গ্রাম বাংলার মেয়েদের ছোটবেলা থেকেই কিছু কিছু ইসলামপন্থী পরিবার গুলোতে মেয়েদের শেখানো হয়, “লজ্জা নারীর ভূষণ” ৷ তাই সেই সব পরিবারের মেয়েরা তখন লজ্জা দিয়ে নিজেদের ভূষণ (পোষাক) বানিয়ে নেয়, আর সেই ভূষণ দিয়েই নিজেদেরকে আবৃত করে রাখে, তাই তারা লাজুক হয়!
তাছাড়া মা-খালা-চাচীর সাথে থেকে বড় হয় বলে তারা গ্রামের হালচালে বেড়ে উঠে ৷ আর চলাফেরা করতে একটু এদিক সেদিক হলেই তাদের বকা খেতে হয় বলে তারা নিজেকে সবসময় গুটিয়ে রাখতে শিখে ৷ আর এ থেকেই লাজুক স্বভাব চলে আসে ৷
তবে শহরের মেয়েরা খুব একটা লাজুক হয় না ৷ কারণ তারা আধুনিকতায় বিশ্বাস করে ৷
তবে ভিন্ন ধারণাও আছে।
ফারহানা সুলতানা নামে একজন বলেছেন, শালীনতাকে শহুরে বা গ্রাম্য বলে মাপা যায় না। এটি সর্বস্তরের এবং সর্বস্হানের নারী পুরুষ নির্বিশেষে পালন করা বাধ্যতামূলক। শালীনতা নিজের মন, দেখার দৃষ্টিভঙ্গি, পরিবেশ ও পরিবারের জন্য কখনোই ভিন্ন হতে পারেনা। আপনার পশ্নে যা বলেছেন, তা উচ্ছৃঙ্খল নারীদের কাজ। এরা গ্রাম , শহর সবখানেই আছে। আধুনিকতাকে এরা উচ্ছৃঙ্খলতার সাথে মিলিয়ে ফেলেছে। শালীন পোষাকেও আধুনিক হওয়া।রুচিশীল ভাবে নিজেকে উপস্হাপনই আধুনিকতা বলে আমি মনে করি। ধন্যবাদ।
নাফিস ফাহাদ নামের একজন লিখেছেন :
গ্রামের মানুষ সহজ সরল, কবি সাহিত্যিকরা বলে। জীবনের এই প্রথম ১০ মাস গ্রামে থেকে আমার কাছে মনে হইছে গ্রামের মানুষ অধিকাংশই ইতর প্রজাতির।
এদের মতো জটিল, ডাবল স্ট্যান্ডার্ড, ঈর্ষাকাতর, প্রতিশোধ পরায়ণ মানুষ আমি জীবনে দেখি নাই। এদের বেশভূষা সহজ সরল কিন্তু এই বেশভূষার আড়ালে আছে একটা শয়তান।
শহরের মানুষ যান্ত্রিক। সহজ কথায় বলতে গেলে রোবট। গ্রামের মানুষরাও রোবট বাট এই রোবটের এক্টিভিটি, ফাংশন বেশি। সিনেমায় যেমন দেখেন একটা ভাল রোবট আর একটা খারাপ রোবট। গ্রামের মানুষ হলো সেই খারাপ রোবট।
কবিদের অধিকাংশ কবিতায় গ্রামের মানুষরে গ্লোরিফাই করা হয় কিন্তু এইসব কবিতা অধিকাংশই অফিমের আউটপুট বা খোদ অফিম। খাইতে মজা, শুনতে মজা কিন্তু বাস্তবতা বিবর্জিত। জীবনানন্দ দাস বাংলার মাঠ, ঘাট, ধানের খেত নিয়ে অনেক কিছু লিখছে কিন্তু ধানের খেতের মাঝে যে আইল থাকে ওই আইল কার জমিতে গেল সেটা নিয়া বিবাদে কতো মানুষ মারা গেছে ওটা লিখে নাই। মার্ডারের পর টাকা দিয়া মামলা সাল্টিং করা বা ধর্ষণ, গণধর্ষণ, টাকার বিনিময়ে আর পাওয়ার দেখায়া সবকিছুর সাল্টিংই গ্রামে সম্ভব। আপনি আপনার আশেপাশের মানুষের চাইতে অনেক আগায় গেলে আপনার দিকে গ্রামের মানুষ যে পরশ্রীকাতর দৃষ্ট দিব সেটা আপনি দেখলে ভষ্ম হইয়া যাইতেন। অন্যের উন্নতিতে সর্বপ্রকার বাধা বা পাকা ধানে মই দেওয়া কেউ এদের থেকে শিখবে। আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনি সহায়তা সহ সকল প্রকার সমস্যায় হেল্প পাওয়ার জন্য একটা প্লাটফর্ম আছে। ওখানে দেখবেন একটা কমন কেস, মিথ্যা মামলা দেওয়া শিক্ষিত পোলাপান দেখলে যাতে সরকারি চাকরিতে বাধা আসে। সেদিন নিউজে দেখলাম এক রাজাকারের পুত্র এক মুক্তিযুদ্ধার পুত্রর সরকারি চাকরি আটকায় দিছে। বেচারা প্রিলি, ভাইভা, রিটেন সব পাশ করে এসে পুলিশ ভেরিফিকেশনে ধরা খাইছে। এখনো মিথ্যা মামলা খাওয়ার ভয়ে ঢাকার রাস্তার সিসি ক্যামেরায় নিজের উপস্থিতি জানান দিয়া বেড়ায়। রাজাকারের পুত্রের গ্যাঞ্জাম ছিল মুক্তিযোদ্ধার সাথে। মুক্তিযোদ্ধা মারা যাওয়ায় এখন তার পুত্রের পিছে পরছে। গ্রামের অধিকাংশ মানুষই এমন এদের মধ্যে প্রতিশোধ স্পৃহা স্বয়ং নাৎসিদের চাইতেও বেশি। নিজের ক্ষতি হইলে হোক কিন্তু অন্যের *য়া মারতেই হবে।
হুমায়ুন আহমেদের হিমুতে একটা প্যারা ছিল, রাতের বেলা কারা যেন মাছ ধরার লোহার ফলা হিমুর মামার বুকে বিধায় দিছিলো। হিমুর মামা মরার আগে তার ৫ শত্রুর নাম ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে বলে যায় যারা তার খুনের প্রকৃত আসামী না। মামা মরার আগে পৈশাচিক হাসি দিয়ে হিমুকে বলে গেছিল এক ধাক্কায় ৫ শত্রু খতম। এইটা হইলো গ্রামের মানুষের আসল চিত্র।
গ্রামে এখনো মাৎস্যন্যায় যুগ আছে। বড় মাছ ছোটটারে খায়। ভিলেজ পলিটিক্স এর নাম শুনছেন? একজন রিপাবলিকান পার্টির সিনেটরের জন্যও এই পলিটিক্সে টেকা কঠিন। গ্রাম অনেকটা দ্বীপের মতো যে দ্বীপে থাকে হিংস্র বনমানুষ। কোন সভ্য মানুষ সেই দ্বীপে ঢুকলে তারে খেয়ে ফেলা হয়। দেখবেন গ্রামের মানুষ একসাথে খুব স্ট্রং৷ যে কোন ভেজালে এরা দলবদ্ধ ভাবে গ্যাঞ্জাম করতে যায় কারণ Apes together strong.
এই ইউনিটি যদি না থাকে বা গ্রাম ছাইড়া কেউ বাইরে আসে দেখবেন ওর মতো দুর্বল আর একটাও নাই কিন্তু গ্রামে ঢুকলে ওর দাদার দাদা কোন জনমে কার *য়া মারছে ওটা দিয়েও ভাব নেবে।
আমার কাছে গ্রাম হইল একটা চিড়িয়াখানা। মাসে একবার বা বছরে কয়েকবার গেলে ভালই লাগবে। চিড়িয়াখানায় যেমন আপনি থাকতে পারবেন না তেমনি গ্রামেও পারবেন না।
আপনি আপনার সব কিছু বিক্রি করে গুলশান বা বনানীতে একটা ফ্ল্যাট কিনে থাকেন। বেশি সম্পদ থাকলে পিংক সিটিতে একটা ডুপ্লেক্স কিনে একা প্রাইভেসি নিয়ে শান্তিতে থাকেন। বৃদ্ধ হইলে আপনার বেতনভোগী লয়াল কেয়ারটেকারকে বা জার্মান শেফার্ডকে পাবেন অন্তত গ্রামের মতো ডাবল ফেসড বাস্টার্ড আশেপাশে থাকবে না। শহরে মারা যাওয়ার পর লাশ পচে গন্ধ বের হলে মানুষ আপনার খোজ নিতে আসবে। আসুক, মানুষ মরার পর দুনিয়ার সাথে কোন কানেকশন থাকে না৷ আপনি বুঝবেনও না আপনার লাশ পচতেছে না গলতেছে। আল্লাহ এজন্য আপনারে কোন পাপও দিবে না। অন্তত শহরে আপনার মরার পর গ্রামের মতো লোভী অভুক্ত খেকশিয়ালের দল আপনার প্রোপার্টিতে হানা দেবে না। সুইজারল্যান্ড, আইসল্যান্ড এসব দেশের মানুষ এতো সুখী কেন জানেন? কারণ তারা একে অপরের পার্সোনাল ম্যাটার বা লাইফে কোন ইন্টারেস্ট দেখায় না, কোন ভাবে ইন্টারফেয়ার করে না।
প্রকৃত সুখ আপনি কোনদিনও গ্রামে পাবেন না, ওল্ড জেনারেশন হইলে ভিন্ন কথা। আপনি যদি এই জেনারেশনের হন তবে আপনার জন্য গ্রাম না।
শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার
পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।
অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।
কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।
হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।
কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।
শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-
১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।
২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।
৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।
এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।
কারণগুলি কি কি হতে পারে ?
প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-
১. ডায়াবেটিস,
২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,
৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,
৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।
তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।
আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।
এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।
কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।
এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।
আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।
সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।
যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।
মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।
কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।
বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।
যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?
যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :
১. সহ/বাসে অসমার্থতা।
২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।
৩. অসময়ে বী/র্যপাত।
৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।
৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।
৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।
৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।
ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :
সরকারি নিবন্ধনপ্রাপ্ত চিকিৎসক।
গভ. রেজি নং ৩৫৪৬/ এ
হাকীম মো. মিজানুর রহমান
(বিএসএস, ডিইউএমএস)
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
মুঠোফোন : »(ইমো/হোয়াটস অ্যাপ)
(চিকিৎসক) : 01762240650
মুঠোফোন : 01960288007
(সকাল দশটা থেকে বিকেল ৫টা)
ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।
শ্বেতীরোগ, একজিমা, যৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।
আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা
আরো পড়ুন : মেহ-প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের প্রতিকার
আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা
আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ
আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
আরো পড়ুন : নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা
আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়
আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা