চুলে মেথি ব্যবহার করার উপকারিতা

চুল ভালো রাখার জন্য যেসব উপাদান বেশি কার্যকরী তার মধ্যে মেথি অন্যতম। উপকারী এই দানায় রয়েছে চুল ভালো রাখার মতো একাধিক উপাদান। চুলের দ্রুত বৃদ্ধি এবং এর উজ্জ্বলতা বাড়াতেও কাজ করে মেথি।

তবে চুলের যত্নে মেথি ভালো রাখতে চাইলে জানতে হবে এটি ব্যবহারের নিয়ম। সঠিকভাবে যত্ন নিলে খুব সহজেই চুল ভালো রাখতে পারবেন।

মেথির উপকারিতা

চুল ভালো রাখতে মেথির রয়েছে অনেক উপকারিতা। এটি চুল পড়া কমায়, দ্রুত বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখে এবং চুল করে ঝলমলে। এমন চুল পাওয়া সবারই কাঙ্ক্ষিত। আপনি যদি সহজেই সুন্দর চুল পেতে চান তবে মেথি ব্যবহার করতে পারেন। এতে অল্প খরচে এবং ঘরোয়া উপায়েই কাঙ্ক্ষিত চুল পাওয়া সম্ভব।

চুল পড়া কমায়

মেথিতে থাকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান। যে কারণে এটি চুল ভালো রাখতে এবং স্ক্যাল্পের সুস্থতা ধরে রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। উপকারী এই দানায় থাকে প্রচুর ভিটামিন এ, কে ও সি। এই ভিটামিনগুলো চুল পড়ার সমস্যা বন্ধ করতে এবং স্ক্যাল্প স্বাস্থ্যকর রাখতে ভীষণ কার্যকরী।

প্রাকৃতিক কন্ডিশনার হিসেবে কাজ করে

মেথিতে থাকে ফলিক অ্যাসিড, পটাশিয়াম, ক্যালশিয়াম, আয়রন ও প্রোটিনও। চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করার পাশাপাশি চুল পড়া কমানো এবং প্রাকৃতিক কন্ডিশনার হিসেবে কাজ করে এটি। চুলের যত্নে নিয়মিত মেথি ব্যবহার করতে পারেন। এতে আলাদা করে কন্ডিশনার ব্যবহার না করলেও সমস্যা নেই।

মেথি হেয়ার অয়েল

মেথি গুঁড়া করে নিন। একটি পাত্রে পরিমাণমতো নারিকেল তেল গরম করে তাতে সেই গুঁড়া মিশিয়ে নিন। কিছুক্ষণ হালকা আঁচে গরম করে ছেঁকে নিন। এরপর ঠান্ডা করে ব্যবহার করুন। ধীরে ধীরে চুলের গোড়ায় মালিশ করতে হবে। মাথার ত্বকেও ভালোভাবে মাসাজ করতে পারেন। তেল ব্যবহারের ঘণ্টাখানেক পর শ্যাম্পু করে নেবেন।

মেথির হেয়ার মাস্ক

মেথির হেয়ার মাস্ক তৈরির জন্য আগে থেকে ভিজিয়ে রাখা মেথি দানা ও পরিমাণমতো টক দই ব্লেন্ড করে নিন। এবার এই হেয়ার মাস্ক স্ক্যাল্প এবং চুলে লাগিয়ে নিন। এভাবে ১ ঘণ্টা অপেক্ষা করে শ্যাম্পু করে নিন। এভাবে নিয়মিত ব্যবহার করলে উপকার পাবেন।

হার্ট অ্যাটাকের আগ মুহূর্তেই দেখা দেয় জটিল ৫ লক্ষণ

হৃদরোগ প্রতিবছর প্রায় ১৮ মিলিয়ন মানুষের অকাল মৃত্যু হয়, এমনটিই জানাচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। হৃদরোগের কারণে মৃত্যুর এই উদ্বেগজনক সংখ্যার মধ্যে ৮৫ শতাংশ হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের কারণে ঘটে।

হৃদরোগ সংক্রান্ত সমস্যার কারণে প্রায় ৪০ শতাংশ কম বয়সীদের মধ্যে অকাল মৃত্যু ঘটে। তাই হৃদরোগ থেকে বাঁচতে জীবনধারণে পরিবর্তন আনার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।

হৃদরোগের সঙ্গে সম্পর্কিত লক্ষণগুলো জটিল হতে পারে, যদি রোগ নির্ণয় ও চিকিত্সায় বিলম্বিত হয়। বিশেষ করে হঠাৎ করেই যে কারও হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। যদিও এর আগে প্রাথমিক কিছু লক্ষণ দেখা দেয়।

সেগুলো উপক্ষো করলে পরবর্তী সময়ে গুরুতর ও জটিল লক্ষণ দেখা দেয়। যা অকাল মৃত্যুর কারণ হতে পারে। জেনে নিন হার্ট অ্যাটাকের জটিল লক্ষণ কোনগুলো-

বদহজম যেমন বুকে ব্যথা

হার্ট অ্যাটাকের আগে বুকে ব্যথা ও জ্বালাপোড়া অনুভব করেন কমবেশি সব আক্রান্তরাই। যা বেশিরভাগ রোগীই বদহজম বা গ্যাস্ট্রিক ভেবে ভুল করেন।

আসলে হার্ট অ্যাটাকের কারণে যে বুকে ব্যথা হয় তা শনাক্ত করা কিছুটা কঠিন আবার অনেকে এ বিষয়ে সচেতন নয় বলেই টের পান না। মনে রাখবেন, হার্ট অ্যাটাকের কারণে বুকে যে ধরনের ব্যথা হয় তা অনেকটা ছুরিকাঘাতের মতো।

বাম কাঁধে ব্যথা

হার্ট অ্যাটাকের আরও একটি জটিল লক্ষণ হলো বাম কাঁধে ব্যথা। অনেকেই এ লক্ষণ সহজে ধরতে পারেন, তবে যারা দীর্ঘক্ষণ বসে কাজ করেন বা আসীন জীবনযাপন করেন কিংবা এমনিতেও যারা কাঁধে ব্যথার সস্যায় ভোগেন তাদের ক্ষেত্রে এই লক্ষণ শনাক্ত করা কঠিন হতে পারে।

পেটের মাঝখানে ব্যথা

এটিকে এপিগ্যাস্ট্রিক অঞ্চল বলা হয়, যা হার্ট অ্যাটাকের ব্যথার একটি সাধারণ অবস্থান। এক্ষেত্রে পেটের মাঝখানে জ্বলন্ত ব্যথার মতো অনুভত হয়, যা বেশিরভাগ মানুষই গ্যাস্ট্রিক বা অ্যাসিডিটি ভেবে বিভ্রান্ত হন।

অজ্ঞান হয়ে যাওয়া

মাথা ঘোরা বা অজ্ঞান হয়ে যাওয়াকে শারীরিক দুর্বলতা বলে ভেবে নেন কমবেশি সবাই। তবে অনেকেই হয়তো জানেন না, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া হার্ট অ্যাটাকের একটি নীরব লক্ষণ। এক্ষেত্রে বমি বমি ভাব ও বমিও হতে পারে।

ঠান্ডা ঘাম

হৃদরোগে আক্রান্ত রোগীদের রাতের বেলা ঘাম খুব বেশি দেখা যায়। নারীদের মধ্যে এটি খুব সাধারণ লক্ষণ। হার্ট অ্যাটাকের সময়, শরীর রক্ত পাম্প করার জন্য অতিরিক্ত প্রচেষ্টা করে, যার ফলে ঘাম হয়।

যদিও ব্যথার প্রকৃতি অনুমান করে এটি হার্ট অ্যাটাক নাকি অন্য কিছু তা জানা কঠিন, তবে সবারই এই লক্ষণগুলো সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে।

এসব লক্ষণ নিজের বা কারও সঙ্গে হতে দেখলে দ্রুত সাহায্যের জন্য কাউকে জানান বা ৯৯৯ এ কল করে অ্যাম্বুলেন্স ডাকুন। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

সরকারি নিবন্ধনপ্রাপ্ত চিকিৎসক। 

গভ. রেজি নং ৩৫৪৬/ এ

হাকীম মো. মিজানুর রহমান

(বিএসএস, ডিইউএমএস)
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন : »(ইমো/হোয়াটস অ্যাপ)

(চিকিৎসক) :  01762240650 

মুঠোফোন : 01960288007 

 (সকাল দশটা থেকে বিকেল ৫টা)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

শেয়ার করুন: