১: আপনি যখনি বাইরে থেকে বাড়িতে ফিরবেন আপনার স্ত্রীর জন্য তার পছন্দের খাবার নিয়ে আসুন।এতে সে খুশি হবে এবং ভাববে যে তার স্বামী তার পছন্দের খেয়াল রাখে।
২:আপনার স্ত্রীকে সারপ্রাইজ দিতে মাসে অন্তত একবার গিফট করুন।মেয়েরা গিফট পেতে পছন্দ করে এবং এতে তাদের মন অনেকাংশে ভালো হয়ে যায়।
৩:ছুটির দিন গুলোতে বাইরে ঘুরতে যান। রেস্টুরেন্টে খাবার খেতে যান। এতে করে দুজন একসাথে অনেকটা সময় অতিবাহিত করতে পারবেন এবং আপনাদের মধ্য বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক মজবুত হবে।
৪:ঘরোয়া কাজে স্ত্রীকে হেল্প করুন। মাঝেমধ্যে রান্নার টুকিটাকি কাজে হেল্প করুন।রান্নার কাজ করতে করতে যখন আপনার স্ত্রী ঘেমে যাবে তার কপালের ঘামটা মুছিয়ে দিয়ে বলুন, “তুমি এবার রেস্ট নাও,বাকি কাজ আমি করে দিচ্ছি”!মেয়েরা স্বভাবতই কেয়ারিং স্বামী খোঁজে। আপনার এতটুকু কথায় সে অনেকটা সন্তুষ্ট হবে।
৫: সময় পেলে স্ত্রীর চুল আচড়ে দিন। চুলে বেনী করতে করতে তার চুলের সৌন্দর্য বর্ণনা করুন।এতে আপনাদের মধ্যে মায়ার বন্ধন আরও শক্ত হবে।
৬: অবসর দিন গুলোতে স্ত্রীকে একটু স্বস্থি দিতে তার জামা কাপড় ধুয়ে দিন।
৭: সবসময় একসাথে খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন। সম্ভব হলে এক থালাতে বসেই খাবার খান।এতে ভালোবাসা আরও বৃদ্ধি পাবে। দুজন দুজনের মুখে খাবারের লোকমা তুলে দিন।
৮: সপ্তাহের শুক্রবারে স্ত্রীর কাজ গুলো আপনি করার চেষ্টা করুন। যেমন:কাপড় ধোয়া, ঘর মোছা ইত্যাদি।এতে করে আপনার স্ত্রীর কাজে আপনার সম্মান বৃদ্ধি পাবে।
৯: চাঁদনী রাত, বৃষ্টির দিনে ওইরকম রোমান্টিক মুহূর্ত গুলো স্ত্রীর সাথে উপভোগ করুন।
১০: স্ত্রীর সৌন্দর্যের প্রশংসা করুন।যেমন: তোমার চোখ অনেক সুন্দর,তুমি চাঁদের চেয়েও বেশি সুন্দর ইত্যাদি। আপনার কল্পনা জগৎকে তার সাথে মিলিয়ে তার সৌন্দর্য প্রকাশে ত্রুটি রাখবেন না।
১১: সামান্য থেকে সামান্য কাজেরও প্রশংসা করুন। স্ত্রীর হাতের রান্না যদি খারাপ ও হয় তবে প্রকাশ্যে তার দোষ ধরবেন না। মানিয়ে নিতে শিখুন।
১২: সম্ভব হলে একসাথে নামাজ পরার চেষ্টা করুন। মোনাজাতে জোরে জোরে বলুন”হে আল্লাহ! জীবনসঙ্গিনী হিসেবে তাকে পেয়ে আমি সন্তুষ্ট “!!তুমিও তার প্রতি সন্তুষ্ট থেকো।
১৩: স্ত্রীর কোলে মাথা রেখে ঘুমান,,এতে ভালোবাসার সাথে সাথে শ্রদ্ধাবোধটুকুও বাড়বে।
১৪: স্ত্রীকে কখনোই “তুই”সম্বোধন করে বলবেন না। কখনো গায়ে হাত তুলবেন না।
১৫: কোনো মেয়ের আলোচনা বা প্রশংসা স্ত্রীর সামনে করবেন না। মনে রাখবেন, এরা অনেক জেদি। আবার সন্দেহপ্রবণ ও। স্বামীর ভালোবাসার ভাগ এরা কাউকে দিতে চায় না।
১৬: স্ত্রীর কোনো আচরণ অপছন্দ হলে তা নিয়ে সরাসরি আলোচনা করুন।তাকে বোঝানোর চেষ্টা করুন। জোর করে বা রাগারাগি করে কিছু করবেন না।
১৭: স্ত্রী যখন সাজগোজ করে তখন তাকে পরামর্শ দিন। যে তাকে কোন শাড়িতে বা কোন চুড়িতে মানাবে। তার পোষাকের সাথে মানানসই সাজের পরামর্শ করুন। এতে করে আপনার স্ত্রী আপনার পরামর্শকে গুরুত্ব দিতে শুরু করবে।
১৮: সন্দেহ করা বা অবিশ্বাস এধরনের ব্যবহার স্ত্রীর সাথে করা থেকে বিরত থাকুন। এতে করে আপনাদের মনসাঙ্গিক ভালোবাসা অটুট থাকবে।
যারা নতুন দম্পতি, সদ্য বিয়ে করেছেন বিশেষত পারিবারিক ভাবে বিয়ে করেছেন এই টিপস গুলো মেনে চলুন।যেহেতু বিয়ের আগে স্ত্রীকে ভালোভাবে জানতে পারেননি,তার ভালোলাগা খারাপ লাগা সম্পর্কে আপনার ধারণা কম, তাই এই টিপস গুলো আপনাদের ভবিষ্যৎ জীবনকে সুখী ও সুন্দর করতে অনেকাংশে সাহায্য করবে।
হার্ট অ্যাটাকের আগ মুহূর্তেই দেখা দেয় জটিল ৫ লক্ষণ
হৃদরোগ প্রতিবছর প্রায় ১৮ মিলিয়ন মানুষের অকাল মৃত্যু হয়, এমনটিই জানাচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। হৃদরোগের কারণে মৃত্যুর এই উদ্বেগজনক সংখ্যার মধ্যে ৮৫ শতাংশ হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের কারণে ঘটে।
হৃদরোগ সংক্রান্ত সমস্যার কারণে প্রায় ৪০ শতাংশ কম বয়সীদের মধ্যে অকাল মৃত্যু ঘটে। তাই হৃদরোগ থেকে বাঁচতে জীবনধারণে পরিবর্তন আনার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।
হৃদরোগের সঙ্গে সম্পর্কিত লক্ষণগুলো জটিল হতে পারে, যদি রোগ নির্ণয় ও চিকিত্সায় বিলম্বিত হয়। বিশেষ করে হঠাৎ করেই যে কারও হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। যদিও এর আগে প্রাথমিক কিছু লক্ষণ দেখা দেয়।
সেগুলো উপক্ষো করলে পরবর্তী সময়ে গুরুতর ও জটিল লক্ষণ দেখা দেয়। যা অকাল মৃত্যুর কারণ হতে পারে। জেনে নিন হার্ট অ্যাটাকের জটিল লক্ষণ কোনগুলো-
বদহজম যেমন বুকে ব্যথা
হার্ট অ্যাটাকের আগে বুকে ব্যথা ও জ্বালাপোড়া অনুভব করেন কমবেশি সব আক্রান্তরাই। যা বেশিরভাগ রোগীই বদহজম বা গ্যাস্ট্রিক ভেবে ভুল করেন।
আসলে হার্ট অ্যাটাকের কারণে যে বুকে ব্যথা হয় তা শনাক্ত করা কিছুটা কঠিন আবার অনেকে এ বিষয়ে সচেতন নয় বলেই টের পান না। মনে রাখবেন, হার্ট অ্যাটাকের কারণে বুকে যে ধরনের ব্যথা হয় তা অনেকটা ছুরিকাঘাতের মতো।
বাম কাঁধে ব্যথা
হার্ট অ্যাটাকের আরও একটি জটিল লক্ষণ হলো বাম কাঁধে ব্যথা। অনেকেই এ লক্ষণ সহজে ধরতে পারেন, তবে যারা দীর্ঘক্ষণ বসে কাজ করেন বা আসীন জীবনযাপন করেন কিংবা এমনিতেও যারা কাঁধে ব্যথার সস্যায় ভোগেন তাদের ক্ষেত্রে এই লক্ষণ শনাক্ত করা কঠিন হতে পারে।
পেটের মাঝখানে ব্যথা
এটিকে এপিগ্যাস্ট্রিক অঞ্চল বলা হয়, যা হার্ট অ্যাটাকের ব্যথার একটি সাধারণ অবস্থান। এক্ষেত্রে পেটের মাঝখানে জ্বলন্ত ব্যথার মতো অনুভত হয়, যা বেশিরভাগ মানুষই গ্যাস্ট্রিক বা অ্যাসিডিটি ভেবে বিভ্রান্ত হন।
অজ্ঞান হয়ে যাওয়া
মাথা ঘোরা বা অজ্ঞান হয়ে যাওয়াকে শারীরিক দুর্বলতা বলে ভেবে নেন কমবেশি সবাই। তবে অনেকেই হয়তো জানেন না, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া হার্ট অ্যাটাকের একটি নীরব লক্ষণ। এক্ষেত্রে বমি বমি ভাব ও বমিও হতে পারে।
ঠান্ডা ঘাম
হৃদরোগে আক্রান্ত রোগীদের রাতের বেলা ঘাম খুব বেশি দেখা যায়। নারীদের মধ্যে এটি খুব সাধারণ লক্ষণ। হার্ট অ্যাটাকের সময়, শরীর রক্ত পাম্প করার জন্য অতিরিক্ত প্রচেষ্টা করে, যার ফলে ঘাম হয়।
যদিও ব্যথার প্রকৃতি অনুমান করে এটি হার্ট অ্যাটাক নাকি অন্য কিছু তা জানা কঠিন, তবে সবারই এই লক্ষণগুলো সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে।
এসব লক্ষণ নিজের বা কারও সঙ্গে হতে দেখলে দ্রুত সাহায্যের জন্য কাউকে জানান বা ৯৯৯ এ কল করে অ্যাম্বুলেন্স ডাকুন। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :
সরকারি নিবন্ধনপ্রাপ্ত চিকিৎসক।
গভ. রেজি নং ৩৫৪৬/ এ
হাকীম মো. মিজানুর রহমান
(বিএসএস, ডিইউএমএস)
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
মুঠোফোন : »(ইমো/হোয়াটস অ্যাপ)
(চিকিৎসক) : 01762240650
মুঠোফোন : 01960288007
(সকাল দশটা থেকে বিকেল ৫টা)
ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।
শ্বেতীরোগ, একজিমা, যৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।