সুন্দরী নারী পেয়ে পুরুষ কতটুকু সুখী হতে পারে? এ প্রশ্নের উত্তর জানতে চাওয়া হয়েছিলো বিভিন্ন জনের কাছে, এর উত্তর একেকজন একেক রকম ভাবে দিয়েছেন। নিচে তা বিস্তারিত তুলে ধরা হলো
একজন বলেছেন হ্যাঁ, মেধা এবং শারীরিক সৌন্দর্য দুইটি পাশাপাশি মেয়েদের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। একজন সুন্দর মেয়ে যখন একটি কক্ষে ঢুকে তার প্রকৃতি মানসিক অবস্থার উপর প্রভাব ফেলে এবং সবার কাছে ভালো দেখানো হয় তখন তার সম্মান ও সুখের অনুভূতি উৎন্ন হয়। প্রতিটি মেয়ের অবস্থান এবং পরিবেশ আলাদাভাবে প্রভাব ফেলে তার মনে আনন্দ ও সন্তুষ্টি উৎন্ন করতে পারে।
ছেলেরা যেমন সুন্দর মেয়েদের দেখে আনন্দ পান, তেমনি মেয়েরা ও ছেলেদের দেখে আনন্দ পান। ছেলেদের মতো, মেয়েদেরও শারীরিক অবস্থা এবং মেধা গুণগতমান নিয়ে কঠিন কাজ করতে হয় এবং সাফল্য অর্জন করতে হয়। মেয়েদের কিছু উদাহরণ হলো – একজন সক্ষম একজন স্কুল প্রধানকে নিয়োজিত হওয়ার পর তার পরিচালনা দক্ষতা ও সমাজ।
একজন বলেছেন, সুখী হতে হলে সৎ চরিত্রের অধিকারী, নিষ্ঠাবান মেয়েকে বিয়ে করেন। শুধুমাত্র রূপ দেখে ভুলে না যেয়ে ভাল মনের মেয়েকে গুরুত্ব দিন। দেখতে সুন্দর হলেই সে সুন্দরী হয় না প্রকৃত সৌন্দর্য ফুটে ওঠে তার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের মাধ্যমে।
আরেকজন বলেছেন, আমার ব্যাক্তিগত জীবন, পরিবার , আত্মীয় থেকে যা বুঝলাম এতে একটা জিনিস সবসময় মাথায় রাখবেন। আম গাছে আম ধরে। কাঁঠাল না। মেয়ের মার সম্পর্কে যথেষ্ঠ খোঁজ খবর নিন। বর্তমানে যতগুলা ডিভোর্স কেস হয় এর শতকরা ৯০% মেয়ের মায়েরাই দায়ী। আমার নিজের জীবনেও সেম অভিজ্ঞতা।
সুন্দর বা কুৎসিত সেটা আপনার ব্যাক্তিগত অভিরূচি সেদিকে যাব না। কারণ ৮০% মেয়েরাই লম্বা স্বামী চায় তো আপনি সুন্দরী ফর্সা মেয়ে চাইতেই পারেন।
কেউ বলেছেন, নারী ছাড়া কোন বাড়ি সম্পূর্ণ হয় না, নারীরা যেখানেই থাকে সেটাই তখন তার বাড়ি হয়ে যায় , তবে বিয়ের আগে বাবার বাড়ি নারীদের নিজের বাড়ি হয় , বিয়ের বিয়ের পর শ্বশুর বাড়ি নারীদের নিজের বাড়ি হয়, তবে আমরা নারীরা মনে করি বাবার বাড়ি ও শ্বশুরবাড়ি দুটোই আমাদের বাড়ি। শ্বশুরবাড়িতে আমরা সম্মানিত হলে সেটাকে আমরা নিজের বাড়ি ভাবি, পরিস্থিতিও সময় যখন পাল্টে যায়, তখন আমরা নারীরা বাপের বাড়ি কে নিজের বাড়ি ভাবি, বিয়ের পর যদি আমারা বাপের বাড়িতে অসম্মানিত হই, তখন আমরা ভাবতে থাকি, বাপের বাড়ী ও শ্বশুরবাড়ি দুটো বাড়ি থাকতে ও নিজের থাকার জায়গা নেই আমাদের কোনো , তখন আমাদের নারীদের মনে হয় আমাদের নিজের একটা বাড়ি থাকলে হয়তো আমাদের ভালো হতো ।
নারী হলো ঘরের লক্ষ্মী তা কন্যা সন্তান বা ঘরের বউ, নারীকে সম্মান করলে নারী শক্তির উদ্ভব হয়, নারীর শক্তি শুভ শক্তিতে পরিণত হয় । নারীকে অসম্মান করলে , নারী শুভ শক্তি হারিয়ে ফেলে অশুভ শক্তিতে পরিণত হয়।
নারী হলো মায়ের রূপ,যে যেমনি নারী হোক, নারীকে সম্মান করা উচিত । সম্মানের বিনিময়ে নারীরা নিজের জীবনটাও দিতে পারে ।
পুরুষ শাসিত সমাজে,নারীকে আগে যেভাবে অবহেলিত হতে হতো, বাল্য বিবাহ থেকে সতীদাহ প্রথা, নারীকে শিক্ষার গন্ডি থেকে দূরে সরিয়ে রাখা ,সেই সবের বিরুদ্ধে আজ নারী গর্জে উঠেছে , আজ নারী পুরুষের চেয়ে কোন অংশে কম নয় ।
নিজের সুখ অন্যের মাঝে খুঁজে বেড়ানো বোকামি ছাড়া কিছুই নয়। কোন কিছুতেই সুখ আপনি পাবেন না যতক্ষন না আপনি নিজের ভেতরে সুখের সন্ধান করছেন। পৃথিবীর প্রত্যেকে সুখের খোঁজ করে কিন্তু সুখ পায় না। ধনী-গরীব, সৎ-অসৎ যার কাছেই যাবেন সেই বলবে তার সুখ নেই। কারণ, সে নিজেই তার অসুখের কারণ। আপনার স্ত্রী যতোই মার্জিত যতোই কমনীয় হোক না কেন আপনার সংসারে সুখ আসবে না যতক্ষন না সুখ অনুসন্ধানে আপনার আকাঙ্খা গুলো আপনি নিজেরই মধ্য পরিষ্ফুটন ঘটাতে পারছেন। একটা প্রবাদ আছে ‘সংসার সুখী হয় রমণীর গুণে’ এটা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। আমরা মুখরোচক কোন বাক্য শুনতে পেলেই তাকে চূড়ান্ত বলে বিবেচনা করার প্রবণতা দেখতে পাই। অথচ এসব কেবল বানোয়াট ভিত্তিহীন শ্রুতিমধুর ছন্দ ছাড়া কিছুই নয়। আমরা জানি অল্পে সন্তুষ্টতা, সুস্বাস্থ, সদাচরণ, সুদৃষ্টিভঙ্গি হলো সুখের মূল। কিন্তু এসব আমরা নিজের ভেতরে না খুঁজে অন্যের ভেতরে খুঁজে নিজের সুখ প্রাপ্তির চেষ্টা করি যা অত্যান্ত হাস্যকর। তো ভাই নিজের ভেতরে আগে সুখের অনুসন্ধান করুন দেখবেন আপনি গোবরেও পদ্মফুল ফোটাতে সক্ষম হবেন।
সুখ আপনার নিজের মানসিক বিষয়।
এটা নির্ভর করবে আপনার চাহিদার উপর। আপনি যেহেতু জানেন সে প্রতিবন্ধী তার দূর্বলতা। তাই নিজেই সিদ্ধান্তঃ নিন আপনার চাহিদা কেমন সে কি সেটা পূরন করতে পারবে কিনা।
নাহলে পরবর্তীতে দুজনেই ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।
শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার
পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।
অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।
কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।
হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।
কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।
শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-
১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।
২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।
৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।
এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।
কারণগুলি কি কি হতে পারে ?
প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-
১. ডায়াবেটিস,
২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,
৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,
৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।
তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।
আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।
এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।
কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।
এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।
আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।
সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।
যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।
মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।
কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।
বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।
যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?
যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :
১. সহ/বাসে অসমার্থতা।
২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।
৩. অসময়ে বী/র্যপাত।
৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।
৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।
৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।
৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।
ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :
সরকারি নিবন্ধনপ্রাপ্ত চিকিৎসক।
গভ. রেজি নং ৩৫৪৬/ এ
হাকীম মো. মিজানুর রহমান
(বিএসএস, ডিইউএমএস)
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
মুঠোফোন : »(ইমো/হোয়াটস অ্যাপ)
(চিকিৎসক) : 01762240650
মুঠোফোন : 01960288007
(সকাল দশটা থেকে বিকেল ৫টা)
ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।
শ্বেতীরোগ, একজিমা, যৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।
আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা
আরো পড়ুন : মেহ-প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের প্রতিকার
আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা
আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ
আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
আরো পড়ুন : নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা
আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়
আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা