প্রেমের বিয়ের ক্ষতিকর দিকসমূহ জেনে নিন

বিয়ের ক্ষেত্রে নিজের পছন্দ-অপছন্দকেই সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে থাকেন বেশিরভাগ মানুষ। অনেক সময় আবার পরিবার ও অভিভাবকের পছন্দকে বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকেন কেউ কেউ।

প্রেমের বিয়েতে নিজের পছন্দের মানুষটিকে সঙ্গী হিসেবে পাওয়ার সৌভাগ্য হয়, পূরণ হয় এমন অনেক স্বপ্ন যা দুজনে মিলে দেখা হয়েছিল। প্রেম করে বিয়ে করলে অনেকগুলো সুবিধা পাওয়া যায় নিশ্চয়ই, কিন্তু এর অপকারী দিকও রয়েছে। চলুন জেনে নেওয়া যাক-

পারিবারিক অসম্মতি

কোনো কোনো ক্ষেত্রে প্রেমের বিয়েতে আপনার পছন্দের মানুষটিকে পরিবার পছন্দ নাও করতে পারে। এটি পরিবার এবং সম্পর্কের মধ্যে চাপ, উত্তেজনা এবং দ্বন্দ্ব তৈরি করতে পারে। একটি সুন্দর সম্পর্ক গড়তে গিয়ে শুরুতেই নষ্ট হতে পারে আরও অনেক সম্পর্ক।

সাংস্কৃতিক পার্থক্য

আপনি এবং আপনার সঙ্গী যদি ভিন্ন সাংস্কৃতিক পটভূমি থেকে আসেন, তাহলে একে অপরের মূল্যবোধ, ঐতিহ্য এবং রীতিনীতির সঙ্গে মানিয়ে নিতে অসুবিধা হতে পারে, যা ভুল বোঝাবুঝি এবং দ্বন্দ্বের কারণ হতে পারে।

আর্থিক সমস্যা

প্রেমের বিয়ে কখনও কখনও আর্থিক চ্যালেঞ্জ নিয়ে আসতে পারে, বিশেষ করে যদি উভয় অংশীদার আর্থিকভাবে স্থিতিশীল না হয়। আর্থিক মতবিরোধ সম্পর্কের মধ্যে চাপ এবং দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে পারে।

অবাস্তব প্রত্যাশা

প্রেমে পড়লে সঙ্গীর কাছে আপনার উচ্চ প্রত্যাশা থাকতে পারে এবং কখনও কখনও সেসব প্রত্যাশা বাস্তবসম্মত নাও হতে পারে। বিয়ের পরে সেসব প্রত্যাশা পূরণ না হলে সম্পর্কে তিক্ততা আসে। এতে সম্পর্কের মধ্যে হতাশা দেখা দিতে পারে।

সমর্থনের অভাব

প্রেমের বিয়েতে পরিবারের সমর্থন খুব কমই থাকে। তাই আপনি যখন বিয়ের সিদ্ধান্ত নেবেন, পরিবারকে কাছে নাও পেতে পারেন। এতে বিয়ে পরবর্তী পথচলা দুজনের জন্য কষ্টকর হতে পারে।

অসঙ্গতি

প্রেমের সম্পর্কে থাকার পরেও হতে পারে আপনারা একে অপরের সঙ্গে মানানসই নন। আবেগে বিয়ের সিদ্ধান্ত নিয়ে অনেক সময় পরে পস্তাতে হয়। এতে অনেক সময় বৈবাহিক সম্পর্ক ভেঙে যেতে পারে।

ব্যক্তিগত ত্যাগ

কোনো কোনো ক্ষেত্রে সম্পর্ককে কার্যকর করার জন্য আপনাকে হয়তো ব্যক্তিগত কোনো লক্ষ্য বা আকাঙ্ক্ষা ত্যাগ করতে হতে পারে, যা দীর্ঘমেয়াদে বিরক্তি এবং অসন্তোষ সৃষ্টি করতে পারে।

হার্ট অ্যাটাকের আগ মুহূর্তেই দেখা দেয় জটিল ৫ লক্ষণ

হৃদরোগ প্রতিবছর প্রায় ১৮ মিলিয়ন মানুষের অকাল মৃত্যু হয়, এমনটিই জানাচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। হৃদরোগের কারণে মৃত্যুর এই উদ্বেগজনক সংখ্যার মধ্যে ৮৫ শতাংশ হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের কারণে ঘটে।

হৃদরোগ সংক্রান্ত সমস্যার কারণে প্রায় ৪০ শতাংশ কম বয়সীদের মধ্যে অকাল মৃত্যু ঘটে। তাই হৃদরোগ থেকে বাঁচতে জীবনধারণে পরিবর্তন আনার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।

হৃদরোগের সঙ্গে সম্পর্কিত লক্ষণগুলো জটিল হতে পারে, যদি রোগ নির্ণয় ও চিকিত্সায় বিলম্বিত হয়। বিশেষ করে হঠাৎ করেই যে কারও হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। যদিও এর আগে প্রাথমিক কিছু লক্ষণ দেখা দেয়।

সেগুলো উপক্ষো করলে পরবর্তী সময়ে গুরুতর ও জটিল লক্ষণ দেখা দেয়। যা অকাল মৃত্যুর কারণ হতে পারে। জেনে নিন হার্ট অ্যাটাকের জটিল লক্ষণ কোনগুলো-

বদহজম যেমন বুকে ব্যথা

হার্ট অ্যাটাকের আগে বুকে ব্যথা ও জ্বালাপোড়া অনুভব করেন কমবেশি সব আক্রান্তরাই। যা বেশিরভাগ রোগীই বদহজম বা গ্যাস্ট্রিক ভেবে ভুল করেন।

আসলে হার্ট অ্যাটাকের কারণে যে বুকে ব্যথা হয় তা শনাক্ত করা কিছুটা কঠিন আবার অনেকে এ বিষয়ে সচেতন নয় বলেই টের পান না। মনে রাখবেন, হার্ট অ্যাটাকের কারণে বুকে যে ধরনের ব্যথা হয় তা অনেকটা ছুরিকাঘাতের মতো।

বাম কাঁধে ব্যথা

হার্ট অ্যাটাকের আরও একটি জটিল লক্ষণ হলো বাম কাঁধে ব্যথা। অনেকেই এ লক্ষণ সহজে ধরতে পারেন, তবে যারা দীর্ঘক্ষণ বসে কাজ করেন বা আসীন জীবনযাপন করেন কিংবা এমনিতেও যারা কাঁধে ব্যথার সস্যায় ভোগেন তাদের ক্ষেত্রে এই লক্ষণ শনাক্ত করা কঠিন হতে পারে।

পেটের মাঝখানে ব্যথা

এটিকে এপিগ্যাস্ট্রিক অঞ্চল বলা হয়, যা হার্ট অ্যাটাকের ব্যথার একটি সাধারণ অবস্থান। এক্ষেত্রে পেটের মাঝখানে জ্বলন্ত ব্যথার মতো অনুভত হয়, যা বেশিরভাগ মানুষই গ্যাস্ট্রিক বা অ্যাসিডিটি ভেবে বিভ্রান্ত হন।

অজ্ঞান হয়ে যাওয়া

মাথা ঘোরা বা অজ্ঞান হয়ে যাওয়াকে শারীরিক দুর্বলতা বলে ভেবে নেন কমবেশি সবাই। তবে অনেকেই হয়তো জানেন না, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া হার্ট অ্যাটাকের একটি নীরব লক্ষণ। এক্ষেত্রে বমি বমি ভাব ও বমিও হতে পারে।

ঠান্ডা ঘাম

হৃদরোগে আক্রান্ত রোগীদের রাতের বেলা ঘাম খুব বেশি দেখা যায়। নারীদের মধ্যে এটি খুব সাধারণ লক্ষণ। হার্ট অ্যাটাকের সময়, শরীর রক্ত পাম্প করার জন্য অতিরিক্ত প্রচেষ্টা করে, যার ফলে ঘাম হয়।

যদিও ব্যথার প্রকৃতি অনুমান করে এটি হার্ট অ্যাটাক নাকি অন্য কিছু তা জানা কঠিন, তবে সবারই এই লক্ষণগুলো সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে।

এসব লক্ষণ নিজের বা কারও সঙ্গে হতে দেখলে দ্রুত সাহায্যের জন্য কাউকে জানান বা ৯৯৯ এ কল করে অ্যাম্বুলেন্স ডাকুন। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

সরকারি নিবন্ধনপ্রাপ্ত চিকিৎসক। 

গভ. রেজি নং ৩৫৪৬/ এ

হাকীম মো. মিজানুর রহমান

(বিএসএস, ডিইউএমএস)
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন : »(ইমো/হোয়াটস অ্যাপ)

(চিকিৎসক) :  01762240650 

মুঠোফোন : 01960288007 

 (সকাল দশটা থেকে বিকেল ৫টা)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

শেয়ার করুন: