দেশজুড়ে বাড়ছে ডেঙ্গু রোগের প্রাদুর্ভাব। ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যাও বাড়ছে। বর্ষা এলেই বাড়ে ডেঙ্গু, ম্যালেরিয়ার মতো মশাবাহিত অসুখ। এডিস ইজিপ্টাই প্রজাতির স্ত্রী মশা থেকেই ডেঙ্গুর মতো মারাত্মক অসুখ ছড়িয়ে পড়ে।
মূলত ক্রান্তীয় ও উপক্রান্তীয় অংশে পরিষ্কার পানিতে ডিম পাড়ে এডিস ইজিপ্টাই প্রজাতির মশা। এই রোগের লক্ষণ ও উপসর্গ সম্পর্কে জানিয়েছেন শারদা হাসপাতালের সহকারী অধ্যাপক ডা. শ্রেয়ি শ্রীবাস্তব।
তার মতে, হালকা থেকে তীব্র উপসর্গ দেখা দিতে পারে ডেঙ্গু সংক্রমণের ক্ষেত্রে। জ্বর, তীব্র মাথাব্যথা, গাঁটে ব্যথা, পেশিতে যন্ত্রণা, ক্লান্তিসহ একাধিক সমস্যা দেখা দিতে পারে।
গুরুতর ক্ষেত্রে ডেঙ্গু প্রাণঘাতী পর্যন্ত হতে পারে। ডেঙ্গু হেমারেজিক ফিভার বা ডেঙ্গু শক সিন্ড্রোম সেরকমই ভয়ংকর উপসর্গের মধ্যে অন্যতম। ডেঙ্গু সংক্রমণে ১০৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট পর্যন্ত জ্বর হতে পারে। অনেক সময়েই কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসে৷ মাথা যন্ত্রণাও হতে পারে।
একই সঙ্গে শরীরে প্রচণ্ড ব্যথা, বমি বমি লাগার সমস্যা হতে পারে। অনেকের চোখের ভেতরের দিকে ব্যথা হতে পারে। ডেঙ্গুর কারণে শরীরের বিভিন্ন গ্রন্থি ফুলে ওঠে ও নানা অংশে লাল সংক্রমণ দেখা দিতে পারে।
এছাড়া আরও কিছু উপসর্গ আছে, যেগুলো দেখা গেলে সতর্ক হতে হবে। যেমন- পেটে যন্ত্রণা, ক্রমাগত বমি, মাড়ি ও নাক থেকে রক্তপাত, প্রস্রাব বা মূত্র বা বমিতে রক্তপাত, ত্বকের নীচে রক্তপাত, শ্বাসকষ্টের মতো উপসর্গ দেখে গেলেই সতর্ক হতে হবে। সূত্র: নিউজ ১৮
হার্ট অ্যাটাকের আগ মুহূর্তেই দেখা দেয় জটিল ৫ লক্ষণ
হৃদরোগ প্রতিবছর প্রায় ১৮ মিলিয়ন মানুষের অকাল মৃত্যু হয়, এমনটিই জানাচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। হৃদরোগের কারণে মৃত্যুর এই উদ্বেগজনক সংখ্যার মধ্যে ৮৫ শতাংশ হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের কারণে ঘটে।
হৃদরোগ সংক্রান্ত সমস্যার কারণে প্রায় ৪০ শতাংশ কম বয়সীদের মধ্যে অকাল মৃত্যু ঘটে। তাই হৃদরোগ থেকে বাঁচতে জীবনধারণে পরিবর্তন আনার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।
হৃদরোগের সঙ্গে সম্পর্কিত লক্ষণগুলো জটিল হতে পারে, যদি রোগ নির্ণয় ও চিকিত্সায় বিলম্বিত হয়। বিশেষ করে হঠাৎ করেই যে কারও হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। যদিও এর আগে প্রাথমিক কিছু লক্ষণ দেখা দেয়।
সেগুলো উপক্ষো করলে পরবর্তী সময়ে গুরুতর ও জটিল লক্ষণ দেখা দেয়। যা অকাল মৃত্যুর কারণ হতে পারে। জেনে নিন হার্ট অ্যাটাকের জটিল লক্ষণ কোনগুলো-
বদহজম যেমন বুকে ব্যথা
হার্ট অ্যাটাকের আগে বুকে ব্যথা ও জ্বালাপোড়া অনুভব করেন কমবেশি সব আক্রান্তরাই। যা বেশিরভাগ রোগীই বদহজম বা গ্যাস্ট্রিক ভেবে ভুল করেন।
আসলে হার্ট অ্যাটাকের কারণে যে বুকে ব্যথা হয় তা শনাক্ত করা কিছুটা কঠিন আবার অনেকে এ বিষয়ে সচেতন নয় বলেই টের পান না। মনে রাখবেন, হার্ট অ্যাটাকের কারণে বুকে যে ধরনের ব্যথা হয় তা অনেকটা ছুরিকাঘাতের মতো।
বাম কাঁধে ব্যথা
হার্ট অ্যাটাকের আরও একটি জটিল লক্ষণ হলো বাম কাঁধে ব্যথা। অনেকেই এ লক্ষণ সহজে ধরতে পারেন, তবে যারা দীর্ঘক্ষণ বসে কাজ করেন বা আসীন জীবনযাপন করেন কিংবা এমনিতেও যারা কাঁধে ব্যথার সস্যায় ভোগেন তাদের ক্ষেত্রে এই লক্ষণ শনাক্ত করা কঠিন হতে পারে।
পেটের মাঝখানে ব্যথা
এটিকে এপিগ্যাস্ট্রিক অঞ্চল বলা হয়, যা হার্ট অ্যাটাকের ব্যথার একটি সাধারণ অবস্থান। এক্ষেত্রে পেটের মাঝখানে জ্বলন্ত ব্যথার মতো অনুভত হয়, যা বেশিরভাগ মানুষই গ্যাস্ট্রিক বা অ্যাসিডিটি ভেবে বিভ্রান্ত হন।
অজ্ঞান হয়ে যাওয়া
মাথা ঘোরা বা অজ্ঞান হয়ে যাওয়াকে শারীরিক দুর্বলতা বলে ভেবে নেন কমবেশি সবাই। তবে অনেকেই হয়তো জানেন না, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া হার্ট অ্যাটাকের একটি নীরব লক্ষণ। এক্ষেত্রে বমি বমি ভাব ও বমিও হতে পারে।
ঠান্ডা ঘাম
হৃদরোগে আক্রান্ত রোগীদের রাতের বেলা ঘাম খুব বেশি দেখা যায়। নারীদের মধ্যে এটি খুব সাধারণ লক্ষণ। হার্ট অ্যাটাকের সময়, শরীর রক্ত পাম্প করার জন্য অতিরিক্ত প্রচেষ্টা করে, যার ফলে ঘাম হয়।
যদিও ব্যথার প্রকৃতি অনুমান করে এটি হার্ট অ্যাটাক নাকি অন্য কিছু তা জানা কঠিন, তবে সবারই এই লক্ষণগুলো সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে।
এসব লক্ষণ নিজের বা কারও সঙ্গে হতে দেখলে দ্রুত সাহায্যের জন্য কাউকে জানান বা ৯৯৯ এ কল করে অ্যাম্বুলেন্স ডাকুন। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :
সরকারি নিবন্ধনপ্রাপ্ত চিকিৎসক।
গভ. রেজি নং ৩৫৪৬/ এ
হাকীম মো. মিজানুর রহমান
(বিএসএস, ডিইউএমএস)
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
মুঠোফোন : »(ইমো/হোয়াটস অ্যাপ)
(চিকিৎসক) : 01762240650
মুঠোফোন : 01960288007
(সকাল দশটা থেকে বিকেল ৫টা)
ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।
শ্বেতীরোগ, একজিমা, যৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।