শরীর সুস্থ রাখতে ভিটামিনের সব ধরনের ভিটামিনেরই প্রয়োজন আছে। বিভিন্ন ধরনের ভিটামিনের মধ্যে যদি কোনোটির ঘাটতি পড়ে শরীরে সেক্ষেত্রে শারীরিক নানা সমস্যায় ভুগতে হয়।
বিশেষজ্ঞদের মতে, শরীরে ভিটামিনের ঘাটতি একদিনে তৈরি হয় না। দিনের পর দিন ধরে জীবনধারণ একই হলে কিংবা খাদ্যাভ্যাসের বিষয়ে সতর্ক না থাকলে শরীরে ভিটামিনের ঘাটতি তৈরি হয়। ফলে নানা ধরনের লক্ষণ প্রকাশ পায় শরীরে।
যা অনেকেই অবহেলা করেন সাধারণ ভেবে। আবার অনেকে হয়তো জানেনও না যে, ভিটামিনের ঘাটতির ফলে শরীরে ঠিক কোন কোন লক্ষণ দেখা দেয়। চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক, কোন লক্ষণে বুঝবেন আপনি ভিটামিন স্বল্পতায় ভুগছেন-
১. পেশিতে দুর্বলতা
২. চোখে ঝাপসা দেখা
৩. সারাদিন ক্লান্তি
৪. চুল পড়ে যাওয়া
৫. পেটের সমস্যা
৬. ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়া
৭. মুখের দু’পাশে ক্ষত
৮. ইমিউনিটি কমে যাওয়া
৯. বারবার ইনফেকশন
১০. দুশ্চিন্তা ও হতাশা ইত্যাদি।
কীভাবে ভিটামিন স্বল্পতা রোধ করবেন?
>> বেশি করে শাক-সবজি খেতে হবে। সবজিতে এ থেকে শুরু করে সি, বি, কে সবই থাকে পরিমাণমতো। শরীরের দরকারি সব খনিজসহ অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে মৌসুমি শাক-সবজিতে।
>> শরীরে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিনের চাহিদা পূরণে মৌসুমি ফল খেতে হবে। সব ধরনের ফলেই প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে। পাশাপাশি সব ধরনের ভিটামিন অল্প বিস্তর থাকে। তাই ভিটামিনের ভান্ডার হিসেবে ফল রাখুন খাদ্যতালিকায়।
>> ভিটামিন ডি এর অভাব পূরণে নিয়মিত গায়ে রোদ লাগান। না হলে ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করুন।
হার্ট অ্যাটাকের আগ মুহূর্তেই দেখা দেয় জটিল ৫ লক্ষণ
হৃদরোগ প্রতিবছর প্রায় ১৮ মিলিয়ন মানুষের অকাল মৃত্যু হয়, এমনটিই জানাচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। হৃদরোগের কারণে মৃত্যুর এই উদ্বেগজনক সংখ্যার মধ্যে ৮৫ শতাংশ হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের কারণে ঘটে।
হৃদরোগ সংক্রান্ত সমস্যার কারণে প্রায় ৪০ শতাংশ কম বয়সীদের মধ্যে অকাল মৃত্যু ঘটে। তাই হৃদরোগ থেকে বাঁচতে জীবনধারণে পরিবর্তন আনার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।
হৃদরোগের সঙ্গে সম্পর্কিত লক্ষণগুলো জটিল হতে পারে, যদি রোগ নির্ণয় ও চিকিত্সায় বিলম্বিত হয়। বিশেষ করে হঠাৎ করেই যে কারও হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। যদিও এর আগে প্রাথমিক কিছু লক্ষণ দেখা দেয়।
সেগুলো উপক্ষো করলে পরবর্তী সময়ে গুরুতর ও জটিল লক্ষণ দেখা দেয়। যা অকাল মৃত্যুর কারণ হতে পারে। জেনে নিন হার্ট অ্যাটাকের জটিল লক্ষণ কোনগুলো-
বদহজম যেমন বুকে ব্যথা
হার্ট অ্যাটাকের আগে বুকে ব্যথা ও জ্বালাপোড়া অনুভব করেন কমবেশি সব আক্রান্তরাই। যা বেশিরভাগ রোগীই বদহজম বা গ্যাস্ট্রিক ভেবে ভুল করেন।
আসলে হার্ট অ্যাটাকের কারণে যে বুকে ব্যথা হয় তা শনাক্ত করা কিছুটা কঠিন আবার অনেকে এ বিষয়ে সচেতন নয় বলেই টের পান না। মনে রাখবেন, হার্ট অ্যাটাকের কারণে বুকে যে ধরনের ব্যথা হয় তা অনেকটা ছুরিকাঘাতের মতো।
বাম কাঁধে ব্যথা
হার্ট অ্যাটাকের আরও একটি জটিল লক্ষণ হলো বাম কাঁধে ব্যথা। অনেকেই এ লক্ষণ সহজে ধরতে পারেন, তবে যারা দীর্ঘক্ষণ বসে কাজ করেন বা আসীন জীবনযাপন করেন কিংবা এমনিতেও যারা কাঁধে ব্যথার সস্যায় ভোগেন তাদের ক্ষেত্রে এই লক্ষণ শনাক্ত করা কঠিন হতে পারে।
পেটের মাঝখানে ব্যথা
এটিকে এপিগ্যাস্ট্রিক অঞ্চল বলা হয়, যা হার্ট অ্যাটাকের ব্যথার একটি সাধারণ অবস্থান। এক্ষেত্রে পেটের মাঝখানে জ্বলন্ত ব্যথার মতো অনুভত হয়, যা বেশিরভাগ মানুষই গ্যাস্ট্রিক বা অ্যাসিডিটি ভেবে বিভ্রান্ত হন।
অজ্ঞান হয়ে যাওয়া
মাথা ঘোরা বা অজ্ঞান হয়ে যাওয়াকে শারীরিক দুর্বলতা বলে ভেবে নেন কমবেশি সবাই। তবে অনেকেই হয়তো জানেন না, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া হার্ট অ্যাটাকের একটি নীরব লক্ষণ। এক্ষেত্রে বমি বমি ভাব ও বমিও হতে পারে।
ঠান্ডা ঘাম
হৃদরোগে আক্রান্ত রোগীদের রাতের বেলা ঘাম খুব বেশি দেখা যায়। নারীদের মধ্যে এটি খুব সাধারণ লক্ষণ। হার্ট অ্যাটাকের সময়, শরীর রক্ত পাম্প করার জন্য অতিরিক্ত প্রচেষ্টা করে, যার ফলে ঘাম হয়।
যদিও ব্যথার প্রকৃতি অনুমান করে এটি হার্ট অ্যাটাক নাকি অন্য কিছু তা জানা কঠিন, তবে সবারই এই লক্ষণগুলো সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে।
এসব লক্ষণ নিজের বা কারও সঙ্গে হতে দেখলে দ্রুত সাহায্যের জন্য কাউকে জানান বা ৯৯৯ এ কল করে অ্যাম্বুলেন্স ডাকুন। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :
সরকারি নিবন্ধনপ্রাপ্ত চিকিৎসক।
গভ. রেজি নং ৩৫৪৬/ এ
হাকীম মো. মিজানুর রহমান
(বিএসএস, ডিইউএমএস)
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
মুঠোফোন : »(ইমো/হোয়াটস অ্যাপ)
(চিকিৎসক) : 01762240650
মুঠোফোন : 01960288007
(সকাল দশটা থেকে বিকেল ৫টা)
ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।
শ্বেতীরোগ, একজিমা, যৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।