মেয়েরা দ্বিতীয় পুরুষের স্পর্শ পেলে জীবনের প্রথম পুরুষকে কি ভুলে যায়?

মেয়েরা দ্বিতীয় পুরুষের স্পর্শ পেলে জীবনের প্রথম পুরুষকে কি ভুলে যায়? প্রথমে বলে রাখি সব মেয়ে এক নয়!

আমার জীবন থেকে নেওয়া একটা ঘটনা শেয়ার করি। আমার বর্তমান স্ত্রী। সে নবম শ্রেণিতে পড়াকালীন একটা ছেলে সাথে ফেসবুকে প্রেম হয়। দশম শ্রেণিতে পড়াকালীন ওই ছেলের সাথে অনেক বার দেখা করে এবং আলিঙ্গণ, চুম্বন, একসাথে খাবার খাওয়া, ঘুরতে যাওয়া এগুলো তাঁর সাথে হয়।

এসএসসি পাস করার পর তাদের সম্পর্ক খারাপ হতে শুরু করে। তখন আমি তাঁর জীবনে উঁকি দেই। আস্তে আস্তে তাঁর সাথে বিচ্ছেদ হয়ে যায়।

আমার সাথে সম্পর্ক ভালো হতে শুরু করে। এক পর্যায় সে তাঁর প্রাক্তনকে ঘৃণা করা শুরু করে। এতোটাই ঘৃণা করে তাঁর নামে শুনলে থুতু চলে আসে। আর স্পর্শের কথা প্রায় ভুলেই গেছে।

উত্তর দিয়েছেন : আল মামুন।

 

নারীর যৌনতা: কাম বাসনা কি শুধু পুরুষের বিষয়, নারীকে কেন নিরুৎসাহিত করা হয়?
শাহনাজ পারভীন :

নারীর যৌনতা, তার কাম বাসনা, বাংলাদেশসহ পৃথিবীর বহু দেশে একটি নিষিদ্ধ বিষয়। এই প্রসঙ্গে কথা বলা খুব মুশকিল। নারীর যৌন আকাঙ্ক্ষা থাকতে নেই- এমনটাই সামাজিকভাবে নারীকে শেখানো হয়।

নারীর শরীর, যৌনতা তার নিজের জন্য নয়, বরং পুরুষের ভোগের বিষয়, সন্তান জন্মদানের প্রক্রিয়ার অংশ। নারী নিজেও এক সময় এভাবেই ভাবতে শুরু করে।

যে কথা যায় না বলা
যৌনতা, কাম বাসনা- এসব বিষয়ে খুব খোলামেলাভাবে কয়জন নারী বলতে পারবেন?

তা জানার জন্য যখন কথা বলার চেষ্টা করলাম, শুরু থেকেই না শুনতে হল বারবার।

অনেকে বিষয়টি নিয়ে সরাসরি কথা বলতে নাকচ করে দিলেন, কেউ বিষয়বস্তু শুনেই হকচকিয়ে গেলেন, আবার কেউ লজ্জায় মুখ ঘুরিয়ে ফেললেন।

“আই এনজয় সেক্স”, আমি যৌন মিলন খুব উপভোগ করি,” অবশেষে একজনকে পাওয়া গেলো যিনি সরাসরি এমনটাই বললেন, তবে নিজের নাম, পরিচয় লুকিয়ে রাখার শর্তে।

“আমি দু’একবার দুষ্টামি করে লাইনটা বলেছি। প্রথমে সবাই মনে করেছে আমি ঠাট্টা করছি। তারপর যখন বুঝতে পেরেছে যে না আমি আসলে সিরিয়াস, পরে শুনেছি যে তারা আমার চরিত্র খারাপ এমন একটা লেবেল লাগিয়ে দিয়েছে। পরে দেখা হলে আমার দিকে কপাল কুঁচকে তাকিয়েছে,” বলেন তিনি।

নারীর যৌনতা প্রসঙ্গে কথা বলা খুব মুশকিল।

একটি উন্নয়ন প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন এই নারী। বয়স ৪৫ বছর। যৌন জীবনে খুব সক্রিয় বলে নিজেকে তুলে ধরেছেন তিনি।

ছোটবেলা থেকে যৌনতা সম্পর্কে কী শিখেছেন তা বর্ণনা করে বলছিলেন, “যখন কিশোরী ছিলাম, এই ধরেন স্কুলের গার্হস্থ্য অর্থনীতি বইয়ে একটুখানি ধারণা পেলাম। তারপর বান্ধবীদের কাছ থেকে যখন রোমান্টিক উপন্যাস ধার করে পড়লাম তখন বিষয়টা সম্পর্কে আরও একটু বিস্তারিত ধারণা পেলাম।

কিন্তু সেই সময় আমি বা আমার বান্ধবীরা প্রেম ভালোবাসা নিয়ে কথা বলতাম কিন্তু তার মধ্যে সেক্স বিষয়ে কোন আলাপ হতো না। আর তখন শরীরের এই অনুভূতিটাও বুঝতাম না। তখন ধারণা করতাম যে এটা নিয়ে কথা বলা পাপ, এটা করলে তুমি অশুদ্ধ, পরিবার থেকে এভাবেই শেখাত।”

যৌনতায় আগ্রহী নারীর চরিত্র নিয়ে প্রশ্ন
নারীর যৌনতা, তার কাম বাসনা, বাংলাদেশসহ পৃথিবীর বহু দেশে একটি নিষিদ্ধ বিষয়।

বিশ্বের বহু সংস্কৃতিতে, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই, নারীরা যৌনতায় পুরুষের পাশাপাশি অংশগ্রহণ করে না বরং তারা নিজেরা যৌনতার বস্তু।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞানের শিক্ষক জোবায়দা নাসরিন ‘আনপ্যাকিং সেক্সুয়ালিটি’ বা ‘যৌনতার মোড়ক উন্মোচন’ এবং ‘যৌনতার ইতিহাস’- এই শিরোনামে দুটি গবেষণা করেছেন।

তিনি বলছেন, নারীর যৌনতার বিষয়ে সমাজের কী ধারণা সেটা তিনি তার গবেষণায় দেখতে পেয়েছেন।

কোন বয়সে হওয়া উচিত প্রথম যৌনমিলন?

নারীর যৌনতা নিয়ে গবেষণায় পথিকৃৎ বিংশ শতাব্দীর রাজকুমারী

বিবাহিত স্ত্রী হলেও যৌন মিলনে সম্মতি লাগবেই, রায় ভারতের হাইকোর্টে

যৌনতায় আগ্রহী হলে সমাজের চোখে সে খারাপ নারী।

তিনি বলছেন, “আমাদের এখানে নারীর যৌনতা নিয়ে একটা ট্যাবু আছে- যৌনতার দিক থেকে নারী প্যাসিভ থাকবে, নারীর শরীর রাখঢাকের বিষয়। আমাদের গবেষণার অভিজ্ঞতা বলছে যে আমাদের দেশে নারী যদি যৌনতা সম্পর্কে জানে, তার ফ্যান্টাসি আছে এসব নিয়ে, এমনকি যদি পার্টনারের সাথেও এবিষয়ে আলাপ করে, তখন সন্দেহ করা হয় যে নিশ্চয়ই তার যৌন অভিজ্ঞতা আছে।

তার যৌনতা-কেন্দ্রিক আগ্রহকে সমাজ ভালোভাবে দেখে না। যে নারী তার যৌনতাকে এক্সপ্রেস করবে, সমাজের চোখে সে খারাপ নারী,” বলেন তিনি।

একই বিষয়ে পুরুষদের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে অভিজ্ঞতা হল অন্যরকম:

ধমকের সুরে কয়েকজন জানিয়ে দিলেন- কথা বলার মতো কোন বিষয় এটি হতে পারে না। কেউ হেসে উড়িয়ে দিলেন, এমনকি যৌন ইঙ্গিতপূর্ণ খিস্তি বের হয়ে এলো দু’একজনের মুখ থেকে।

পটুয়াখালীতে একটি ব্যাংকে কাজ করেন জহিরুল ইসলাম। নারীর যৌনতার ধারণা তার কাছে অস্পষ্ট বলেই মনে হল।

তিনি বলছেন, যৌন আকাঙ্ক্ষা প্রকাশ করেন এমন নারীদের তিনি এড়িয়ে যাবেন।

“আমি এদের ভালোভাবে দেখি না। কারণ আমাদের সমাজ এদের নেগেটিভলি নেয়। আমি এদের সঙ্গ এড়িয়ে যাব। আমি এদের থেকে দূরত্ব বজায় রাখবো। ধরেন আমার একটা ইজ্জত আছে। সেইটা থাকে না।”

নিজের স্ত্রীর যৌনতাকে তিনি কিভাবে দেখেন এমন প্রশ্ন তিনি এড়িয়ে গেলেন।

নারীর যৌন আকাঙ্ক্ষা একটি উপেক্ষিত বিষয়।

নারীর যৌনতা কি অবদমন করা হয়?
জোবায়দা নাসরিন বলছেন তার গবেষণা বলছে, ছোটবেলা থেকে নারীরা যৌনতাকে ভয় পেতে শেখে, উপভোগ করতে নয়।

পরিবার থেকে নারী শেখে যে নিজের যৌন আকাঙ্ক্ষার কথা মুখ ফুটে বলতে নেই। কারণ হিসেবে মনে করা হয় যে এই অনুভূতি তার জন্য নয়।

জোবায়দা নাসরিনের ভাষায়: সমাজে নারীর যৌনতাকে অবদমন করা তাকে নিয়ন্ত্রণের চেষ্টার একটি প্রক্রিয়া।

“পুরুষ যৌনতাকে তার মতো করে ব্যাবহার করবে, যৌনতা-কেন্দ্রিক সব ধরনের স্বাধীনতা ভোগ করবে, সকল ধরনের অভিপ্রায় প্রকাশ করবে, এর মধ্যে নারীর দেহকে নিয়ন্ত্রণের বিষয় থাকে। নারীর শারীরিক সেক্সুয়াল প্লেজার ও পেইনের যত ধারণা আছে, সবকিছু নির্ভর করবে পুরুষের উপরে।

“নারীর দেহ-কেন্দ্রিক প্লেজার, সেক্সুয়াল সম্পর্ক করার সিদ্ধান্ত পুরুষের সিদ্ধান্তে হচ্ছে, পুরুষের আগ্রহের জন্য হচ্ছে, পুরুষের আনন্দের জন্য হচ্ছে। এভাবে নারীর দেহের নিয়ন্ত্রণ চলে যায় পুরুষের হাতে। নারী যেমন একদিকে নিজের অনুভূতি প্রকাশ করতে পারে না, অন্যদিকে অন্যের মাত্রাতিরিক্ত যৌন এক্সপ্রেশন ও আধিপত্যের বলিও তাকে হতে হয়।”

শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার

পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।

অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।

কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।

হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।

কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।

শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-

১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।

২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।

৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।

এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।

কারণগুলি কি কি হতে পারে ?

প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-

১. ডায়াবেটিস,

২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,

৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,

৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।

তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।

আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।

এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।

কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।

এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।

আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।

সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।

যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।

মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।

কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।

বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।

যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :

১. সহ/বাসে অসমার্থতা।

২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।

৩. অসময়ে বী/র্যপাত।

৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।

৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।

৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।

৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।

ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

সরকারি নিবন্ধনপ্রাপ্ত চিকিৎসক।

গভ. রেজি নং ৩৫৪৬/ এ

হাকীম মো. মিজানুর রহমান

(বিএসএস, ডিইউএমএস)
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন : »(ইমো/হোয়াটস অ্যাপ)

(চিকিৎসক) :  01762240650 

মুঠোফোন : 01960288007 

(সকাল দশটা থেকে বিকেল ৫টা)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শেয়ার করুন: