বয়সের আগেই যদি চেহারায় বুড়োটে ভাব চলে আসে, তবে নজর দিন রোজকার ডায়েটে। প্রতিদিন হয়তো এমন সব খাবার খাচ্ছেন যেগুলো আপনার ত্বকে ফেলছে ভাঁজ, বাড়িয়ে দিচ্ছে বিভিন্ন অঙ্গের বয়স।
অতিরিক্ত মসলা : মসলার অনেক গুণ। তবে অতিমাত্রায় ঝাল বা অতিরিক্ত মসলা খেতে থাকলে প্রথমত রক্তনালী খানিকটা ফুলে যায়। এতে চেহারায় হালকা গোলাপি একটা ভাব দেখা দেয়।
এরপরই বেড়ে যায় শরীরের ভেতরকার তাপমাত্রা। এতে ঘামও হবে বেশি। আর সেই ঘাম ত্বকের ব্যাকটেরিয়ার সঙ্গে বিক্রিয়া করে ত্বকে দাগ ফেলে দেয়।
মারজারিন : ত্বক হলো আমাদের শরীরের সবচেয়ে বড় অঙ্গ। এ কারণে আমরা যেটাই খাই না কেন, সেটার কোনও না কোনও প্রভাব আমাদের ত্বকে পড়বে।
এক্ষেত্রে সলিড মারজারিন একে তো শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল বাড়ায়, অন্যদিকে এটি অভ্যন্তরীণ প্রদাহও তৈরি করে। আর তাতেই চেহারায় পড়তে শুরু করে বার্ধক্যের ছাপ।
এনার্জি ড্রিংক ও বেকারি পণ্য : এ জাতীয় পানীয় যত বেশি খাবেন, তত দ্রুত চেহারায় পড়বে বয়সের ছাপ। যেকোনও ফিজি পানীয়তে (সোডাপানিসহ) থাকে অতিরিক্ত ক্যালরি ও চিনি। সাড়ে তিন শ গ্রাম এনার্জি ড্রিংকে থাকে প্রায় ১২ চামচ চিনি।
এ চিনিটা আপনার মুখগহ্বরের ব্যাকটেরিয়ার সঙ্গে মিশে এক ধরেনের অ্যাসিড তৈরি করে। এতে অকালে হারাতে হবে দাঁত। একই ক্ষতি করে বেক করা বিভিন্ন খাবার, যাতে কিনা চিনি ও চর্বি থাকে প্রয়োজনের চেয়ে বেশি।
লবণ : অতিরিক্ত লবণ গ্রহণে তৃষ্ণাও বাড়ে। চাপ পড় কিডনির ওপর। এতে করে আবার শরীরের যেসব অংশ (যেমন মুখের ত্বক) অতিরিক্ত পানি চলে যায়। যার কারণে চেহারার মধ্যে এসে পড়তে পারে ঝুলে পড়া ভাব।
প্রক্রিয়াজাত করা মাংস : পেপারনি, বেকন, সসেজের মতো প্রক্রিয়াজাত করা মাংসে সোডিয়াম ও অন্যান্য প্রিজারভেটিভ দেওয়া থাকতে পারে। এতেও দেহাভ্যন্তরে প্রদাহ দেখা দিতে পারে। ছোটকাট কিছু প্রদাহ শরীরের জন্য ভালো। এতে কিছু কোষ সেরে ওঠার সুযোগ পায়। কিন্তু এর বেশি হলেই স্ট্রোক, হৃদরোগ ও ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ে।
ভাজাপোড়া : দীর্ঘ সময় তেলে ভাজা খাবারে ফ্রি র্যাডিকেল থাকে বেশি। যা আমাদের কোষের কিছু মোলিকুল তথা ক্ষুদ্র কণা নষ্ট করে দেয়। আর কোষ যত নষ্ট হতে থাকবে, ততই বুড়িয়ে যাবেন।
অতিরিক্ত ক্যাফেইন : চা-কফিতে থাকা ক্যাফেইন হলো ডিউরেটিক। এটি মগজকে উদ্দীপ্ত করলেও এর কারণে মূত্রত্যাগের পরিমাণও বেড়ে যায়। আর শরীরের ভেতর যখন পানির পরিমাণ কমতে থাকে, তখন শরীরটা তার দূষিত বস্তুগুলো সরাতেও পারে না। এতে করে ড্রাই স্কিন, সোরিয়াসিস ও রিংকল দেখা দেয়।
প্রিয় পাঠক,আমরা প্রতিটা রোগ সম্পর্কে আপনাকে তথ্য দেই, সচেতন করি। আমরা এই লেখায় আপনাকে চিকিৎসা প্রদান করি না। কারণ চিকিৎসার বিষয়টি সম্পূর্ণ আপনার রোগের অবস্থা অনুসারে ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন আপনার চিকিৎসক। তাই এই লেখার মাধ্যমে আপনি আপনার রোগ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে, সচেতন হয়ে চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করে চিকিৎসা গ্রহণ করবেন।
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :
হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)
হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
মুঠোফোন : 01742-057854
(সকাল দশটা থেকে বিকেল ৫টা)
ইমো/হোয়াটস অ্যাপ : 01762-240650
ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com
শ্বেতীরোগ, একজিমা, যৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।
আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা
আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা
আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা
আরো পড়ুন : নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা
আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়