শিশুর জ্বর? ডেঙ্গু কি না বুঝবেন যেভাবে

ডেঙ্গুর প্রকোপ বেড়ে যাওয়ার কারণে সাধারণ জ্বর হলেও অনেকে ডেঙ্গু ভেবে বেশি ভয় পাচ্ছেন। বিশেষ করে শিশুর জ্বর হলে মা-বাবা বেশি আতঙ্কিত হচ্ছেন। তবে জ্বর হলেই ভীত হবেন না। হতে পারে তা সাধারণ জ্বর।

ডেঙ্গু জ্বর হলে তার কিছু লক্ষণ অবশ্যই প্রকাশ পাবে। জ্বরের লক্ষণ দেখে বুঝতে পারবেন সেটি ডেঙ্গু না কি সাধারণ জ্বর। জ্বর হলে এই লক্ষণগুলোর সঙ্গে মিলিয়ে দেখুন। ডেঙ্গুর লক্ষণ হলে সতর্ক হোন, বিশেষজ্ঞের পরামর্শ মেনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিন-

ডেঙ্গুর সাধারণত দুই ধরনের উপসর্গ দেখা দিতে পারে। এর মধ্যে সাধারণ উপসর্গ হিসেবে দেখা দিতে পারে জ্বর, মাথা ব্যথা, চোখ ব্যথা, গায়ে লাল র‌্যাশ, বমি। সেইসঙ্গে পুরো শরীরে প্রচণ্ড ব্যথা থাকতে পারে। শিশুর জ্বর হলে এ ধরনের লক্ষণ দেখা দিলে সতর্ক হোন। প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

ডেঙ্গু যদি বাড়াবাড়ি পর্যায়ে যায় তাহলে আরও কিছু উপসর্গ ফুটে উঠতে পারে। তার মধ্যে রয়েছে প্রস্রাব কমে যাওয়া, নাক দিয়ে রক্ত পড়া, দাঁতের মাড়ি দিয়ে রক্ত পড়া, প্রচণ্ড পেটে ব্যথা, কালো পায়খানা, অনবরত বমি, ঘুম ঘুম ভাব, অতিরিক্ত পানির তৃষ্ণা ইত্যাদি। এ ধরনের লক্ষণ দেখা দিলে রোগীকে বাড়িতে রাখবেন না। দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে।

সাধারণত ডেঙ্গু হলে আক্রান্ত ব্যক্তির প্রেশার কমে যায়। তাই জ্বরে আক্রান্ত ব্যক্তির যদি হঠাৎই রক্তচাপ হঠাৎ কমে যায়, তবে সতর্ক হোন। রোগীকে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাবেন। প্রয়োজনে হাসপাতালে ভর্তি করাতে হতে পারে।

অনেক সময় শিশুদের ক্ষেত্রে প্রেশার ঠিকভাবে মাপা যায় না। তাই তাদের ক্ষেত্রে অন্য লক্ষণগুলো দেখেই সতর্ক হওয়া হবেন। এ সময় বেশি বেশি তরল খাবার খাওয়াবেন। আখের রস, ডাবের পানি, স্বাস্থ্যকর স্যুপ, ফলের রস ইত্যাদি শিশুকে খেতে দিন।

হার্ট অ্যাটাকের আগ মুহূর্তেই দেখা দেয় জটিল ৫ লক্ষণ

হৃদরোগ প্রতিবছর প্রায় ১৮ মিলিয়ন মানুষের অকাল মৃত্যু হয়, এমনটিই জানাচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। হৃদরোগের কারণে মৃত্যুর এই উদ্বেগজনক সংখ্যার মধ্যে ৮৫ শতাংশ হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের কারণে ঘটে।

হৃদরোগ সংক্রান্ত সমস্যার কারণে প্রায় ৪০ শতাংশ কম বয়সীদের মধ্যে অকাল মৃত্যু ঘটে। তাই হৃদরোগ থেকে বাঁচতে জীবনধারণে পরিবর্তন আনার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।

হৃদরোগের সঙ্গে সম্পর্কিত লক্ষণগুলো জটিল হতে পারে, যদি রোগ নির্ণয় ও চিকিত্সায় বিলম্বিত হয়। বিশেষ করে হঠাৎ করেই যে কারও হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। যদিও এর আগে প্রাথমিক কিছু লক্ষণ দেখা দেয়।

সেগুলো উপক্ষো করলে পরবর্তী সময়ে গুরুতর ও জটিল লক্ষণ দেখা দেয়। যা অকাল মৃত্যুর কারণ হতে পারে। জেনে নিন হার্ট অ্যাটাকের জটিল লক্ষণ কোনগুলো-

বদহজম যেমন বুকে ব্যথা

হার্ট অ্যাটাকের আগে বুকে ব্যথা ও জ্বালাপোড়া অনুভব করেন কমবেশি সব আক্রান্তরাই। যা বেশিরভাগ রোগীই বদহজম বা গ্যাস্ট্রিক ভেবে ভুল করেন।

আসলে হার্ট অ্যাটাকের কারণে যে বুকে ব্যথা হয় তা শনাক্ত করা কিছুটা কঠিন আবার অনেকে এ বিষয়ে সচেতন নয় বলেই টের পান না। মনে রাখবেন, হার্ট অ্যাটাকের কারণে বুকে যে ধরনের ব্যথা হয় তা অনেকটা ছুরিকাঘাতের মতো।

বাম কাঁধে ব্যথা

হার্ট অ্যাটাকের আরও একটি জটিল লক্ষণ হলো বাম কাঁধে ব্যথা। অনেকেই এ লক্ষণ সহজে ধরতে পারেন, তবে যারা দীর্ঘক্ষণ বসে কাজ করেন বা আসীন জীবনযাপন করেন কিংবা এমনিতেও যারা কাঁধে ব্যথার সস্যায় ভোগেন তাদের ক্ষেত্রে এই লক্ষণ শনাক্ত করা কঠিন হতে পারে।

পেটের মাঝখানে ব্যথা

এটিকে এপিগ্যাস্ট্রিক অঞ্চল বলা হয়, যা হার্ট অ্যাটাকের ব্যথার একটি সাধারণ অবস্থান। এক্ষেত্রে পেটের মাঝখানে জ্বলন্ত ব্যথার মতো অনুভত হয়, যা বেশিরভাগ মানুষই গ্যাস্ট্রিক বা অ্যাসিডিটি ভেবে বিভ্রান্ত হন।

অজ্ঞান হয়ে যাওয়া

মাথা ঘোরা বা অজ্ঞান হয়ে যাওয়াকে শারীরিক দুর্বলতা বলে ভেবে নেন কমবেশি সবাই। তবে অনেকেই হয়তো জানেন না, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া হার্ট অ্যাটাকের একটি নীরব লক্ষণ। এক্ষেত্রে বমি বমি ভাব ও বমিও হতে পারে।

ঠান্ডা ঘাম

হৃদরোগে আক্রান্ত রোগীদের রাতের বেলা ঘাম খুব বেশি দেখা যায়। নারীদের মধ্যে এটি খুব সাধারণ লক্ষণ। হার্ট অ্যাটাকের সময়, শরীর রক্ত পাম্প করার জন্য অতিরিক্ত প্রচেষ্টা করে, যার ফলে ঘাম হয়।

যদিও ব্যথার প্রকৃতি অনুমান করে এটি হার্ট অ্যাটাক নাকি অন্য কিছু তা জানা কঠিন, তবে সবারই এই লক্ষণগুলো সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে।

এসব লক্ষণ নিজের বা কারও সঙ্গে হতে দেখলে দ্রুত সাহায্যের জন্য কাউকে জানান বা ৯৯৯ এ কল করে অ্যাম্বুলেন্স ডাকুন। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

সরকারি নিবন্ধনপ্রাপ্ত চিকিৎসক। 

গভ. রেজি নং ৩৫৪৬/ এ

হাকীম মো. মিজানুর রহমান

(বিএসএস, ডিইউএমএস)
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন : »(ইমো/হোয়াটস অ্যাপ)

(চিকিৎসক) :  01762240650 

মুঠোফোন : 01960288007 

 (সকাল দশটা থেকে বিকেল ৫টা)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

শেয়ার করুন: