মাঝে মাঝে এ ধরনের সমস্যা তিরিশোর্ধ যে কোনো মানুষেরই হতে পারে। সমস্যাটা কি কারণে তা পরীক্ষা নিরীক্ষা করে বের করে তার প্রতিকারের উপায় শুধু একজন চিকিৎসকই নির্দেশনা দিতে পারেন।
তাহলে এবার আমরা জানবো এসব সমস্যার কারণ ও প্রতিকার সমূহ :
শরীরের বিভিন্ন কর্মকাণ্ড পরিচালনার জন্য প্রয়োজন খনিজের। গুরুত্বপূর্ণ খনিজের তালিকায় সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ক্যালশিয়ামের মতো খনিজ থাকলেও ম্যাগনেশিয়ামের ভূমিকা কম নয়।
শরীরের অন্দরের নানা ধরনের রাসায়নিক কার্যকলাপ সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করতেও প্রয়োজন হয় এই খনিজের। চিকিৎসকদের মতে, রক্তে পর্যাপ্ত মাত্রায় ক্যালশিয়াম, ভিটামিন ডি থাকার পরেও যদি হাড়ের সমস্যা হয়, তাহলে ম্যাগনেশিয়ামের মাত্রা পরীক্ষা করিয়ে নেওয়াই ভাল।
আবার কোনো কারণ ছাড়াই হঠাৎ মন খারাপ হওয়ার পেছনেও কিন্তু এই খনিজের হাত থাকতে পারে। চলুন জেনে নেওয়া যাক হঠাৎ ম্যাগনেশিয়ামের পরিমাণ কমে গেলে আর কী কী সমস্যা হতে পারে?
পেশিতে টান
এ ধরনের সমস্যাকে খুব একটা গুরুত্ব দিতে চান না অনেকেই। সারাদিন পানি পান করা কম হলে, পায়ের পেশিতে হঠাৎ করে টান লাগতে পারে।
এই সমস্যা যদিও সাময়িক তবে চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, এমন পেশিতে টান লাগার ঘটনা যদি নিয়মিত হয়, তাহলে তা ম্যাগনেশিয়ামের ঘাটতির লক্ষণ হতে পারে।
বুকে ধরফড়
ঘড়ির কাঁটার মতো হৃদস্পন্দেরও একটি ছন্দ আছে। সুস্থ ও স্বাভাবিক মানুষের হৃদযন্ত্র সেই ছন্দ মেনেই চলে। তবে রক্তে ম্যাগনেশিয়ামের মাত্রা কমে গেলে কারও হৃদস্পন্দনের হার হঠাৎ কমে বা বেড়ে যেতে পারে। চিকিৎসাবিজ্ঞানের পরিভাষায় এই রোগ অ্যারিদমিয়া নামে পরিচিত।
উদ্বেগ ও অবসাদ
তেমন কিছুই ঘটেনি। মন খারাপ হওয়ার কোনও কারণই খুঁজে পাচ্ছেন না। তবুও মন খারাপ হচ্ছে। এই সমস্যার কারণ হতে পারে ম্যাগনেশিয়ামের অভাব।
স্নায়ুর কর্মকাণ্ড সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করতে সাহায্য করে ম্যাগনেশিয়াম। বিভিন্ন সমীক্ষা থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে তৈরি হার্ভাড বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি রিপোর্টেও একই কথা বলা হয়েছে।
ভঙ্গুর হাড়
অনেকেই মনে করেন, হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি দু’টি উপাদান হল ক্যালশিয়াম ও ভিটামিন ডি। তবে বিভিন্ন গবেষণা থেকে জানা গেছে, এই দু’টি উপাদানের পাশাপাশি হাড়ের যত্নে ম্যাগনেশিয়াম কিন্তু যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। পর্যাপ্ত ম্যাগনেশিয়াম না থাকলে অস্টিয়োপোরোসিসের সমস্যাও বেড়ে যেতে পারে।
অল্প পরিশ্রমেই ক্লান্তি
পরিশ্রম করলে ক্লান্ত লাগা স্বাভাবিক। তবে ঘুম থেকে ওঠার পরও যদি ঘুম পায়, ক্লান্ত লাগে, তা সুস্থ মানুষের ক্ষেত্রে খুব একটা স্বাভাবিক নয়। চিকিৎসকরা বলছেন, এই ক্লান্তির কারণও হতে পারে ম্যাগনেশিয়ামের ঘাটতি।
বুক ধড়ফড় দূর করার ঘরোয়া উপায়
খুব সহজেই আপনি ঘরে বসেই বুক ধরফর করার চিকিৎসা গ্রহণ করতে পারবেন। নিচে উল্লেখিত, বুক ধড়ফড় দূর করার ঘরোয়া উপায় সমূহ জেনে রাখলে আশা করি আপনি উপকৃত হবেন। আপনার যদি বুক ধরফর করার মত সমস্যা থাকে সে ক্ষেত্রে নিচে যে সকল, বুক ধড়ফড় দূর করার ঘরোয়া উপায় উল্লেখ করা হয়েছে সেগুলো যথাযথভাবে পালন করার চেষ্টা করুন উপকৃত হবেন। নিচে বুক ধড়ফড় দূর করার ঘরোয়া উপায় গুলো তুলে ধরা হলো।
দুশ্চিন্তা পরিহার করা
উত্তেজক খাবার ও পাণীয় পরিহার করা
অ্যালকোহল পরিহার করা
একটানা দীর্ঘ সময় ব্যায়াম না করা
ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করা
বুক ধড়ফড় দূর করার ঘরোয়া উপায় কি কি নিশ্চয়ই তা জানতে পেরেছেন। কেননা ইতোমধ্যেই সেগুলো লিস্ট আকারে তুলে ধরা হয়েছে। বুক ধড়ফড় করার কারণ সমূহ আর্টিকেলটির শুরুর দিকে তুলে ধরা হয়েছে। নিচে বুক ধরফর এর ঔষধ, বুক ধড়ফড় দূর করার উপায় এবং হঠাৎ বুক ধরফর করার কারণ সমূহ উল্লেখ করা হলো। এর পাশাপাশি নিচে বুক ধরফর করার ভেষজ ঔষধ ও ঘুমের সময় বুক ধরফর করার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে আলোকপাত করা হবে।
বুক ধড়ফড় দূর করার উপায় বা বুক ধরফর করার ভেষজ ঔষধ সমূহের তালিকা নিচে লিস্ট আকারে তুলে ধরা হলো।
পর্যাপ্ত পরিমাণে তরল খাবার গ্রহণ করুন
ইনহেলার ব্যবহার করতে পারেন
আদা
হলুদ
থাইম
নিয়মিত লেবু খান
খেজুর গুড় খেতে পারেন
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :
সরকারি নিবন্ধনপ্রাপ্ত চিকিৎসক।
গভ. রেজি নং ৩৫৪৬/ এ
হাকীম মো. মিজানুর রহমান
(বিএসএস, ডিইউএমএস)
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
মুঠোফোন : »(ইমো/হোয়াটস অ্যাপ)
(চিকিৎসক) : 01762240650
মুঠোফোন : 01960288007
(সকাল দশটা থেকে বিকেল ৫টা)
ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।
শ্বেতীরোগ, একজিমা, যৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।