কান সংক্রমণমুক্ত রাখার কয়েকটি উপায়

কান মানুষের শরীরের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। কানে সংক্রমণের ফলে মানুষ শ্রবণক্ষমতা হারাতে পারে। তাই কানের যত্ন নিতে হবে। কয়েকটি উপায় মেনে আপনি বাহ্যিক বা মধ্য কানের সংক্রমণের ঝুঁকি কমাতে পারেন এবং কানকে সুস্থ রাখতে পারেন।

১. দূষিত পানিতে সাঁতার কাটবেন না

আপনি কোথায় গোসল করছেন বা সাঁতার কাটছেন সে সম্পর্কে সতর্ক থাকুন। দূষিত পানিতে সাঁতার কাটার ফলে আপনার কানের সমস্যা হতে পারে। কানের সংক্রমণ এড়াতে তাই পরিষ্কার দূষণমুক্ত পানিতে সাঁতার কাটুন ও গোসল করুন।

২. কান শুকনো রাখুন

সর্বদা গোসলের পরে কান ভেজা থাকলে সংক্রমণ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া বা ছত্রাকের আক্রমণ বেড়ে যায়।

তাই সংক্রমণ এড়াতে গোসল বা সাঁতার কাটার পরে আপনার কান ভালভাবে শুকিয়ে নিন। গোসলের পরে একটি পরিস্কার কাপড় বা তোয়ালে দিয়ে আলতোভাবে কান মুছে নিন।

৩. অহেতুক কান খোঁচাখুচি থেকে বিরত থাকুন

অনেকেই হেয়ার পিন, কাঠি বা কাপড়ের কোনা দিয়ে কান খোঁচাখঁচি করেন। এটি আপনার চুলকানি কমাতে পারবে না বরং কানের আরো ক্ষতি করবে।

কানের পর্দা খুব সংবেদনশীল। অল্প আঘাতেই ফেটে যেতে পারে। তাই এই কাজ গুলো থেকে বিরত থাকুন।

৪. আপনার শিশুকে খাওয়ানোর সময় সতর্ক থাকুন

শিশুকে শুইয়ে তরল জাতীয় খাবার খাওয়ালে, খাবার গড়িয়ে ইউস্টাচিয়ান টিউবে প্রবেশ করতে পারে, যার ফলে মধ্য কানের সংক্রমণ (ওটিটিস মিডিয়া) হতে পারে। তাই খাওয়ানোর সময় শিশুকে সোজা করে ধরে রাখুন।

এতে শুধু কানকেই রক্ষা করবে না তার হজমেও সাহায্য করবে।

৫. সাইনাস সংক্রমণে চিকিৎসা নিন

সাইনাস সংক্রমণ খুব যন্ত্রণাময়। নাক থেকে এটি কানে সংক্রমিত হতে পারে। তাই দেরি না করে দ্রুত চিকিৎসা নিন। সূত্র : দ্য ওয়েলনেস কর্ণার

হার্ট অ্যাটাকের আগ মুহূর্তেই দেখা দেয় জটিল ৫ লক্ষণ

হৃদরোগ প্রতিবছর প্রায় ১৮ মিলিয়ন মানুষের অকাল মৃত্যু হয়, এমনটিই জানাচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। হৃদরোগের কারণে মৃত্যুর এই উদ্বেগজনক সংখ্যার মধ্যে ৮৫ শতাংশ হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের কারণে ঘটে।

হৃদরোগ সংক্রান্ত সমস্যার কারণে প্রায় ৪০ শতাংশ কম বয়সীদের মধ্যে অকাল মৃত্যু ঘটে। তাই হৃদরোগ থেকে বাঁচতে জীবনধারণে পরিবর্তন আনার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।

হৃদরোগের সঙ্গে সম্পর্কিত লক্ষণগুলো জটিল হতে পারে, যদি রোগ নির্ণয় ও চিকিত্সায় বিলম্বিত হয়। বিশেষ করে হঠাৎ করেই যে কারও হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। যদিও এর আগে প্রাথমিক কিছু লক্ষণ দেখা দেয়।

সেগুলো উপক্ষো করলে পরবর্তী সময়ে গুরুতর ও জটিল লক্ষণ দেখা দেয়। যা অকাল মৃত্যুর কারণ হতে পারে। জেনে নিন হার্ট অ্যাটাকের জটিল লক্ষণ কোনগুলো-

বদহজম যেমন বুকে ব্যথা

হার্ট অ্যাটাকের আগে বুকে ব্যথা ও জ্বালাপোড়া অনুভব করেন কমবেশি সব আক্রান্তরাই। যা বেশিরভাগ রোগীই বদহজম বা গ্যাস্ট্রিক ভেবে ভুল করেন।

আসলে হার্ট অ্যাটাকের কারণে যে বুকে ব্যথা হয় তা শনাক্ত করা কিছুটা কঠিন আবার অনেকে এ বিষয়ে সচেতন নয় বলেই টের পান না। মনে রাখবেন, হার্ট অ্যাটাকের কারণে বুকে যে ধরনের ব্যথা হয় তা অনেকটা ছুরিকাঘাতের মতো।

বাম কাঁধে ব্যথা

হার্ট অ্যাটাকের আরও একটি জটিল লক্ষণ হলো বাম কাঁধে ব্যথা। অনেকেই এ লক্ষণ সহজে ধরতে পারেন, তবে যারা দীর্ঘক্ষণ বসে কাজ করেন বা আসীন জীবনযাপন করেন কিংবা এমনিতেও যারা কাঁধে ব্যথার সস্যায় ভোগেন তাদের ক্ষেত্রে এই লক্ষণ শনাক্ত করা কঠিন হতে পারে।

পেটের মাঝখানে ব্যথা

এটিকে এপিগ্যাস্ট্রিক অঞ্চল বলা হয়, যা হার্ট অ্যাটাকের ব্যথার একটি সাধারণ অবস্থান। এক্ষেত্রে পেটের মাঝখানে জ্বলন্ত ব্যথার মতো অনুভত হয়, যা বেশিরভাগ মানুষই গ্যাস্ট্রিক বা অ্যাসিডিটি ভেবে বিভ্রান্ত হন।

অজ্ঞান হয়ে যাওয়া

মাথা ঘোরা বা অজ্ঞান হয়ে যাওয়াকে শারীরিক দুর্বলতা বলে ভেবে নেন কমবেশি সবাই। তবে অনেকেই হয়তো জানেন না, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া হার্ট অ্যাটাকের একটি নীরব লক্ষণ। এক্ষেত্রে বমি বমি ভাব ও বমিও হতে পারে।

ঠান্ডা ঘাম

হৃদরোগে আক্রান্ত রোগীদের রাতের বেলা ঘাম খুব বেশি দেখা যায়। নারীদের মধ্যে এটি খুব সাধারণ লক্ষণ। হার্ট অ্যাটাকের সময়, শরীর রক্ত পাম্প করার জন্য অতিরিক্ত প্রচেষ্টা করে, যার ফলে ঘাম হয়।

যদিও ব্যথার প্রকৃতি অনুমান করে এটি হার্ট অ্যাটাক নাকি অন্য কিছু তা জানা কঠিন, তবে সবারই এই লক্ষণগুলো সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে।

এসব লক্ষণ নিজের বা কারও সঙ্গে হতে দেখলে দ্রুত সাহায্যের জন্য কাউকে জানান বা ৯৯৯ এ কল করে অ্যাম্বুলেন্স ডাকুন। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

সরকারি নিবন্ধনপ্রাপ্ত চিকিৎসক। 

গভ. রেজি নং ৩৫৪৬/ এ

হাকীম মো. মিজানুর রহমান

(বিএসএস, ডিইউএমএস)
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন : »(ইমো/হোয়াটস অ্যাপ)

(চিকিৎসক) :  01762240650 

মুঠোফোন : 01960288007 

 (সকাল দশটা থেকে বিকেল ৫টা)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

শেয়ার করুন: