বিয়ের পর স্ত্রীর সাথে সুসম্পর্ক তৈরির ৫ উপায়

ভালোবেসে বিয়ে করলে স্বামী-স্ত্রী একে অপরে গভীরভাবে চেনেন। এতে নতুন সংসারের বোঝাপড়ায় কোনো সমস্যা হওয়ার কথা নয়। কিন্তু পারিবারিকভাবে দেখেশুনে বিয়ের ক্ষেত্রে বিষয়টা একবারে উল্টো। এক্ষেত্রে পাত্রপাত্রী একে অপরকে জানার সুযোগও পান না।

তাই তাদের মধ্যে বোঝাপড়া ও ভালোবাসার অনুভূতি তৈরি হতে সময় লাগে। কিছু পুরুষ ও নারী অন্তর্মুখী স্বভাবে হওয়ায় পারিবারিকভাবে বিয়ের পরও তাদের মধ্যে ঘনিষ্ঠতা তৈরি হয় না। পারিবারিকভাবে বিয়ের পর স্ত্রীর মনে ভালোবাসা সৃষ্টির পাঁচ কৌশল সম্পর্কে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।

১. স্ত্রীকে ভালোবাসার কথা বলতে হবে
স্ত্রীর মনে ভালোবাসার অনুভূতি জন্মাতে তাকে সকাল-বিকাল ‘ভালোবাসি’ কথাটা বলুন।

এতে তার মনে আপনার জন্যেও ভালোবাসা তৈরি হবে। তারপর একে অপরের সঙ্গে ঘর বেঁধে থাকতে পারবেন। কোনো ঝড়-ঝাপ্টা আর আপনাদের মধ্যে দূরত্ব তৈরি করতে পারবে না।
২. স্ত্রীকে সময় বেশি দিতে হবে
স্ত্রীর ভালোবাসা চাইলে তাকে বেশি সময় দিতে হবে।

তাই অফিস বা কাজ থেকে দ্রুত বাড়ি ফেরার চেষ্টা করুন। তারপর স্ত্রীর সঙ্গে একান্তে সময় কাটান। তার সঙ্গে গল্প-গুজব করুন। এতেই দেখবেন আপনাদের মধ্যে বোঝাপড়া বাড়বে। তিনি আপনাকে ভালোবাসবেন।

৩. স্ত্রীর ভালোলাগাকে প্রাধান্য দিতে হবে
স্ত্রীর পছন্দ-অপছন্দের খেয়াল রাখাটা প্রত্যেক স্বামীর কর্তব্য। তাই স্ত্রীর ভালোবাসা চাইলে তার পছন্দ অপছন্দের খেয়াল তো রাখতেই হবে। সুতরাং এবার থেকে এই দিকটায় বিশেষভাবে নজর দিন। তার পছন্দের খাবার খান, তার পছন্দের পোশাক পরুন, তার পছন্দমতো জায়গায় খেতে যান।

​৪. স্ত্রীকে উপহার দিন
উপহার পেতে সকলেরই ভালোলাগে। তাই মাসের শেষে পয়সা বাঁচলে নিজের সাধ্যমতো একটা কিছু স্ত্রীর জন্য কিনে আনুন। আপনার কাছে এমন সারপ্রাইজ পাওয়ার পর স্ত্রীর মনে আনন্দের সীমা পরিসীমা থাকবে না। তিনিও এক নিমেষেই আপনার ভালোবাসায় গলে যাবেন।

​৫. স্ত্রীর পরিবারকে সম্মান দিতে হবে
স্ত্রীর ভালোবাসা পেতে চাইলে তার পরিবারের প্রতি সম্মান রাখতে হবে। এটাই হল স্ত্রীর ভালোবাসা পাওয়ার সবচেয়ে সহজ শর্টকাট। তাই স্ত্রীর সঙ্গে কথা বলতে বলতেই তার পরিবারের প্রশংসা করতে ভুলবেন না। এতে আপনার স্ত্রীর সাথে ভালোবাসার সম্পর্ক তৈরি হবে তাড়াতাড়ি।

 

হার্ট অ্যাটাকের আগ মুহূর্তেই দেখা দেয় জটিল ৫ লক্ষণ

হৃদরোগ প্রতিবছর প্রায় ১৮ মিলিয়ন মানুষের অকাল মৃত্যু হয়, এমনটিই জানাচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। হৃদরোগের কারণে মৃত্যুর এই উদ্বেগজনক সংখ্যার মধ্যে ৮৫ শতাংশ হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের কারণে ঘটে।

হৃদরোগ সংক্রান্ত সমস্যার কারণে প্রায় ৪০ শতাংশ কম বয়সীদের মধ্যে অকাল মৃত্যু ঘটে। তাই হৃদরোগ থেকে বাঁচতে জীবনধারণে পরিবর্তন আনার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।

হৃদরোগের সঙ্গে সম্পর্কিত লক্ষণগুলো জটিল হতে পারে, যদি রোগ নির্ণয় ও চিকিত্সায় বিলম্বিত হয়। বিশেষ করে হঠাৎ করেই যে কারও হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। যদিও এর আগে প্রাথমিক কিছু লক্ষণ দেখা দেয়।

সেগুলো উপক্ষো করলে পরবর্তী সময়ে গুরুতর ও জটিল লক্ষণ দেখা দেয়। যা অকাল মৃত্যুর কারণ হতে পারে। জেনে নিন হার্ট অ্যাটাকের জটিল লক্ষণ কোনগুলো-

বদহজম যেমন বুকে ব্যথা

হার্ট অ্যাটাকের আগে বুকে ব্যথা ও জ্বালাপোড়া অনুভব করেন কমবেশি সব আক্রান্তরাই। যা বেশিরভাগ রোগীই বদহজম বা গ্যাস্ট্রিক ভেবে ভুল করেন।

আসলে হার্ট অ্যাটাকের কারণে যে বুকে ব্যথা হয় তা শনাক্ত করা কিছুটা কঠিন আবার অনেকে এ বিষয়ে সচেতন নয় বলেই টের পান না। মনে রাখবেন, হার্ট অ্যাটাকের কারণে বুকে যে ধরনের ব্যথা হয় তা অনেকটা ছুরিকাঘাতের মতো।

বাম কাঁধে ব্যথা

হার্ট অ্যাটাকের আরও একটি জটিল লক্ষণ হলো বাম কাঁধে ব্যথা। অনেকেই এ লক্ষণ সহজে ধরতে পারেন, তবে যারা দীর্ঘক্ষণ বসে কাজ করেন বা আসীন জীবনযাপন করেন কিংবা এমনিতেও যারা কাঁধে ব্যথার সস্যায় ভোগেন তাদের ক্ষেত্রে এই লক্ষণ শনাক্ত করা কঠিন হতে পারে।

পেটের মাঝখানে ব্যথা

এটিকে এপিগ্যাস্ট্রিক অঞ্চল বলা হয়, যা হার্ট অ্যাটাকের ব্যথার একটি সাধারণ অবস্থান। এক্ষেত্রে পেটের মাঝখানে জ্বলন্ত ব্যথার মতো অনুভত হয়, যা বেশিরভাগ মানুষই গ্যাস্ট্রিক বা অ্যাসিডিটি ভেবে বিভ্রান্ত হন।

অজ্ঞান হয়ে যাওয়া

মাথা ঘোরা বা অজ্ঞান হয়ে যাওয়াকে শারীরিক দুর্বলতা বলে ভেবে নেন কমবেশি সবাই। তবে অনেকেই হয়তো জানেন না, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া হার্ট অ্যাটাকের একটি নীরব লক্ষণ। এক্ষেত্রে বমি বমি ভাব ও বমিও হতে পারে।

ঠান্ডা ঘাম

হৃদরোগে আক্রান্ত রোগীদের রাতের বেলা ঘাম খুব বেশি দেখা যায়। নারীদের মধ্যে এটি খুব সাধারণ লক্ষণ। হার্ট অ্যাটাকের সময়, শরীর রক্ত পাম্প করার জন্য অতিরিক্ত প্রচেষ্টা করে, যার ফলে ঘাম হয়।

যদিও ব্যথার প্রকৃতি অনুমান করে এটি হার্ট অ্যাটাক নাকি অন্য কিছু তা জানা কঠিন, তবে সবারই এই লক্ষণগুলো সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে।

এসব লক্ষণ নিজের বা কারও সঙ্গে হতে দেখলে দ্রুত সাহায্যের জন্য কাউকে জানান বা ৯৯৯ এ কল করে অ্যাম্বুলেন্স ডাকুন। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

সরকারি নিবন্ধনপ্রাপ্ত চিকিৎসক। 

গভ. রেজি নং ৩৫৪৬/ এ

হাকীম মো. মিজানুর রহমান

(বিএসএস, ডিইউএমএস)
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন : »(ইমো/হোয়াটস অ্যাপ)

(চিকিৎসক) :  01762240650 

মুঠোফোন : 01960288007 

 (সকাল দশটা থেকে বিকেল ৫টা)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

শেয়ার করুন: