পেটের মেদ কমাতে সাহায্য করে যেসব চা

রাতারাতি ভুঁড়ি কমানোর কোনো প্রক্রিয়া নেই। এই প্রক্রিয়া সময়সাপেক্ষ। স্বাস্থ্যকর উপায়ে পেটের মেদ কমানোর আছে কিছু উপায়। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে যে, প্রতিদিন এক কাপ চা পান করা স্বাস্থ্যকর। সেইসঙ্গে সুষম খাদ্য এবং শরীরচর্চা মিলে পেটের মেদ কমানোর প্রক্রিয়াকে দ্রুত করতে পারে।

গ্রিন টি এবং অন্যান্য ধরনের চায়ে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আমাদের মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত করে, মেদ কমায়, ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই করে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে কাজ করে। এই পানীয় শান্ত প্রভাবের কারণে ‘প্রকৃতির ট্রানকুইলাইজার’ হিসেবে খ্যাত। বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে, চায়ের মধ্যে থাকা কিছু রাসায়নিক পদার্থ শরীরের চর্বি দূর করতে পারে। জেনে নিন এমন ৪ ধরনের চা সম্পর্কে-

ব্ল্যাক টি

উপকারী চায়ের মধ্যে উপরের দিকেই রয়েছে ব্ল্যাক টি-এর নাম। প্রতিদিন এক কাপ ব্ল্যাক টি পান করলে কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্যের উন্নতি হয়। এটি রক্ত ​​প্রবাহ ও রক্তনালীর প্রসারণে উন্নতি করে হার্টকে সুস্থ রাখে। তবে ব্ল্যাক টি-এর সঙ্গে দুধ মিশিয়ে পান করলে উপকারগুলো তেমনভাবে পাওয়া যায় না। তাই স্বাদ কম লাগলেও দুধ ছাড়া চা খেতে শুরু করুন।

হোয়াইট টি

এই চা কেবল নতুন চর্বি কোষ গঠনেই বাধা দেয় না, সেইসঙ্গে এটি শক্তি উৎপাদন করার কাজে নিঃসৃত চর্বি ব্যবহার করতে সহায়তা করে। এই চা ত্বককে সূর্যের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে যা বার্ধক্য প্রক্রিয়াকে ধীর করে দেয়। ফলে হোয়াইট টি পান করলে চেহারায় সহজে বয়সের ছাপ পড়ে না। নিয়মিত পান করার ফলে পেটের মেদ থাকে নিয়ন্ত্রণে।

ওলং চা

ওলং চা হলো চাইনিজ এক ধরনের ভেষজ চা। এই চা ওজন কমাতে সাহায্য করে। বিশেষজ্ঞরা বলেন যে, নিয়মিত ওলং চা খেলে তা আমাদের শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করতে পারে। এটি শরীরের ক্ষুধা নিবারণের মাধ্যমে স্থূলতার চিকিৎসায়ও সাহায্য করে। তাই পেটের মেদ কমাতে চাইলে ওলং চা খেতে পারেন।

অশ্বগন্ধা চা

অশ্বগন্ধা চা অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ আয়ুর্বেদিক ভেষজ তৈরি। এই চা মানসিক চাপ, উদ্বেগ উপশম করতে সাহায্য করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এটি রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে এবং শরীরে প্রদাহ কমাতেও সাহায্য করে। যারা ঘুমের সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য এই চা রাতে ভালো ঘুম পেতে সাহায্য করে। এমনটাই জানিয়েছেন শালবি মাল্টিস্পেশালিটি হাসপাতালের সিনিয়র ডায়েটিশিয়ান নেহা ভাটিয়া।

কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করবে যে ৫ পানীয়

কোষ্ঠকাঠিন্যে আক্রান্ত ব্যক্তিই এর কষ্ট সম্পর্কে জানেন। প্রথমে গুরুত্ব না দিলে এটি পরবর্তীতে মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে। কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়ার পেছনে অনেকগুলো কারণ দায়ী হতে পারে।

খাবারে অনিয়ম, অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া, ফাইবারযুক্ত খাবার কম খাওয়া ইত্যাদি কারণে কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে। আবার অনেক সময় কিছু ওষুধের কারণেও হতে পারে এই সমস্যা। সময়মতো এর চিকিৎসা না করালে দেখা দিতে পারে পাইলস।

তাই সতর্ক হওয়া জরুরি। জেনে নিন এমন ৫ পানীয় সম্পর্কে যা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে কাজ করে-

শসার জুস

শসা একটি উপকারী সবজি। এর জুস কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় বেশ কার্যকরী। শসায় থাকে পর্যাপ্ত সরবিটাল। এই উপাদান কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে কাজ করে। এছাড়া শসার জুসে থাকে ফাইবার। তবে এক্ষেত্রে জুস তৈরি করতে হবে শসার খোসাসহ। এতে বেশি উপকার পাবেন।

আপেলের জুস

আপেলের জুস খেতে যেমন সুস্বাদু তেমনই পুষ্টিকর। এই পানীয় নিয়মিত খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পাওয়া সহজ হবে। আপেলে থাকে প্রচুর ফাইবার। সেইসঙ্গে ভিটামিন ও মিনারেলে ভরা থাকে এটি। আপেলের জুস খেলে শুধু কোষ্ঠকাঠিন্য নয়, সেইসঙ্গে মুক্তি মিলবে আরও অনেক রোগ থেকে। নিয়মিত পুষ্টির জোগান হিসেবে এটি রাখতে পারেন খাবারের তালিকায়। তবে জুস তৈরির আগে অবশ্যই আপেলের বীজ ফেলে দেবেন।

পাম

কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে কাজ করে পাম। পামে আছে ডায়েটরি ফাইবার। এই ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করতে কাজ করে। এই সমস্যা দূর করতে চাইলে পামের বীজ ফেলে জুস তৈরি করে খেতে হবে। এই জুস নিয়মিত খেলে সমস্যা দ্রুতই কমে আসবে।

অরেঞ্জ জুস

উপকারী আরেকটি পানীয় হলো অরেঞ্জ জুস। এতে আছে প্রচুর ভিটামিন সি। কোষ্ঠকাঠিন্যের বিরুদ্ধে দারুণ কাজ করে ভিটামিন সি। অরেঞ্জ জুসে থাকা ফাইবারও কোষ্ঠকাঠিন্যের ঝুঁকি কমায়। তাই এই সমস্যা থাকলে নিয়মিত অরেঞ্জ জুস খাওয়ার চেষ্টা করুন। এতে সুস্থ থাকা সহজ হবে।

পালং শাকের জুস

কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় দারুণ কার্যকরী হলো পালংশাকের জুস। শরীরের সুস্থতায় কাজ করে এটি। এই শাকে আছে পর্যাপ্ত আয়রন। সেইসঙ্গে রয়েছে পর্যাপ্ত ফাইবার। পালং শাক খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হবে দ্রুতই। তাহলে এবার থেকে নিয়মিত খাবারের তালিকায় রাখুন উপকারী এই শাক।

ঔষধ পেতে নিম্নে বর্ণিত ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করে আপনি সরাসরি অথবা কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বাংলাদেশের যে কোনো জেলায় ঔষধ গ্রহণ করতে পারবেন।

রোগীর অবস্থা শুনে ও দেখে সারাদেশের যে কোনো জেলায় বিশ্বস্ততার সাথে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

 

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

হাকীম ডা. মিজানুর রহমান

(বিএসএস, ডিইউএমএস)

হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।

ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার

একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

চিকিৎসকের মুঠোফোন : 

01762240650

( ইমো, হোয়াটস অ্যাপ)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : মেহ-প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের প্রতিকার

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

শেয়ার করুন: