থ্যালাসেমিয়া কি আসলে ছোঁয়াচে?

থ্যালাসেমিয়া একটি বংশগত রক্তস্বল্পতাজনিত রোগ। থ্যালাসেমিয়া কি আসলে ছোঁয়াচে? এ রোগ হলে কি বাঁচা সম্ভব? এ রোগে কি হয়? এ রোগ হলে মনে অনেক ধরণের প্রশ্ন আসে। অনেকে আবার ভয়ও পেয়ে থাকেন। তাই এই বিষয়ে সচেতনতা প্রয়োজন।

থ্যালাসেমিয়া এক প্রকার রক্তের রোগ। জিনগত এ রোগ বংশ পরম্পরায় শিশুর দেহে বাসা বাঁধে। এতে রোগীর রক্তে লোহিত কণিকা ও হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কমে যায়। ফলে রক্তস্বল্পতা দেখা দেয়। তবে এই রোগ ছোঁয়াচে নয়। এ রোগ হলো বংশগত রোগ, যা মা–বাবা থেকে জিনের মাধ্যমে সন্তানের মধ্যে আসে। বাবা ও মা দুজনই থ্যালাসেমিয়ার বাহক হলে সন্তানের থ্যালাসেমিয়ার রোগী হওয়ার ঝুঁকি থাকে।

থ্যালাসেমিয়া হল একটি উত্তরাধিকারসূত্রে পাওয়া রক্তজনিত ব্যাধি, যা রোগীর দেহে হিমোগ্লোবিনের অপর্যাপ্ত অথবা অস্বাভাবিক গঠনের মাধ্যমে তৈরি হয়। লোহিত রক্ত কণিকার মধ্যে স্থিত হিমোগ্লোবিন শরীরের মধ্য দিয়ে অক্সিজেন বহন করে। থ্যালাসেমিয়ার ফলে বিপুলসংখ্যক লোহিত রক্তকণিকা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পাশাপাশি রোগীর মধ্যে রক্তস্বল্পতা সৃষ্টি করে।

আমাদের দেহে কিছু কোষ হিমোগ্লোবিন তৈরি করে। থ্যালাসেমিয়া ডিএনএর কোষগুলোর মিউটেশনের কারণে ঘটে, যা মা–বাবার কাছ থেকে সন্তানদের মধ্যে যায়। এবং জন্মের প্রথম দুই বছরের মধ্যে এই রোগের প্রকাশ ঘটে।

থ্যালাসেমিয়া হয় দু রকমের। ১. আলফা থ্যালাসেমিয়া ও ২. বিটা থ্যালাসেমিয়া। আলফা থ্যালাসেমিয়া মানে হলো, শরীরে আলফা হিমোগ্লোবিনের ঘাটতি রয়েছে। বিটা থ্যালাসেমিয়া তখন ঘটে যখন শরীরে বিটা হিমোগ্লোবিনের ঘাটতি থাকে।

বিটা থ্যালাসেমিয়ার চেয়ে আলফা থ্যালাসেমিয়া কম তীব্র। তবে এর ব্যাপকতা বিটা থ্যালাসেমিয়ার চেয়ে বেশি। মোটা দাগে বলতে হয় এ রোগ জিনগত।

হার্ট অ্যাটাকের আগ মুহূর্তেই দেখা দেয় জটিল ৫ লক্ষণ

হৃদরোগ প্রতিবছর প্রায় ১৮ মিলিয়ন মানুষের অকাল মৃত্যু হয়, এমনটিই জানাচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। হৃদরোগের কারণে মৃত্যুর এই উদ্বেগজনক সংখ্যার মধ্যে ৮৫ শতাংশ হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের কারণে ঘটে।

হৃদরোগ সংক্রান্ত সমস্যার কারণে প্রায় ৪০ শতাংশ কম বয়সীদের মধ্যে অকাল মৃত্যু ঘটে। তাই হৃদরোগ থেকে বাঁচতে জীবনধারণে পরিবর্তন আনার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।

হৃদরোগের সঙ্গে সম্পর্কিত লক্ষণগুলো জটিল হতে পারে, যদি রোগ নির্ণয় ও চিকিত্সায় বিলম্বিত হয়। বিশেষ করে হঠাৎ করেই যে কারও হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। যদিও এর আগে প্রাথমিক কিছু লক্ষণ দেখা দেয়।

সেগুলো উপক্ষো করলে পরবর্তী সময়ে গুরুতর ও জটিল লক্ষণ দেখা দেয়। যা অকাল মৃত্যুর কারণ হতে পারে। জেনে নিন হার্ট অ্যাটাকের জটিল লক্ষণ কোনগুলো-

বদহজম যেমন বুকে ব্যথা

হার্ট অ্যাটাকের আগে বুকে ব্যথা ও জ্বালাপোড়া অনুভব করেন কমবেশি সব আক্রান্তরাই। যা বেশিরভাগ রোগীই বদহজম বা গ্যাস্ট্রিক ভেবে ভুল করেন।

আসলে হার্ট অ্যাটাকের কারণে যে বুকে ব্যথা হয় তা শনাক্ত করা কিছুটা কঠিন আবার অনেকে এ বিষয়ে সচেতন নয় বলেই টের পান না। মনে রাখবেন, হার্ট অ্যাটাকের কারণে বুকে যে ধরনের ব্যথা হয় তা অনেকটা ছুরিকাঘাতের মতো।

বাম কাঁধে ব্যথা

হার্ট অ্যাটাকের আরও একটি জটিল লক্ষণ হলো বাম কাঁধে ব্যথা। অনেকেই এ লক্ষণ সহজে ধরতে পারেন, তবে যারা দীর্ঘক্ষণ বসে কাজ করেন বা আসীন জীবনযাপন করেন কিংবা এমনিতেও যারা কাঁধে ব্যথার সস্যায় ভোগেন তাদের ক্ষেত্রে এই লক্ষণ শনাক্ত করা কঠিন হতে পারে।

পেটের মাঝখানে ব্যথা

এটিকে এপিগ্যাস্ট্রিক অঞ্চল বলা হয়, যা হার্ট অ্যাটাকের ব্যথার একটি সাধারণ অবস্থান। এক্ষেত্রে পেটের মাঝখানে জ্বলন্ত ব্যথার মতো অনুভত হয়, যা বেশিরভাগ মানুষই গ্যাস্ট্রিক বা অ্যাসিডিটি ভেবে বিভ্রান্ত হন।

অজ্ঞান হয়ে যাওয়া

মাথা ঘোরা বা অজ্ঞান হয়ে যাওয়াকে শারীরিক দুর্বলতা বলে ভেবে নেন কমবেশি সবাই। তবে অনেকেই হয়তো জানেন না, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া হার্ট অ্যাটাকের একটি নীরব লক্ষণ। এক্ষেত্রে বমি বমি ভাব ও বমিও হতে পারে।

ঠান্ডা ঘাম

হৃদরোগে আক্রান্ত রোগীদের রাতের বেলা ঘাম খুব বেশি দেখা যায়। নারীদের মধ্যে এটি খুব সাধারণ লক্ষণ। হার্ট অ্যাটাকের সময়, শরীর রক্ত পাম্প করার জন্য অতিরিক্ত প্রচেষ্টা করে, যার ফলে ঘাম হয়।

যদিও ব্যথার প্রকৃতি অনুমান করে এটি হার্ট অ্যাটাক নাকি অন্য কিছু তা জানা কঠিন, তবে সবারই এই লক্ষণগুলো সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে।

এসব লক্ষণ নিজের বা কারও সঙ্গে হতে দেখলে দ্রুত সাহায্যের জন্য কাউকে জানান বা ৯৯৯ এ কল করে অ্যাম্বুলেন্স ডাকুন। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

সরকারি নিবন্ধনপ্রাপ্ত চিকিৎসক। 

গভ. রেজি নং ৩৫৪৬/ এ

হাকীম মো. মিজানুর রহমান

(বিএসএস, ডিইউএমএস)
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন : »(ইমো/হোয়াটস অ্যাপ)

(চিকিৎসক) :  01762240650 

মুঠোফোন : 01960288007 

 (সকাল দশটা থেকে বিকেল ৫টা)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।থ্যালাসেমিয়া

শেয়ার করুন: