চিনির বয়াম অথবা ঢেকে রাখা খাবারে পিঁপড়া আক্রমণ হবেই। ঘর কাঁচা হোক বা পাকা, পিঁপড়া মিলবে সব জায়গাতেই। অনেকের বিছানাতেও হানা দেয় তারা।
পিঁপড়ার অত্যাচার থেকে বাঁচতে অনেকেই বাজারের নানা রকম ওষুধ ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু সেগুলোও সবসময় কাজ আসে না। তবে বাড়িতে শিশু থাকলে এগুলো ব্যবহার না করাই ভালো। আমাদের রান্নাঘরেই এমন কিছু জিনিস পাওয়া যায়, যা দিয়ে খুব সহজে পিঁপড়া তাড়ানো যায়।
চলুন জেনে নেই ঘরোয়া পদ্ধতিতে পিঁপড়া তাড়ানোর কিছু উপায়।
তেজপাতা
পিঁপড়া তাড়ানোয় তেজপাতা খুব কার্যকরী। তেজপাতার গন্ধ পিঁপড়া সহ্য করতে পারে না। তাই তেজপাতা গুঁড়া করে ঘরের কোণায় কোণায় ছড়িয়ে দিন। এতে পিঁপড়া ঘরে আসবে না।
লবঙ্গ
চিনির কৌটায় কয়েকটি লবঙ্গ রেখে দিন। এতে সেখানে পিঁপড়া হানা দেবে না। এছাড়া বই রাখার সেলফে একটি টুকরো কাপড়ে কিছু লবঙ্গ ও দারচিনি মুড়িয়ে রেখে দিলে পিঁপড়ার উপদ্রব কমে যাবে।
পুদিনা পাতা
সামান্য থেতলিয়ে পুদিনা পাতা রান্নাঘর ও মেঝের কোণের অংশগুলোতে রাখা যেতে পারে। কারণ পুদিনা পাতার কড়া গন্ধ মোটেই পছন্দ নয় পিঁপড়াদের। এছাড়া পুদিনা তেল পানির সঙ্গে মিশিয়ে ঘরে স্প্রে করলেও পিঁপড়ার উপদ্রব কমবে।
নিমপাতা
ঘর মোছার সময় পানিতে নিমপাতা বাটা মিশিয়ে নিন। এতে শুধু পিঁপড়া নয়, মশা-মাছিও দূর হবে।
কর্পূর
ঘরের কোথাও গর্ত থাকলে, সেখানে কর্পূর দিন। দেখবেন পিঁপড়ার আনাগোণা কমে যাবে।
সরিষার তেল
অনেকে পিঁপড়া তাড়ানোর জন্য কেরোসিন তেল দিয়ে ঘর মোছেন। কিন্তু কেরোসিনের চেয়ে এই কাজে সরিষার তেল ভালো ফল দেয়। তাই ঘর মোছার পানিতে কয়েক ফোঁটা সরিষার তেল মিশিয়ে নিন।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করবে যে ৫ পানীয়
কোষ্ঠকাঠিন্যে আক্রান্ত ব্যক্তিই এর কষ্ট সম্পর্কে জানেন। প্রথমে গুরুত্ব না দিলে এটি পরবর্তীতে মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে। কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়ার পেছনে অনেকগুলো কারণ দায়ী হতে পারে।
খাবারে অনিয়ম, অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া, ফাইবারযুক্ত খাবার কম খাওয়া ইত্যাদি কারণে কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে। আবার অনেক সময় কিছু ওষুধের কারণেও হতে পারে এই সমস্যা। সময়মতো এর চিকিৎসা না করালে দেখা দিতে পারে পাইলস।
তাই সতর্ক হওয়া জরুরি। জেনে নিন এমন ৫ পানীয় সম্পর্কে যা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে কাজ করে-
শসার জুস
শসা একটি উপকারী সবজি। এর জুস কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় বেশ কার্যকরী। শসায় থাকে পর্যাপ্ত সরবিটাল। এই উপাদান কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে কাজ করে। এছাড়া শসার জুসে থাকে ফাইবার। তবে এক্ষেত্রে জুস তৈরি করতে হবে শসার খোসাসহ। এতে বেশি উপকার পাবেন।
আপেলের জুস
আপেলের জুস খেতে যেমন সুস্বাদু তেমনই পুষ্টিকর। এই পানীয় নিয়মিত খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পাওয়া সহজ হবে। আপেলে থাকে প্রচুর ফাইবার। সেইসঙ্গে ভিটামিন ও মিনারেলে ভরা থাকে এটি। আপেলের জুস খেলে শুধু কোষ্ঠকাঠিন্য নয়, সেইসঙ্গে মুক্তি মিলবে আরও অনেক রোগ থেকে। নিয়মিত পুষ্টির জোগান হিসেবে এটি রাখতে পারেন খাবারের তালিকায়। তবে জুস তৈরির আগে অবশ্যই আপেলের বীজ ফেলে দেবেন।
পাম
কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে কাজ করে পাম। পামে আছে ডায়েটরি ফাইবার। এই ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করতে কাজ করে। এই সমস্যা দূর করতে চাইলে পামের বীজ ফেলে জুস তৈরি করে খেতে হবে। এই জুস নিয়মিত খেলে সমস্যা দ্রুতই কমে আসবে।
অরেঞ্জ জুস
উপকারী আরেকটি পানীয় হলো অরেঞ্জ জুস। এতে আছে প্রচুর ভিটামিন সি। কোষ্ঠকাঠিন্যের বিরুদ্ধে দারুণ কাজ করে ভিটামিন সি। অরেঞ্জ জুসে থাকা ফাইবারও কোষ্ঠকাঠিন্যের ঝুঁকি কমায়। তাই এই সমস্যা থাকলে নিয়মিত অরেঞ্জ জুস খাওয়ার চেষ্টা করুন। এতে সুস্থ থাকা সহজ হবে।
পালং শাকের জুস
কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় দারুণ কার্যকরী হলো পালংশাকের জুস। শরীরের সুস্থতায় কাজ করে এটি। এই শাকে আছে পর্যাপ্ত আয়রন। সেইসঙ্গে রয়েছে পর্যাপ্ত ফাইবার। পালং শাক খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হবে দ্রুতই। তাহলে এবার থেকে নিয়মিত খাবারের তালিকায় রাখুন উপকারী এই শাক।
ঔষধ পেতে নিম্নে বর্ণিত ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করে আপনি সরাসরি অথবা কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বাংলাদেশের যে কোনো জেলায় ঔষধ গ্রহণ করতে পারবেন।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :
হাকীম ডা. মিজানুর রহমান
(বিএসএস, ডিইউএমএস)
হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
চিকিৎসকের মুঠোফোন :
01762240650
( ইমো, হোয়াটস অ্যাপ)
ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।
শ্বেতীরোগ, একজিমা, যৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।
আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা
আরো পড়ুন : মেহ-প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের প্রতিকার
আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা
আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ
আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
আরো পড়ুন : নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা