বয়স ১৬ হওয়ার পরেও মাসিক শুরুই না হয়ে থাকে তাহলে ডাক্তারের কাছে যাওয়া উচিত। কারন বিষয়টিকে অবহেলা করলে শরীরের গ্রোথ হরমোন উত্পাদনে ব্যাঘাত ঘটবে এবং শরীরের স্বাভাবিক বৃদ্ধি বাধাগ্রস্থ হবে। জন্ম থেকেই কোন কোন মহিলার যোনিতে ত্রুটি থাকে । এর ফলে মাসিক অনিয়মিত হয়। হরমোণের পরিবর্তনের ফলে ডিম্বস্ফোটনে (Ovulation) সমস্যা হতে পারে। মেয়েরা পিরিয়ড কবে হবে তার জন্য এমন ভাবে অপেক্ষা করেন, পরীক্ষার রেজাল্টের জন্যও বোধহয় তা করেন না। যে কোনও রকম চিন্তা, যেমন সামনে পরীক্ষার দুশ্চিন্তা থাকলে, বাড়িতে কোনও রকম দুর্ঘটনা ঘটলে বা কোনও খারাপ খবর পেলে খেয়াল করে দেখবেন, পিরিয়ডের গোলমাল শুরু হয়। ২০ থেকে ৪০ বছরের মহিলার ক্ষেত্রে পিরিয়ড অনিয়মত হলে বা বেশি হলে অবশ্যই ধরে নিতে হবে, তার মধ্যে অস্বাভিকতা আছে।
অনিয়মিত ঋতুস্রাব বন্ধে যা করা উচিত
প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন এবং নিজেকে ঠান্ডা রাখুন। শারীরিক এবং মানসিক চাপ কমিয়ে ফেলুন। নিয়মিত শরীর চর্চা, সুষম খাদ্য গ্রহণ করুন এবং ক্যাফেইন জাতীয় খাবার পরিহার করুন। ওজন বেশি থাকলে ওজনও কমাতে হবে। নিয়মিত কাঁচা পেপে খেলে অনিয়মিত মাসিকের জন্য অনেক উপকারী। তবে যারা গর্ভবতী তাদের কাঁচা পেপে না খাওয়াই ভাল, এতে গর্ভপাত হতে পারে। জননাঙ্গের যক্ষা, গণোরিয়া, সিফিলিস, এইডস, ডায়াবেটিস প্রভৃতির কারণে হতে পারে। মাসিকের সময় প্রচুর পরিমাণে ক্যালশিয়াম ও আয়রনের চাহিদা তৈরি করে। পিরিয়ড এক বা দুই সপ্তাহ আগে হলে গাজর, কলা, আপেল, পেয়ারা, শসা খাবেন এবং এই সমস্যা দূর করার জন্যই অল্প অল্প বারে বারে খাবার খান। ত্যাগ করুন সফট-ডিঙ্ক, কফি ও চা।
আঙুর ফলও পিরিয়ড রেগুলার করার জন্য খুবই কার্যকরী। প্রতিদিন আঙুরের জুস খেলে বা খাবারের তালিকায় আঙুর থাকলে ভবিষ্যতে মাসিক নিয়মিত রাখতে সহায়তা করে। গাজরে রয়েছে প্রচুর বেটা ক্যরোটিন, যা মাসিক নিয়মিত করতে সাহায্য করে। এলোভেরা বা ঘৃতকুমারীর শাস রূপচর্চার পাশাপাশি মাসিক নিয়মিত করতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। যারা অযথাই টেনশন বেশি করে তাদের ক্ষেত্রে এ সমস্যা বেশি হয়। কলা, তিল, তিসি বীজ, সবুজ শাকসবজি বেশি করে খাওয়া উচিত। প্রতিদিন ১০-১২ গ্লাস পানি পান করা উচিত। পিরিয়ডের সময় হরমনের অনুপাত ঠিক থাকে না। তাই পিরিয়ড পিছিয়ে যায়। যখনই পিরিয়ড পিছিয়ে যায় তখনই আপনি খেতে পারেন দুধ যা পিরিয়ডের অনুপাত ঠিক রাখে। তবে পরিহার করতে হয় তেলজাতীয় খাবার ও ডিমের কুসুম।
এক মহিলা ডাক্তার মাসিক-এর সময় খুবই কষ্ট পেতেন। পেইন কিলারেও স্বস্তি মিলতো না। যেহেতু জরায়ু ও তলপেটের সকল রক্ত পরিবাহী শিরা ও ধমনী সম্পর্কে তার ভালো ধারণা ছিলো, তাই তিনি মনছবি দেখা শুরু করেন যে, তলপেট ও জরায়ুতে রক্ত প্রবাহিত হচ্ছে চমত্কারভাবে। পাতলা লাল রক্ত তলপেটে ও জরায়ুতে যাচ্ছে এবং সেখানকার সকল অবাঞ্ছিত ও অপ্রয়োজনীয় বস্তুকে ভাসিয়ে নিয়ে আসছে। সুন্দর রক্ত সঞ্চালনের এই মনছবি দেখার তৃতীয় দিন থেকেই তার সকল ব্যথা ও অস্বস্তি দূর হয়ে যায়। এরপর মাসিকের সময় হওয়ার আগেই তিনি সুন্দর রক্ত সঞ্চালনের মনছবি দেখা শুরু করেন এবং মাসিককালীন অস্বস্তি ও কষ্ট থেকে পুরোপুরি মুক্তি লাভ করেন।
আপনিও মেয়েলি যেকোনো জটিলতার জন্যে নিরাময়ের মনছবিকে প্রয়োগ করতে পারেন।
জরায়ু ও তলপেটের শিরা ও ধমনীকে কল্পনা করুন অনেকগুলো পানিবাহী নালা হিসেবে। দেখুন সবগুলো নালা বড় একটি পুকুরে গিয়ে মিশেছে। পুকুর থেকে আরেকটি নালা দূষিত পানি বের করে নিয়ে যাচ্ছে। প্রত্যেকটি নালায় পানি প্রবাহিত হচ্ছে চমত্কার ভাবে- কোথাও কোনো অপ্রয়োজনীয় বস্তু বা বাধা থাকলে বিশুদ্ধ পানির প্রবাহ তা ভাসিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। ফলে বড় পুকুরের পানি সবসময় থাকছে টলটলে ও স্বচ্ছ।
সুন্দর রক্ত সঞ্চালনের এই মনছবি দেখার সাথে সাথে অবলোকন করুন আগের চেয়ে অনেক ভালো আছেন আপনি। ঐ সময়ের ব্যথা বা অস্বস্তি কোনোটাই আর নেই। চমত্কারভাবে কাজকর্ম করতে পারছেন আপনি।
একজন পরিণত বয়সের নারী বা পুরুষের কাছে যে সমস্যাটি সব সময় প্রকট হয়ে দেখা দেয় তা হলো নানা ধরনের ও নানা আকারের যৌন সমস্যা। যার মধ্যে রয়েছে যৌন দুর্বলতা অর্থাৎ যৌন সঙ্গমে অনীহা, লিঙ্গের উত্থান না হওয়া, অকালে অসময়ে দ্রুত বীর্যপাত, অতিমাত্রায় স্বপ্নদোষ, যৌনসঙ্গমে ভীতি, বন্ধ্যাত্ব ইত্যাদি। এসব কারণে অনেক সময়ই দম্পতিরা মানসিক অশান্তিতে ভোগেন। বিবাহিত, অবিবাহিত এমনকি যৌন ক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করেনি এমন অনেকেই কিন্তু এই সমস্যা নিয়ে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।
আসলে আমাদের সমাজে অধিকাংশ মানুষেরই এ বিষয়ে সংকোচ বা দ্বিধা-দ্বন্দ্ব, লোকলজ্জার ভয় বেশি থাকায় এবং লোকলজ্জার কারণে প্রকৃত তথ্য থেকে অনেকে বঞ্চিত হন, তেমনি প্রচলিত কুসংস্কারের কারণে সমাজে বাসা বাঁধে এ সমস্যা। যৌন দুর্বলতায় নারী বা পুরুষ উভয়েই আক্রান্ত হতে পারেন, তবে যৌন কাজে নারীর ভূমিকা অনেকখানি পরোক্ষ বিধায় পুরুষকেই এই সমস্যা নিয়ে বেশি উদ্বিগ্ন হতে দেখা দেয়।
একজন পুরুষের যৌন বিষয়ক শারীরবৃত্তীয় কাজগুলো কী কী? যেমন : ১. যৌন ইচ্ছা (সেক্সুয়াল ডিজায়ার) জাগ্রত হওয়া, ২. লিঙ্গোত্থান (ইরেকশন) হওয়া, যা পুরুষাঙ্গে রক্তপ্রবাহ বৃদ্ধি পাওয়া বা সঠিকভাবে চলাচল করার কারণে হয়, ৩. পুরুষাঙ্গ দিয়ে প্রয়োজন মতো বীর্য নির্গত হওয়া। তবে এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট আরেকটি বিষয়ও জেনে নেওয়া যেতে পারে, আর তা হলো পুরুষাঙ্গের শিথিলতা।
এসবের মধ্যে পুরুষের লিঙ্গ উত্থানে সমস্যা (ইরেকটাইল ডিজফাংশন)টিই প্রকট সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত। এই সমস্যাটি নানাবিধ কারণে হতে পারে। এর বড় একটা কারণ হলো মনস্তাত্ত্বিক। এছাড়া কিছু হরমোনের অভাব অথবা মস্তিষ্কের রোগের কারণেও এমনটি হতে পারে। পুরুষাঙ্গের রক্তনালী সরু হয়ে যাওয়া কিংবা শিরার যথেষ্ট পরিমাণ রক্ত ধারণ করতে না পারাটাও এমন সমস্যার জন্ম দেয়। কারণগুলোকে ঠিকভাবে চিহ্নিত করলে একটা স্বচ্ছ ধারণা পাওয়া যাবে।
Night King সঠিক মাত্রায় ব্যবহারে নারী-পুরুষের যৌন ক্ষমতা পরিমিত মাত্রায় বৃদ্ধিসহ দেহের প্রাণশক্তি বাড়ায় এবং ক্লান্তি দূর করে। তাছাড়াও ‘নাইট কিং’ দেহে স্পার্ম (শুক্রানু-ডিম্বানু) বৃদ্ধি করে নারীর বন্ধাত্ম মুক্তি ও পুরুষের পুরুষত্বহীনতা থেকে মুক্তি দেয়। এটি দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। শরীরের প্রতিটি অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সতেজ রাখে। রোগ-জীবাণুর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে স্বাস্থ্যের সার্বিক উন্নতি সাধন করে। এটি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের রক্তের গ্লুকোজ কমিয়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে। এটি নিম্ন রক্তচাপ বৃদ্ধি করে। দেহের কোলেস্টেরেল নিয়ন্ত্রণ করে উচ্চ রক্তচাপ হ্রাস করে এবং শরীরের রক্তচাপের মাত্রা স্বাভাবিক করে। নিয়মিত সেবন করলে দেহে রক্ত সঞ্চালন ঠিকমতো হয়। মস্তিস্কে রক্ত সঞ্চালন বাড়ে, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে। হাঁপানি বা শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা সমাধানে দারুণভাবে কাজ করে।এছাড়াও দ্রুত বীর্যপাত অনেক পুরুষের জন্যে একটি কমন সমস্যা। আমাদের দেশে শতকরা ৮০% লোক এই সমস্যায় ভুগছেন। তার প্রধান কারণ পর্ণ আসক্তি, অতিরিক্ত হস্তমৈথুন ও মানসিক দুশ্চিন্তা। এছাড়াও যৌন সমস্যার মধ্যে আরো রয়েছে বিবাহিত-অবিবাহিত পুরুষের স্বপ্নদোষ সমস্যা। দ্রুত বীর্যপাত রোধ, লিঙ্গ অকেজো, লিঙ্গের অসারতা, স্বপ্নদোষ রোধে ‘নাইট কিং’ (Night King) বেশ কার্যকরভাবে কাজ করে। এই ঔষধটিতে কোনো প্রকার কেমিক্যাল ও প্রিজারভেটিভ নেই। তাই এই ঔষধ সেবনের মাধ্যমে হারানো যৌবনশক্তি ফিরে পাওয়া সম্ভব। কেমিক্যাল ও প্রিজারভেটিভ না থাকার কারণে এর কোনো বিরূপ পাশর্^প্রতিক্রিয়াও নেই। নিশ্চিন্তে এই ঔষধ সেবন করে দীর্ঘক্ষণ যৌন সঙ্গম করা যায়।
মোটকথা Night King ব্যবহারে : ১. সহবাসকে আনন্দময় করবে। শরীরে অনুভূতি প্রচুর থাকে। ২. লিঙ্গ দীর্ঘক্ষণ শক্ত থাকে। ৩. সহবাসের সময় আপনার মনোবল বাড়িয়ে় তুলবে। ৪. আপনাকে দীর্ঘসময় সহবাসে সহায়তা করবে। ৫. সেনসিটিভিটি ভালো হয়। ৬. কোনোপ্রকার সাইড ইফেক্ট বা বিরূপ পাশর্^প্রতিক্রিয়া নেই। শরীর ব্যথাও হয় না, মাথা ঠান্ডা থাকে। ৭. সহজে বীর্যপাত হয় না। ৮. সেবনের ৩০ মিনিট পর থেকে কার্যকারিতা শুরু হয় সারারাত সতেজ অনুভূতি থাকে। ৯. একবার সহবাস শেষ হবার পরও পেনিস বা লিঙ্গ শক্ত থাকে। মোট কথা সেক্সুয়াল সমস্যার কার্যকর সমাধানে দ্রুত সাড়া দেয়।
Night King এন্ডোক্রাইন গ্ল্যান্ডের ক্রিয়াশক্তি বৃদ্ধি এবং হরমোনাল নিঃসরণ স্বাভাবিক করে। দুর্বল ও অক্ষম নার্ভসমূহকে সবল, সতেজ ও কর্মক্ষম করে। যৌনশক্তি বৃদ্ধি করতে অতীব কার্যকরী ও নিরাপদ। এতে কোনো প্রকার রাসায়নিক পদার্থ নেই বলে কোনো পাশর্^প্রতিক্রিয়াও নেই। ‘নাইট কিং’ নিয়মিত সেবনে যৌনশক্তি স্থায়ীভাবে বৃদ্ধি ও অতি আনন্দদায়ক করে। মহিলা ও পুরুষের হরমোনাল ব্যালেন্স ফিরিয়ে আনে এবং শুক্রানু বৃদ্ধি করে। ফলে অধিকাংশ ক্ষেত্রে বন্ধ্যাত্ব দূরীভূত হয়।
ব্যবহার বিধি : সহবাস করার আধধণ্টা আগে এক চা চামচ ঔষধ এক কাপ হালকা ঊষ্ণ দুধ বা এক চামচ মধুমিশ্রিত উষ্ণ পানিতে মেশাবেন। তারপর পান করবেন। নাইট কিং শুধুমাত্র হালকা গরম পানি দিয়েও সেবন করা যায়। তবে মধু বা দুধের সাথে মিশিয়ে পান করলে এর কার্যকারিতা বেশিক্ষণ থাকে। এতে লিঙ্গের শক্তি ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পাবে এবং এক রাতে তিন-চারবারও সহবাস করা যাবে। তবে এ সময় শান্ত করতে হবে মন। মনে কোনো ঋনাত্মক ভাবনা বা দুশ্চিন্তা আনলে চলবে না। কারণ স্বল্পস্থায়ী যৌনতার একমাত্র কারণ হলো শারীরিক ও মানসিক অস্থিরতা। নিজেকে শারীরিক মিলনের জন্যে মানসিক ও শারীরিকভাবে তৈরি করতে হবে। মানসিক চাপ, উদ্বেগ কমিয়ে আনতে হবে। মনে রাখবেন মানসিক চাপ, উদ্বেগ, উৎকণ্ঠা, মদ, তামাক, ডায়াবেটিস ও অন্যান্য ওষুধের অতিরিক্ত সেবন দীর্ঘস্থায়ী যৌনতার ক্ষেত্রে বাধা সষ্টি করতে পারে।
যৌনমিলনের সময় অবস্থানে পরিবর্তন করুন। নতুন কিছু আপনার মনোযোগকে আরও রোমাঞ্চিত করে তুলতে পারে। সঙ্গীর চাহিদার দিকেও নজর দিন। সহবাসের সময় সঙ্গীর আধিপত্যে লজ্জাবোধ করার কোনো কারণ নেই। ধীরে ধীরে শ্বাসপ্রশ্বাস নিলে পরিশ্রম কম অনুভব হবে, ফলে শরীর দীর্ঘক্ষণ যৌনমূলনের উপযুক্ত থাকবে। যৌন দুর্বলতার চিকিৎসা নির্ভর করে রোগের কারণের উপর। পুরুষাঙ্গের উত্থানের সমস্যা যদি কোনো নির্দিষ্ট রোগের কারণে হয় তাহলে অবশ্যই ওই রোগেরও চিকিৎসা করাতে হবে। তবে সচরাচর এই রোগের জন্যে কিছু বাড়তি ওষুধেরও প্রয়োজন হয়। আপনার সমস্যা গোপন না রেখে ডাক্তারের কাছে খোলাখুলিভাবে বলুন, তিনি এর চাইতেও আরো বেশি ভালো সমাধানের পথও বাতলে দিতে পারবেন। এ সমস্যাসমূহ সমাধানের ক্ষেত্রে লক্ষণভেদে ওষুধ ব্যবহার করতে হবে। তবে একটি বিষয় মনে রাখবেন, যেকোনো প্রকার যৌন সমস্যার সমাধান রয়েছে রোগ ও রোগের লক্ষ্মণ ভেদে সঠিক চিকিৎসায়। তাই রোগ শরীরে পুষে না রেখে চিকিৎসককে খুলে বলুন।
![](https://ibnsinahealthcare.com/wp-content/uploads/2022/09/Hakim-1024x538.jpg)
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :
হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)
হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
মুঠোফোন : 01742-057854
(সকাল দশটা থেকে বিকেল ৫টা)
ইমো/হোয়াটস অ্যাপ : 01762-240650
ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com
শ্বেতীরোগ, একজিমা, যৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।
আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা
আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা
আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা
![](https://ibnsinahealthcare.com/wp-content/uploads/2024/02/3.gif)