যে ৫ লক্ষণ দেখে বুঝবেন কেউ আপনাকে গোপনে ভালোবাসে

এমন কিছু লক্ষণ আছে, যা দেখে আপনি বুঝতে পারবেন, কে আপনাকে গোপনে ভালোবেসে যাচ্ছেন, মনে মনে গেয়ে উঠছেন, আমারও পরান যাহা চায়, তুমি তাই।লিখেছেন মারুফা আকতার।

ভালোবাসার প্রকাশ একেক জনের কাছে একেক রকম। কেউ অকুন্ঠ প্রকাশে বিশ্বাসী আর কেউ বা তা গোপন রেখেই ভালোবেসে যান অনন্তকাল। আপনার আমার আশেপাশেই হয়ত এমন মানুষ আছেন, যারা বিভিন্ন সংকেতের মাধ্যমে প্রেম নিবেদন করেন কিন্তু নিজের আবেগ কখনোই প্রকাশ করতে চান না। সুপ্ত এই ভালোবাসার টান কিন্তু অনেক বেশি।

এমন কিছু লক্ষণ আছে, যা দেখে আপনিও বুঝতে পারবেন কে আপনাকে গোপনে ভালোবেসে যাচ্ছেন, মনে মনে গেয়ে উঠছেন আমারও পরান যাহা চায় তুমি তাই গো। তাহলে এখন এই গোপন ভালোবাসার লক্ষণগুলো মিলিয়ে নিন আর সেই মানুষটির যত্ন নিন আজ থেকেই।

১. আপনার ছোট ছোট বিষয়ে তাঁর মনোযোগ থাকে

যখন কেউ গোপনে আপনার প্রেমে পড়েন, তখন তাঁরা শুধু শোনেন না, মনে রাখেন। তাঁরা আপনার প্রিয় আইসক্রিমের ফ্লেভার বলতে পারেন, যা আপনি অবচেতন মনে উল্লেখ করেছেন কখনো। আপনি গোলাপের চেয়ে বেলি পছন্দ করেন, এটাও তাঁর নজর এড়ায় না। এই ছোট মুহুর্তগুলিতে যে প্রেম আছে নিঃশব্দে তা জানান দেয় নিজেকে। তিনি গভীরভাবে আপনার খেয়াল রাখেন। কিন্তু এখনও মৌখিকভাবে এটি প্রকাশ করতে প্রস্তুত নন। বরং তা প্রকাশ পায় তাঁর কর্মে। প্রেমের রহস্যময় খেলায় এ এক আকর্ষণীয় সূত্র, তাই না?

২. তাঁরা সবসময় আপনার জন্য আছেন

এই চিহ্নটি সূক্ষ্ম কিন্তু তাৎপর্যপূর্ণ। যখন কেউ গোপনে আপনার জন্য অনুভূতি লালন করেন, তখন আপনার যখনই প্রয়োজন হবে তখনই পুরো পৃথিবীর বিপরীতে হলেও তাঁকে পাবেন সবার আগে। কান্নার জন্য কাঁধ হোক বা সাহায্যের হাত, সর্বদা পাশেই থাকেন তিনি আপনার, অনেকটা নিঃশ্বাসের মতো৷ তবে ভালোবাসা অনেকটা পারস্পরিক হওয়া উচিত, একতরফা নির্ভরতা নয়। যাহোক, যদি আপনি লক্ষ্য করেন যে কেউ সবসময় আপনার জন্য আছেন এর অর্থ হতে পারে যে তাঁরা গোপনে আপনার প্রেমে পড়েছেন। কিন্তু মনে রাখবেন, কাজ কিন্তু কথার চেয়ে বেশি কথা বলে, বিশেষ করে যখন বিষয়টি প্রেমের!


৩. তাঁর শারীরিক ভাষা কথা বলে

প্রেমের ভাষা নীরব হলেও, যখন কেউ গোপনে আপনার প্রেমে পড়েন, তখন তাঁদের বডি ল্যাঙ্গুয়েজ অনেক কথা বলে। আপনি যখন কথা বলছে্‌ তখন তাঁরা ঝুঁকে আসতে পারেন, স্বাভাবিকের চেয়ে বেশিক্ষণ চোখের যোগাযোগ বজায় রাখতে পারেন বা আপনার অঙ্গভঙ্গিগুলিকে সূক্ষ্মভাবে পর্যবেক্ষণ করতে পারেন।আপনি যখন এমন ব্যক্তির আশেপাশে থাকবেন, তখন তাদের শরীরের ভাষা পড়তে মনোযোগ দিন। এটি আপনাকে গোপন প্রেমের গল্প বলতে পারে।

৪. তাঁকে মাঝে মাঝে দূরের মানুষ মনে হতে পারে

যখন কেউ আপনাকে গোপনে ভালোবাসেন, তখন তাঁকে কখনও কখনও দূরের মানুষ মনে হতে পারে। এর মানে এই নয় যে তাঁরা আপনাকে গুরুত্ব দিচ্ছেন না, বরঞ্চ একেবারে বিপরীত। ভালবাসার অনুভূতিগুলি অপ্রতিরোধ্য হতে পারে,সেজন্যই নিজেকে সামলে নিতে দূরে যান তিনি। এই দূরত্বটিকে উদাসীনতা ভেবে ভুল করা যাবে না। আপনি যদি এই আচরণটি গোপন প্রেমের অন্যান্য লক্ষণগুলির সঙ্গে মেলাতে পারেন, তবে অনায়াসে খুঁজে নিতে পারেন সেই মানুষটিকে।

৫. তিনি আপনার সাফল্যে অনেক বেশি আনন্দিত হবেন

যখন কেউ গোপনে ভালোবাসেন, তখন আপনার জয়গুলিকে নিজের বলে মনে হয় তাঁর কাছে। তিনি আপনার সাফল্য উদযাপন করেন। কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতি, ব্যক্তিগত লক্ষ্য অর্জন বা আপনার যেকোনো কৃতিত্বে তাঁদের আনন্দ স্পষ্ট হয়ে ওঠে । আপনি যখন ভালো খবর শেয়ার করেন, তাঁর প্রতিক্রিয়া নোট করুন। যদি তাঁর আনন্দ আন্তরিক বলে মনে হয় তবে তিনি গোপনে আপনাকে মন দিয়েছেন বলে ধরে নিতে পারেন।

ভালোবাসার জগতে আসলে সাদা বা কালো বলে কিছু নেই। গোপন প্রেমের লক্ষণগুলি প্রায়শই সূক্ষ্ম আর ধূসরের মতো অস্পষ্ট।প্রত্যেকে একইভাবে তাদের অনুভূতি প্রকাশ করেন না৷ মনে রাখবেন, প্রেম একটি সুন্দর রহস্য, যা উন্মোচন করা অত্যন্ত আনন্দের৷ তাই আপনার হৃদয়ের দরজা খোলা রাখুন। কখন কে উঁকি দেয় খেয়াল রাখুন আর অবশ্যই নিজে ভালো থাকার পাশাপাশি ভালোবাসার মানুষটিকে ভালো রাখুন।

শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার

পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।

অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।

কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।

হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।

কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।

শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-

১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।

২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।

৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।

এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।

কারণগুলি কি কি হতে পারে ?

প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-

১. ডায়াবেটিস,

২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,

৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,

৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।

তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।

আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।

এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।

 

কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।

এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।

আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।

সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।

যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।

মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।

কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।

বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।

যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :

১. সহ/বাসে অসমার্থতা।

২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।

৩. অসময়ে বী/র্যপাত।

৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।

৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।

৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।

৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।

ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

সরকারি নিবন্ধনপ্রাপ্ত চিকিৎসক। 

গভ. রেজি নং ৩৫৪৬/ এ

হাকীম মো. মিজানুর রহমান

(বিএসএস, ডিইউএমএস)
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন : »(ইমো/হোয়াটস অ্যাপ)

(চিকিৎসক) :  01762240650 

মুঠোফোন : 01960288007 

 (সকাল দশটা থেকে বিকেল ৫টা)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : মেহ-প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের প্রতিকার

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

শেয়ার করুন: