৫ উপায়ে ইগো নিয়ন্ত্রণ করুন

ইগো শব্দটির সঙ্গে আমরা কম-বেশি সবাই পরিচিত। আমরা সবাই জানি এটি একটি খারাপ জিনিস। এটা আমাদের সবার মাঝেই কিছু না কিছু মাত্রায় আছে। তাই এটাকে নিয়ন্ত্রণ করা আমাদের দায়িত্ব।

যদিও এটা করা কঠিন। তবে কিছু সহজ অভ্যাস গড়ে তোলার মাধ্যমে ইতিবাচক মানসিকতা তৈরি করে ইগো নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। জেনে নেওয়া যাক ইগো নিয়ন্ত্রণ করার উপায়গুলো:

১. তুলনা না করা

যেকোনো বিষয়ে অন্যের সঙ্গে তুলনা করা থেকে বিরত থাকুন। এটি আপনার আত্মসম্মানে আঘাত করতে পারে। প্রতিটা ব্যক্তির যে নিজস্বতা আছে তা মানুন। তাই অন্যের সঙ্গে তুলনা না করে নিজের কাজে মনোযোগ দিন। এছাড়া আপনার ছোট বড় যত সফলতা আছে তা উদযাপন করুন।

২. ভুল থেকে শিখুন

ভুল প্রতিটা মানুষের জীবনের অংশ। এটা না হলে সঠিকটা জানার ও বোঝার আকাঙ্ক্ষা কাজ করত না। তবে নিজে ভুল করলে সেটা গ্রহণ করতে জানতে হবে। অনেকেই আছেন ভুল করেও তা মানতে চান না। বরং ইগো দেখান। নিজেকে আদর্শ মানুষ হিসেবে গড়তে চাইলে ইগো নিয়ন্ত্রণ করা গুরুত্বপূর্ণ। নিজের সব ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে সঠিক পথ বেছে নিন। নিজের অভিজ্ঞতা থেকে শেখার চেষ্টা করুন। আর এসব অভ্যাস আপনার ইগো কমিয়ে সফলতার পথে নিয়ে যাবে।

৩. কৃতজ্ঞতা প্রকাশ

কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করুন। এটি আপনার ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। কাজটি খুব সাধারণ। তবুও এটি আপনার দৃষ্টিভঙ্গিকে পরিবর্তন করতে সক্ষম। আমরা প্রায়ই বলি, কৃতজ্ঞতা প্রকাশের ভাষা নেই। সত্যিই কৃতজ্ঞতা হয়তো ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব হয় না। কিন্তু, কারও প্রতি কৃতজ্ঞতা ফুটে ওঠে আচার-আচরণ বা দৃষ্টিভঙ্গিতে। আবার খুব ছোট একটি শব্দও হতে পারে কৃতজ্ঞতার বহিঃপ্রকাশ, যেমন- ধন্যবাদ। আর এই কাজটি আপনার ভেতরের ইগো দূর করতেও সাহায্য করবে।

৪. চেষ্টা করতে থাকুন

আপনি চাইলে হুট করে ইগো কমাতে পারবেন না। এর জন্য আপনার সর্বোচ্চ চেষ্টা কাজে লাগাতে হবে। কাজ কতটুকু হচ্ছে সেদিকে খেয়াল করার প্রয়োজন নেই। ফলাফল সবসময় আপনার মনের মতো না-ও হতে পারে। তাই হাল ছেড়ে না দিয়ে প্রচেষ্টা চালিয়ে যান।

৫.প্রশংসা করুন

খুব সহজ কাজ প্রশংসা করা। তবে এটিই আবার খুব কঠিন। কারণ কাউকে প্রশংসা করতে হলে প্রশংসা করার মতো কিছু থাকতে হয়। তবে আমরা কারণ থাকা সত্ত্বেও প্রায়ই প্রশংসা করতে কার্পণ্য করি। কিন্তু মনে রাখবেন স্বীকৃতি বা প্রশংসা শুধু কাজে উৎসাহই বাড়িয়ে দেয় না, মানসিকভাবেও একজন মানুষকে করে শক্তিশালী। তাই অন্যের প্রশংসা করার অভ্যাস গড়ে তুলুন। এটি আপনার ইগো নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখবে।

হার্ট অ্যাটাকের আগ মুহূর্তেই দেখা দেয় জটিল ৫ লক্ষণ

হৃদরোগ প্রতিবছর প্রায় ১৮ মিলিয়ন মানুষের অকাল মৃত্যু হয়, এমনটিই জানাচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। হৃদরোগের কারণে মৃত্যুর এই উদ্বেগজনক সংখ্যার মধ্যে ৮৫ শতাংশ হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের কারণে ঘটে।

হৃদরোগ সংক্রান্ত সমস্যার কারণে প্রায় ৪০ শতাংশ কম বয়সীদের মধ্যে অকাল মৃত্যু ঘটে। তাই হৃদরোগ থেকে বাঁচতে জীবনধারণে পরিবর্তন আনার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।

হৃদরোগের সঙ্গে সম্পর্কিত লক্ষণগুলো জটিল হতে পারে, যদি রোগ নির্ণয় ও চিকিত্সায় বিলম্বিত হয়। বিশেষ করে হঠাৎ করেই যে কারও হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। যদিও এর আগে প্রাথমিক কিছু লক্ষণ দেখা দেয়।

সেগুলো উপক্ষো করলে পরবর্তী সময়ে গুরুতর ও জটিল লক্ষণ দেখা দেয়। যা অকাল মৃত্যুর কারণ হতে পারে। জেনে নিন হার্ট অ্যাটাকের জটিল লক্ষণ কোনগুলো-

বদহজম যেমন বুকে ব্যথা

হার্ট অ্যাটাকের আগে বুকে ব্যথা ও জ্বালাপোড়া অনুভব করেন কমবেশি সব আক্রান্তরাই। যা বেশিরভাগ রোগীই বদহজম বা গ্যাস্ট্রিক ভেবে ভুল করেন।

আসলে হার্ট অ্যাটাকের কারণে যে বুকে ব্যথা হয় তা শনাক্ত করা কিছুটা কঠিন আবার অনেকে এ বিষয়ে সচেতন নয় বলেই টের পান না। মনে রাখবেন, হার্ট অ্যাটাকের কারণে বুকে যে ধরনের ব্যথা হয় তা অনেকটা ছুরিকাঘাতের মতো।

বাম কাঁধে ব্যথা

হার্ট অ্যাটাকের আরও একটি জটিল লক্ষণ হলো বাম কাঁধে ব্যথা। অনেকেই এ লক্ষণ সহজে ধরতে পারেন, তবে যারা দীর্ঘক্ষণ বসে কাজ করেন বা আসীন জীবনযাপন করেন কিংবা এমনিতেও যারা কাঁধে ব্যথার সস্যায় ভোগেন তাদের ক্ষেত্রে এই লক্ষণ শনাক্ত করা কঠিন হতে পারে।

পেটের মাঝখানে ব্যথা

এটিকে এপিগ্যাস্ট্রিক অঞ্চল বলা হয়, যা হার্ট অ্যাটাকের ব্যথার একটি সাধারণ অবস্থান। এক্ষেত্রে পেটের মাঝখানে জ্বলন্ত ব্যথার মতো অনুভত হয়, যা বেশিরভাগ মানুষই গ্যাস্ট্রিক বা অ্যাসিডিটি ভেবে বিভ্রান্ত হন।

অজ্ঞান হয়ে যাওয়া

মাথা ঘোরা বা অজ্ঞান হয়ে যাওয়াকে শারীরিক দুর্বলতা বলে ভেবে নেন কমবেশি সবাই। তবে অনেকেই হয়তো জানেন না, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া হার্ট অ্যাটাকের একটি নীরব লক্ষণ। এক্ষেত্রে বমি বমি ভাব ও বমিও হতে পারে।

ঠান্ডা ঘাম

হৃদরোগে আক্রান্ত রোগীদের রাতের বেলা ঘাম খুব বেশি দেখা যায়। নারীদের মধ্যে এটি খুব সাধারণ লক্ষণ। হার্ট অ্যাটাকের সময়, শরীর রক্ত পাম্প করার জন্য অতিরিক্ত প্রচেষ্টা করে, যার ফলে ঘাম হয়।

যদিও ব্যথার প্রকৃতি অনুমান করে এটি হার্ট অ্যাটাক নাকি অন্য কিছু তা জানা কঠিন, তবে সবারই এই লক্ষণগুলো সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে।

এসব লক্ষণ নিজের বা কারও সঙ্গে হতে দেখলে দ্রুত সাহায্যের জন্য কাউকে জানান বা ৯৯৯ এ কল করে অ্যাম্বুলেন্স ডাকুন। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

সরকারি নিবন্ধনপ্রাপ্ত চিকিৎসক। 

গভ. রেজি নং ৩৫৪৬/ এ

হাকীম মো. মিজানুর রহমান

(বিএসএস, ডিইউএমএস)
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন : »(ইমো/হোয়াটস অ্যাপ)

(চিকিৎসক) :  01762240650 

মুঠোফোন : 01960288007 

 (সকাল দশটা থেকে বিকেল ৫টা)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

শেয়ার করুন: