আয়রনের ঘাটতি দূর করবে যে ৭ খাবার

শরীরে আয়রনের অভাব হলে ব্যাহত হয় হিমোগ্লোবিন উৎপাদন। পরিসংখ্যান বলছে, ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের মধ্যে এই সমস্যা বেশি হয়। এদিকে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কমে গেলে সেখান থেকে আসে কিডনির সমস্যা। কারণ আমাদের শরীরের ছাঁকনির কাজ করে কিডনি। কিডনির মাধ্যমে শরীরের সর্বত্র বিশুদ্ধ রক্ত পৌঁছায়।

তাই শরীরে হিমোগ্লোবিন কম থাকলে সেদিকে বিশেষ নজর দিন। সুষম খাবার খাওয়ার পাশাপাশি দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। জেনে নিন এমন ৭ খাবার সম্পর্কে, যেগুলো আপনার শরীরে আয়রনের ঘাটতি দূর করবে-

লেবু খাওয়ার উপকারিতা

ভিটামিন সি সমৃদ্ধ একটি ফল হলো লেবু। এটি কাজ করে প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে। আয়রণ শোষণেও কাজ করে লেবু। তাই নিয়মিত লেবু খেতে হবে। এতে অন্যান্য পুষ্টির ঘাটতি পূরণ হবে সেইসঙ্গে বাড়বে শরীরে রক্তও।

বেদানা খাবেন যে কারণে

নিয়মিত বেদানা খেলে শরীরে আয়রনের ঘাটতি পূরণ করা সম্ভব। বেদানায় থাকে ম্যাগনেশিয়াম, ক্যালশিয়াম, ভিটামিন সি। সেইসঙ্গে এতে থাকে প্রচুর আয়রন। এক গ্লাস হালকা গরম দুধের সঙ্গে বেদানা মিশিয়ে খান। এতে শরীরে হিমোগ্লোবিন বাড়বে। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে দুধ, খেজুর ও বেদানা একসঙ্গে খেলে বেশি উপকার পাবেন। এতে দৃষ্টিশক্তিও ভালো হবে।

প্রতিদিন একটি আপেল

প্রতিদিন একটি আপেল খেলে চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার প্রয়োজন হয় না, একথা তো প্রচলিত রয়েছেই। আপেলের আছে অনেক গুণ। তাই প্রতিদিন একটি করে আপেল খান। মেয়েদের জন্য এটি বেশি জরুরি। নিয়মিত আপেল খেলে তা শরীরে আয়রনের ঘাটতি পূরণে কাজ করে। আপেল দিয়ে আপেল পাই, প্যানকেক ইত্যাদি তৈরি করেও খেতে পারেন।

আয়রনের ঘাটতি দূর করবে কিশমিশ

কিশমিশ খেলে তা শরীরের আয়রনের ঘাটতি দূর করতে কাজ করে। আমাদের শরীরের আয়রনের ঘাটতি দূর করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে এই কিশমিশ। বিশেষ করে কালো কিশমিশে এই উপকারিতা বেশি থাকে। তাই নিয়ম করে কিশমিশ খেতে হবে।

ডুমুর খাবেন নিয়মিত

ডুমুর অত্যন্ত পুষ্টিকর একটি ফল। এতে থাকে ভিটামিন এ, বি ১, বি ২, ক্যালশিয়াম, আয়রন, ফসফরাস, ম্যাঙ্গানিজ, সোডিয়াম, পটাশিয়াম এবং ক্লোরিন। প্রতিরাতে দুটি ডুমুর পানিতে ভিজিয়ে রেখে পরদিন সকালে সেই পানিটুকু ছেঁকে খেয়ে নিন। এতে রক্তে আয়রনের ঘাটতি দূর হবে, বাড়বে হিমোগ্লোবিন। এছাড়া ডুমুরের তরকারিও খেতে পারেন।

বিটের উপকারিতা

শরীরে আয়রনের ঘাটতি মেটাতে বীট ভূমিকা রাখতে পারে। তবে যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে, তারা বিট এড়িয়ে চলবেন। কারণ বিটে থাকে প্রচুর শর্করাও। বিটের থেকেও বেশি আয়রন মিলবে বিটের পাতায়। তাই বিটের পাতা খেলেও মুক্তি মিলবে আয়রনের ঘাটতি থেকে।

জাম খাবেন যে কারণে

জাম সারা বছর পাওয়া যায় না। কেবল গ্রীষ্মকালেই জামের দেখা মেলে। আয়রনের ঘাটতি মেটাতে দারুণ কাজ করে জাম। এর বীজ গুঁড়া করে খেলেও মেলে উপকার। জাম খেলে শরীরে রক্ত বাড়ে। জামের রসের সঙ্গে আমলকির রস মিশিয়ে খেলে বেশি উপকার পাবেন।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

হাকীম ডা. মিজানুর রহমান

(বিএসএস, ডিইউএমএস)

হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।

ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার

একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

চিকিৎসকের মুঠোফোন : 

01762240650

( ইমো, হোয়াটস অ্যাপ)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : মেহ-প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের প্রতিকার

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

শেয়ার করুন: